মঙ্গলবার, ৫ আগস্ট ২০২৫, ১৯ শ্রাবণ ১৪৩২
মঙ্গলবার, ৫ আগস্ট ২০২৫, ১৯ শ্রাবণ ১৪৩২

উন্নয়নের রুপকার নাগডেমরা ইউপি চেয়ারম্যান হাফিজুর রহমান

বিশেষ প্রতিনিধি প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ১৭ এপ্রিল, ২০২৫, ১১:৪৫ এএম | 95 বার পড়া হয়েছে
উন্নয়নের রুপকার নাগডেমরা ইউপি চেয়ারম্যান হাফিজুর রহমান

হাফেজ মোঃ হাফিজুর রহমান,নাগডেমরা ইউনিয়নের সফল চেযারম্যান ।তিনি গত ইউপি নির্বাচনে অংশ গ্রহন করে বিপুল ভোটে ইউপি চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন। নির্বাচিত হবার পর থেকেই দৃঢ অবস্হানের কারনে নিজ নির্বাচিত এলাকায় তিনি আজ অবধি জনপ্রিয়তার তুঙ্গে।বর্তমানে তার বিকল্প হিসেবে অন্য কাউকে দেখছে না এলাকাবাসী। সঠিক সময়ে সঠিক সিদ্ধান্ত নেওয়া মেধাবী এই মানুষটি হলেন পাবনার সাঁথিয়া উপজেলার নাগডেমরা ইউনিয়ন পরিষদের বর্তমান চেযারম্যান হাফেজ মোঃ হাফিজুর রহমান।

এক সময়ের অবহেলিত এই ইউনিয়নে সাধারন মানুষের চলাফেরার জন্য পাকা রাস্তার ছিল বড়ই অভাব। তিনি ইউপি চেয়ারম্যান হয়ে ইতিমধ্যেই এই এলাকার রাস্তাঘাট সহ বিভিন্ন উন্নয়ন মুলক কাজের শতকরা আশি ভাগ সম্পন্ন করেছেন। পাল্টে দিয়েছেন সমগ্র ইউনিয়নের সামগ্রিক চিত্র।

নাগডেমরা ইউনিয়ন চেয়ারম্যান নির্বাচিত হবার পর থেকেই তিনি মাদক , জুয়া , বাল্যবিবাহ ও দুর্নীতি মুক্ত ইউনিয়ন গড়ার লক্ষে কাজ করেছেন নিষ্ঠার সাথে। গ্রাম আদালতে তার বিচার পরিচালনা অসাধারন। চেয়ারম্যান নির্বাচিত হবার পর থেকেই সমাজের বিডিন্ন উন্নয়নমুলক কাজে নিয়োজিত রাখেন নিজেকে। যার ফলে স্বল্প সময়ে জনপ্রিয়তা অর্জন করেন তিনি।

তবে কিছু কুচক্রী মহল তার সেই জনপ্রিয়তা নষ্ট করার জন্য উঠে পরে লাগে। তার উন্নয়ন মুলক কাজগুলির মধ্যে এল জি এস পি ,টি আর ও অন্যান্য প্রকল্প গুলোর কাজে তার কোন দুর্নীতি নেই বলে জানান তিনি। তিনি ভিজিএফ , ভিজিডি , দুঃস্হ ও বিধবা ভাতা,প্রতিবন্ধি ভাতার কার্ড বিতরনেও তার কোন দুর্নীতি নেই। তিনি চেয়ারম্যান নির্বাচিত হবার পর মসজিদ , মাদ্রাসা সহ এলাকার ব্রীজ কালভার্ট রাস্তা মেরামত সহ বিভিন্ন উন্নয়ন মুলক কাজ করে গেছেন।
তার এলাকায় গজিয়ে ওঠা সন্ত্রাসী সংগঠন গুলিও তিনি দমন করেন কঠোর হস্তে।

এলাকার কয়েকজন সাধারন মানুষের সাথে কথা বলে জানা যায় মোঃ হাফিজুর রহমান চেয়ারম্যান হলেন নাগডেমরা ইউনিয়নের উন্নয়নের রুপকার ।চেয়ারম্যান হিসেবে তার কোন বিকল্প ভাবার অবকাশ নেই।

চেয়ারম্যান মোঃ হাফিজুর রহমান বলেন , আমি নাগঠেমরা ইউনিয়ন বাসীর ভালবাসায় বেঁচে থাকতে চাই আজীবন।

“হংকং থেকে ১২৩ কোটি টাকার চোরাচালান! ন্যাশনাল প্রতারক ইব্রাহিম এখন পলাতক

টঙ্গী প্রতিনিধি প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ৫ আগস্ট, ২০২৫, ২:০৪ পিএম
“হংকং থেকে ১২৩ কোটি টাকার চোরাচালান! ন্যাশনাল প্রতারক ইব্রাহিম এখন পলাতক

২০১৫ সালে ইতালি পাঠানোর নামে বাংলাদেশ থেকে ৪২ জনের পাসপোর্ট ও নগদ অর্থ হাতিয়ে নেয় ইব্রাহিম শেখ নামের এক প্রতারক। প্রতারণার সেই অঙ্ক তখনই দাঁড়িয়েছিল প্রায় দুই কোটি তিন লাখ টাকায়। এরপর থেকেই ইব্রাহিম যেন হয়ে ওঠেন আন্তর্জাতিক চোরাকারবারির ‘প্রতীক’।

পরবর্তীতে ২০১৬ সালে অবৈধ পথে দালালের মাধ্যমে হংকং পাড়ি জমান তিনি। হংকংয়ে পৌঁছেই সেখানে গড়ে তোলেন একাধিক প্রতারণার নেটওয়ার্ক। ইউরোপ পাঠানোর নামে টাকা আত্মসাৎ, নকল আইফোন ও সোনা বিক্রি, এমনকি বাংলাদেশ থেকে নকল পণ্য পাচার—সবই চলতে থাকে একই ছকের ভেতরে।

স্থানীয় সূত্র বলছে, হংকং-এ অবস্থানকালে ইব্রাহিম একাধিক বিয়ে করেছেন পরিচয় গোপন করে। তার প্রতিটি প্রতারণার পেছনে ছিল সুপরিকল্পিত জালিয়াতি।

সম্প্রতি গোয়েন্দা তথ্যে উঠে এসেছে, হংকং থেকে বাংলাদেশে ফিরেও থেমে থাকেননি এই ‘ন্যাশনাল প্রতারক’। আনুমানিক ১২৩ কোটি টাকা হুন্ডির মাধ্যমে দেশে এনে লুকিয়ে রেখেছেন একাধিক ব্যাংক অ্যাকাউন্টে। এমনকি মাদক ব্যবসার সাথেও জড়িত থাকার প্রমাণ পাওয়া গেছে।

অভিযোগ রয়েছে, প্রতারণা, মাদক, চোরাচালান—সবকিছুতে সম্পৃক্ত এই ইব্রাহিম এখন দেশের ভেতরেই অবস্থান করছেন ছদ্মবেশে।

এখন প্রশ্ন উঠেছে, আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর চোখ ফাঁকি দিয়ে কীভাবে এতদিন ধরেই তার অপকর্ম চালিয়ে যাওয়া সম্ভব হলো? প্রতারিত পরিবারগুলো চাইছেন দ্রুত এই চক্রের মূলহোতা ইব্রাহিমকে আইনের আওতায় এনে কঠোর শাস্তির মুখোমুখি করা হোক।

কাহালুতে ভাসমান অবস্থায় যুবকের অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

মো:স্বাধীন খান বিশেষ প্রতিনিধি প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ৫ আগস্ট, ২০২৫, ২:০১ পিএম
কাহালুতে ভাসমান অবস্থায় যুবকের অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

বগুড়ার কাহালুতে জমির ড্রেনের পানিতে ভাসমান অবস্থায় অজ্ঞাতনামা এক ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ।

মঙ্গলবার (৫ জুলাই) সকাল ৯টার দিকে কর্নিপাড়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।

নিহতের বয়স আনুমানিক ৩০-৩৫ বছর। তাঁর পরিচয় শনাক্তে কাজ করছে পুলিশ বলে জানিয়েছেন কাহালু থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) নিতাই চন্দ্র সরকার।

কুড়িগ্রাম সদরে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকের বেতারাঘাতে ছাত্র অসুস্থ 

রুহুল আমিন, রুকু, কুড়িগ্রাম প্রতিনিধিঃ প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ৫ আগস্ট, ২০২৫, ১:৫৪ পিএম
কুড়িগ্রাম সদরে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকের বেতারাঘাতে ছাত্র অসুস্থ 

কুড়িগ্রাম সদরের হরিম্বর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারি শিক্ষিকার বেতারাঘাতে এক ছাত্র অসুস্থ হয়ে পড়েছে। গত ৪ আগস্ট ২০২৫ ইং দুপুরে বিদ্যালয়ের শ্রেনী কক্ষে এই ঘটনা ঘটে।

জানাযায়, বিদ্যালয়ের ৫ ম শ্রেনীর ক্লাসে হাসিনা খাতুন নামের এক শিক্ষিকা বেতারাঘাত করেন। এ সময় হাতে প্রচন্ড ব্যাথা শুরু হলে রাকিবুল হাসান রাকিবকে বিদ্যালয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে বাড়িতে পাটিয়ে দেয়া হয়। এর পর বাড়িতে হাত ফুলে গিয়ে প্রচন্ড ব্যাথা শুরু হলে তাকে সন্ধ্যায় তার অভিভাবক কুড়িগ্রাম জেনারেল হাসপাতালের জরুরি বিভাগে নিয়ে আসেন। রাকিব বলেন, হাসিনা আপা বড় বড় তিনটি প্রশ্ন লেখতে বলেন। আমি একটু পড়ে লেখতে চাইলেই বেত দিয়ে আমাকে খুব জোড়ে মারেন।এখন আমার হাতে অনেক ব্যাথা হচ্ছে। রাকিবের বাবা আব্দুস সালাম বলেন, আমার ছেলেকে পড়া-লেখা শিখানোর জন্য স্কুলে দিয়েছি। শিক্ষকের মার খেয়ে হাসপাতালে আসার জন্য নয়। আমি এর বিচার চাই। বিদ্যালয়ের সহকারি শিক্ষিকা শাহনাজ বেগম বলেন,ঘটনার সময় আমি স্কুলের বাহিরে ছিলাম। শুনেছি হাসিনা বেত দিয়ে মেরেছে এতেই রাকিব ব্যাথা পায়। হাসিনা বেগম বলেন, আমি তাকে পড়ার জন্য মারিনি,মেরেছি নির্দাশিকা লাঠি দিয়ে দুষ্টুমি করার জন্য। উপজেলা সহকারি প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার আলহাজ্ব বুলবুল হোসেন বলেন,আমি আমার অফিসের এক স্টাফ এর নিকট বিষয়টি শুনলাম। প্রধান শিক্ষিকাকে ফোনে পাইনি। কাল ছুটি আছে অফিস খুললেই জেনে ব্যবস্তা নিবো।

error: Content is protected !!