সোমবার, ৫ মে ২০২৫, ২১ বৈশাখ ১৪৩২
সোমবার, ৫ মে ২০২৫, ২১ বৈশাখ ১৪৩২

ইতোমধ্যেই তিনি বিভিন্ন সরকারি কাজ সুষ্ঠুভাবে পালনের জন্য বিভিন্ন মহলে প্রশংসা কুরিয়েছেন

ভাঙ্গুড়ায় প্রতিষ্ঠার প্রায় ৪৫ বছর পর গেট নির্মাণ কাজের উদ্বোধন করলেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার

নিজস্ব প্রতিবেদক প্রকাশিত: রবিবার, ৪ মে, ২০২৫, ৪:৫৪ পিএম | 82 বার পড়া হয়েছে
ভাঙ্গুড়ায় প্রতিষ্ঠার প্রায় ৪৫ বছর পর গেট নির্মাণ কাজের উদ্বোধন করলেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার

প্রতিষ্ঠার প্রায় ৪৫ বছর পর গেট নির্মাণ কাজের উদ্বোধন করলেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার জনাব নাজমুন নাহার। বিগত দীর্ঘ সময়ে অনেক উপজেলা নির্বাহী অফিসাররা দায়িত্ব পালন করেছেন,অনেক রাজনৈতিক নেতারাও বিভিন্ন পদে জনপ্রতিনিধির দায়িত্ব পালন করলেও দীর্ঘ প্রতীক্ষার এই শুভ কাজটি উদ্বোধন করলেন বর্তমান নির্বাহী অফিসার। ইতোমধ্যেই তিনি বিভিন্ন সরকারি কাজ সুষ্ঠুভাবে পালনের জন্য বিভিন্ন মহলে প্রশংসা কুরিয়েছেন।

ভাঙ্গুড়া চলনবিল বিধৌত একটি জনপদ। এর বুক চিরে খুলনা-ঢাকা, রাজশাহী-ঢাকা, পঞ্চগড় -ঢাকা, চিলাহাটি টু ঢাকা, রংপুর ঢাকা রেল যোগাযোগ ব্রিটিশদের দ্বারা তৈরী হওয়ায় তৎকালীন সময়ে ভাঙ্গুড়ার সাথে কলিকাতার যোগাযোগ ছিল। “ভাঙ্গুড়া” নামটি নিয়ে কিংবদন্তি প্রচলিত আছে। চাটমোহর ও ফরিদপুর থানার কিছু অংশ নিয়ে ১৯৮১ সালে ভাঙ্গুড়া উপজেলা গঠিত হয়। এর আগে ভাঙ্গুড়া ফরিদপুর থানার একটি ইউনিয়ন ছিল। ভাঙ্গুড়া আপগ্রেড থানা হয় ১৯৮২ সালে। ভাঙ্গুড়া মৌজার নামানুসারে ভাঙ্গুড়া উপজেলার নাম করণ করা হয়েছে।

 

চাঁদপুরে হত্যা মামলায় ২০ বছরের মতো কারাভোগ করেন এক বৃদ্ধা

মোঃ আনজার শাহ প্রকাশিত: সোমবার, ৫ মে, ২০২৫, ১০:৩৭ এএম
চাঁদপুরে হত্যা মামলায় ২০ বছরের মতো কারাভোগ করেন এক বৃদ্ধা

চাঁদপুরে একটি হ*ত্যা মামলায় ২০ বছরের মত কারাভোগ করার পর আদালতে নির্দোষ প্রমাণিত হয়
শতবর্ষী এক নারী -অহিদুন্নেসা।

তিনি নির্দোষ প্রমাণিত হওয়ার পর ছাড়া পেয়েছেন কাশিমপুর জেল থেকে।কারা কর্তৃপক্ষ বলছে,
ছাড়া পাওয়ার সময় যারা তার মুক্তির জন্য ভূমিকা রেখেছেন,অহিদুন্নেসা তাদের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছেন।
কাশিমপুর মহিলা কেন্দ্রীয় কা’রাগারের সিনিয়র জেল সুপার সুব্রত কুমার বালা বলেন, কা’রাগারের ভেতরেই মা’রা যেতে হয় কিনা এরকম একটা বিষয় তার মাথায় সবসময় কাজ করতো।
যেহেতু তার অনেক বয়স হয়েছিলো, তার চলাফেরায় অসুবিধা হতো,
কিন্তু মুক্তি পাওয়ার আগেই দৃষ্টিশক্তি প্রায় পুরোটাই হারিয়ে ফেলেছেন অহিদুন্নেসা।

জেলে থাকা অবস্থাতেই স্বামী ও এক সন্তানকে হারিয়েছেন। তবে মৃ’ত্যুর আগে অন্তত মু’ক্তির স্বাদ পেলেন।

সোনার বাংলাদেশে অহিদুন্নেসার মতো হাজারো নিরীহ মানুষ কে, মিথ্যে মা’মলা দিয়ে প্রতিদিনেই ফাঁ’সানো হয়।

আমি সব সময় সত্য আর ন্যায়ের পক্ষে কথা বলি

বৈরাগী প্রকাশিত: সোমবার, ৫ মে, ২০২৫, ১০:২৫ এএম
আমি সব সময় সত্য আর ন্যায়ের পক্ষে কথা বলি

আমি বৈরাগী– আমি সব সময় সত্য আর ন্যায়ের পক্ষে কথা বলি।
কে কি ভাবলো তাতে আমার কিছু যায় আসে না। অন্যায় দেখলে আমি চুপ থাকতে পারি না ——- আমি প্রতিবাদ করি, করব।
.
আমি কাউকে ভুল পথে যেতে দেই না, আমি ভালো পরামর্শ দেওয়ার চেস্টা করি , যদিও আমার জ্ঞানের পরিধি খুবি সামান্য – বলতে গেলে জ্ঞান বা ট্যালেন্ট আমার নাই বললেই চলে ।
.
আমার দেশের প্রতি আমার ভালোবাসা সীমাহীন।
সবার আগে আমার দেশ, তার পর দেশের মানুষ। আমি যেটা জনগণের পক্ষে ভালো, সেটাই বলি আর সেটাই করি।
.
কারো চাপ, ভয় বা চাটুকারিতা আমার ভিতরে নাই। আমি যা ঠিক মনে করি, সেইটাই বলি — গলা উঁচু করে বলি।
.
আমি বিশ্বাস করি, একটা মানুষ যদি সৎ পথে থাকে, তার পেছনে একদিন পুরো জাতি দাঁড়ায়।
.
তাই আমি আছি, থাকবো — সত্য আর ন্যায়ের পাশে, দেশের পক্ষে, মানুষের পাশে।
.

ফেমডম সেশন নামে গোপন ব্যবসা

ইউ বি টিভি ডেস্ক প্রকাশিত: সোমবার, ৫ মে, ২০২৫, ১০:২৪ এএম
ফেমডম সেশন নামে গোপন ব্যবসা

‘ফেমডম সেশন’ শব্দটার সাথে আগে পরিচিত ছিলাম না। একটি খবর দেখে কৌতূহল তৈরি হয়—দুই নারী গ্রেফতার হয়েছেন, যাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ তারা ‘ফেমডম সেশন’-এর নামে নির্যাতন চালিয়েছেন এবং সেই দৃশ্য ধারণ করে ছড়িয়েছেন। এ নিয়ে একটু খোঁজ-খবর শুরু করতেই চমকে উঠি। এ কেবল কোনো বিচ্ছিন্ন ঘটনা নয়—এমন এক অজানা জগৎ, যেখানে ব্যবসাও চলছে, অথচ অধিকাংশ মানুষ এর নামটিই জানে না।

সামাজিক মাধ্যমে ফেমডম সেশন দিয়ে সার্চ করে একজন ‘মিস্ট্রেসকে’ খুজে পেলাম, যিনি ফেমডম সেশন করান। তার আইডিতে ঢু মেরে মনে হলো আমি দিন দুনিয়া সম্পর্কে কিছুই জানি না। এটাও যে একটা ব্যবসা হতে পারে, ধারণার বাইরে। এটাকে একটা শিল্পে পরিণত করেছেন ওই মিস্ট্রেস। এক ঘণ্টা বা একদিনের চাকর হতে ওই মিস্ট্রেককে টাকা দিয়ে তার কাছে যেত স্লেভরা। হাউ কাম… ( ১ ঘণ্টা ৬ হাজার)। যাই হোক আগ্রহ নিয়ে ঘাটাঘাটি করে এখন কিছুটা বিজ্ঞ হয়েছি এ বিষয়ে।

ফেমডম মানে নারী কর্তৃত্বে যৌন সম্পর্কের খেলা। এটি BDSM ধারার একটি শাখা, যেখানে নারী ‘ডমিন্যান্ট’ এবং পুরুষ বা অংশগ্রহণকারী সহায়ক ভূমিকা পালন করেন। এতে অনেক সময় চাবুক দিয়ে আঘাত, শরীর বেঁধে ফেলা, আদেশ-নির্দেশ, এমনকি অপমানও থাকে—তবে সবার সম্মতিতে এবং পূর্বনির্ধারিত নিয়মে।

পশ্চিমে এই ধরনের সেশন ‘প্রফেশনাল ডমিনাট্রিক্স’-এর মাধ্যমে হয়ে থাকে, যারা টাকার বিনিময়ে এই কাজ করেন, আবার অনেকে নিছক ব্যক্তিগত আনন্দের জন্যও করেন।

এই ঘটনাটি আমাদের এক জটিল প্রশ্নের সামনে দাঁড় করায়—সম্মতি থাকলেই কি সব বৈধ? বাংলাদেশে যেখানে যৌনতা নিয়ে খোলামেলা আলোচনা অনুপস্থিত, সেখানে এমন একটি গোপন ব্যবসার অস্তিত্ব সত্যিই বিস্ময় জাগায়। কিন্তু যখন এই খেলার ভিডিও ধারণ করা হয়, তা অনলাইনে ছড়ানো হয় বা টাকার বিনিময়ে সেবা দেওয়া হয়, তখন তা খুব সহজেই পর্নোগ্রাফি, পতিতাবৃত্তি ও নির্যাতনের অভিযোগে পরিণত হতে পারে।

খোজাখুজি করে দেখতে পেলাম—গোপন ফেসবুক গ্রুপ, টেলিগ্রাম চ্যানেল কিংবা হোয়াটসঅ্যাপে অনেক সেবা প্রদানকারী নিজেদের ‘ডমিনেট্রিক্স’ বা ‘মিস্ট্রেস’ পরিচয়ে উপস্থাপন করছেন। কিছু মানুষ এটিকে আধুনিক বিকল্প যৌনচর্চা ভাবলেও, অনেকে এটিকে মানবদেহের পণ্যায়ন বা মনস্তাত্ত্বিক শোষণ হিসেবে দেখেন।

যাই হোক, সমাজের অজানা গলি-ঘুপচিতে অনেক কিছু ঘটে—কখনো আনন্দের মোহে, কখনো অর্থের প্রলোভনে। ফেমডম সেশন তারই একটি প্রতিফলন—যা আমাদের জানার সীমা ঠেলে দেয় আরও গভীরে।

error: Content is protected !!