শুক্রবার, ১৭ অক্টোবর ২০২৫, ২ কার্তিক ১৪৩২
শুক্রবার, ১৭ অক্টোবর ২০২৫, ২ কার্তিক ১৪৩২

কৃষি ও খাদ্য প্রক্রিয়াজাত খাতে ১৩ লাখ নতুন কর্মসংস্থান সৃষ্টি করা হবে

ইউ বি টিভি ডেস্ক প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ১৬ অক্টোবর, ২০২৫, ৪:৩০ পিএম | 31 বার পড়া হয়েছে
কৃষি ও খাদ্য প্রক্রিয়াজাত খাতে ১৩ লাখ নতুন কর্মসংস্থান সৃষ্টি করা হবে

কৃষি ও খাদ্য প্রক্রিয়াজাত খাতে ১৩ লাখ নতুন কর্মসংস্থান সৃষ্টি করা হবে।
কোল্ড স্টোরেজ, খাদ্য প্রক্রিয়াকরণ ও রপ্তানি শিল্পের মাধ্যমে কৃষককে যুক্ত করা হবে স্থানীয় ও বৈশ্বিক বাজারের সঙ্গে। আধুনিক গুদাম ও সংরক্ষণ ব্যবস্থার মাধ্যমে খাদ্য অপচয় কমানো হবে, কৃষক বেশি আয় করবেন এবং ভোক্তা ন্যায্য দামে খাদ্য পাবেন। যুব সমাজকে কৃষিতে উদ্যোক্তা হিসেবে গড়ে তোলার জন্য যন্ত্রায়ন, ড্রোন প্রযুক্তি ও স্টার্টআপ সহায়তা দেওয়া হবে।

জাতীয় সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে ব্যারিস্টার সোহরাব খান চৌধুরীর অংশগ্রহণ — “এই মুহূর্ত শুধু একজন ব্যক্তির নয়, আমাদের প্রজন্মেরও গর্বের প্রতীক”

ইউ বি টিভি ডেস্ক প্রকাশিত: শুক্রবার, ১৭ অক্টোবর, ২০২৫, ১১:৪৬ এএম
জাতীয় সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে ব্যারিস্টার সোহরাব খান চৌধুরীর অংশগ্রহণ — “এই মুহূর্ত শুধু একজন ব্যক্তির নয়, আমাদের প্রজন্মেরও গর্বের প্রতীক”

 

মো. শাহজাহান বাশার, সিনিয়র স্টাফ রিপোর্টার

বাংলাদেশের ইতিহাসে স্মরণীয় এক অধ্যায় যোগ হতে যাচ্ছে আজ, ১৭ অক্টোবর ২০২৫। বিকেল চারটায় জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় অনুষ্ঠিত হবে জাতীয় সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান—যা রাষ্ট্রীয় ঐক্য, গণতান্ত্রিক চেতনা ও নাগরিক অঙ্গীকারের প্রতীক হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে।

এই ঐতিহাসিক আয়োজনে অংশ নিচ্ছেন কুমিল্লার ব্রাহ্মণপাড়া উপজেলার ধান্যদৌল গ্রামের কৃতী সন্তান ব্যারিস্টার সোহরাব খান চৌধুরী, যিনি প্রখ্যাত সমাজসেবক আবদুর রাজ্জাক খান চৌধুরীর পুত্র।

ব্যারিস্টার সোহরাব খান চৌধুরী এই অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকতে পারা নিয়ে নিজের অনুভূতি প্রকাশ করেছেন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে। তিনি লিখেছেন—“এই মুহূর্ত শুধু একজন ব্যক্তির নয়, আমাদের প্রজন্মেরও গর্বের প্রতীক। জাতীয় সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানের অংশ হতে পারা আমার জীবনের অন্যতম শ্রেষ্ঠ অর্জন।”

তিনি বিশেষভাবে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছেন নাগরিক ঐক্যের সভাপতি জনাব মাহমুদুর রহমান মান্না-এর প্রতি, যার অনুপ্রেরণা ও সহায়তায় এই মহতি আয়োজনের অংশ হতে পেরেছেন বলে জানিয়েছেন তিনি।

দেশের বিভিন্ন রাজনৈতিক দল, নাগরিক সমাজের প্রতিনিধি, শিক্ষাবিদ, প্রশাসনের কর্মকর্তা এবং গণমাধ্যমকর্মীরা আজকের এই ঐতিহাসিক আয়োজনে উপস্থিত থাকবেন। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় প্রধান উপদেষ্টা, যিনি জাতীয় সনদ স্বাক্ষরের মাধ্যমে দেশের উন্নয়ন, সুশাসন ও ঐক্যের নতুন অঙ্গীকার ঘোষণা করবেন বলে জানা গেছে।

ব্যারিস্টার সোহরাব খান চৌধুরীর এই অংশগ্রহণ শুধু তার ব্যক্তিগত গৌরব নয়—এটি কুমিল্লার ব্রাহ্মণপাড়া তথা সমগ্র অঞ্চলের মানুষের জন্যও এক গর্বের বিষয়। স্থানীয়রা মনে করেন, দেশের এই গুরুত্বপূর্ণ ঐতিহাসিক অধ্যায়ে তাদের এলাকার একজন তরুণ আইনজীবীর উপস্থিতি নতুন প্রজন্মের জন্য অনুপ্রেরণা হিসেবে কাজ করবে।

জাতীয় সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানকে ঘিরে জাতীয় সংসদ ভবন এলাকায় ইতোমধ্যেই উৎসবমুখর পরিবেশ বিরাজ করছে। রাষ্ট্রীয় সংগীত, পতাকা উত্তোলন, এবং সম্মিলিত নাগরিক অঙ্গীকারের মধ্য দিয়ে আজকের দিনটি বাংলাদেশের ইতিহাসে এক নতুন অধ্যায় হিসেবে স্মরণীয় হয়ে থাকবে।

ক্ষুধার্ত পথশিশুদের একবেলার আহার সমাজের বিবেকে প্রশ্নচিহ্ন

ইউ বি টিভি ডেস্ক প্রকাশিত: শুক্রবার, ১৭ অক্টোবর, ২০২৫, ১২:৪৬ এএম
ক্ষুধার্ত পথশিশুদের একবেলার আহার সমাজের বিবেকে প্রশ্নচিহ্ন

রুবিনা শেখঃ

রাজধানীর ব্যস্ত এক মোড়ে ফুটপাতের পাশে বসে কয়েকজন ক্ষুদে শিশু এক থালা ভাত ভাগাভাগি করে খাচ্ছে। কারও গায়ে মলিন জামা, কারও শরীর প্রায় উলঙ্গ, কেউবা কাগজের গ্লাসে পানি খাচ্ছে— কিন্তু সবার মুখে একটাই অনুভূতি, ক্ষুধা মিটিয়ে বেঁচে থাকার আনন্দ।
তাদের পাশে দাঁড়িয়ে থাকা মানুষগুলো ব্যস্ত, কেউ তাকায় না। যেন এই দৃশ্যটা এখন খুব স্বাভাবিক হয়ে গেছে শহরের প্রতিটি অলিতে গলিতে।
এই শিশুরা কারও সন্তান নয়— অথচ সবাই কারও না কারও সমাজের অংশ।
এক প্লেট খাবারের জন্য যেভাবে তারা একত্রে বসে খাচ্ছে, তা শুধু দারিদ্র্যের ছবি নয়, আমাদের বিবেকের এক নীরব প্রশ্নচিহ্ন।
বাংলাদেশ এখন উন্নয়নের পথে— বলা হয় আমরা মধ্যম আয়ের দেশে। শহরে উঁচু অট্টালিকা, শপিংমল, বিলাসবহুল রেস্তোরাঁ বাড়ছে প্রতিদিন।
তবু এই ক্ষুদে মুখগুলো কেন আজও ফুটপাতে ভাত খায়, এই প্রশ্নের উত্তর কেউ দেয় না।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, রাজধানীতে এখন হাজার হাজার পথশিশু প্রতিদিন ক্ষুধার সঙ্গে যুদ্ধ করছে।
সরকারি আশ্রয়কেন্দ্র, বেসরকারি সংস্থার তৎপরতা— সবকিছুর পরও বাস্তবতা হচ্ছে, রাস্তায় এদের সংখ্যা কমছে না; বরং প্রতিদিন বাড়ছে।
সমাজের বিত্তবান শ্রেণি প্রতিদিন কোটি কোটি টাকা ব্যয় করছে আরাম-আয়েশে।
কিন্তু তাদের একটুখানি দয়া, একবেলার খাবারের দান, বা একটি আশ্রয় দিলে হয়তো এই শিশুরাও নতুন ভবিষ্যৎ পেতে পারত।
এই ছবিটি তাই শুধু এক মুহূর্তের দৃশ্য নয়, এটি আমাদের সমাজের আয়নায় এক নগ্ন প্রতিচ্ছবি—
যেখানে উন্নয়নের রঙিন আলোয় লুকিয়ে আছে ক্ষুধার্ত মুখের নীরব কান্না।
ছবির ক্যাপশন:
রাজধানীর এক গলিতে এক থালা ভাত ভাগাভাগি করে খাচ্ছে ক্ষুধার্ত পথশিশুরা। পাশে কেউ নেই আছে শুধু ক্ষুধা আর টিকে থাকার লড়াই।

অবিলম্বে তিস্তা মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়নের দাবিতে মশাল প্রজ্জলন!!

ইউ বি টিভি ডেস্ক প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ১৬ অক্টোবর, ২০২৫, ১১:২৬ পিএম
অবিলম্বে তিস্তা মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়নের দাবিতে মশাল প্রজ্জলন!!

 

-মোঃআশিকুর সরকার (রাব্বি)
-রাজারহাট কুড়িগ্রামঃ

অবিলম্বে দেশীয় অর্থে তিস্তা মেগা প্রকল্প বাস্তবায়নের দাবিতে কুড়িগ্রামের রাজারহাট উপজেলার ঘড়িয়ালডাঙ্গা ইউনিয়ন বুড়ির হাট,তিস্তা নদীর তীরে মশাল প্রজ্বলন করেছে তিস্তা নদী রক্ষা আন্দোলন।
বৃহস্পতিবার(১৬ অক্টোবর) সন্ধ্যায় রংপুর বিভাগের তিস্তা নদীর দুই তীরের ১১টি স্থানে একযোগে এ মশাল প্রজ্বলন কর্মসুচির উদ্বোধন করেন তিস্তা নদী রক্ষা আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক কেন্দ্রীয় বিএনপি’র সাংগঠনিক সম্পাদক সাবেক উপমন্ত্রী আসাদুল হাবিব দুলু।
এ মশাল প্রজ্বলন কর্মসূচিতে সংহতি প্রকাশ করে বক্তব্য রাখেন তিস্তা বাঁচাও নদী বাঁচাই সংগ্রাম পরিষদের সভাপতি নজরুল ইসলাম হাক্কানী।এছাড়াও রংপুর ডালিয়া এলাকায় কর্মসূচিতে প্রধান অতিথি হিসেবে অংশ নেন বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য ব্যারিস্টার হাসান রাজীব প্রধান।
বক্তারা বলে,আগামী ফেব্রুয়ারির জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার আগেই নিজস্ব অর্থায়নে তিস্তা মেগা প্রকল্পের কাজ শুরু করতে হবে। অন্যথায় বৃহত্তর আন্দোলন গড়ে তুলে রংপুরকে অচল করে দেয়ার হুঁশিয়ারি দেন বক্তারা। এ সময় উক্ত মশাল মিছিলে, লাখো মানুষের উপস্থিতি লক্ষ্য করা যায়।