মঙ্গলবার, ৫ আগস্ট ২০২৫, ১৯ শ্রাবণ ১৪৩২
মঙ্গলবার, ৫ আগস্ট ২০২৫, ১৯ শ্রাবণ ১৪৩২

জলঢাকায় ভ্যান গাড়ি সহ ১১৮ টি পাইপ উদ্ধার

স্টাফ রিপোর্টার প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ৩ জুলাই, ২০২৫, ৪:৩১ পিএম | 96 বার পড়া হয়েছে
জলঢাকায় ভ্যান গাড়ি সহ ১১৮ টি পাইপ উদ্ধার

নীলফামারী জলঢাকায় জনস্বাস্থ্য অফিস থেকে রাতের অন্ধকারে অটো ভ্যান যোগে ১১৮ টি পাইপ ও ১জনকে আটক করেছে জলঢাকা থানা পুলিশ।
ঘটনাটি টি ঘটেছে জলঢাকা উপজেলা আর, ডি, আর,এস তিস্তা ক‍্যানেলের পার এলাকায়। ঘটনাস্থলে পুলিশ সূএে জানা যায় যে, সোমবার মধ্যরাতে জনস্বাস্হ‍্য অফিস থেকে ৫টি ভ‍্যানে যোগে জলঢাকার জনস্বাস্থ্য অফিস থেকে রাতের অন্ধকারে ভ্যান যোগে পাইপ নিয়ে যাওয়ার সময় এলাকা বাসির সন্দেহ হলে তারা পাইপ সহ ভ্যান গাড়ি আটক করে থানায় খবর দিলে ঘটনাস্থলে জলঢাকা থানা পুলিশ গিয়ে ২টি ভ‍্যান, ১১৮ টি পাইপ এবং ১জন ঠিকাদারের লোককে উদ্ধার করে। জনস্বাস্থ্য প্রহরী সাংবাদিকদের জানায় ঠিকাদারের লোকজন রাতে তালা খুলে আমাকে না জানিয়ে গোডাউন থেকে পাইপ নিয়ে যায়। পরবর্তীতে আমি পাইপ নিয়ে যেতে বাধা দিলে
ঠিকাদারের লোকজন আমাকে বলে স্যারের সাথে কথা হয়েছে।এরপর ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান
মেসার্স কামাল এন্টারপ্রাইজের স্বত্বাধিকারী সজীব আহমেদের সাথে যোগাযোগ করলে তিনি জানান এসব পাইপ আমাদের ওগুলো পাইপ আমরা ঢাকা কুরিয়ার সার্ভিসে পাঠাবো ।তবে সরকারি গোডাউন থেকে রাতের অন্ধকারে এভাবে পাইপ গুলো নিয়ে আসা ঠিক হয়নি আমাদের। উপজেলা জনস্বাস্হ‍্য প্রকৌশলী অফিসার আব্দুল গফুর বলেন ওগুলো ঠিকাদারের পাইপ ওরাই নিয়ে গেছে এখানে আমার কিছু করার নেই।
এদিকে জলঢাকা থানার অফিসার ইনচার্জ আরজু মো: সাজ্জাদ হোসেন বলেন। এলাকাবাসী মধ্যরাতে পাইপ সহ ভ্যান গাড়ি আটক করে আমাদের সংবাদ দিলে জলঢাকা থানা পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে ভ্যান গাড়ি সহ ১১৮টি পাইপ ঠিকাদারের ১ জন ব্যাক্তি কে উদ্ধার করে থানায় নিয়ে আসে।

“হংকং থেকে ১২৩ কোটি টাকার চোরাচালান! ন্যাশনাল প্রতারক ইব্রাহিম এখন পলাতক

টঙ্গী প্রতিনিধি প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ৫ আগস্ট, ২০২৫, ২:০৪ পিএম
“হংকং থেকে ১২৩ কোটি টাকার চোরাচালান! ন্যাশনাল প্রতারক ইব্রাহিম এখন পলাতক

২০১৫ সালে ইতালি পাঠানোর নামে বাংলাদেশ থেকে ৪২ জনের পাসপোর্ট ও নগদ অর্থ হাতিয়ে নেয় ইব্রাহিম শেখ নামের এক প্রতারক। প্রতারণার সেই অঙ্ক তখনই দাঁড়িয়েছিল প্রায় দুই কোটি তিন লাখ টাকায়। এরপর থেকেই ইব্রাহিম যেন হয়ে ওঠেন আন্তর্জাতিক চোরাকারবারির ‘প্রতীক’।

পরবর্তীতে ২০১৬ সালে অবৈধ পথে দালালের মাধ্যমে হংকং পাড়ি জমান তিনি। হংকংয়ে পৌঁছেই সেখানে গড়ে তোলেন একাধিক প্রতারণার নেটওয়ার্ক। ইউরোপ পাঠানোর নামে টাকা আত্মসাৎ, নকল আইফোন ও সোনা বিক্রি, এমনকি বাংলাদেশ থেকে নকল পণ্য পাচার—সবই চলতে থাকে একই ছকের ভেতরে।

স্থানীয় সূত্র বলছে, হংকং-এ অবস্থানকালে ইব্রাহিম একাধিক বিয়ে করেছেন পরিচয় গোপন করে। তার প্রতিটি প্রতারণার পেছনে ছিল সুপরিকল্পিত জালিয়াতি।

সম্প্রতি গোয়েন্দা তথ্যে উঠে এসেছে, হংকং থেকে বাংলাদেশে ফিরেও থেমে থাকেননি এই ‘ন্যাশনাল প্রতারক’। আনুমানিক ১২৩ কোটি টাকা হুন্ডির মাধ্যমে দেশে এনে লুকিয়ে রেখেছেন একাধিক ব্যাংক অ্যাকাউন্টে। এমনকি মাদক ব্যবসার সাথেও জড়িত থাকার প্রমাণ পাওয়া গেছে।

অভিযোগ রয়েছে, প্রতারণা, মাদক, চোরাচালান—সবকিছুতে সম্পৃক্ত এই ইব্রাহিম এখন দেশের ভেতরেই অবস্থান করছেন ছদ্মবেশে।

এখন প্রশ্ন উঠেছে, আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর চোখ ফাঁকি দিয়ে কীভাবে এতদিন ধরেই তার অপকর্ম চালিয়ে যাওয়া সম্ভব হলো? প্রতারিত পরিবারগুলো চাইছেন দ্রুত এই চক্রের মূলহোতা ইব্রাহিমকে আইনের আওতায় এনে কঠোর শাস্তির মুখোমুখি করা হোক।

কাহালুতে ভাসমান অবস্থায় যুবকের অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

মো:স্বাধীন খান বিশেষ প্রতিনিধি প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ৫ আগস্ট, ২০২৫, ২:০১ পিএম
কাহালুতে ভাসমান অবস্থায় যুবকের অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

বগুড়ার কাহালুতে জমির ড্রেনের পানিতে ভাসমান অবস্থায় অজ্ঞাতনামা এক ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ।

মঙ্গলবার (৫ জুলাই) সকাল ৯টার দিকে কর্নিপাড়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।

নিহতের বয়স আনুমানিক ৩০-৩৫ বছর। তাঁর পরিচয় শনাক্তে কাজ করছে পুলিশ বলে জানিয়েছেন কাহালু থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) নিতাই চন্দ্র সরকার।

কুড়িগ্রাম সদরে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকের বেতারাঘাতে ছাত্র অসুস্থ 

রুহুল আমিন, রুকু, কুড়িগ্রাম প্রতিনিধিঃ প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ৫ আগস্ট, ২০২৫, ১:৫৪ পিএম
কুড়িগ্রাম সদরে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকের বেতারাঘাতে ছাত্র অসুস্থ 

কুড়িগ্রাম সদরের হরিম্বর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারি শিক্ষিকার বেতারাঘাতে এক ছাত্র অসুস্থ হয়ে পড়েছে। গত ৪ আগস্ট ২০২৫ ইং দুপুরে বিদ্যালয়ের শ্রেনী কক্ষে এই ঘটনা ঘটে।

জানাযায়, বিদ্যালয়ের ৫ ম শ্রেনীর ক্লাসে হাসিনা খাতুন নামের এক শিক্ষিকা বেতারাঘাত করেন। এ সময় হাতে প্রচন্ড ব্যাথা শুরু হলে রাকিবুল হাসান রাকিবকে বিদ্যালয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে বাড়িতে পাটিয়ে দেয়া হয়। এর পর বাড়িতে হাত ফুলে গিয়ে প্রচন্ড ব্যাথা শুরু হলে তাকে সন্ধ্যায় তার অভিভাবক কুড়িগ্রাম জেনারেল হাসপাতালের জরুরি বিভাগে নিয়ে আসেন। রাকিব বলেন, হাসিনা আপা বড় বড় তিনটি প্রশ্ন লেখতে বলেন। আমি একটু পড়ে লেখতে চাইলেই বেত দিয়ে আমাকে খুব জোড়ে মারেন।এখন আমার হাতে অনেক ব্যাথা হচ্ছে। রাকিবের বাবা আব্দুস সালাম বলেন, আমার ছেলেকে পড়া-লেখা শিখানোর জন্য স্কুলে দিয়েছি। শিক্ষকের মার খেয়ে হাসপাতালে আসার জন্য নয়। আমি এর বিচার চাই। বিদ্যালয়ের সহকারি শিক্ষিকা শাহনাজ বেগম বলেন,ঘটনার সময় আমি স্কুলের বাহিরে ছিলাম। শুনেছি হাসিনা বেত দিয়ে মেরেছে এতেই রাকিব ব্যাথা পায়। হাসিনা বেগম বলেন, আমি তাকে পড়ার জন্য মারিনি,মেরেছি নির্দাশিকা লাঠি দিয়ে দুষ্টুমি করার জন্য। উপজেলা সহকারি প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার আলহাজ্ব বুলবুল হোসেন বলেন,আমি আমার অফিসের এক স্টাফ এর নিকট বিষয়টি শুনলাম। প্রধান শিক্ষিকাকে ফোনে পাইনি। কাল ছুটি আছে অফিস খুললেই জেনে ব্যবস্তা নিবো।

error: Content is protected !!