শনিবার, ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ১২ আশ্বিন ১৪৩২
শনিবার, ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ১২ আশ্বিন ১৪৩২

শূন্য থেকে অনন্তে

ইউ বি টিভি ডেস্ক প্রকাশিত: সোমবার, ৩০ সেপ্টেম্বর, ২০২৪, ৩:০৮ এএম | 80 বার পড়া হয়েছে
শূন্য থেকে অনন্তে

শূন্য! জীবনের শুরুটাই শূন্য। বাবা মারা গেলেন ভূমিষ্ঠ হওয়ার আগেই। মা মারা গেলেন ছয় বছর বয়সে। আশ্রয়দাতা দাদা মারা গেলেন আট বছর বয়সে। চাচার কাছে নতুন করে আশ্রয় পেলেন। কিশোর বয়সেই কাজে নেমে পড়লেন। স্বল্প পারিশ্রমিকে তপ্তমরুতে গবাদি পশু চরানোর কাজ। অক্ষরজ্ঞান অর্জনের আর সুযোগ হলো না।

১২ বছর বয়সে প্রথম বাণিজ্যযাত্রায় অংশ নিলেন চাচার সাথে। চাচার ব্যবসায় থেকে লেনদেনে সততা, আপস-আলোচনায় কুশলতা আর পণ্য কেনাবেচায় দক্ষতা দিয়ে নজর কেড়ে নিলেন ঝানু ব্যবসায়ীদের। বাণিজ্য কাফেলা পরিচালনা শুরু করলেন ২২ বছর বয়সে। সত্যবাদিতা ও ন্যায়নিষ্ঠার জন্যে পরিচিত হলেন আল-আমিন হিসেবে।

বিয়ে করলেন ২৫ বছর বয়সে। স্ত্রী ধনাঢ্য ও বিদূষী। দুবার বিধবা হয়েছেন। আগের ঘরের তিন সন্তান। তারপরও নিজের সবকিছু উজাড় করে দিলেন স্বামীর জন্যে। এক এক করে ঘর আলো করে এলো দুই ছেলে আর চার মেয়ে। সুখের পয়মন্ত সংসার। অর্থবিত্ত, সুনাম ও সম্মানে পরিপূর্ণ জীবন। একজন সংসারী মানুষ যা চায়, সবকিছুই এসেছে কানায় কানায়।

কিন্তু তারপরও অপূর্ণতা। অন্তরে এক অব্যক্ত হাহাকার। চারপাশে জাহেলিয়াতের রাজত্ব। মক্কা তখন রমরমা অর্থনৈতিক কেন্দ্র। বেনিয়া অভিজাতরা মত্ত ভোগবিলাসে। তাদের লালসার আগুনে সাধারণ জীবন শুধুই বঞ্চনার, অসহিষ্ণুতার, হিংসার।

পূর্ণতার সন্ধানে নিজের ভেতরে ডুবে যেতে লাগলেন ঘন ঘন। খুঁজতে লাগলেন বঞ্চিতের মুক্তির পথ। সুযোগ পেলেই চলে যেতেন হেরা গুহায়। সেখান থেকে তাকিয়ে থাকতেন কাবার দিকে। কিন্তু ডুবে যেতেন অন্যলোকে। রমজানে পুরো মাসটাই কাটাতেন ধ্যানে। ৪০ বছর বয়সে তিনি প্রথম ওহী পেলেন। পেলেন লাঞ্ছিত মানবতার মুক্তির মন্ত্র; ‘লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রসুলুল্লাহ!’ (আল্লাহ ছাড়া কোনো উপাস্য নেই আর মুহাম্মদ আল্লাহর রসুল)।

মাত্র একটি বাক্য। শুধু একটি মন্ত্র। জীবন তাঁর বদলে গেল। বাক্যের শব্দমালা সাধারণ। কিন্তু অর্থের গভীরতা মহাসমুদ্রের। ‘আল্লাহ ছাড়া কোনো উপাস্য নেই’। অর্থাৎ তিনি একক ও অদ্বিতীয়। তাঁর কোনো অংশী নেই। অর্থাৎ ঐশীবিধানই শুধু মানতে হবে। কোনো প্রাণী বা কল্পিত শক্তি উপাস্য হতে পারে না। এক স্রষ্টা সবাইকে সৃষ্টি করেছেন। তাই মানুষে মানুষে কোনো ভেদাভেদ করা যাবে না। সব মানুষ সমান।

আর মুহাম্মদ আল্লাহর রসুল। অর্থাৎ ঐশীবিধান এখন আসবে তাঁর মাধ্যমেই। শাশ্বত ধর্মের বাণী মানুষের কাছে তাঁকেই পৌঁছাতে হবে। বঞ্চিতের পক্ষে তাঁকেই দাঁড়াতে হবে। সত্যের পক্ষে মানুষকে সঙ্ঘবদ্ধ করতে হবে। সমাজকে বদলাতে হবে।

কঠিন কাজ। সরল ও নির্বিরোধ মানুষটি রাতারাতি হয়ে গেলেন প্রাজ্ঞ সমাজবিপ্লবী। বুঝলেন—বিশ্বাসের এই বাণী বেনিয়া-অভিজাত পুরোহিত চক্র মেনে নেবে না। তাই চেতনা বিস্তারের কাজ শুরু করলেন গোপনে। ঘনিষ্ঠ বন্ধু-স্বজন ও বঞ্চিত কিছু মানুষ তাঁর চেতনাকে গ্রহণ করলেন। চেতনা বিস্তারে শুরু করলেন সঙ্ঘবদ্ধ গোপন প্রচার। তিন বছর পর প্রকাশ্যে ঘোষণা করলেন সত্যধর্মের বাণী।

শুরু হল বিরোধিতা। শোষক অভিজাত শ্রেণি সত্যধর্মের মধ্যে দেখল তাদের সর্বনাশ। প্রথমে পাগল, ভণ্ড, জ্বীনে পাওয়া, মৃগী রোগী বলে হাসিঠাট্টা, ব্যঙ্গবিদ্রুপ। এরপর শুরু হলো নির্মম নির্যাতন। অনেককে হত্যা করা হলো। শত্রুর প্রচণ্ড হিংসার বিরুদ্ধে তিনি অবলম্বন করলেন অহিংস নীতি। অনুসারীদের একটি দলকে আবিসিনিয়ায় পাঠিয়ে দিলেন। নিজে অনুসারীদের নিয়ে শিবে আবু তালিবে তিন বছর একঘরে অবরুদ্ধ জীবন কাটাতে বাধ্য হলেন।

সত্যধর্মের প্রচার কিন্তু বন্ধ হলো না। বিরোধী অভিজাতরা তখন তাঁকে হত্যা করার চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নিল। রাতের অন্ধকারে তিনি জন্মভূমি মক্কা থেকে হিজরত করলেন।

কোরাইশরা মদিনায়ও তাঁকে শান্তিতে থাকতে দিল না। হত্যা করার জন্যে আততায়ী প্রেরণ করল। ঘাতককে বিপুল পুরস্কারের প্রতিশ্রুতি দিল। মদিনাবাসীকে দিল চরমপত্র। তিনি বুঝলেন, শান্তির জন্যেও শক্তি দরকার।

মদিনা রক্ষার জন্যে তিনি গঠন করলেন জনযোদ্ধার দল। মূল লক্ষ্য ছিল আত্মরক্ষা। কোরাইশদের বিরুদ্ধে অর্থনৈতিক অবরোধ গড়ে তোলা। বাণিজ্যপথে জনযোদ্ধাদের গেরিলা আক্রমণ মক্কায় এক অর্থনৈতিক অনিশ্চয়তা সৃষ্টি করল। কোরাইশরা তাঁকে ধ্বংস করার জন্যে বদর, ওহুদ, খন্দক—তিন তিনটি অভিযান চালাল। কিন্তু তাঁর রণকৌশলের সামনে শত্রুর সকল অভিযান ব্যর্থ হলো।

মদিনায় এসেই তিনি ঘর গোছানোর কাজ শুরু করলেন। একজন শরণার্থী হয়েও প্রজ্ঞা ও কুশলী পদক্ষেপের মাধ্যমে মদিনায় হানাহানি বন্ধ করে গড়ে তুললেন কল্যাণ রাষ্ট্র। প্রতিটি মানুষের মানবাধিকার নিশ্চিত করলেন। নিশ্চিত করলেন ইহুদি, খ্রিষ্টান ও পৌত্তলিকদের নিজ নিজ ধর্মপালনের অধিকার। সাহাবীদের তৈরি করলেন স্রষ্টার সন্তুষ্টির জন্যে উৎসর্গীকৃত ত্যাগী যোদ্ধা হিসেবে। হুদায়বিয়ার চুক্তি তাঁকে প্রথমবারের মতো দিল শান্তিপূর্ণভাবে ধর্মপ্রচারের অধিকার।

সৃষ্টির প্রতি করুণার প্রতীক ছিলেন তিনি। রক্তপাতকে ঘৃণা করতেন। ইতিহাসে তিনি প্রথমবারের মতো প্রয়োগ করলেন অহিংস রণকৌশল। কৌশলের মূলনীতি ছিল শক্তি নিয়ে অকস্মাৎ উপস্থিত হও। শত্রুকে কিংকর্তব্যবিমূঢ় করে দাও। যুদ্ধ করার মনোবল ভেঙে দাও। তারপর আপস-আলোচনায় তাকে যুদ্ধ না করার সম্মানজনক সুযোগ দাও।

তাঁর অহিংস রণকৌশলের সার্থক উদাহরণ মক্কার মুক্তি (Liberation of Mecca)। জন্মভূমি মক্কাকে তিনি মুক্ত করলেন, পৌত্তলিকতার অবসান ঘটালেন বিনা রক্তপাতে। চরম নির্যাতনকারীদেরও তিনি ক্ষমা করে দিলেন। কট্টর শত্রুদের রূপান্তরিত করলেন তাঁর সমাজ বিপ্লবের সৈনিকে।

বিস্ময়কর ঐতিহাসিক সত্য হলো, হিজরত থেকে মক্কার মুক্তি পর্যন্ত—সবগুলো যুদ্ধ-সংঘাতে উভয়পক্ষে নিহতের সংখ্যা পাঁচশরও কম। আপস-আলোচনার মধ্য দিয়েই তিনি ছাই থেকে পত্তন করেন নতুন এক কল্যাণ রাষ্ট্রের। হাজার বছর ধরে গোত্রীয় কোন্দল ও হানাহানিতে লিপ্ত শত শত গোত্রের মানুষদের সমন্বয়ে গড়ে তোলেন এক উম্মাহ। আর তাঁর সাহাবীরা এই উম্মাহকে নিয়ে রোমান ও পারস্য সাম্রাজ্যের হাজার বছরের শোষণের অবসান ঘটান। গড়ে তোলেন এক আলোকোজ্জ্বল সভ্যতা।

আলোকোজ্জ্বল এই নতুন সভ্যতার ভিত্তি ছিল তাঁর জীবনাচার। তাঁর জীবন ছিল তাঁর বাণীরই মূর্ত প্রতীক। হাদীস নামে পরিচিত তাঁর বাণী শতাব্দীর পর শতাব্দী ধরে অনুপ্রাণিত করে এসেছে সত্যানুসন্ধানীদের। যিনিই মুক্তমনে সত্য অনুসন্ধান করেছেন, তিনিই বিস্মিত, মুগ্ধ হয়েছেন এই বাণীর কালজয়ী রূপ দেখে। জীবন বিশ্লেষণের গভীরতা দেখে। মানবিকতার জয়গান দেখে। নির্মল সত্যের প্রকাশ দেখে। মানবকে মহামানবে উন্নীত করার আকুতি দেখে। তাঁর বাণী সেকালের মতো একালেও সমভাবে অনুসরণীয়। তাঁর বাণী শুধু আধুনিকই নয়; বরং উত্তরাধুনিক।

প্রিয় পাঠক! ‘হাদীস শরীফ বাংলা মর্মবাণী’ তাঁর পবিত্র বাণীর শাব্দিক অনুবাদ নয়, তাঁর কিছু বাণীর বাংলা মর্মান্তর। সহজ সাবলীল এই মর্মান্তর আপনার অন্তরে সৃষ্টি করবে এক অভাবিত অনুরণন। ক্ষণে ক্ষণেই আপনি শিহরিত হবেন আপনার জীবনে এ বাণীর প্রাসঙ্গিকতায়। মনে হবে—আপনাকেই যেন কথাগুলো বলছেন তিনি। তাই পড়া শুরু করুন যে-কোনো পাতা থেকে। ডুবে যান বাক্যের গভীরে। আপনি পাবেন পথের দিশা। জীবন বাঁক বদলাবে। আপনার উত্তরণ ঘটবে উচ্চতর মানবে।

গ্রন্থসূত্রঃ হাদীস শরীফ বাংলা মর্মবাণী

মোঃ আব্দুল আজিজ ভাঙ্গুড়া পাবনা প্রতিনিধি

ভাঙ্গুড়ায় গরু বোঝাই নছিমন উল্টে ৩টি গরুর মৃত্যু

মোঃ আব্দুল আজিজ ভাঙ্গুড়া পাবনা প্রতিনিধি প্রকাশিত: শনিবার, ২৭ সেপ্টেম্বর, ২০২৫, ৬:০৯ পিএম
ভাঙ্গুড়ায় গরু বোঝাই নছিমন উল্টে ৩টি গরুর মৃত্যু

পাবনার ভাঙ্গুড়ায় গরু বোঝাই একটি নছিমন উল্টে ৩টি গরুর মৃত্যু হয়েছে। শনিবার (২৭ সেপ্টেম্বর ) দুপুর ২টার দিকে ভাঙ্গুড়া টু নওগাঁ সড়কের খানমরিচ ইউনিয়নের পরমানন্দপুর এলাকায় এই ঘটনা ঘটে। গরু গুলো তারাশ থানার নওগাঁ এলাকার এক ব্যবসায়ী বলে জানা যায়।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, ঘটনার সময় ভাঙ্গুড়া শরৎনগর গরুর হাট থেকে ৯টি গরু বোঝাই একটি নম্বর ও অনুমোদনহীন নছিমন দিয়ে নওগাঁ যাচ্ছিল। এই সময় পরমানন্দপুর মোড়ে গাড়িটি ব্রেক করে ঘুরাতে গেলে ব্রেক থেকে পা সরে গেলে উল্টে পাশের খাদে পড়ে যায়। নছিমনে থাকা ৯টি গরুর মধ্যে ৩টি গরু মারা যায়।এ সময় স্থানীয়রা তাদেরকে উদ্ধার করে। জানা যায় লছিমনে থাকা মানুষের কোন ক্ষতি হয়নি।

প্রধান অতিথি কর্ণেল (অব.) জয়নাল আবেদীন

মনোহরদীতে বিএনপির উপজেলা কার্যালয়ের শুভ উদ্বোধন

আব্দুল মাবুদ মোহাম্মদ ইউসুফ, মনোহরদী, নরসিংদী প্রতিনিধি প্রকাশিত: শনিবার, ২৭ সেপ্টেম্বর, ২০২৫, ৬:০২ পিএম
মনোহরদীতে বিএনপির উপজেলা কার্যালয়ের শুভ উদ্বোধন

বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) মনোহরদী উপজেলা প্রাধান কার্যালয়ের শুভ উদ্বোধন ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। শনিবার দুপুরে নতুন কার্যালয়ে আয়োজিত এ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বীর মুক্তিযোদ্ধা কর্ণেল (অব.) জয়নাল আবেদিন। তিনি নরসিংদী-৪ (মনোহরদী-বেলাব) আসনের ধানের শীষের মনোনয়ন প্রত্যাশীও বটে।

প্রধান অতিথির বক্তব্যে কর্ণেল (অব.) জয়নাল আবেদিন বলেন, বিএনপি হচ্ছে দেশের গণমানুষের দল। এ দল দেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব রক্ষায় সব সময় অগ্রণী ভূমিকা পালন করেছে। আগামী নির্বাচনে জনগণের ভোটাধিকার প্রতিষ্ঠার আন্দোলনে বিএনপিকে শক্তিশালী করতে হবে। আমরা ধানের শীষের পতাকা তলে ঐক্যবদ্ধ হয়ে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের আন্দোলনে নামবো।

অনুষ্ঠানে বিএনপির উপজেলা ও ইউনিয়ন পর্যায়ের নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন। বক্তারা বলেন, নতুন কার্যালয় থেকে দলীয় কার্যক্রম আরও গতিশীল হবে এবং গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের লড়াইয়ে এ কার্যালয় হবে শক্তিশালী কেন্দ্রবিন্দু।

সভায় নেতাকর্মীরা আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ধানের শীষকে বিজয়ী করার জন্য ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার দৃঢ় অঙ্গীকার ব্যক্ত করেন।

মোঃ সুজন বেপারী

মুন্সিগঞ্জ পঞ্চসারে সেচ্ছাসেবক দলের কর্মী সম্মেলন অনুষ্ঠিত

মোঃ সুজন বেপারী প্রকাশিত: শনিবার, ২৭ সেপ্টেম্বর, ২০২৫, ৫:৫৯ পিএম
মুন্সিগঞ্জ পঞ্চসারে সেচ্ছাসেবক দলের কর্মী সম্মেলন অনুষ্ঠিত

মোঃ সুজন বেপারী – মুন্সিগঞ্জ সদর উপজেলার পঞ্চসার ইউনিয়নের জারা কনভেনশন সেন্টারে আজ শনিবার ২৭শে সেপ্টেম্বর বিকেল তিনটায় জাতীয়তাবাদী সেচ্ছাসেবক দলের কর্মী সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে।

এ-সময় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিতি ছিলেন, জনাব ইদ্রিছ মিয়াজী ভিপি মহন জেলা সেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিতি ছিলেন,জনাব শহিদুল ইসলাম শহিদ জেলা সেচ্ছাসেবক দলের সিনিয়র সহ-সভাপতি। অনুষ্ঠানে প্রধান বক্তব্য হিসেবে রাখেন, শামিম ওসমান ভূইয়া সদর উপজেলার সেচ্ছাসেবক দলের সদস্য সচিব।

সভাপতিত্বে উপস্থাপনা করেন, জনাব মোঃ আনিছুর রহমান পঞ্চসার ইউনিয়নের সেচ্ছাসেবক দলের আহবায়ক। সঞ্চালনায় করেন, জনাব আলী ইসলাম পঞ্চসার ইউনিয়নের সেচ্ছাসেবক দলের সদস্য সচিব।

এছাড়াও উপস্থিতি ছিলেন, জনাব মোস্তাফিজুর রহমান রিপন জেলা সেচ্ছাসেবক দলের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও জনাব জাকির হোসেন সরকার জেলা সেচ্ছাসেবক দলের সাংগঠনিক সম্পাদক ও জনাব দিদার হোসেন সদর উপজেলার সেচ্ছাসেবক দলের সিনিয়র যুগ্ম আহবায়ক। এবং সেচ্ছাসেবক দলের মিলন ঢালী, অপু শেখ, সবুজ, বিল্লাল, মুক্তার হোসেন, মাইনউদ্দীন, শাওন খাঁন, রেজওয়াসহ আরো নেতৃবৃন্দ অন্যান্য প্রমুখ।