বুধবার, ৬ আগস্ট ২০২৫, ২০ শ্রাবণ ১৪৩২
বুধবার, ৬ আগস্ট ২০২৫, ২০ শ্রাবণ ১৪৩২

পবিত্র ঈদুল ফিতরের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন, খান সেলিম রহমান

শেখ মোঃ হুমায়ুন কবির, সিনিয়র স্টাফ রিপোর্টার প্রকাশিত: শুক্রবার, ২৮ মার্চ, ২০২৫, ১১:৪৬ পিএম | 193 বার পড়া হয়েছে
পবিত্র ঈদুল ফিতরের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন, খান সেলিম রহমান

প্রত্যেক জাতির নিজেদের বিশেষ বিশেষ কিছু উৎসব আছে। এসব উৎসব বা পর্ব ঐসব জাতির পরিচয় বহন করে। কোনো কোনো জাতির লোকেরা নিছক আনন্দ পাওয়ার জন্য উৎসব পালন করে। কেউবা ঐসব জাতির বা গোষ্ঠীর স্বার্থগত বা ঐতিহ্যগত পরিচয় প্রকাশের জন্য উৎসব পালন করে। ইসলামী সংস্কৃতির অনন্য উৎসব ঈদ। এটি চিরাচরিত কোনো পর্ব নয়। দুনিয়ার অন্যান্য জাতির পর্ব বা উৎসব থেকে তা সম্পূর্ণ আলাদা। এই উৎসব না কোনো গোষ্ঠীগত স্বাতন্ত্র্য প্রকাশ করার জন্য পালন করা হয়, না কোনো ঐতিহাসিক ঘটনার স্মরণে পালন করা হয়। বরং মহান আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য ইবাদত হিসাবে পালিত হয় এই উৎসব।

পবিত্র ঈদুল ফিতর উপলক্ষে সকলকে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন, জাতীয় দৈনিক মাতৃজগত পত্রিকা’র সম্পাদক ও বাংলাদেশ সেন্ট্রাল প্রেসক্লাব (কেন্দ্রীয় কমিটি’র) প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি খান সেলিম রহমান।

শুভেচ্ছা বার্তায় তিনি বলেন, ঈদ মানে আনন্দ, খুশি। তবে ঈদের সঠিক অর্থ বারবার আসা। ঈদ যেহেতু সময়ের ব্যবধানে পৃথিবীতে বারবার আসে সেহেতু ঈদকে এরূপ নামকরণ করা হয়েছে। ঈদ পর্বটি নিয়ে একটি ঐতিহাসিক ঘটনা রয়েছে। সুনানে আবু দাউদ শরীফে বর্ণিত হজরত আনাস (রাঃ) বলেন, মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সাঃ) যখন মদিনায় হিজরত করেন তখন সেখানকার লোকেরা দু’টি দিনকে বিশেষ দিন বা পর্ব হিসেবে পালন করতো। ঐদিন তারা খেলাধুলা ও আমোদ-ফুর্তি করতো। মহানবী (সাঃ) জিজ্ঞেস করলেন, এ দু’টি দিন কি? এমন কী কারণ আছে যে, তোমরা এদিন দু’টি পালন করছো? তখন লোকেরা বলল, এ দু’টি দিন এমন দিন, যা আমরা জাহিলিয়াতের যুগে পালন করতাম। তখন রাসূল (সাঃ) বললেন, আল্লাহ তা’য়ালা তোমাদেরকে এগুলোর বদলে ঈদুল ফিতর ও ঈদুল আজহার মতো দু’টি মহান দিন দিয়েছেন। তোমরা এগুলো পালন করবে। অতএব, আল্লাহর পক্ষ থেকে সরাসরি বরকত ও মঙ্গলময় দিন হিসেবে ঈদ উৎসব মুসলমানদের প্রতি নির্দেশিত হয়েছে। দুনিয়া ও আখেরাতের কল্যাণ ও মুক্তির দিন হিসাবে ঈদ পর্ব দু’টি আমাদের জীবনে এসেছে।

খান সেলিম রহমান আরও বলেন, পবিত্র ঈদুল ফিতর মুসলিম জীবনে একটি অনন্য দিন। এক মাস রোজা পালনের পর আসে এই ঈদ। রোজা পালনের মাধ্যমে মুসলমানরা নিজেদের পাপ ও পাশবিক প্রবৃত্তি দমন করে উৎসব হিসেবে পালন করে ঈদ। এ উৎসব পালনের মাধ্যমে মুসলমানরা আখিরাতে নাজাত পাওয়ার প্রয়াস পায়। সিয়াম সাধনার মাধ্যমে তারা যে গুণাবলি ও প্রশিক্ষণ অর্জন করে ঈদ উৎসব পালনের মাধ্যমে মুসলমানরা তাকে পরিপূর্ণ করে। এই উৎসব মানুষে মানুষে যে বিভেদের প্রাচীর তৈরি হয়, তাকে ভেঙে চুরমার করে দেয়। ধনী-গরিব, আশরাফ-আতরাফ, রাজা-প্রজা, মালিক-শ্রমিকের ভেদাভেদ ভুলে মানুষ সেদিন একাকার হয়ে যায়। ঈদের দিনটি একজন মুমিনের জন্য বড় আনন্দের দিন। পরম প্রাপ্তির দিন। হজরত সাদ বিন আওস আনসারী (রাঃ) থেকে বর্ণিত আছে, মহানবী (সাঃ) বলেছেন, ঈদুল ফিতরের দিন ফেরেশতারা রাস্তার প্রতিটি গেটে দাঁড়িয়ে যায় এবং মুসলমানদেরকে ডেকে বলে, ‘হে মুসলমানগণ! তোমরা তোমাদের সেই পরম দাতা প্রভুর দিকে চল যিনি নিজ কৃপায় তোমাদেরকে শান্তি ও মঙ্গলের শিক্ষা দেন, তার ওপর আমল করার শক্তি দেন, অতঃপর এর ওপরই তোমাদেরকে পুরস্কৃত করেন। তোমাদেরকে তিনি রাতে নামাজে দাঁড়ানোর হুকুম করেছেন তোমরা তা পালন করেছো। তিনি তোমাদেরকে দিনের বেলায় রোজা রাখার নির্দেশ দিয়েছিলেন তোমরা তাও পালন করেছো। তিনি তোমাদেরকে আরো যে সব হুকুম করেছিলেন তোমরা তা পালন করেছো। অতএব, এখন তোমরা সেই মহান দাতা আল্লাহ তা’য়ালার সাথে সাক্ষাৎ করে ঐসব ইনাম ও পুরস্কারাদি নিয়ে এসো যা তিনি তোমাদের ঐ সমস্ত পুণ্য কর্মের ওপর নির্ধারণ করে রেখেছেন।

অতঃপর যখন মুসলমানরা তাদের নামাজ শেষ করে তখন একজন আহবায়ক তাদেরকে এই বলে আহ্বান জানাতে থাকে, তোমরা ভালো ভাবে জেনে রাখ, নিঃসন্দেহে তোমাদের প্রভু তোমাদেরকে যথাযথভাবে পুরস্কৃৃত করেছেন, অতএব এখন তোমরা শান্তি ও মঙ্গলে ধন্য হয়ে নিজ নিজ ঘরে ফিরে যাও। অতএব, ঈদের দিন প্রতিদান ও পুরস্কার লাভের দিন। এ কারণে আসমানেও এ দিনের নাম ‘ইয়ামুল জায়িযাহ’ বা ইনাম প্রাপ্তির দিন। (তারবানি)।

ঈদ উৎসব শুধু ধনীর জন্য নয়। মুসলিম সমাজের প্রতিটি মানুষ গরিব দুঃখী অসহায় সবাই সমানভাবে এতে অংশ নিতে পারে। সুতরাং ঈদের এই উৎসব শুধু আনন্দ উৎসব নয়, বরং এটি একটি তাৎপর্যপূর্ণ উৎসব যা ইবাদতের শামিল।
ঈদুল ফিতরে করণীয়
ঈদুল ফিতরের দিন নিচের কাজগুলো পরিপালন করা ইসলামী শরিয়াহর নির্দেশিত হয়েছে। ঈদ উৎসব শুরু হয় মহান আল্লাহর শ্রেষ্ঠত্ব ঘোষণার মধ্য দিয়ে। আর তা সালাতুল ঈদ সম্পন্ন না হওয়া পর্যন্ত ঘোষিত হতে থাকে। ইবনে আব্বাস (রাঃ) থেকে বর্ণিত, রাসূল (সা) বলেন, ‘যে ব্যক্তি ঈদের চাঁদ দেখবে তার উচিত পরের দিন ইমাম ঈদগাহে উপস্থিত না হওয়া পর্যন্ত যেন তাকবির পড়ে।

খান সেলিম রহমান আরও বলেন, হজরত আবু হুরায়রা (রাঃ) থেকে বর্ণিত মহানবী হযরত মোহাম্মদ (সাঃ) বলেছেন, তোমরা তোমাদের ঈদগুলোকে তাকবির

(আল্লাহু আকবার ধ্বনি) দ্বারা সুসজ্জিত করো। তাকবির অর্থ হচ্ছে আল্লাহ’র শ্রেষ্ঠত্ব বর্ণনা করা। তাকবিরের ভাষা হচ্ছে, আল্লাহু আকবার আল্লাহু আকবার, লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ, আল্লাহু আকবার আল্লাহু আকবার ওয়া লিল্লাহিল হামদ, এর অর্থ হচ্ছে, আল্লাহ শ্রেষ্ঠ, আল্লাহ শ্রেষ্ঠ, আল্লাহ ব্যতীত কোনো ইলাহ নেই। আল্লাহ শ্রেষ্ঠ, আল্লাহ শ্রেষ্ঠ, আল্লাহর জন্যই সকল প্রশংসা। এ উৎসবের অন্যতম পর্ব হচ্ছে দু’রাকাত নামাজ আদায় করা। এখানেও উচ্চারিত হয় আল্লাহতালার শ্রেষ্ঠত্ব ‘আল্লাহু আকবার’ ধ্বনি।

পবিত্র ঈদুল ফিতর উপলক্ষে, মাতৃজগত পরিবার ও বাংলাদেশ সেন্ট্রাল প্রেসক্লাব (কেন্দ্রীয় কমিটি’র) পক্ষ থেকে সকলকে জানাই, পবিত্র ঈদুল ফিতরের আন্তরিক শুভেচ্ছা ও ঈদ মোবারক।

শুভেচ্ছান্তে
খান সেলিম রহমান
সম্পাদক, জাতীয় দৈনিক মাতৃজগত পত্রিকা
প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি, বাংলাদেশ সেন্ট্রাল প্রেসক্লাব (কেন্দ্রীয় কমিটি)।

বিদ্যালয়ের সময়ের আগেই শিক্ষকদের বিদ্যালয় ত্যাগ! অভিভাবকদের উদ্বেগ

মোঃ পলাশ শেখ, সিরাজগঞ্জ প্রতিনিধি প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ৫ আগস্ট, ২০২৫, ৭:৫৯ পিএম
বিদ্যালয়ের সময়ের আগেই শিক্ষকদের বিদ্যালয় ত্যাগ! অভিভাবকদের উদ্বেগ

সিরাজগঞ্জের কাজিপুর উপজেলার কয়েকটি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নিয়মিত শ্রেণিকক্ষ চলাকালীন সময়ের আগেই শিক্ষকদের বিদ্যালয় ত্যাগ করার অভিযোগ উঠেছে। সরকারি নিয়ম অনুযায়ী বিদ্যালয়ের সময় শেষ হয় বিকেল ৪টায় ১৫ মিনিট , কিন্তু অভিযোগ রয়েছে, এসব বিদ্যালয়ের শিক্ষকরা প্রতিদিনই প্রায় দুপুর ২টা ১৫ মিনিটে বিদ্যালয় ত্যাগ করছেন।

এ ঘটনা ঘটে ৪ আগস্ট, সোমবার। অভিযোগ পাওয়া বিদ্যালয়গুলো হলো:

বিলধনী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় – সহকারী শিক্ষক রুবেল ও রাসেল

ভাটিমেওয়াখোলা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় – সহকারী শিক্ষক সবুজ ও ইউসুফ

বিশুড়ীগাছা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় – সহকারী শিক্ষক হাবিব ও মিজান

উজান মেওয়াখোলা উত্তর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় – সহকারী শিক্ষক আইয়ুব হোসেন

এ বিষয়ে স্থানীয় অভিভাবকদের অভিযোগ, “শিক্ষকরা সময়মতো বিদ্যালয়ে আসেন না এবং সময়ের আগেই চলে যান। এতে শিক্ষার্থীরা সঠিকভাবে পাঠদান পাচ্ছে না।”

এ প্রসঙ্গে কাজিপুর উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা মোঃ হাবিবুর রহমান বলেন,

> “আমি ইতোমধ্যে বিষয়টি শুনেছি। তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে। কোনো শিক্ষক নিয়ম ভঙ্গ করলে তার বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।”

জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস ও শহীদ স্মরণে নওগাঁর রাণীনগরে বিএনপির র‌্যালি-সমাবেশ

মোঃ আব্দুল মালেক, রাণীনগর (নওগাঁ) প্রতিনিধি প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ৫ আগস্ট, ২০২৫, ৭:৫৬ পিএম
জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস ও শহীদ স্মরণে নওগাঁর রাণীনগরে বিএনপির র‌্যালি-সমাবেশ

জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস ও শহীদ স্মরণে নওগাঁর রাণীনগরে র‌্যালি ও সমাবেশ করেছে উপজেলা বিএনপি। মঙ্গলবার বিকেলে উপজেলা বিএনপি, অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের আয়োজনে এই র‌্যালি ও সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।

বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে উপজেলা বিএনপির দলীয় কার্যালয়ের সামনে থেকে র‌্যালি বের করা হয়। র‌্যালিটি উপজেলা সদরের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে। র‌্যালিতে উপজেলা, ইউনিয়ন ও ওয়ার্ড বিএনপি, অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীরা অংশ নেয়। র‌্যালি শেষে সদর বাজারের বিএনপির মোড়ে সমাবেশ করেছে উপজেলা বিএনপি।

রাণীনগর উপজেলা বিএনপির সিনিয়র সহ-সভাপতি মখলেছুর রহমান বাবুর সভাপতিত্বে সমাবেশে বক্তব্য রাখেন, বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির সহ-সমবায় বিষয়ক সম্পাদক নজমুল হক ছনি, জেলা বিএনপির সাবেক যুগ্ম আহ্বায়ক শফিউল আজম রানা, জেলা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটির সদস্য নুরে আলম মিঠু, জেলা যুবদলের যুগ্ম আহ্বায়ক রওশন উল ইসলাম, উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মোসারব হোসেন, সাংগঠনিক সম্পাদক মেজবাউল হক লিটন, উপজেলা যুবদলের ভারপ্রাপ্ত আহ্বায়ক মোজাক্কির হোসেন, উপজেলা স্বেচ্ছাসেবকদলের আহ্বায়ক মতিউর রহমান উজ্জল, সদস্য সচিব মাহমুদ হাসান বেলাল, উপজেলা ছাত্রদলের আহ্বায়ক জাহিদ হাসান শিমুল, উপজেলা শ্রমিকদলের সাধারণ সম্পাদক নাছির উদ্দিন টনি, উপজেলা জিয়া সাইবার ফোর্সের সভাপতি শামীম হোসেন, উপজেলা মহিলা দলের সভাপতি ফাহিমা প্রমুখ।

সিরাজগঞ্জ জেলা মানবাধিকার সংস্থার জেলা কমিটি গঠন: সভাপতি মাকসুদা সিদ্দিকা সাথী, সাধারণ সম্পাদক মোঃ আশরাফুল ইসলাম

কে এম শামীম হাসান সিরাজগঞ্জ প্রতিনিধি প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ৫ আগস্ট, ২০২৫, ৭:৫০ পিএম
সিরাজগঞ্জ জেলা মানবাধিকার সংস্থার জেলা কমিটি গঠন: সভাপতি মাকসুদা সিদ্দিকা সাথী, সাধারণ সম্পাদক মোঃ আশরাফুল ইসলাম

সিরাজগঞ্জ জেলা মানবাধিকার সংস্থার নতুন জেলা কমিটি গঠিত হয়েছে। সর্বসম্মতিক্রমে সভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন মাকসুদা সিদ্দিকা সাথী এবং সাধারণ সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পেয়েছেন মোঃ আশরাফুল ইসলাম।

মঙ্গলবার (০৫ আগস্ট ২০২৫) শহরের একটি সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত সভায় জেলার বিভিন্ন উপজেলা থেকে আগত মানবাধিকারকর্মীদের উপস্থিতিতে নতুন কমিটির অনুমোদন দেওয়া হয়। কমিটি গঠনের পুরো প্রক্রিয়া ছিল গণতান্ত্রিক, স্বচ্ছ এবং সম্মানজনক।

নবনির্বাচিত সভাপতি মাকসুদা সিদ্দিকা সাথী বলেন,

“মানবাধিকার সংস্থা মানুষের অধিকার রক্ষার জন্য একটি শক্তিশালী প্ল্যাটফর্ম। আমার ওপর অর্পিত দায়িত্ব নিষ্ঠা ও সততার সঙ্গে পালন করব। সমাজের নির্যাতিত, নিপীড়িত মানুষের পাশে থাকাই আমাদের প্রধান অঙ্গীকার।”

সাধারণ সম্পাদক মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেন,

“আমি মানবাধিকারের আদর্শে বিশ্বাসী। নতুন কমিটির মাধ্যমে আমরা জেলার প্রতিটি স্তরে মানবাধিকার বিষয়ক সচেতনতা বৃদ্ধি করবো এবং আইনি সহায়তা ও সেবার প্রসার ঘটাবো।”

নতুন জেলা কমিটিতে আরও রয়েছেন—

সিনিয়র সহ-সভাপতি: মোহাম্মদ রফিকুল ইসলাম

সহ-সভাপতি বিশ্বনাথ সাহা নন্দন

সাংগঠনিক সম্পাদক: কে এম শামীম হাসান

যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক: শামসুল আলম

সহকারী সম্পাদক: মোঃ সাইদুল রহমান

অর্থ সম্পাদক: আব্দুল করিম

কার্যকরী সদস্য: মুন্নাফ সাকি

সদস্য: শহিদুল ইসলাম

কমিটির অন্যান্য সদস্যদের নাম দ্রুত সময়ের মধ্যেই আনুষ্ঠানিকভাবে ঘোষণা করা হবে বলে সংশ্লিষ্টরা জানান।

এই নবগঠিত কমিটি সিরাজগঞ্জ জেলার প্রতিটি এলাকায় মানবাধিকার রক্ষায় কার্যকর উদ্যোগ গ্রহণ করবে – এমনটাই প্রত্যাশা করছেন সংশ্লিষ্টরা।

error: Content is protected !!