সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ৮ পৌষ ১৪৩১
সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ৮ পৌষ ১৪৩১

হামাসের পরবর্তী প্রধান হচ্ছেন কে?

ইউ বি টিভি ডেস্ক প্রকাশিত: রবিবার, ২০ অক্টোবর, ২০২৪, ১২:৩৫ এএম | 63 বার পড়া হয়েছে
হামাসের পরবর্তী প্রধান হচ্ছেন কে?

ইয়াহিয়া সিনওয়ার নিহত হওয়ার পর গাজা উপত্যকা নিয়ন্ত্রণকারী গোষ্ঠী হামাসের শীর্ষ নেতৃত্বে ফের শূন্যতা সৃষ্টি হয়েছে। তবে দ্রুততম সময়ের মধ্যে এ শূন্যতা কাটিয়ে উঠতে গোষ্ঠীটি তৎপরতা শুরু করেছে বলেও আভাস পাওয়া গেছে।

গোষ্ঠীটির উচ্চপর্যায়ের একাধিক সূত্রে জানা গেছে, এই মুহূর্তে হামাসের প্রধান নেতার পদের জন্য ঘুরে ফিরে আসছে চারটি নাম— খলিল আল হায়া, খালেদ মেশাল, মোহাম্মদ দারউইশ এবং ইয়াহিয়া সিনওয়ারের ভাই মোহাম্মদ সিনওয়ার।

তবে এই চার জনের মধ্যে মোহাম্মদ সিনওয়ার সম্ভবত প্রথমেই বাদ পড়তে যাচ্ছেন, কারণ হামাসের সর্বোচ্চ নীতি নির্ধারণী সংস্থা শুরা কাউন্সিল এমন একজনকে গোষ্ঠীটির শীর্ষ নির্বাহীর পদে আনতে চাইছে, যিনি গাজার বাইরে অবস্থান করছেন। সিনওয়ার নিহত হওয়ার পর গাজায় হামাসের প্রধান সংগঠক হিসেবে তার ভাই মোহাম্মদ সিনওয়ারকে সবচেয়ে উপযুক্ত বলে মনে করছে শুরা কাউন্সিল। তাই তাকে গাজাতেই থাকতে হবে। তাই শীর্ষ নেতৃত্বের জন্য তিনি প্রথম পছন্দ হবেন না।

তালিকার বাকি ৩ জন বর্তমানে অবস্থান করছেন কাতারের রাজধানী দোহায় এবং তিনজনই হামাসের শীর্ষ পর্যায়ের নেতা। তাদের মধ্য থেকে হামাস প্রধান বেছে নেওয়া হতে পারে।

গত ৩১ জুলাই ইরানে এক আততায়ী হামলায় হামাসের রাজনৈতিক শাখার প্রধান ও শীর্ষ নির্বাহী নেতা ইসমাইল হানিয়া নিহত হওয়ার কয়েক দিন পর আগস্ট মাসে এই পদে আসেন ইয়াহিয়া সিনওয়ার। এর আগ পর্যন্ত হামাসের গাজা শাখার প্রধান নেতা ছিলেন তিনি।

হামাসের শীর্ষ পদে আসার পর গোষ্ঠীটির উপপ্রধান নেতা হন খলিল আল হায়া। সেই হিসেবে সিনওয়ার নিহত হওয়ার পর খলিল আল হায়ারই হামাসের প্রধান নেতা হওয়ার কথা। তবে এক্ষেত্রে তার শক্ত প্রতিদ্বন্দ্বী খালেদ মেশাল এবং মোহাম্মদ দারউইশ। খালেদ মেশাল হামাসের শীর্ষ পর্যায়ের নেতার পাশাপাশি একজন দক্ষ লিয়াজোঁ কর্মকর্তাও। মধ্যপ্রাচ্য ও অন্যান্য মিত্র দেশ ও সংস্থাগুলোর সঙ্গে হামাসের যোগাযোগ এবং লিয়াজোঁর ব্যাপারটি তিনিই দেখভাল করেন। অন্যদিকে মোহাম্মদ দারউইশ হামাসের শীর্ষ নীতি নির্ধারণী শাখা শুরা কাউন্সিলের সদস্য।

হামাসের একটি উচ্চ পর্যায়ের সূত্র রয়টার্সকে জানিয়েছে, ১৯৮৭ সালে হামাসের প্রতিষ্ঠার পর থেকেই গোষ্ঠীটির রাজনৈতিক ও সামরিক শাখা পৃথক। তবে ইয়াহিয়া সিনওয়ার ক্ষমতা নেওয়ার পর এই দু’টি শাখা এক হয়ে গিয়েছিল। গোষ্ঠীটি আবার তার পুরনো ব্যবস্থায় ফেরত যেতে চাইছে।

সূত্র আরও জানিয়েছে, প্রধান নেতার পদ দীর্ঘদিন শূন্য রাখার সংস্কৃতি হামাসের নেই এবং এবারও তার ব্যাতিক্রম হবে না। অন্যান্য বারের মতো এবারও দ্রুততম সময়ের মধ্যে বেছে নেওয়া হবে শীর্ষ নেতৃত্ব।

মিসরের ফিলিস্তিন বিষয়ক বিশেষজ্ঞ এবং দেশটির রাষ্ট্রায়ত্ত সংবাদমাধ্যম আল-আহরামের ব্যবস্থাপনা সম্পাদক আশরাফ আবুয়েলহৌল রয়টার্সকে বলেন, ১৯৮৭ সালে হামাস প্রতিষ্ঠত হওয়ার পর থেকে গোষ্ঠীটিকে আথিক ও সামরিক সহায়তা দিয়ে আসছে ইরান। এখন পর্যন্ত গোষ্ঠীটির সবেচেয়ে শক্তিশালী মিত্রও ইরান। সুতরাং হামাস এমন একজনকেই শীর্ষ নির্বাহীর পদে বেছে নেবে, যিনি ইরানের সঙ্গে গোষ্ঠীটির মিত্রতাকে আরও এগিয়ে নিতে পারবেন।

সূত্র : রয়টার্স

১০ হাজার টাকা জরিমানা

পাইকগাছায় নিষিদ্ধ পলিথিন ব্যাগ কারেন্ট জাল জব্দ

শেখ খায়রুল ইসলাম পাইকগাছা(খুলনা) প্রতিনিধি:- প্রকাশিত: সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর, ২০২৪, ৩:৩০ পিএম
পাইকগাছায় নিষিদ্ধ পলিথিন ব্যাগ কারেন্ট জাল জব্দ

রবিবার গোপন সংবাদের ভিত্তিতে অভিযান চালিয়ে বিপুল পরিমাণ নিষিদ্ধ পলিথিন ব্যাগ ও কারেন্ট জাল জব্দ করেছে ভ্রাম্যমান আদালত।পাইকগাছার গদাইপুর ইউনিয়নের মেলেক পুরাইকাটি গ্রামের সাধু পাড়ায় নিষিদ্ধ পলিথিন ব্যাগ কারেন্ট জাল আছে এমন সংবাদের ভিত্তিতে উপজেলা নির্বাহী অফিসার সঙ্গীয় ফোর্সসহ অভিযান পরিচালনা করে।এসময় মেলেক পুরাইকাটি গ্রামের প্রণব সাধুর বাড়ি থেকে ৩১৪ কেজি নিষিদ্ধ পলিথিন ব্যাগ উদ্ধার করে এবং তাকে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ আইনে ৬ হাজার টাকা অর্থদণ্ড প্রদান করে।একই গ্রামের সত্য সাধুর বাড়ি থেকে ৪২ কেজি নিষিদ্ধ ঘোষিত কারেন্ট জাল উদ্ধার করে এবং তাকে ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে ৪ হাজার টাকা অর্থদণ্ড প্রদান করে।জব্দকৃত ৩১৪কেজি নিষিদ্ধ পলিথিন ব্যাগ, ৪২কেজি কারেন্ট জাল আগুনে পুড়িয়ে বিনষ্ট করা হয়। উক্ত নিষিদ্ধ পলিথিন ব্যাগ ও কারেন্ট জালের বর্তমান বাজার মূল্য প্রায় আনুমানিক ১লক্ষ ২০হাজার টাকা।অভিযান পরিচালনাকালে স্যানিটারি ইন্সপেক্টর উদয় কুমার মন্ডল,পুলিশ উপপরিদর্শক বাবলা দাশ,উপজেলা আনসার ভিডিপি প্রশিক্ষক মোঃ আলতাফ হোসেন,পেশকার মোঃ ইবরাহীম হোসেন উপস্থিত ছিলেন।উপজেলা নির্বাহী অফিসার মাহেরা নাজনীন বলেন,নিষিদ্ধ ঘোষিত পলিথিন ব্যাগ ও কারেন্ট জাল পরিবেশের জন্য হুমকিস্বরূপ।এগুলো ক্রয় বিক্রয় মজুদ দণ্ডনীয় অপরাধ।উপজেলা প্রশাসনের এ ধরনের অভিযান অব্যাহত থাকবে বলে জানিয়েছেন তিনি।

মুন্সীগঞ্জে মামলার রহস্য উদঘাটনে গোয়েন্দা পুলিশকে স্বীকৃতি প্রদান

মোঃ সুজন বেপারী প্রকাশিত: সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর, ২০২৪, ৩:১০ পিএম
মুন্সীগঞ্জে মামলার রহস্য উদঘাটনে গোয়েন্দা পুলিশকে স্বীকৃতি প্রদান

মুন্সীগঞ্জ জেলার শ্রীনগর থানাধীন পদ্মা সেতুর মহাসড়কের বাইপাস লেন-এ একটি ক্লু-লেস হত্যা মামলা রহস্য উদঘাটন এবং শ্রীনগর থানাধীন মহাসড়ে ক্লু- লেস রোড ডাকাতি মামলার রহস্য উদঘাটন সহ দ্রুত সময়ের মধ্যে অপরাধীদের গ্রেপ্তার এবং হত্যা কান্ড ব্যবহৃত বিদেশি পিস্তল উদ্ধার এবং ডাকাতি কাজে ব্যবহৃত বিদেশী পিস্তলসহ উদ্ধারসহ লুণ্ঠিত মালামাল উদ্ধার করার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করায় মুন্সিগঞ্জ জেলার সুযোগ্য ও মানবিক পুলিশ সুপার জনাব মুহম্মদ শামসুল আলম সরকার মহোদয় অদ্য ইং ২৩/১২/২০২৪ তারিখ সকাল ১০.০০ ঘটিকার সময় মুন্সিগঞ্জ পুলিশ লাইন্স শহিদ কনস্টবল বোরহান উদ্দিন খান মিলনায়তন-এ মাসিক কল্যাণ সভার সভাপতি মুন্সিগঞ্জ জেলার সুযোগ ও পুলিশ সুপার মহোদয় ক্লু-লেস হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার করায় এবং ক্লু-লেস ডাকাতি মামলার আসামি গ্রেফতার করায় এবং লুন্ঠিত মালামাল উদ্ধার করার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করায় তদন্তকারী সাব-ইন্সপেক্টর হিসেবে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখায় ভালো কাজের স্বীকৃতি স্বরূপ মুন্সিগঞ্জ জেলার সুযোগ্য ও মানবিক পুলিশ সুপার মহোদয় আমাকে সম্মাননা স্মারক হিসেবে নগদ অর্থ পুরস্কার প্রদান করেন।

উক্ত অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (প্রশাসন ও অর্থ) জনাব মোহাম্মদ বদিউজ্জামান, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ক্রাইম এ্যান্ড অপস্) জনাব মোঃ ফিরোজ কবির, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার(ডিএসবি) জনাব কাজী হুমায়ূন রশিদ, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (মুন্সিগঞ্জ সদর সার্কেল) জনাব মোঃ বিল্লাল হোসেন মহোদয়।

ক্লু-লেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন ও আসামি গ্রেফতার এবং ক্লু-লেস ডাকাতি মামলার রহস্য উদঘাটন ও লুন্ঠিত মালামাল উদ্ধার ও ঘটনার সাথে সরাসরি জড়িত আসামিদের গ্রেফতার করার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ দিকনির্দেশনা প্রদান সহ অভিযানের সাহস এবং অভিযানের বিষয় সার্বিক সহযোগিতা করেন মুন্সিগঞ্জ জেলার মাননীয় পুলিশ সুপার জনাব মুহাম্মদ শামসুল আলম সরকার মহোদয় এবং অফিসার ইনচার্জ জনাব মোঃ ইশতিয়াক আহমেদ রাসেল, জেলা গোয়েন্দা শাখা মুন্সিগঞ্জ মহোদয়।

মাধবপুরে মুফতি গিয়াস উদ্দিন ত্বাহেরী নামে মামলা প্রত্যাহারের দাবী তে মানববন্ধন করছেন

হবিগঞ্জ ( মাধবপুর প্রতিনিধি )ফোরকান উদ্দিন রোমান  প্রকাশিত: শনিবার, ২১ ডিসেম্বর, ২০২৪, ৫:১৮ পিএম
মাধবপুরে মুফতি গিয়াস উদ্দিন ত্বাহেরী নামে মামলা প্রত্যাহারের দাবী তে মানববন্ধন করছেন

আজ( ২১শে ডিসেম্বর ) শনিবার সকাল ১১ টা দিকে মাধবপুর উপজেলা গেইটের সামনে

মুফতি গিয়াস উদ্দিন ত্বাহেরী নামে মিথ্যা মামলা প্রত্যাহারের দাবী তে মানববন্ধন পালন করছেন,

মাধবপুর উপজেলা আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাত ও সকল সহযোগী অঙ্গ সংগঠন এবং সকল পীর মাশায়েখগন।

মুফতি দুলাল ইসলাম বীন নুরী বলেন, মুফতি গিয়াস উদ্দিন আত তাহেরীর নামে যে মামলাটি করেছেন তা সম্পূর্ণ মিথ্যা, আমরা তার নামে মিথ্যা মামলাটি প্রত্যাহার চাই,

শেখ তানভীর হোসাইন আরিফ বলেন, মুফতি গিয়াস উদ্দিন আত তাহেরি আমাদের গর্ব, উনার বিরুদ্ধে যে মিথ্যা মামলা হয়েছে তা প্রত্যাহার করা হোক,

মাধবপুর আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাতের অনেক নেতৃবৃন্দ বক্তব্য রাখেন,