রবিবার, ১০ আগস্ট ২০২৫, ২৪ শ্রাবণ ১৪৩২
রবিবার, ১০ আগস্ট ২০২৫, ২৪ শ্রাবণ ১৪৩২

লেবাননকে হুঁশিয়ারি নেতানিয়াহুর

ইউ বি টিভি ডেস্ক প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ১০ অক্টোবর, ২০২৪, ৩:০৫ এএম | 79 বার পড়া হয়েছে
লেবাননকে হুঁশিয়ারি নেতানিয়াহুর

ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু লেবাননের জনগণের উদ্দেশ্যে বলেছেন, তারা “গাজার মতো ধ্বংস ও দুর্ভোগ এড়াতে” চাইলে তারা যেনো দেশটির সশস্ত্র গোষ্ঠী হেজবুল্লাহকে বিতাড়িত করে।

ইসরায়েল হেজবুল্লাহ’র বিরুদ্ধে তাদের চলমান স্থল অভিযানের ব্যাপকতা আরও বৃদ্ধির পর গতকাল মঙ্গলবার দেশটির প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু এই হুঁশিয়ারি দিয়েছেন।

ওইদিন লেবাননের দক্ষিণ-পশ্চিম অঞ্চলের নতুন একটি স্থানে আরও হাজার হাজার সৈন্যও পাঠিয়েছে ইসরায়েল।

নেতানিয়াহু আরও দাবি করেছেন,ইসরায়েলি ডিফেন্স ফোর্স (আইডিএফ) অর্থাৎ ইসরায়েলের প্রতিরক্ষা বাহিনী হেজবুল্লাহ’র সাবেক নেতা হাসান নাসরাল্লাহ’র উত্তরসূরিকে হত্যা করেছে। তবে পরবর্তীতে আইডিএফ বলেছে যে তারা হাশেম সাফিয়েদ্দিনের মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করতে পারেনি।

এদিকে, হেজবুল্লাহ’র যোদ্ধারা টানা তিনদিন ইসরায়েলের বন্দর নগরী হাইফা’র দিকে রকেট নিক্ষেপ করে। এতে করে ১২ জন আহত হয়।

লেবাননের জনগণকে উদ্দেশ্য করে একটি ভিডিও ভাষণে মি. নেতানিয়াহু বলেন, “একটি দীর্ঘ যুদ্ধের অতল গহ্বরে তলিয়ে যাওয়ার আগে আপনাদের কাছে লেবাননকে রক্ষা করার একটি সুযোগ আছে। এই যুদ্ধ লেবাননকে ধ্বংস ও দুর্ভোগের দিকে নিয়ে যাবে, ঠিক যেমনটা আমরা গাজায় দেখছি।”

“লেবাননের জনগণ, আমি আপনাদেরকে বলছি: আপনারা আপনাদের দেশকে হেজবুল্লাহ থেকে মুক্ত করুন, যাতে করে এই যুদ্ধ শেষ হয়।”

লেবাননের কর্মকর্তারা বলছেন, তিন সপ্তাহ ধরে তীব্র হামলা করার পরও হেজবুল্লাহকে দমন করা যায়নি। এ ক’দিনে লেবাননে এক হাজার ৪০০ জন মানুষ নিহত ও ১২ লাখ মানুষ বাস্তুচ্যুত হয়েছেন।

এর আগে মঙ্গলবার হাসান নাসরাল্লাহ’র সাবেক ডেপুটি নাইম কাসেম জোর দিয়ে বলেছিলেন যে ইসরায়েলের সাম্প্রতিক আঘাত কাটিয়ে উঠেছে হেজবুল্লাহ।

গাজায় যুদ্ধের কারণে গত প্রায় এক বছর ধরে ইসরায়েল ও লেবাননের মাঝে চলমান আন্তঃসীমান্ত লড়াইয়ের পর ইসরায়েল লেবাননে আক্রমণ চালিয়েছে।

ইসরায়েলের ভাষ্য, ইসরায়েলের সীমান্তবর্তী এলাকায় বসবাসকারী যেসব মানুষ হেজবুল্লাহ’র রকেট, মিসাইল ও ড্রোন হামলার কারণে নিজেদের ঘরবাড়ি হারিয়েছেন, তাদের নিরাপদ প্রত্যাবর্তন নিশ্চিত করতে চায় ইসরায়েল।

গত বছরের আটই অক্টোবর হেজবুল্লাহ ফিলিস্তিনিদের সমর্থনে ইসরায়েলের উত্তর অঞ্চলে রকেট ছোঁড়া শুরু করার পর থেকে দুই দেশের মাঝে ক্রমশ উত্তেজনা বৃদ্ধি পেয়েছে। হেজবুল্লাহ’র মিত্র সংগঠন সশস্ত্রগোষ্ঠী হামাস দক্ষিণ লেবাননে মারাত্মক হামলা করার পর হেজবুল্লাহ ওই হামলা করে।

মঙ্গলবার সকালে আইডিএফ ঘোষণা করেছে যে তাদের ১৪৬তম ডিভিশনের সংরক্ষিত সৈন্যরা দক্ষিণ-পশ্চিম লেবাননে “সীমিত” এবং “সুনির্দিষ্ট লক্ষ্যে” অভিযান চালানো শুরু করেছে।

গত ৩০শে সেপ্টেম্বর থেকে লেবাননের মধ্য ও পূর্বাঞ্চলে স্থল অভিযান শুরু হওয়ার পর ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর তিনটি স্ট্যান্ডিং ডিভিশন যোগ দিয়েছে। ধারণা করা হয়, তিনটি ডিভিশনে মোট সৈন্য সংখ্যা ১৫ হাজারের বেশি।

আইডিএফ বলছে যে তাদের সৈন্যরা সীমান্তবর্তী গ্রাম মারুন আল-রাসের নিয়ন্ত্রণ নিয়ে নিয়েছে। এই গ্রামকে হেজবুল্লাহ “কমব্যাট কম্পাউন্ড” নামে অভিহিত করেছে।

আইডিএফ এই গ্রামের যেসব ছবি প্রকাশ করেছে, তাতে দেখা গেছে যে সেখানে একটি রকেট লঞ্চার আছে। সেইসাথে, একটি আবাসিক ভবনের মাঝে বিভিন্ন অস্ত্রশস্ত্র রয়েছে ও সরঞ্জামও রয়েছে।

এদিকে, ড্রোন ফুটেজে মারুন আল-রাসের নিকটবর্তী গ্রাম ইয়ারুনের ব্যাপক ধ্বংসলীলা দেখা গেছে। স্থল অভিযানের প্রাথমিক লক্ষ্যবস্তু ছিল এই গ্রামটি।

লেবাননের জন্য জাতিসংঘের বিশেষ কো-অর্ডিনেটর ও জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা বাহিনীর প্রধান একটি যৌথ বিবৃতিতে সতর্ক করেছেন, সংঘাতের মানবিক প্রভাব “বিপর্যয় থেকে কম কিছু নয়”।

লেবাননের সরকার বলেছে, গত এক বছরে প্রায় ১২ লাখ মানুষ তাদের বাড়িঘর ছেড়ে পালিয়েছে। এই বাস্তুচ্যুতদের জন্য অনুমোদিত আশ্রয়কেন্দ্র রয়েছে প্রায় এক লাখ ৮০ হাজার মানুষ।

সেইসাথে, চার লাখেরও বেশি মানুষ প্রাণ বাঁচাতে যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশ সিরিয়ায় পালিয়েছে গেছে। পালিয়ে যাওয়াদের মাঝে দুই লাখের বেশি সিরিয়ার শরণার্থী রয়েছে। এটি এমন এক পরিস্থিতি, যেটিকে জাতিসংঘের শরণার্থী সংস্থার প্রধান “অর্থহীন ভোগান্তি” হিসাবে বর্ণনা করেছেন।

বিশ্ব খাদ্য কর্মসূচি বলেছেন, লেবাননের জনগণ নিজেদের খাবার নিজেরা উৎপাদন করতে পারে কি না, তা নিয়েও উদ্বেগ আছে। কারণ, দেশটি হাজার হাজার হেক্টর কৃষিজমি পুড়ে গেছে বা পরিত্যক্ত হয়েছে।

আইডিএফ আরও বলেছে যে মঙ্গলবার বৈরুতের দক্ষিণ দিকের শহরতলিতে ও অন্যান্য অঞ্চলে থাকা হেজবুল্লাহ’র ঘাঁটিগুলোতে তারা নতুন দফা বিমান হামলা চালিয়েছে।

এর আগে আইডিএফ আরও ঘোষণা করেছিলো, গত সোমবার বৈরুতে হেজবুল্লাহ সদর দপ্তরে বৈরুতে হেজবুল্লাহ কমান্ডার সুহাইল হুসেইনি নিহত হয়েছেন।

হেজবুল্লাহ এখনও ওই দাবির বিষয়ে কোনও মন্তব্য করেনি।

সূত্র: বিবিসি বাংলা

অপি মুন্সী : শিবচর (মাদারীপুর ) প্রতিনিধি

মাদারীপুরে সাংবাদিক তুহিন হত্যার প্রতিবাদে মানববন্ধন

অপি মুন্সী : শিবচর (মাদারীপুর ) প্রতিনিধি প্রকাশিত: শনিবার, ৯ আগস্ট, ২০২৫, ৪:০৫ পিএম
মাদারীপুরে সাংবাদিক তুহিন হত্যার প্রতিবাদে মানববন্ধন

গাজীপুরে সাংবাদিক আসাদুজ্জামান তুহিনকে কুপিয়ে হত্যার প্রতিবাদে মাদারীপুরে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়েছে।

আজ শনিবার সকালে কালকিনি সৈয়দ আবুল হোসেন বিশ্ববিদ্যালয় কলেজের সামনে আয়োজিত এই কর্মসূচিতে কালকিনি ও ডাসার উপজেলার গণমাধ্যমকর্মীরা অংশ নেন।

মানববন্ধনে বক্তারা বলেন, ‘একজন সাংবাদিককে প্রকাশ্যে কুপিয়ে হত্যা করা শুধু একটি ব্যক্তিগত হত্যাকাণ্ড নয়, এটি গণমাধ্যমের স্বাধীনতার ওপর সরাসরি আঘাত। এই ঘটনায় জড়িতদের দ্রুত আইনের আওতায় এনে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দিতে হবে।’

তারা আরো বলেন, ‘যদি দ্রুত বিচার না হয়, তাহলে সাংবাদিক সমাজ বৃহত্তর আন্দোলনের পথে যেতে বাধ্য হবে।’

মানববন্ধনে কালকিনি উপজেলার সিনিয়র সাংবাদিক খন্দকার শামীম, যুগান্তরের সাংবাদিক এইচএম মিলন, ঢাকা প্রতিদিনের প্রতিনিধি নাসির উদ্দিন লিটন, জনকণ্ঠের সাংবাদিক জাফরুল হাসান, আনন্দ টিভির জেলা প্রতিনিধি মম হারুন অর রশীদ, মাইটিভির প্রতিনিধি শেখ লিয়াকত এবং একুশে টিভির সাংবাদিক মো: রকিবুজ্জামান, অপি মুন্সী একাত্তর বাংলা টিভির সাংবাদিক উপস্থিত ছিলেন।

উল্লেখ্য, গত বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে গাজীপুরের চান্দনা চৌরাস্তা এলাকায় দুর্বৃত্তরা ধারালো অস্ত্র নিয়ে সাংবাদিক তুহিনকে ধাওয়া করে। তিনি ঈদগাঁ মার্কেটের একটি চায়ের দোকানে আশ্রয় নিলেও দুর্বৃত্তরা দোকানের ভেতরে ঢুকে তাকে কুপিয়ে হত্যা করে। ঘটনার একটি সিসিটিভি ফুটেজ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়লে দেশজুড়ে তীব্র প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হয়। পরদিন নিহতের বড় ভাই সেলিম অজ্ঞাতনামা আসামিদের বিরুদ্ধে একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। গাজীপুর মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ, র‌্যাব ও পিবিআই যৌথভাবে অভিযান চালিয়ে এ পর্যন্ত সাতজনকে গ্রেফতার করেছে।

কাজিপুর (সিরাজগঞ্জ) প্রতিনিধি

সিরাজগঞ্জে টর্নেডো তে ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে সেলিম রেজা

কাজিপুর (সিরাজগঞ্জ) প্রতিনিধিঃ- প্রকাশিত: শনিবার, ৯ আগস্ট, ২০২৫, ৪:০৩ পিএম
সিরাজগঞ্জে টর্নেডো তে ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে সেলিম রেজা

সিরাজগঞ্জের কাজিপুর উপজেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি ও সিরাজগঞ্জ-১ আসনের বিএনপি থেকে মনোনয়ন প্রত্যাশী সেলিম রেজা ব্যক্তিগত উদ্যোগে ভয়াবহ টর্নেডোতে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারগুলোর পাশে দাঁড়িয়েছেন।
শনিবার (৯ আগস্ট) সকাল ১১টায় তিনি সিরাজগঞ্জ সদর উপজেলার রতনকান্দি ইউনিয়নের চরচিলগাছা গ্রাম পরিদর্শন করেন। এ সময় তিনি কয়েকদিন আগে ঘটে যাওয়া ভয়াবহ টর্নেডোয় ক্ষতিগ্রস্ত ১১ পরিবারের মাঝে ঘর নির্মাণের জন্য ১ বান্ডিল করে ঢেউটিন ও আরও ১২ পরিবারের মধ্য ২ হাজার টাকা করে নগদ অর্থ সহায়তা প্রদান করেন।
এই মানবিক সহায়তা কার্যক্রমে তার সাথে উপস্থিত ছিলেন কাজিপুর উপজেলা বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও সাবেক মেয়র প্রভাষক আঃ সালাম, সাবেক সিনিয়র সহসভাপতি এডভোকেট রবিউল হাসানসহ উপজেলা,পৌর বিএনপি, অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতাকর্মীরা।
স্থানীয়রা সেলিম রেজার এই উদ্যোগকে সাধুবাদ জানিয়ে বলেন, দুর্যোগের এই সময়ে তার এই সহায়তা কার্যক্রম ক্ষতিগ্রস্তদের নতুন করে ঘুরে দাঁড়াতে কিছুটা হলে সহায়তা করবে।

মোঃ মিঠু মিয়া গাইবান্ধা

গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জে প্রথমবারের মতো মিনি স্টেডিয়ামের উদ্বোধন

মোঃ মিঠু মিয়া গাইবান্ধা প্রকাশিত: শনিবার, ৯ আগস্ট, ২০২৫, ২:৫৫ পিএম
গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জে প্রথমবারের মতো মিনি স্টেডিয়ামের উদ্বোধন

গাইবান্ধা জেলার গোবিন্দগঞ্জ উপজেলায় প্রথমবারের মতো একটি মিনি স্টেডিয়ামের উদ্বোধন হয়েছে। খেলাধুলার প্রসার এবং খেলোয়াড়ের সংখ্যা বৃদ্ধির পরও দীর্ঘদিন ধরে মাঠ সংকটে থাকা এই উপজেলায় বোয়ালিয়া (শিববাড়ি) এলাকায় নির্মিত শহীদ জুয়েল রানা উপজেলা মিনি স্টেডিয়াম আজ শনিবার (৯ আগস্ট) সকাল ১০টায় উদ্বোধন করা হয়।

যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয় এবং স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজিব ভূঁইয়া তাঁর কার্যালয় থেকে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে উদ্বোধনের ঘোষণা দেন।

উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে ভার্চুয়ালি অংশ নেন গাইবান্ধা জেলা প্রশাসক চৌধুরী মোয়াজ্জম আহমদ, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (উন্নয়ন ও মানবসম্পদ ব্যবস্থাপনা) ও স্থানীয় সরকারের উপ-পরিচালক এ.কে.এম. হেদায়েতুল ইসলাম, নির্বাহী প্রকৌশলী উজ্জ্বল চৌধুরী এবং উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সৈয়দা ইয়াসমিন সুলতানা।

এছাড়া উপস্থিত ছিলেন বিএনপির নির্বাহী কমিটির রংপুর বিভাগীয় সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক অধ্যাপক আমিনুল ইসলাম, জেলা জামায়াতে ইসলামীর সাবেক আমীর ডা. আব্দুর রহিম সরকার, গোবিন্দগঞ্জ থানার ওসি বুলবুল ইসলাম, উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক ফারুক আহমেদ, জেলা বিএনপির যুগ্ম সম্পাদক সানোয়ার হোসেন দিপু, জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি মাওলানা আবুল কালাম আজাদ, ইসলামি আন্দোলন উপজেলা সভাপতি আকরাম হোসেন রাজু, সাধারণ সম্পাদক আব্দুল মমিন সিরাজী, ইসলামি যুব আন্দোলন জেলা সভাপতি মুফতি তৌহিদুল ইসলাম তুহিন, এনসিপি উপজেলা সমন্বয়ক ডা. জাহাঙ্গীর আলমগীর এবং শহীদ জুয়েলের বাবা-মা।

অনুষ্ঠানে রাজনৈতিক দল, ক্রীড়াবিদ, সুশীল সমাজ, সাংবাদিকসহ নানা শ্রেণি-পেশার মানুষ অংশ নেন।

error: Content is protected !!