রবিবার, ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ১৩ আশ্বিন ১৪৩২
রবিবার, ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ১৩ আশ্বিন ১৪৩২

লেবাননকে হুঁশিয়ারি নেতানিয়াহুর

ইউ বি টিভি ডেস্ক প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ১০ অক্টোবর, ২০২৪, ৩:০৫ এএম | 84 বার পড়া হয়েছে
লেবাননকে হুঁশিয়ারি নেতানিয়াহুর

ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু লেবাননের জনগণের উদ্দেশ্যে বলেছেন, তারা “গাজার মতো ধ্বংস ও দুর্ভোগ এড়াতে” চাইলে তারা যেনো দেশটির সশস্ত্র গোষ্ঠী হেজবুল্লাহকে বিতাড়িত করে।

ইসরায়েল হেজবুল্লাহ’র বিরুদ্ধে তাদের চলমান স্থল অভিযানের ব্যাপকতা আরও বৃদ্ধির পর গতকাল মঙ্গলবার দেশটির প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু এই হুঁশিয়ারি দিয়েছেন।

ওইদিন লেবাননের দক্ষিণ-পশ্চিম অঞ্চলের নতুন একটি স্থানে আরও হাজার হাজার সৈন্যও পাঠিয়েছে ইসরায়েল।

নেতানিয়াহু আরও দাবি করেছেন,ইসরায়েলি ডিফেন্স ফোর্স (আইডিএফ) অর্থাৎ ইসরায়েলের প্রতিরক্ষা বাহিনী হেজবুল্লাহ’র সাবেক নেতা হাসান নাসরাল্লাহ’র উত্তরসূরিকে হত্যা করেছে। তবে পরবর্তীতে আইডিএফ বলেছে যে তারা হাশেম সাফিয়েদ্দিনের মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করতে পারেনি।

এদিকে, হেজবুল্লাহ’র যোদ্ধারা টানা তিনদিন ইসরায়েলের বন্দর নগরী হাইফা’র দিকে রকেট নিক্ষেপ করে। এতে করে ১২ জন আহত হয়।

লেবাননের জনগণকে উদ্দেশ্য করে একটি ভিডিও ভাষণে মি. নেতানিয়াহু বলেন, “একটি দীর্ঘ যুদ্ধের অতল গহ্বরে তলিয়ে যাওয়ার আগে আপনাদের কাছে লেবাননকে রক্ষা করার একটি সুযোগ আছে। এই যুদ্ধ লেবাননকে ধ্বংস ও দুর্ভোগের দিকে নিয়ে যাবে, ঠিক যেমনটা আমরা গাজায় দেখছি।”

“লেবাননের জনগণ, আমি আপনাদেরকে বলছি: আপনারা আপনাদের দেশকে হেজবুল্লাহ থেকে মুক্ত করুন, যাতে করে এই যুদ্ধ শেষ হয়।”

লেবাননের কর্মকর্তারা বলছেন, তিন সপ্তাহ ধরে তীব্র হামলা করার পরও হেজবুল্লাহকে দমন করা যায়নি। এ ক’দিনে লেবাননে এক হাজার ৪০০ জন মানুষ নিহত ও ১২ লাখ মানুষ বাস্তুচ্যুত হয়েছেন।

এর আগে মঙ্গলবার হাসান নাসরাল্লাহ’র সাবেক ডেপুটি নাইম কাসেম জোর দিয়ে বলেছিলেন যে ইসরায়েলের সাম্প্রতিক আঘাত কাটিয়ে উঠেছে হেজবুল্লাহ।

গাজায় যুদ্ধের কারণে গত প্রায় এক বছর ধরে ইসরায়েল ও লেবাননের মাঝে চলমান আন্তঃসীমান্ত লড়াইয়ের পর ইসরায়েল লেবাননে আক্রমণ চালিয়েছে।

ইসরায়েলের ভাষ্য, ইসরায়েলের সীমান্তবর্তী এলাকায় বসবাসকারী যেসব মানুষ হেজবুল্লাহ’র রকেট, মিসাইল ও ড্রোন হামলার কারণে নিজেদের ঘরবাড়ি হারিয়েছেন, তাদের নিরাপদ প্রত্যাবর্তন নিশ্চিত করতে চায় ইসরায়েল।

গত বছরের আটই অক্টোবর হেজবুল্লাহ ফিলিস্তিনিদের সমর্থনে ইসরায়েলের উত্তর অঞ্চলে রকেট ছোঁড়া শুরু করার পর থেকে দুই দেশের মাঝে ক্রমশ উত্তেজনা বৃদ্ধি পেয়েছে। হেজবুল্লাহ’র মিত্র সংগঠন সশস্ত্রগোষ্ঠী হামাস দক্ষিণ লেবাননে মারাত্মক হামলা করার পর হেজবুল্লাহ ওই হামলা করে।

মঙ্গলবার সকালে আইডিএফ ঘোষণা করেছে যে তাদের ১৪৬তম ডিভিশনের সংরক্ষিত সৈন্যরা দক্ষিণ-পশ্চিম লেবাননে “সীমিত” এবং “সুনির্দিষ্ট লক্ষ্যে” অভিযান চালানো শুরু করেছে।

গত ৩০শে সেপ্টেম্বর থেকে লেবাননের মধ্য ও পূর্বাঞ্চলে স্থল অভিযান শুরু হওয়ার পর ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর তিনটি স্ট্যান্ডিং ডিভিশন যোগ দিয়েছে। ধারণা করা হয়, তিনটি ডিভিশনে মোট সৈন্য সংখ্যা ১৫ হাজারের বেশি।

আইডিএফ বলছে যে তাদের সৈন্যরা সীমান্তবর্তী গ্রাম মারুন আল-রাসের নিয়ন্ত্রণ নিয়ে নিয়েছে। এই গ্রামকে হেজবুল্লাহ “কমব্যাট কম্পাউন্ড” নামে অভিহিত করেছে।

আইডিএফ এই গ্রামের যেসব ছবি প্রকাশ করেছে, তাতে দেখা গেছে যে সেখানে একটি রকেট লঞ্চার আছে। সেইসাথে, একটি আবাসিক ভবনের মাঝে বিভিন্ন অস্ত্রশস্ত্র রয়েছে ও সরঞ্জামও রয়েছে।

এদিকে, ড্রোন ফুটেজে মারুন আল-রাসের নিকটবর্তী গ্রাম ইয়ারুনের ব্যাপক ধ্বংসলীলা দেখা গেছে। স্থল অভিযানের প্রাথমিক লক্ষ্যবস্তু ছিল এই গ্রামটি।

লেবাননের জন্য জাতিসংঘের বিশেষ কো-অর্ডিনেটর ও জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা বাহিনীর প্রধান একটি যৌথ বিবৃতিতে সতর্ক করেছেন, সংঘাতের মানবিক প্রভাব “বিপর্যয় থেকে কম কিছু নয়”।

লেবাননের সরকার বলেছে, গত এক বছরে প্রায় ১২ লাখ মানুষ তাদের বাড়িঘর ছেড়ে পালিয়েছে। এই বাস্তুচ্যুতদের জন্য অনুমোদিত আশ্রয়কেন্দ্র রয়েছে প্রায় এক লাখ ৮০ হাজার মানুষ।

সেইসাথে, চার লাখেরও বেশি মানুষ প্রাণ বাঁচাতে যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশ সিরিয়ায় পালিয়েছে গেছে। পালিয়ে যাওয়াদের মাঝে দুই লাখের বেশি সিরিয়ার শরণার্থী রয়েছে। এটি এমন এক পরিস্থিতি, যেটিকে জাতিসংঘের শরণার্থী সংস্থার প্রধান “অর্থহীন ভোগান্তি” হিসাবে বর্ণনা করেছেন।

বিশ্ব খাদ্য কর্মসূচি বলেছেন, লেবাননের জনগণ নিজেদের খাবার নিজেরা উৎপাদন করতে পারে কি না, তা নিয়েও উদ্বেগ আছে। কারণ, দেশটি হাজার হাজার হেক্টর কৃষিজমি পুড়ে গেছে বা পরিত্যক্ত হয়েছে।

আইডিএফ আরও বলেছে যে মঙ্গলবার বৈরুতের দক্ষিণ দিকের শহরতলিতে ও অন্যান্য অঞ্চলে থাকা হেজবুল্লাহ’র ঘাঁটিগুলোতে তারা নতুন দফা বিমান হামলা চালিয়েছে।

এর আগে আইডিএফ আরও ঘোষণা করেছিলো, গত সোমবার বৈরুতে হেজবুল্লাহ সদর দপ্তরে বৈরুতে হেজবুল্লাহ কমান্ডার সুহাইল হুসেইনি নিহত হয়েছেন।

হেজবুল্লাহ এখনও ওই দাবির বিষয়ে কোনও মন্তব্য করেনি।

সূত্র: বিবিসি বাংলা

বাংলাদেশ আহলে হাদিস সংগঠনের কেশবপুর শাখার উদ্যোগে মানববন্ধন

পরেশ দেবনাথ, কেশবপুর, যশোর  প্রকাশিত: শনিবার, ২৭ সেপ্টেম্বর, ২০২৫, ৯:২৪ পিএম
বাংলাদেশ আহলে হাদিস সংগঠনের কেশবপুর শাখার উদ্যোগে মানববন্ধন

প্রাথমিক বিদ্যালয়ে গানের শিক্ষক নিয়োগ প্রক্রিয়া বাতিল করে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগের দাবিতে শণিবার (২৭ সেপ্টেম্বর-২৫) বিকেলে কেশবপুর বাজারে জমঈয়ত শুব্বানে আহলে হাদীস বাংলাদেশ যশোর জেলা এবং কেশবপুর-মণিরামপুর উপজেলা শাখার উদ্যোগে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়েছে। মানববন্ধনে সংহতি প্রকাশ করে বিভিন্ন শ্রেণি পেশার মানুষ অংশ গ্রহন করেন।

মানববন্ধনে বক্তারা বলেন, দেশ, জাতী, ধর্ম, বর্ণ নির্বিশেষে আজকের শিশু আগামীর ভবিষ্যৎ, এই সত্যকে মেনে প্রতিটি মানুষের অন্তরে ধর্মীয় শিক্ষা তথা নৈতিকতা ও শিষ্টাচার প্রদানের লক্ষ্যে প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দেওয়া হোক এ দাবি নিয়ে আজ কেশবপুর উপজেলা শহরে জমঈয়ত শুব্বানে আহলে হাদীস বাংলাদেশ যশোর জেলা এবং কেশবপুর-মণিরামপুর উপজেলা শাখার পক্ষ থেকে মানববন্ধনের আয়োজন করা হয়েছে। সকল ধর্মের জন্যই ধর্মীয় শিক্ষক অতিব প্রয়োজন এটা অবশ্যই সত্য। তাই সেই সত্যকে মেনে সরকারের উচিত এ বিষয়ে দৃষ্টি দিয়ে প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দেওয়া।

 

বগুড়ায় গ্রেফতারের সময় সুরির আঘাতে আহত স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা ও সাবেক কাউন্সিলর মিন্টু

এস এম সালমান হৃদয়, বগুড়া প্রকাশিত: শনিবার, ২৭ সেপ্টেম্বর, ২০২৫, ৯:২১ পিএম
বগুড়ায় গ্রেফতারের সময় সুরির আঘাতে আহত স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা ও সাবেক কাউন্সিলর মিন্টু

বগুড়ায় গ্রেফতারের সময় স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা ও সাবেক পৌর কাউন্সিলর লুৎফর রহমান মিন্টু (৪৩) সুরির আঘাতে গুরুতর আহত হয়েছেন। শনিবার দুপুরে শহরের উপকণ্ঠে এ ঘটনা ঘটে। আহত মিন্টুকে গ্রেপ্তারের পর পুলিশ চিকিৎসার জন্য শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ (শজিমেক) হাসপাতালে ভর্তি করেছে।

পুলিশ জানায়, মিন্টুর বিরুদ্ধে মোট আটটি মামলা রয়েছে। এর মধ্যে দুটি হত্যা মামলা, একটি অস্ত্র মামলা, একটি নারী ও শিশু নির্যাতন মামলা এবং বিশেষ ক্ষমতা আইনে একটি মামলা অন্তর্ভুক্ত। দীর্ঘদিন ধরেই তিনি পুলিশের খাতায় পলাতক আসামি ছিলেন। গোপন সংবাদের ভিত্তিতে তাঁকে গ্রেপ্তারের জন্য শনিবার দুপুরে অভিযান চালায় সদর থানা পুলিশ।

বগুড়া সদর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) হাসান বাসির জানান, মিন্টুকে আটক করতে গেলে এলাকায় ভিড় জমে যায়। এ সময় সুযোগ বুঝে কয়েকজন অজ্ঞাতনামা দুর্বৃত্ত হঠাৎ ছুরি নিয়ে তার ওপর হামলা চালায়। দুর্বৃত্তরা মিন্টুর শরীরের বিভিন্ন স্থানে আঘাত করে পালিয়ে যায়। বিশেষ করে পশ্চাৎদেশে গভীর ক্ষত তৈরি হয়।

তিনি বলেন, “আমরা তাঁকে আহত অবস্থায় গ্রেপ্তার করি এবং দ্রুত হাসপাতালে পাঠাই। বর্তমানে চিকিৎসকরা তাঁর অবস্থা পর্যবেক্ষণ করছেন।”

স্থানীয়রা জানান, হামলার ঘটনাটি আকস্মিকভাবে ঘটে এবং পুলিশ উপস্থিত থাকলেও দুর্বৃত্তরা মুহূর্তের মধ্যে পালিয়ে যায়। তবে হামলাকারীদের পরিচয় জানা যায়নি।

এদিকে এ ঘটনায় এলাকায় আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে। রাজনৈতিক পরিচিতি থাকা সত্ত্বেও মিন্টুর বিরুদ্ধে একাধিক গুরুতর মামলা থাকায় সাধারণ মানুষের মধ্যে মিশ্র প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে। পুলিশ জানিয়েছে, হামলাকারীদের শনাক্ত করে আইনের আওতায় আনতে তদন্ত চলছে।

কালিগঞ্জে জমি নিয়ে বিরোধ: ভার্সিটি পড়ুয়া ছোট ভাইকে কুপিয়ে জখম করলো ২ বড় ভাই

হাফিজুর রহমান কালিগঞ্জ (সাতক্ষীরা) প্রতিনিধি: প্রকাশিত: শনিবার, ২৭ সেপ্টেম্বর, ২০২৫, ৯:১৮ পিএম
কালিগঞ্জে জমি নিয়ে বিরোধ: ভার্সিটি পড়ুয়া ছোট ভাইকে কুপিয়ে জখম করলো ২ বড় ভাই

জমির মালিকানা নিয়ে দীর্ঘদিনের বিরোধের জেরে সাতক্ষীরার কালিগঞ্জ উপজেলায় আপন দুই বড় ভাইয়ের হাতে নৃশংস হামলার শিকার হয়েছেন এক ভার্সিটি পড়ুয়া ছোট ভাই। গুরুতর আহত অবস্থায় তাকে উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।

শনিবার (২৭ সেপ্টেম্বর) সকাল আনুমানিক ১০টার দিকে উপজেলার পূর্ব নারায়ণপুর গ্রামে এই ঘটনা ঘটে। আহত তরুণের নাম মনিরুল ইসলাম, যিনি গোপালগঞ্জ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র এবং মৃত আলহাজ্ব আব্দুল আজিজ গাজীর পুত্র।

আহত মনিরুল ইসলাম ও তার ভাই জাকিরুল ইসলাম সাংবাদিকদের জানান, বাবার মৃত্যুর পর থেকে মনিরুল বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা করছেন। এই সুযোগে তার বড় ভাই রফিকুল ইসলাম এবং মেজ ভাই শফিকুল ইসলাম (কালিগঞ্জ আদর্শ মাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক ও আওয়ামী লীগ নেতা) জোরপূর্বক তার জমি দখল করে ভোগ-দখল করছিলেন।

গতকাল শনিবার সকালে নিজের প্রাপ্য জমি চাইতে গেলে বড় দুই ভাই ধারালো দা দিয়ে মনিরুলকে উপর্যুপরি কোপাতে থাকে। এই হামলায় মনিরুল ইসলাম রক্তাক্ত ও গুরুতর জখম হন। হামলার পর অভিযুক্তরা দ্রুত ঘটনাস্থল থেকে পালিয়ে যায়। পরে প্রতিবেশীরা তাকে উদ্ধার করে কালিগঞ্জ স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করেন।

এ বিষয়ে ঘটনার সত্যতা জানতে অভিযুক্ত বড় ভাই রফিকুল ইসলাম ও প্রধান শিক্ষক শফিকুল ইসলামের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলে তারা ফোন রিসিভ করেননি।

স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, মেজ ভাই শফিকুল ইসলামের বিরুদ্ধে স্কুলের শিক্ষক নিয়োগে অর্ধ লক্ষ টাকা বাণিজ্যের অভিযোগ রয়েছে। এই অভিযোগে তাকে বহিষ্কারের দাবিতে ছাত্র-অভিভাবকরা দীর্ঘ কয়েকমাস ধরে সড়ক অবরোধসহ আন্দোলন চালিয়ে আসছিলেন। সেনাবাহিনী পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনার পর ছাত্র-শিক্ষক-অভিভাবকরা ঘরে ফেরেন। এরপর থেকে শফিকুল ইসলাম দীর্ঘদিন আত্মগোপনে ছিলেন।

বর্তমানে মনিরুল ইসলাম হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। এই ন্যাক্কারজনক ঘটনায় এলাকায় তীব্র চাঞ্চল্য ও ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে। পুলিশ ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে বলে জানা গেছে।