শুক্রবার, ৮ আগস্ট ২০২৫, ২২ শ্রাবণ ১৪৩২
শুক্রবার, ৮ আগস্ট ২০২৫, ২২ শ্রাবণ ১৪৩২

বিশ্বসভায় বাংলাদেশের নতুন পদচারণা

ইউ বি টিভি ডেস্ক প্রকাশিত: রবিবার, ২৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৪, ৪:১১ এএম | 92 বার পড়া হয়েছে
বিশ্বসভায় বাংলাদেশের নতুন পদচারণা

জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের ৭৯তম সম্মেলনে যোগদান শেষে ঢাকায় ফিরছেন বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহম্মদ ইউনূস। তার প্রেস সচিব শফিকুল আলমের দাবি, বাংলাদেশের হয়ে জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের অধিবেশনে যোগ দেওয়া সরকার প্রধানদের সফরগুলোর মধ্যে সবচেয়ে সফলতম হয়েছে এই সফর।

অবশ্য যথেষ্ট দৃঢ় যুক্তির ভিত্তিতেই এই দাবি করেছেন শফিকুল আলম। কারণ, মাত্র চার দিনের এই সফরে গিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন, কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো, বিশ্বব্যাংকের প্রেসিডেন্ট অজয় বাঙ্গা, আইএমএফের প্রেসিডেন্ট ক্রিস্টালিনা জর্জিয়েভা, ইতালির প্রধানমন্ত্রী জজিয়া মেলোনি, পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শেহবাজ শরিফ, মালদ্বীপের প্রেসিডেন্ট মোহাম্মদ মুইজ্জু, নেপালের প্রধানমন্ত্রী কে পি শর্মা ওলি, চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ওয়াং ই সহ মোট ১২টি দেশের রাষ্ট্র ও সরকার প্রধানের সঙ্গে বৈঠক করেছেন ড. মুহম্মদ ইউনূস। অংশ নিয়েছেন সাধারণ পরিষদের অধিবেশনসহ ৪০টি উচ্চ পর্যায়ের বৈঠকে।

প্রসঙ্গত, নানা কারণে প্রধান উপদেষ্টার এই সফরটি গুরুত্বপূর্ণ ছিল আগে থেকেই। প্রথমত, বাংলাদেশে গণঅভ্যুত্থানের মুখে গত ৫ আগস্ট শেখ হাসিনার ভারতে পালিয়ে যাওয়া এবং ছাত্র-জনতার সমন্বয়ে নতুন অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠনের পর এবারের জাতিসংঘ অধিবেশনে যোগ দিয়েছে বাংলাদেশ।

দ্বিতীয়ত, মানবাধিকার ও গণতন্ত্র ইস্যুতে আওয়ামী লীগ সরকারের সময় যুক্তরাষ্ট্র, ইউরোপীয় ইউনিয়নসহ পশ্চিমা অনেক দেশের সাথে বাংলাদেশের একপ্রকার টানাপোড়েন চলছিল। মানবাধিকার সংস্থাগুলো বাংলাদেশের পরিস্থিতির কড়া সমালোচনা করে আসছিল।

ফলে এই সম্মেলনকে বাংলাদেশের জন্য ভাবমূর্তি পুনরুদ্ধার ও পশ্চিমা দেশগুলোর সঙ্গে সম্পর্ক উন্নয়নের একটি প্রেক্ষাপট হিসেবে দেখেছেন অনেক বিশ্লেষক। বাংলাদেশে জাতিসংঘের সদস্যপদ প্রাপ্তির ৫০ বছর পূর্ণ হওয়ায় এবারের অধিবেশন ছিল বাংলাদেশের জন্য বিশেষভাবে তাৎপর্যপূর্ণ।

প্রধান উপদেষ্টার সফরকালীন কার্যক্রম পর্যালোচনা করলে বোঝা যায়, এই একটি সফর থেকে যা যা অর্জন বা প্রাপ্তির কথা ছিল তার প্রায় সবই পূরণ হয়েছে। জাতিসংঘের অধিবেশনের আগে রোহিঙ্গা, পাচারকৃত অর্থ দেশে ফেরত আনাসহ বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ ইস্যুতে কয়েকটি বৈঠক করেছেন তিনি।

রোহিঙ্গাদের মিয়ানমারে প্রত্যাবাসন কর্মসূচিকে গতিশীল করতে জাতিসংঘের বেশ কয়েকজন উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা এবং কমনওয়েলথভুক্ত দেশগুলোর মন্ত্রীদের সঙ্গে অন্তত দুটি গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক করেছেন তিনি। পাচার হওয়া অর্থ দেশে ফেরত আনতে যুক্তরাষ্ট্র এবং যুক্তরাজ্যের মন্ত্রীদের সঙ্গে বৈঠক করেছেন। নেপালের সঙ্গে জ্বালানি, বাণিজ্য এবং অর্থনৈতিক সহযোগিতা জোরদার করতে বৈঠক করেছেন দেশটির প্রধানমন্ত্রী কেপি শর্মা অলির সঙ্গে। মালদ্বীপের প্রেসিডেন্ট মোহাম্মদ মুইজ্জু এবং পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গেও একই ইস্যুতে বৈঠক করেছেন তিনি।

যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট বাইডেনের সঙ্গে যে বৈঠকটি তিনি করেছেন, সেটি প্রায় পুরোপুরি বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্যের ওপর হয়েছে। তৈরি পোশাক খাতে বাংলাদেশের ওপর ধার্য করা রপ্তানি শুল্ক কমানো এবং জিএসপি সুবিধা প্রদানে দাবি জানিয়েছেন ইউনূস। বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার মার্কিনবিরোধী নীতির জন্য এতদিন এসব দাবি তোলা সম্ভব হয়নি।

জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের অধিবেশনে দেওয়া ভাষণে বাংলাদেশের সাম্প্রতিক অভ্যুত্থানের চিত্র তুলে ধরেছেন এই নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ। তিনি বলেছেন, ১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলন এবং ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় অনুপ্রাণিত তরুণ প্রজন্ম তাদের পূর্বসূরীদের অনুসরণ করে বাংলাদেশ থেকে স্বৈরতান্ত্রিক ও দুর্নীতিগ্রস্ত শাসন ব্যবস্থাকে বিদায় জানিয়েছে।

ছাত্র-জনতার রক্তাক্ত অভ্যুত্থানের মধ্যদিয়ে গত ৫ আগস্ট শেখ হাসিনার স্বৈরশাসনের পতন ও পলায়নের পর অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান হিসেবে শপথ নেন ড. মুহাম্মদ ইউনূস। ৮ আগস্ট সরকার গঠনের পর ড. ইউনূসের এটাই প্রথম বিদেশ সফর।

প্রধান উপদেষ্টার জাতিসংঘ অধিবেশনে অংশগ্রহণের ওপর নজর ছিল বিশ্বনেতাদের। বিশেষ করে মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের সঙ্গে বৈঠকটি সবাইকে অবাক করে দিয়েছে। জাতিসংঘের স্থায়ী মিশনের কূটনীতিকরা বলেছেন, জাতিসংঘ অধিবেশনের ফাঁকে কোনো রাষ্ট্র বা সরকারপ্রধানের সঙ্গে মার্কিন প্রেসিডেন্টের এমন বৈঠক বিরল ঘটনা! আর বাংলাদেশের জন্য এটি ছিল অনেকটা স্বপ্নের মতো, যা সম্ভব হয়েছে একমাত্র নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ ড. মুহাম্মদ ইউনূসের জন্য।

খন্দকার আউয়াল হোসাইন প্রকাশিত: শুক্রবার, ৮ আগস্ট, ২০২৫, ৬:৫৭ পিএম

রক্তাক্ত জুলাই

›››››››››››››››

খন্দকার মোস্তাক আহমদ (ছানু)

›››››››››››››››

মিছিলের অগ্রভাগে,

স্লোগানে মুখরিত রাজপথ,

দাবি আদায়ের ন্যায্যতার সংগ্রামে,

পিচ ঢালা পথে, তপ্ত রোদে,

শহরের অলিগলি,

আন্দোলন আজ,

মেঠো পথ গ্রামে।

বৈষম্য নিপাত যাক,

স্বাধীনতা পরাধীন আজ,

মিছিলে গুলি,

নাগরিক প্রতিবাদী,

প্রতিবাদী সকলে,

লাশের শহর রাজধানী ঢাকা,

লাশ পড়ে আছে ডাস্টবিনে।

প্রতিবাদ মুখর জনতা,

নিরস্ত্র মানুষ দলে দলে,

মুগ্ধের লাশ,

আরো শত লাশ!

আমরা নই কারো দাস!

রক্তে রঞ্জিত দেশ,

ফ্যাসিস্ট বলয়ে,

পাষণ্ড পুলিশের গুলিতে।

অজানা অচেনা মুখ,

পড়ে আছে লাশ কাটা ঘরে,

রাস্তায় লুটিয়ে,

দাবি একটাই,

কথা বলতে চাই,

অধিকার চাই,

অন্যায়ের প্রতিবাদে।

ফ্যাসিস্ট বিদায় হবে,

আশায় বুক বেঁধে,

মা-বোন মাতৃভূমি,

এগিয়ে সামনে প্রতিবাদ প্রতিরোধে,

বুক পেতে গুলির সামনে,

কাঁপছে দেশ জনতার চিৎকারে,

জনতার জুলাই সংগ্রামে।

জুলাই আগস্ট ২৪ সাল,

ইতিহাসে লেখা রবে,

জনতার বিজয় গণ জোয়ারে,

বৈষম্য উৎখাতে।

শত কচি মুখ,

গুলি কার্নিশে,

লাশ ঝুলে আছে,

বারান্দায় বসে,

রক্ত ঢেলে শিশু,

বুলেটের বিনিময়ে।

এ বর্বর তাণ্ডব জগৎ দেখেনি,

লেখা হবে মানব ইতিহাসে,

সমতার আশায়,

মুক্তির পথে,

আমি আর তুমি একসাথে,

পশ্চাতে দুঃখ ফেলে,

জনতার রক্ত ঢেলে,

অহর্নিশ মানবতা মুক্তির আশ্বাসে।

ঢাকা গাজীপুরে এক সাংবাদিককে জবাই করে হত্যা ক্রাইম রিপোর্টারদের উদ্বেগ

তালাত মাহামুদ বিশেষ প্রতিনিধি প্রকাশিত: শুক্রবার, ৮ আগস্ট, ২০২৫, ৮:১৯ এএম
ঢাকা গাজীপুরে এক সাংবাদিককে জবাই করে হত্যা ক্রাইম রিপোর্টারদের উদ্বেগ

ঢাকা, বৃহস্পতিবার, ৭ আগস্ট, ২০২৫ খ্রী: গাজীপুরে দৈনিক প্রতিদিনের কাগজ পত্রিকার রিপোর্টার আসাদুজ্জামান তুহিন কে জবাই করে হত্যা করেছে দুষ্কৃতিকারীরা। এ ঘটনায় বাংলাদেশ মফস্বল সাংবাদিক ফোরামের পক্ষ থেকে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করে রাষ্ট্র যন্ত্রের অচলাবস্থাকে দায়ী করেছেন।

গাজীপুরে একদিনের ব্যবধানে আনোয়ার হোসেন নামে বাংলাদেশের আলো পত্রিকার বিশেষ প্রতিনিধিকে ইট দিয়ে থেঁতলে আহত করা হয়েছে থানার সামনে। তার পরদিন আজ বৃহস্পতিবার রাতে আসাদুজ্জামান তুহিন কে জবাই করে হত্যা করা হয়।

গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে নরসিংদী জেলা ক্রাইম রিপোর্টার্স ইউনিটির সভাপতি মাসুদ রানা বাবুল এ ঘটনায় সাংবাদিকদের প্রতি রাষ্ট্র যন্ত্রের নীরবতাকে দায়ী করে অবিলম্বে হত্যাযজ্ঞের নৃশংস ঘটনার সাথে জড়িত আসামীদের ২৪ ঘন্টার মধ্যে গ্রেফতার করে দ্রুত বিচার দাবি করেন।

বিলাইছড়িতে ২ দিনের সফরে জেলা প্রশাসক– মোহাম্মদ হাবিব উল্লাহ 

সুজন কুমার তঞ্চঙ্গ্যা প্রকাশিত: শুক্রবার, ৮ আগস্ট, ২০২৫, ৬:২৩ এএম
বিলাইছড়িতে ২ দিনের সফরে জেলা প্রশাসক– মোহাম্মদ হাবিব উল্লাহ 

বিলাইছড়ি (রাঙ্গামাটি) প্রতিনিধি- রাঙ্গামাটির দুর্গম বিলাইছড়ি উপজেলায় শিক্ষা ও বিভিন্ন উন্নয়নমূলক কার্যক্রম পরিদর্শনে ২ দিন সফর করেছেন জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ হাবিব উল্লাহ। প্রশাসক গত ৬ আগস্ট বুধবার ২ দিনের সফরে ফারুয়ার সাইচল ও ফারুয়া ইউনিয়ন পরিষদ ও অন্যান্য শিক্ষা প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন করেন এবং দুর্গম ফারুয়া বাসীর সঙ্গে মত বিনিময় করেন। এছাড়াও ৭ আগস্ট বৃহস্পতিবার সকালে উপজেলা চত্বরে পুলিশের একটি চৌকস দল প্রশাসককে গার্ড অব অনার করেন। পরে বিলাইছড়ি কলেজে প্রভাষক – অভিভাবক- শিক্ষার্থীদের ত্রিপক্ষীয় সভায় যোগদেন এবং কলেজের সুবিধা -অসুবিধার কথা জানেন। পরে গাছের চারা রোপণ করেন। এছাড়াও সফরে দুপুরে বিলাইছড়ি সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় পরিদর্শন ও শিক্ষার্থীর সঙ্গে কুশল বিনিময়, প্রাথমিক বিদ্যালয়ের মেধাবী শিক্ষার্থীদের ব্যাগ বিতরণ, উপজেলা কর্মকর্তা ও জন প্রতিনিধিদের সঙ্গে মত বিনিময় এবং বিকালে মুপ্প্যাচড়া ঝর্ণা পরিদর্শন করেন।

সফরে বিলাইছড়ি উপজেলা প্রশাসন, কর্মকর্তা- কর্মচারী, জনপ্রতিনিধি, বিএনপি ও অঙ্গ সংগঠনের নেতৃবৃন্দরা পুষ্পমাল্য দিয়ে প্রশাসককে বরণ করেন। এবং তাদের প্রাণের দাবি,উপজেলায় আবু সাইদ স্মৃতি স্তম্ভ নির্মাণ, বিলাইছড়ি কলেজটি জাতীয়করণ, দুর্গম বড়থলি ও ফারুয়া ইউনিয়নসহ বিদ্যুৎ বিহীন এলাকাগুলো সোলার প্যানেলে সৌর বিদ্যৎতের সু-ব্যবস্থা এবং মোবাইল নেটওয়ার্কে আওতায় নিয়ে আসা। হাসপাতালে ডাক্তার, নার্স ও অন্যান্য জনবল বাড়ানো। এছাড়াও বিলাইছড়ি টু ফারুয়া পর্যন্ত সড়ক যোগাযোগ উন্নত করা। গাছকাটা ছড়া বেসরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়সহ সকল বেসরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলো জাতীয়করণ এবং বেসরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়গুলো এমপিওভূক্তকরণের দাবি তুলে ধরেন।

জবাবে প্রশাসক হাবিব উল্লাহ বলেন, কলেজ প্রতিষ্ঠাপনে উপজেলা সকলের অবদানের কথা স্বীকার করেন।ইতোমধ্যে শিক্ষা প্রকৌশল থেকে একটি ভবন বরাদ্দ হয়েছে। খুব শ্রীঘ্রই ৩ তলা ১ টি ভবন হবে।পাশাপাশি উন্নয়ন বোর্ড হতে ১ কোটি টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে।তবে উন্নয়ন বোর্ডের এই ভবনটি হবে হোস্টেল। সেটি কোন দিকে হোস্টেল ও ভবন হবে স্থানীয়দের ঠিক করার দায়িত্ব দেন।তিনি শিক্ষার্থীর উদ্দেশ্যে বলেন, স্বপ্ন দেখতে হবে, চেষ্টা চালিয়ে যেতে হবে। দারিদ্র তোমার দূর্বলতা নয়।দারিদ্র কোনো অপরাধ নয়। “চেষ্টা” তোমাকে সফলতায় পৌঁছাতে পারবে। তিনি আরো বলেন, দারিদ্র বিমোচনের জন্য অন্যান্য পেশা পাশাপাশি ট্যুরিজমের উপর গুরুত্ব দেন এবং সিএইচটি রেগুলেশনের কথা বলেন।পর্যায়ক্রমে বাস্তবায়নে আশ্বাস দেন এবং গণ-অভ্যুত্থানে নিহত আবু সাইদ স্মৃতি স্তম্ভ নির্মাণে প্রতিশ্রুতি দেন।

এসময় উপস্থিত ছিলেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার মুহাম্মদ মামুনুল হক, উপজেলা বিএনপির সভাপতি এম এ সালাম ফকির, উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা.সুরজিত দত্ত, উপজেলা কৃষি অফিসার রাজেশ প্রসাদ রায়, থানা অফিসার ইনচার্জ মানস বড়ুয়া,১ নং বিলাইছড়ি ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান সুনীল কান্তি দেওয়ান,উপজেলা শিক্ষা অফিসার নিরালা কান্তি চাকমা, বিলাইছড়ি কলেজের প্রভাষক ইয়াসমিন সুলতানা মনি, উপজেলা যুব উন্নয়ন কর্মকর্তা সুবিনয় চাকমা, সিএইচটি হেডম্যান নেটওয়ার্কের সাধারণ সম্পাদক শান বিজয় চাকমা, কার্বারী সমিতির সাধারণ সম্পাদক রুপকুমার চাকমা, উপজেলা পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা অসীম চাকমাসহ অন্যান্য কর্মকর্তা – কর্মচারী, জন প্রতিনিধি এবং শিক্ষকবৃন্দ ।

error: Content is protected !!