রবিবার, ৩ আগস্ট ২০২৫, ১৭ শ্রাবণ ১৪৩২
রবিবার, ৩ আগস্ট ২০২৫, ১৭ শ্রাবণ ১৪৩২

আজও তবু কি ভুলতে বসেছি চব্বিশের স্বাধীনতা?

“তারুণ্যের ভাবনায় আগামী বাংলাদেশ” শীর্ষক আলোচনায়

Md. Abdul Qader প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ১৬ জানুয়ারি, ২০২৫, ১:২৫ পিএম | 164 বার পড়া হয়েছে
“তারুণ্যের ভাবনায় আগামী বাংলাদেশ” শীর্ষক আলোচনায়

সারাবিশ্বে যুব আন্দোলনের ইতিহাস আবহমান, যা সামাজিক, রাজনৈতিক, এবং সাংস্কৃতিক পরিবর্তনের একটি প্রধান চালিকা শক্তি হিসেবে কাজ করেছে। এই আন্দোলনগুলি প্রায়শই সামাজিক অসাম্য, অধিকারের লঙ্ঘন, এবং স্বৈরাচার ও ফ্যাসিস্ট সরকারের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানাতে গড়ে উঠেছে। ১৮ শতকের সামাজিক অসাম্য, ধর্মীয় অসহিষ্ণুতা, এবং স্বৈরশাসনের বিরুদ্ধে ফ্রান্স বিপ্লব, ২০ শতকের রাজতন্ত্রের বিরুদ্ধে রুশ বিপ্লব, ১৯৫০ এবং ১৯৬০ এর দশকে আমেরিকায় আফ্রিকান আমেরিকান যুবকদের ন্যায়বিচার এবং সমান অধিকারের পক্ষে মার্টিন লুথার কিং জুনিয়রের নেতৃত্বে সিভিল রাইটস বিপ্লব, ১৯৬৮ সালে ইউরোপের বিভিন্ন দেশে যুবকরা সামাজিক পরিবর্তনের দাবিতে গণ আন্দোলন, এমনকি বাংলাদেশে ৫২ এর ভাষা আন্দোলনেও তারুণ্যের অবদান অনস্বীকার্য। আজও সারা পৃথিবী স্মরণ করে বাংলার সালাম, জব্বার, রফিক, বরকতদেরকে।যুগে যুগে কোন দেশ ও জাতি যখন বৈষম্য ও দুর্গতির শিকার হয়, তখন এই তারুণ্যের শক্তিই সেই দুর্গতি নাশের জন্য রক্তস্নাত লাশের মিছিলে শামিল হয় যতক্ষণ পর্যন্ত না বিজয় অর্জিত হয়।
এবার বাংলাদেশ নামক স্বাধীন মানচিত্রের দিকে দৃষ্টিপাত করা যাক। স্বাধীনতার ৫৪ বছর অতিক্রম করার পর আমাদের মাতৃভূমি বাংলাদেশ একটি সম্ভাবনাময় জাতি হিসেবে গড়ে উঠার স্বপ্ন দেখছে। এই স্বপ্ন বাস্তবায়নের মূল চালিকা শক্তি হল এদেশের তরুণ প্রজন্ম। তারুণ্য মানেই প্রযুক্তির নবজাগরণ, সমস্যা সমাধানের সৃজনশীলতা ও বৈষম্যের বিরুদ্ধে সাহসিকতার প্রতীক যা প্রমাণিত হয়েছে ৭১ এর মুক্তিযুদ্ধে, ৯০ এর স্বৈরাচার বিরোধী গণ আন্দোলনে এবং ২৪ এর ফ্যাসিস্ট স্বৈরাচার বিরোধী ছাত্র জনতার আন্দোলনে।
কেন এই জুলাই, ২৪ এর ছাত্র জনতার বিপ্লব? কেনই বা তাদের বিদ্যালয় ছেড়ে লাশের মিছিলে যোগদান? কিইবা ছিলো এর প্রেক্ষাপট? এদেশের ক্ষমতা লিপ্সু শাসক যখন গণতন্ত্রের কবর রচনা করে “জনগণ সকল ক্ষমতার উৎস” শীর্ষক মূলনীতি ভূলুণ্ঠিত করে জনগণের ভোটাধিকার কেড়ে নিয়ে প্রহসনের নির্বাচনের মাধ্যমে অবৈধ সরকার গঠণ করে, একদলীয় শাসন কায়েমের লক্ষ্যে সকল বিরোধী দলের বিরুদ্ধে যখন গুম-খুন ও দমন-পীড়ন নীতি প্রতিষ্ঠা করে, দেশের সুস্থধারার রাষ্ট্র যন্ত্রগলোকে ভয়ভীতি প্রদর্শন করে যখন অসুস্থ ও কুলোসিত করে ফেলে, আইনের শাসন যখন নিভৃতে ক্রন্দন করে, উন্নয়নের নামে যখন দেশের অর্থ বিদেশে পাচার করে দেশকে রিজার্ভশূণ্য করে ফেলে, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও কর্মসংস্থানে যখন দলীয়করন নিশ্চিত করা হয়, বিশ্ববিদ্যালয়ের মতো দেশের সর্বোচ্চ বিদ্যাপীঠ যখন সন্ত্রাসদের অভয়ারণ্যে পরিনত হয়, তথাকথিত নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের নিকট যখন সারাদেশের সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠান জিম্মি হয়ে যায়, তখন এই জাহিলিয়াতের কালো থাবা হতে মুক্তি লাভের আশায় সকল তরুণ ছাত্র জনতা শহিদি তামান্না বুকে নিয়ে ঝাপিয়ে পড়ে ঐ স্বৈরাচার সরকার পতনে এবং একটি বৈষম্যহীন ও সাম্যের বাংলাদেশ গড়তে। তাদের এই আত্নত্যাগের বিনিময়ে পাওয়া একটি নতুন করে স্বাধীন হওয়া বাংলাদেশে আজ আমরা সম্ভাবনাময় বাংলাদেশ গড়তে সেই তরুনদের স্মরণে তারুন্য উৎসব উৎযাপন করতে পারছি। স্যালুট সেই তরুনদের।স্যালুট জানাই বাংলাদেশের নতুন স্বাধীনতা দিগন্তে চির অম্লান হয়ে থাকা আবু সা্ঈদ, মুগ্ধসহ সকল শহীদদের।
২১ শতকের বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির উন্মুক্ত আবহে বেড়ে উঠা বর্তমান তরুনরা সাম্য, সভ্যতা, প্রকৃত স্বাধীনতা, অর্থবহ আন্তর্জাতিক সম্পর্ক ইত্যাদি সুচারুভাবে পরখ করতে শিখেছে।তারা আজ ভাবতে শিখেছেঃ
‘আজ নেই বর্গি, ইংরেজ আর পাক হানাদার,
আজও তবু কেন আমার মনে শূন্যতা, হাহাকার?
আজও তবু কি একাত্তরের রক্ত যাবে বৃথা?
আজও তবু কি ভুলতে বসেছি চব্বিশের স্বাধীনতা?’

দিনাজপুরে বাহাদুর বাজার কুলি শ্রমিক ইউনিয়নের নব-নির্বাচিত কার্য্যনির্বাহী সদস্যদের শপথ বাক্য পাঠ ও অভিষেক অনুষ্ঠিত

মো: মেহেদী হাসান ফুয়াদ দিনাজপুর জেলা প্রতিনিধি প্রকাশিত: শনিবার, ২ আগস্ট, ২০২৫, ৪:৫৫ পিএম
দিনাজপুরে বাহাদুর বাজার কুলি শ্রমিক ইউনিয়নের নব-নির্বাচিত কার্য্যনির্বাহী সদস্যদের শপথ বাক্য পাঠ ও অভিষেক অনুষ্ঠিত

২ আগষ্ট শনিবার বাহাদুর বাজার কুলি শ্রমিক ইউনিয়ন (রেজিঃ নং- রাজ-২২৬৭) এর নব নির্বাচিত কার্য্যকরী কমিটির সদস্যদের শপথ বাক্য পাঠ ও অভিষেক অনুষ্ঠিত হয়েছে।
নব- নির্বাচিত সভাপতি- মোঃ আব্দুস সাত্তার, সহ সভাপতি- মোঃ শরিফুল ইসলাম সেলি, সাধারণ সম্পাদক মোঃ আনিসুর রহমান, সহ সাধারণ সম্পাদক, আবুল কালাম (১), সাংগঠনিক সম্পাদক মোঃ এনামুল হক, অর্থ সম্পাদক- আবুস সালাম ও কার্র্য্যনির্বাহী পরিষোধের সদস্য মোঃ কমর আলী শেখ ও মোঃ বিশালকে ইউনিয়নের গঠনতন্ত্র অনুর্যায়ী শপথ বাক্য পাঠ করান জাতীয় শ্রমিক ফেডারেশান দিনাজপুর জেলা শাখার সভাপতি রবিউল আউয়াল খোকা। এসময় উপস্থিত ছিলেন ইউনিয়নের প্রধান উপদেষ্টা ও প্রধান নির্বাচন কমিশনার হবিবর রহমান। উল্লেখ্য, বাহাদুর বাজার কুলি শ্রমিক ইউনিয়ন (রেজিঃ নং- রাজ-২২৬৭) এর ত্রি-বার্ষিক নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছিল গত ২ জুলাই ‘২০২৫। নির্বাচনে উপরোক্ত ৮জন প্রার্থী বিজয়ী হন।

দেশের উন্নয়ন ও ন্যায় বিচারে ধানের শীষের প্রতি জনগণের আস্থা : ফজলে রাব্বি মন্ডল ফিরোজ

বগুড়া থেকে মোঃ হাফিজুর রহমান প্রকাশিত: শনিবার, ২ আগস্ট, ২০২৫, ৪:৫১ পিএম
দেশের উন্নয়ন ও ন্যায় বিচারে ধানের শীষের প্রতি জনগণের আস্থা : ফজলে রাব্বি মন্ডল ফিরোজ

গাবতলী উপজেলা বিএনপির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক, গাবতলী উপজেলা পরিষদের সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান জনাব ফজলে রাব্বি মন্ডল ফিরোজ জানিয়েছেন —
আমাদের দেশ চলে মানুষের ঘাম আর পরিশ্রমের করের টাকায়। প্রতিটি রাস্তা, স্কুল, হাসপাতাল, সরকারি সেবা ও অবকাঠামো জনগণের টাকায় গড়ে উঠেছে।
কিন্তু বিগত ফ্যাসিস্ট শাসন আর আজকের কর্তৃত্ববাদী মনোভাব দেশের মানুষের ন্যায্য অধিকারকে অবমূল্যায়ন করেছে — মানুষের ভোটাধিকার হরণ হয়েছে, মতপ্রকাশের স্বাধীনতা সীমিত হয়েছে, গণতন্ত্রকে পদদলিত করা হয়েছে। স্বজনপ্রীতি, লুটপাট আর দুর্নীতি সাধারণ মানুষের জীবনকে জিম্মি করে রেখেছে।
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) বিশ্বাস করে—গণতন্ত্র মানে শুধু ভোট নয়, মানুষের কথা শোনা, মত প্রকাশের স্বাধীনতা আর সবার জন্য ন্যায়বিচার নিশ্চিত করা।
আমাদের আপোষহীন নেত্রী, তিনবারের নির্বাচিত প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া দেশের গণতন্ত্র ও জনগণের অধিকার রক্ষায় আজও আপোষহীনভাবে সংগ্রাম করে যাচ্ছেন। বিএনপি জনগণের অধিকার, অর্থনৈতিক মুক্তি এবং দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষার লড়াইয়ে সবসময়ই জনগণের পাশে দাঁড়িয়েছে।
বিএনপি সরকারের সময় দেশের মানুষের ভাগ্য উন্নয়নের পথে ছিল, গণতন্ত্র ও মানুষের কথা বলার অধিকার সুরক্ষিত ছিল — যা আজ হরণ হয়েছে।
আগামী নির্বাচন দেশের গণতন্ত্র ও মানুষের অধিকার রক্ষার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আমরা জনগণকে আহ্বান জানাই—আপনাদের শক্তি ও অধিকারকে সঠিকভাবে কাজে লাগিয়ে দেশের উন্নয়ন ও ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার জন্য বিজয়ের প্রতীক ধানের শীষে ভোট দিন, আপনার আস্থা ও বিশ্বাস প্রকাশ করুন।
বিএনপি জনগণের কাছে দায়বদ্ধ। আমরা প্রতিশ্রুতিবদ্ধ সুশাসন, স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতার পক্ষে। দেশের প্রতিটি টাকার যথাযথ ব্যবহার নিশ্চিত করতে এবং জনগণের অধিকার প্রতিষ্ঠায় একযোগে কাজ করাই আমাদের অঙ্গীকার। অন্যায়-অবিচারের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ থাকাটাই গণতন্ত্রের প্রকৃত শক্তি।
আমরা বিশ্বাস করি—ধানের শীষে জনগণের এই আস্থা গণতন্ত্র, উন্নয়ন আর ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার হাতিয়ার হয়ে উঠবে।

মধ্যবয়স্ক নারীর ভালবাসা এক নীরব নদীর মতো

Masud Parves প্রকাশিত: শনিবার, ২ আগস্ট, ২০২৫, ৪:৪৯ পিএম
মধ্যবয়স্ক নারীর ভালবাসা এক নীরব নদীর মতো

মধ্যবয়সী নারীকে বাইরে থেকে দেখে কেউ বুঝতে পারে না, তার ভেতর কতটা জীবন বয়ে চলে। তার মুখে হয়তো একরাশ শান্তি, চোখে একটুখানি ক্লান্তি—কিন্তু এই চেহারার ভেতরে আছে এক গভীর নদী, যেটা ধীরে ধীরে বয়ে যায়। এই নদী যেন নীরব, তবে থেমে নেই। প্রতিদিনের অভিজ্ঞতা, ভালোবাসা, হারানো-বিলুপ্ত কিছু স্মৃতি—সব মিলে তার কামনা তৈরি হয় এক নতুন রূপে, এক অনন্য ভাষায়।
এই বয়সে সে আর কারো মন জেতার জন্য হাসে না। সে নিজেকে লুকিয়ে রাখে না, সাজিয়ে তোলে না কেবল কারো নজর কাড়ার জন্য। বরং সে নিজেকে ভালোবাসে গভীরভাবে। জানে—তার শরীর ঠিক যেমন, তেমনটাই সুন্দর। তার যৌনতা এখন আর দেহের খেলায় সীমাবদ্ধ নয়, বরং তা হয়ে উঠেছে বোঝাপড়ার, সম্মান আর সংবেদনের জায়গা।
তরুণ বয়সের কামনা হঠাৎ জ্বলে ওঠে, হঠাৎ নিভেও যায়। সেখানে থাকে আবেগের ঝড়, না বুঝে ফেলার এক উন্মাদনা। কিন্তু মধ্যবয়সী নারীর কামনা অনেক বেশি ধৈর্যের, অনেক বেশি আত্মবিশ্বাসের। সে জানে, কীভাবে তার শরীরের প্রতিটি প্রতিক্রিয়া বোঝে নিতে হয়। সে জানে, কখন আগলে রাখতে হয় নিজেকে, আর কখন খুলে দিতে হয় সমস্ত দরজা।
এই নারী কাউকে ছুঁতে চায়—কিন্তু ছোঁয়াটার আগে সে বোঝে নেয় সেই মানুষটার ভেতরটা। সে শুধু শরীর খোঁজে না—সে এমন একজন সঙ্গী খোঁজে, যার স্পর্শে থাকে শ্রদ্ধা, যার চোখে থাকে নিরাপত্তা। সে জানে কার পাশে ঘুমালে শান্তি নামে, আর কার পাশে থাকলে ভালোবাসা শুকিয়ে যায়।
তার কামনা আর শিশুর মতো নিষ্পাপ নয়। বরং তাতে এক ধরনের প্রাপ্তবয়স্ক মমতা থাকে, থাকে বোঝাপড়া। সে জানে কখন চাওয়া, কখন না বলা। সে জানে, ‘না’ বলাটাও নিজের প্রতি এক রকম ভালোবাসা। তার ভালোবাসা এখন আর পাগলামি নয়—তা গভীর, সযত্নে বাছাই করা, বোধসম্পন্ন।
সমাজ হয়তো ভাবে এই বয়সের নারী নিঃসাড়, নিঃস্পৃহ। কিন্তু তারা জানে না, তার ভেতরটায় প্রতিদিন ঢেউ খেলে যায়। তার চোখে জমে থাকা পুরনো গল্পের আলো ঝিলমিল করে, তার হাসিতে মিশে থাকে না বলা ভালোবাসার রেশ। এই নারী চাইলেই কারো জীবনে নীরবে ঢুকে যেতে পারে, আবার কাউকে বিদায়ও জানাতে পারে নিঃশব্দে—এক বিন্দু তিক্ততা ছাড়াই।
তার যৌনতা আজ আর কারো কাছ থেকে অনুমতি চায় না। সে নিজের শরীর, নিজের কামনা, নিজের মনের দায়িত্ব নিজেই নেয়। সে জানে—কে তার জলের গভীরে স্নান করার যোগ্য, আর কে কেবল পাথর ছুড়ে জল ঘোলা করতে চায়।
মধ্যবয়স মানে ক্ষয় নয়, সেটি এক নবজন্ম। একজন নারী এই বয়সে এসে হয়তো সবচেয়ে বেশি উজ্জ্বল হয়—যেন সন্ধ্যার আলোয় জ্বলে ওঠা দীপ, যা সারা দিনের ক্লান্তিকে শান্ত করে। তার কামনা আগুন নয়—তা আলো। তা জ্বলিয়ে দেয় না, তা গায়ে মেখে থাকে।
এক নদী, যে জানে কখন কার দিকে পথ খুলে দিতে হয়, আর কখন নিজেকে আগলে রাখতে হয়।
যে জানে, ভালোবাসা মানে কারো হাত ধরা নয়—বরং কারো হাতে নিজের হাত রাখার মতো আত্মবিশ্বাস অর্জন করা।

error: Content is protected !!