সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ৮ পৌষ ১৪৩১
সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ৮ পৌষ ১৪৩১

সবার টার্গেট নির্বাচন, কি ভাবছেন অন্তর্বর্তী সরকার

ইউ বি টিভি ডেস্ক প্রকাশিত: বুধবার, ১৬ অক্টোবর, ২০২৪, ২:৫১ পিএম | 112 বার পড়া হয়েছে
সবার টার্গেট নির্বাচন, কি ভাবছেন অন্তর্বর্তী সরকার

গত ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর দায়িত্ব নেন অন্তর্বর্তীকালীন সরকার। শুরু থেকেই এই সরকারে উপর নির্বাচন সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনের চাপ রয়েছে। এর প্রেক্ষিতেই গ্রহণযোগ্য নির্বাচন কমিশন গঠন এবং অবাধ, সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন ব্যবস্থার স্থায়ী রূপ দিতে কমিশন গঠন করেছে সরকার। আর প্রয়োজনীয় সংস্কার শেষে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে বলে জানান অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। তবে রাজনৈতিক দলগুলোর পক্ষ থেকে সরকারের উপর নিয়মিত চাপ বাড়ছে নির্বাচনী রোডম্যাপ ঘোষণার। এমতাবস্থায়, নির্বাচন আয়োজনের ঘোষণা কবে আসবে তা নিয়ে সৃষ্টি হয়েছে ধোঁয়াশা।

নির্বাচন বিশেষজ্ঞদের মতে, দলীয় সরকারের অধীনে বিগত তিনটি ভোট আয়োজন করে পুরো নির্বাচন ব্যবস্থাই ধ্বংস করে দেওয়া হয়েছে। নিজেদের ভোটাধিকার থেকে বঞ্চিত হয়েছেন নাগরিকরা। এসব নির্বাচন নিয়ে দেশ-বিদেশে সবসময়ই বিতর্ক ছিল তুঙ্গে। কখনো একতরফা, কখনো রাতের ভোট এবং কখনো ডামি ভোটের মাধ্যমে নিজেদের ক্ষমতা নবায়ন করে নিয়েছে ক্ষমতাসীন দল। এ কাজে সহযোগী হিসেবে পাশে ছিল নির্বাচন কমিশন, প্রশাসন ও কোনো কোনো রাজনৈতিক দল। ফলে সরকার পতনের পর নির্বাচন ব্যবস্থাকে নতুন করে সাজাতে শুরু করেছে অন্তর্বর্তী সরকার।

ভোটাধিকার নিয়ে নতুন করে ভাবতে শুরু করেছেন দেশের ভোটাররাও। নির্বাচন কমিশন সংস্কারের পর অনুষ্ঠিত কাঙ্ক্ষিত সেই নির্বাচনে দল মত নির্বিশেষে সবার মতেরই প্রতিফলন ঘটবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন তারা।

এদিকে আগামী ১৮ মাসের মধ্যে নির্বাচন হওয়া উচিত বলে মনে করেন সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান। পাশাপাশি বিএনপি, জামায়াত, হেফাজতে ইসলাম, এবি পার্টি, ইসলামী আন্দোলন, গণঅধিকার পরিষদসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দল নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণার দাবি জানিয়েছে। ভিন্ন প্রেক্ষাপটে তারাও চাইছে কাঙ্ক্ষিত নির্বাচন। সে লক্ষ্যে ভেতরে ভেতরে নির্বাচনের প্রস্তুতিও সেরে নিচ্ছে দলগুলো। দেশের সাধারণ মানুষও মেতে উঠতে চায় নির্বাচন উপলক্ষে। সবারই টার্গেট জাতীয় নির্বাচন।

সর্বশেষ প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে অনুষ্ঠিত সংলাপেও নির্বাচনের রোডম্যাপ দাবি করেন দলগুলোর নেতারা।

বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর সরকারের সঙ্গে সংলাপের পর সাংবাদিকদের বলেন, নির্বাচন আমাদের এক নম্বর প্রায়োরিটি।

সংলাপ শেষে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান বলেন, আমাদের দেওয়া দুটি রোডম্যাপের মধ্যে একটি সংস্কারের এবং আরেকটি নির্বাচনের। আমরা আশা করছি অন্তর্বর্তীকালীন সরকার নিরপেক্ষ দৃষ্টি থেকে দেশকে ভালো জায়গায় নিয়ে একটা সুষ্ঠু নির্বাচন দিতে সক্ষম হবে। এক্ষেত্রে এটাও আমরা আশা করছি যে, এ সময়টা নাতিদীর্ঘ হবে।

রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে অনুষ্ঠিত সংলাপে গণতন্ত্র মঞ্চের পক্ষ থেকে নাগরিক ঐক্যের মাহমুদুর রহমান মান্না অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে দেওয়া সংস্কারের বিষয়গুলো তুলে ধরে বলেন, আমরা একটা সরকার বদলানোর আন্দোলন করছি না, নির্বাচনের জন্য আন্দোলন করছি না। সামগ্রিকভাবে আন্দোলন করছি যাতে নির্বাচন ব্যবস্থা ও সংবিধান সংস্কারের মাধ্যমে একটা গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করা যায়।

এই সংলাপে অংশ নিয়ে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের আমির সৈয়দ মুহাম্মদ রেজাউল করীম গণমাধ্যমকে বলেন, স্বৈরাচার, খুনি, ফ্যাসিস্টরা যেন নির্বাচন করার সুযোগ না পায়, সেটা নিয়ে আমরা উপদেষ্টাদের বলেছি। দলের পক্ষ থেকে নির্বাচন সংস্কারের পাশাপাশি ভোটের আনুপাতিক হারে সংসদে প্রতিনিধিত্ব চালুর দাবি জানিয়েছে ইসলামী আন্দোলন।

বাম গণতান্ত্রিক জোটের পক্ষ থেকে বাংলাদেশ কমিউনিস্ট পার্টির সাধারণ সম্পাদক রুহিন হোসেন প্রিন্স বলেন, ‘রাজনৈতিক দলসহ বিভিন্ন ব্যক্তির সঙ্গে কথা বলে পূর্ণাঙ্গ সংস্কার করে নির্বাচন কবে হবে, সেটার রোডম্যাপ ঘোষণা করতে হবে।’ সংস্কার প্রস্তাবের সেই ধারাবাহিকতায় আগামী শনিবার রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আবারও সংলাপে বসতে যাচ্ছে সরকার।

অন্যদিকে, রাষ্ট্রের প্রয়োজনীয় সংস্কার শেষে দ্রুতই নির্বাচনের মাধ্যমে জনগণের সরকারের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করা হবে বলে আশ্বাস দিয়েছেন সরকারের উপদেষ্টারা। প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস নিজেও প্রয়োজনীয় সংস্কার শেষে নির্বাচনের কথা বলেছেন।

এ বিষয়ে সাবেক সচিব আবু আলম মো. শহীদ খান বলেন, বিগত তিনটি নির্বাচনের মাধ্যমে পুরো নির্বাচন ব্যবস্থা ধ্বংস করে দেওয়া হয়েছে। এখন সবার আকাঙ্ক্ষা একটি ভালো, উৎসবমুখর, নিরপেক্ষ ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন। ভেঙে পড়া রাষ্ট্র ও নির্বাচন ব্যবস্থার সংস্কার দরকার। প্রয়োজনীয় সেই সংস্কারের জন্য সরকারকে খানিকটা সময় দিতে হবে। যাতে আর কোনো সরকার স্বৈরাচারী হয়ে উঠতে না পারে।

আগামী নির্বাচন ও সরকারের ভাবনা সম্পর্কে সরকারের পাট ও বস্ত্র এবং নৌ পরিবহনবিষয়ক উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) ড. এম সাখাওয়াত হোসেন বলেন, একটি ভঙ্গুর রাষ্ট্রব্যবস্থার ওপর আমাদের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। আমাদের লক্ষ্য প্রয়োজনীয় সংস্কার শেষে একটি সুন্দর নির্বাচন। সেই নির্বাচন অবাধ, নিরপেক্ষ, অংশগ্রহণমূলক ও গ্রহণযোগ্য হতে হবে। এ নির্বাচন সঠিক না হলে গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা শক্ত ভিত্তির ওপর দাঁড়াবে না।

উল্লেখ্য, গত ৩০ সেপ্টেম্বর যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কে জাপানের রাষ্ট্রীয় সম্প্রচারমাধ্যম এনএইচকেকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে দ্রুত সংস্কারকাজ এগিয়ে নিয়ে জাতীয় নির্বাচন আয়োজনের বিষয়ে প্রতিশ্রুতির কথা জানান অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

তিনি বলেন, অন্তর্বর্তী সরকারের দায়িত্ব হচ্ছে যত দ্রুত সম্ভব সংস্কারকাজ করা এবং প্রস্তুতি সম্পন্ন হলে নির্বাচন আয়োজন করবে সরকার। তাদের ব্যর্থ হওয়ার সুযোগ নেই বলেও জানান প্রধান উপদেষ্টা।

অপরদিকে, নির্বাচন ছাড়াও জাতীয় গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে সংস্কার চায় অন্তর্বতীকালীনন সরকার। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোরনের নেতারাও এই চায়। তবে রাজনৈতিক দলগুলোর চিন্তার সঙ্গে তাদের ফারাক রয়েছে। এমতাবস্থায়, আগামী শনিবার আবারও সরকার দেশের রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সংলাপের আহ্বান করেছেন। এখন দেখার বিষয় রাজনৈতিক দলগুলোর ভাবনাকে কতটা গুরুত্ব দেয় সরকার। আর রাজনৈতিক দলগুলোও সরকারের সংস্কারের পক্ষে তাদের চিন্তাভাবনা কি, মূলত তার উপর নির্ভর করছে দেশে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।

১০ হাজার টাকা জরিমানা

পাইকগাছায় নিষিদ্ধ পলিথিন ব্যাগ কারেন্ট জাল জব্দ

শেখ খায়রুল ইসলাম পাইকগাছা(খুলনা) প্রতিনিধি:- প্রকাশিত: সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর, ২০২৪, ৩:৩০ পিএম
পাইকগাছায় নিষিদ্ধ পলিথিন ব্যাগ কারেন্ট জাল জব্দ

রবিবার গোপন সংবাদের ভিত্তিতে অভিযান চালিয়ে বিপুল পরিমাণ নিষিদ্ধ পলিথিন ব্যাগ ও কারেন্ট জাল জব্দ করেছে ভ্রাম্যমান আদালত।পাইকগাছার গদাইপুর ইউনিয়নের মেলেক পুরাইকাটি গ্রামের সাধু পাড়ায় নিষিদ্ধ পলিথিন ব্যাগ কারেন্ট জাল আছে এমন সংবাদের ভিত্তিতে উপজেলা নির্বাহী অফিসার সঙ্গীয় ফোর্সসহ অভিযান পরিচালনা করে।এসময় মেলেক পুরাইকাটি গ্রামের প্রণব সাধুর বাড়ি থেকে ৩১৪ কেজি নিষিদ্ধ পলিথিন ব্যাগ উদ্ধার করে এবং তাকে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ আইনে ৬ হাজার টাকা অর্থদণ্ড প্রদান করে।একই গ্রামের সত্য সাধুর বাড়ি থেকে ৪২ কেজি নিষিদ্ধ ঘোষিত কারেন্ট জাল উদ্ধার করে এবং তাকে ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে ৪ হাজার টাকা অর্থদণ্ড প্রদান করে।জব্দকৃত ৩১৪কেজি নিষিদ্ধ পলিথিন ব্যাগ, ৪২কেজি কারেন্ট জাল আগুনে পুড়িয়ে বিনষ্ট করা হয়। উক্ত নিষিদ্ধ পলিথিন ব্যাগ ও কারেন্ট জালের বর্তমান বাজার মূল্য প্রায় আনুমানিক ১লক্ষ ২০হাজার টাকা।অভিযান পরিচালনাকালে স্যানিটারি ইন্সপেক্টর উদয় কুমার মন্ডল,পুলিশ উপপরিদর্শক বাবলা দাশ,উপজেলা আনসার ভিডিপি প্রশিক্ষক মোঃ আলতাফ হোসেন,পেশকার মোঃ ইবরাহীম হোসেন উপস্থিত ছিলেন।উপজেলা নির্বাহী অফিসার মাহেরা নাজনীন বলেন,নিষিদ্ধ ঘোষিত পলিথিন ব্যাগ ও কারেন্ট জাল পরিবেশের জন্য হুমকিস্বরূপ।এগুলো ক্রয় বিক্রয় মজুদ দণ্ডনীয় অপরাধ।উপজেলা প্রশাসনের এ ধরনের অভিযান অব্যাহত থাকবে বলে জানিয়েছেন তিনি।

মুন্সীগঞ্জে মামলার রহস্য উদঘাটনে গোয়েন্দা পুলিশকে স্বীকৃতি প্রদান

মোঃ সুজন বেপারী প্রকাশিত: সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর, ২০২৪, ৩:১০ পিএম
মুন্সীগঞ্জে মামলার রহস্য উদঘাটনে গোয়েন্দা পুলিশকে স্বীকৃতি প্রদান

মুন্সীগঞ্জ জেলার শ্রীনগর থানাধীন পদ্মা সেতুর মহাসড়কের বাইপাস লেন-এ একটি ক্লু-লেস হত্যা মামলা রহস্য উদঘাটন এবং শ্রীনগর থানাধীন মহাসড়ে ক্লু- লেস রোড ডাকাতি মামলার রহস্য উদঘাটন সহ দ্রুত সময়ের মধ্যে অপরাধীদের গ্রেপ্তার এবং হত্যা কান্ড ব্যবহৃত বিদেশি পিস্তল উদ্ধার এবং ডাকাতি কাজে ব্যবহৃত বিদেশী পিস্তলসহ উদ্ধারসহ লুণ্ঠিত মালামাল উদ্ধার করার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করায় মুন্সিগঞ্জ জেলার সুযোগ্য ও মানবিক পুলিশ সুপার জনাব মুহম্মদ শামসুল আলম সরকার মহোদয় অদ্য ইং ২৩/১২/২০২৪ তারিখ সকাল ১০.০০ ঘটিকার সময় মুন্সিগঞ্জ পুলিশ লাইন্স শহিদ কনস্টবল বোরহান উদ্দিন খান মিলনায়তন-এ মাসিক কল্যাণ সভার সভাপতি মুন্সিগঞ্জ জেলার সুযোগ ও পুলিশ সুপার মহোদয় ক্লু-লেস হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার করায় এবং ক্লু-লেস ডাকাতি মামলার আসামি গ্রেফতার করায় এবং লুন্ঠিত মালামাল উদ্ধার করার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করায় তদন্তকারী সাব-ইন্সপেক্টর হিসেবে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখায় ভালো কাজের স্বীকৃতি স্বরূপ মুন্সিগঞ্জ জেলার সুযোগ্য ও মানবিক পুলিশ সুপার মহোদয় আমাকে সম্মাননা স্মারক হিসেবে নগদ অর্থ পুরস্কার প্রদান করেন।

উক্ত অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (প্রশাসন ও অর্থ) জনাব মোহাম্মদ বদিউজ্জামান, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ক্রাইম এ্যান্ড অপস্) জনাব মোঃ ফিরোজ কবির, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার(ডিএসবি) জনাব কাজী হুমায়ূন রশিদ, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (মুন্সিগঞ্জ সদর সার্কেল) জনাব মোঃ বিল্লাল হোসেন মহোদয়।

ক্লু-লেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন ও আসামি গ্রেফতার এবং ক্লু-লেস ডাকাতি মামলার রহস্য উদঘাটন ও লুন্ঠিত মালামাল উদ্ধার ও ঘটনার সাথে সরাসরি জড়িত আসামিদের গ্রেফতার করার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ দিকনির্দেশনা প্রদান সহ অভিযানের সাহস এবং অভিযানের বিষয় সার্বিক সহযোগিতা করেন মুন্সিগঞ্জ জেলার মাননীয় পুলিশ সুপার জনাব মুহাম্মদ শামসুল আলম সরকার মহোদয় এবং অফিসার ইনচার্জ জনাব মোঃ ইশতিয়াক আহমেদ রাসেল, জেলা গোয়েন্দা শাখা মুন্সিগঞ্জ মহোদয়।

মাধবপুরে মুফতি গিয়াস উদ্দিন ত্বাহেরী নামে মামলা প্রত্যাহারের দাবী তে মানববন্ধন করছেন

হবিগঞ্জ ( মাধবপুর প্রতিনিধি )ফোরকান উদ্দিন রোমান  প্রকাশিত: শনিবার, ২১ ডিসেম্বর, ২০২৪, ৫:১৮ পিএম
মাধবপুরে মুফতি গিয়াস উদ্দিন ত্বাহেরী নামে মামলা প্রত্যাহারের দাবী তে মানববন্ধন করছেন

আজ( ২১শে ডিসেম্বর ) শনিবার সকাল ১১ টা দিকে মাধবপুর উপজেলা গেইটের সামনে

মুফতি গিয়াস উদ্দিন ত্বাহেরী নামে মিথ্যা মামলা প্রত্যাহারের দাবী তে মানববন্ধন পালন করছেন,

মাধবপুর উপজেলা আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাত ও সকল সহযোগী অঙ্গ সংগঠন এবং সকল পীর মাশায়েখগন।

মুফতি দুলাল ইসলাম বীন নুরী বলেন, মুফতি গিয়াস উদ্দিন আত তাহেরীর নামে যে মামলাটি করেছেন তা সম্পূর্ণ মিথ্যা, আমরা তার নামে মিথ্যা মামলাটি প্রত্যাহার চাই,

শেখ তানভীর হোসাইন আরিফ বলেন, মুফতি গিয়াস উদ্দিন আত তাহেরি আমাদের গর্ব, উনার বিরুদ্ধে যে মিথ্যা মামলা হয়েছে তা প্রত্যাহার করা হোক,

মাধবপুর আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাতের অনেক নেতৃবৃন্দ বক্তব্য রাখেন,