মঙ্গলবার, ৯ ডিসেম্বর ২০২৫, ২৩ অগ্রহায়ণ ১৪৩২
মঙ্গলবার, ৯ ডিসেম্বর ২০২৫, ২৩ অগ্রহায়ণ ১৪৩২

স্বর্ণের দামে অস্থিরতা

ডেস্ক নিউজ
ডেস্ক নিউজ প্রকাশিত: সোমবার, ১৪ অক্টোবর, ২০২৪, ২:০৮ এএম | 56 বার পড়া হয়েছে
স্বর্ণের দামে অস্থিরতা

সর্বোচ্চ দামের রেকর্ড গড়ার পর কিছুটা দরপতন হলেও আবারও বাড়ল সোনার দাম। দুদিনে প্রতি আউন্স সোনার দাম বেড়েছে ৫০ ডলার।

তথ্য পর্যালোচনায় দেখা যায়, চলতি বছরের জুন মাস থেকে সোনার দাম বাড়ার প্রবণতা শুরু হয়। গত ৭ জুন প্রতি আউন্স সোনার দাম ছিল ২ হাজার ২৯৩ ডলার। এরপর দফায় দফায় দাম বেড়ে ১৬ জুলাই প্রতি আউন্স সোনার দাম ২ হাজার ৪৬৮ ডলারে ওঠে।

অবশ্য এখানেই সোনার দাম বাড়ার প্রবণতা থামেনি। এরপরও সোনার দাম বাড়ার প্রবণতা চলতে থাকে। গত ২০ সেপ্টেম্বর ইতিহাসে প্রথমবার প্রতি আউন্স সোনার দাম ২ হাজার ৬০০ ডলারের মাইলফলক স্পর্শ করে। এ রেকর্ড গড়ার পরও সোনার দাম বাড়ার প্রবণতা অব্যাহত থাকলে ২৬ সেপ্টেম্বর প্রতি আউন্স সোনার দাম ২ হাজার ৬৮২ ডলার পর্যন্ত ওঠে। এটিই এখন পর্যন্ত সোনার সর্বোচ্চ দাম।

এই রেকর্ড দাম হওয়ার পর সোনার দাম কমার প্রবণতা দেখা যায়। কয়েক দফায় দাম কমে ১ অক্টোবর প্রতি আউন্স সোনার দাম ২ হাজার ৬৩১ ডলারে নেমে আসে। এরপর কয়েক দফায় সোনার দামে উত্থান-পতন হলেও দাম কমার পাল্লা ভারী হয়। এতে ১০ অক্টোবার লেনদেনের এক পর্যায়ে প্রতি আউন্স সোনার দাম ২ হাজার ৬০৬ ডলারে নেমে যায়।

এই মূল্য সংশোধনের পর ১০ অক্টোবর লেনদেনের শেষদিকে আবার সোনার দাম বাড়ার প্রবণতা শুরু হয়। যা অব্যাহত থাকে গত সপ্তাহের শেষ কার্যদিবস অর্থাৎ ১১ অক্টোবরও। এতে গত সপ্তাহের লেনদেন শেষে প্রতি আউন্স সোনার দাম দাঁড়িয়েছে ২ হাজার ৬৫৭ ডলারে। এর মধ্যে সপ্তাহের শেষদিন প্রতি আউন্স সোনার দাম বেড়েছে ২৩ দশমিক ৮৫ ডলার বা শূন্য দশমিক ৯১ শতাংশ।

বিশ্ববাজারে সোনার দাম কমার মধ্যে গত ২৯ সেপ্টেম্বর দেশের বাজারে সোনার দাম কিছুটা কমানো হয়। সে সময় সব থেকে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের এক ভরি সোনার দাম এক হাজার ২৫৯ টাকা কমিয়ে নির্ধারণ করা হয় এক লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা। ২১ ক্যারেটের এক ভরি সোনার দাম এক হাজার ২০১ টাকা কমিয়ে এক লাখ ৩১ হাজার ১৯৭ টাকা নির্ধারণ করা হয়।

এছাড়া ১৮ ক্যারেটের এক ভরি সোনার দাম এক হাজার ৩৮ টাকা কমিয়ে এক লাখ ১২ হাজার ৪৫৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়। সনাতন পদ্ধতির এক ভরি সোনার দাম ৮৭৪ টাকা কমিয়ে নির্ধারণ করা হয় ৯২ হাজার ২৮৬ টাকা। বর্তমানে এ দামেই দেশের বাজারে বিক্রি হচ্ছে সোনা।

এই দাম কমানোর আগে ২৬ সেপ্টেম্বর সব থেকে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের এক ভরি সোনার দাম ৩ হাজার ৪৪ টাকা বাড়িয়ে নির্ধারণ করা হয় এক লাখ ৩৮ হাজার ৭০৮ টাকা। ২১ ক্যারেটের এক ভরি সোনার দাম ২ হাজার ৮৯৩ টাকা বাড়িয়ে এক লাখ ৩২ হাজার ৩৯৮ টাকা নির্ধারণ করা হয়।

এছাড়া ১৮ ক্যারেটের এক ভরি সোনার দাম ২ হাজার ৪৯৬ টাকা বাড়িয়ে এক লাখ ১৩ হাজার ৪৯১ টাকা নির্ধারণ করা হয়। সনাতন পদ্ধতির এক ভরি সোনার দাম ২ হাজার ১২২ টাকা বাড়িয়ে নির্ধারণ করা হয় ৯৩ হাজার ১৬০ টাকা। দেশের বাজারে এটিই এখনো পর্যন্ত সোনার সর্বোচ্চ দাম।

জনপ্রিয় অভিনেতা ডিপজল কি বললেন তার বোনদের

উজ্জ্বল বাংলাদেশ ডেস্ক প্রকাশিত: সোমবার, ৮ ডিসেম্বর, ২০২৫, ১১:৪২ পিএম
জনপ্রিয় অভিনেতা ডিপজল কি বললেন তার বোনদের

সম্প্রতি আমার কিছু বোন আমাকে নিয়ে যে মিথ্যা অপবাদ ছড়িয়ে দিয়েছে, তার বিষয়ে আমি আপনাদের সামনে কিছু বাস্তবতা তুলে ধরতে চাই।

প্রথমেই পরিষ্কার করে বলতে চাই—এই বক্তব্য দেওয়ার উদ্দেশ্য কাউকে অসম্মান করা নয়। বরং আমার প্রতি ছড়ানো ভুল ধারণা ও মিথ্যা অপবাদের বিষয়ে সত্য তুলে ধরা। মামলার আইনি জবাব আমি আইন অনুযায়ী দেবো, ইন শা আল্লাহ।

আমার বোনদের আমি সবসময় সম্মান, ভালোবাসা ও সাধ্যমতো সহযোগিতা করে এসেছি—এ কথা আমার এলাকার মানুষ ও আশেপাশের পরিচিত সবাই জানেন।

একজন বোন ক্যামেরার সামনে কাঁদতে কাঁদতে বলেছেন, তাঁর অসুস্থ সন্তানের খোঁজ কেউ নেয়নি। অথচ, তাঁর সন্তানের চিকিৎসার জন্য আল্লাহর দেওয়া সামর্থ্য অনুযায়ী আমি আমার পক্ষ থেকে একটি বড় অংকের সহায়তা করেছি এবং চিকিৎসার ব্যবস্থা ভারতে পর্যন্ত করেছি। আজ ক্যামেরার সামনে তিনি যেন সব ভুলে গেলেন! পর্দায় অভিনয় আমি করি, বাস্তব জীবনে নয়। যদি জানতাম কোনোদিন বাস্তব জীবনে এমন অভিনয়ের সম্মুখীন হতে হবে, তাহলে হয়তো প্রতিটি কাজের প্রমাণ রেখে দিতাম।

আরেক বোন বলেছেন, ১১ বছর ধরে নাকি আমার সঙ্গে তাঁর কোনো যোগাযোগ নেই। অথচ মাত্র দুই মাস আগেই তাঁকে ও তাঁর সন্তানকে যথেষ্ট পরিমাণ অর্থ সাহায্য করা হয়েছে। আমার সাধ্যের মধ্যে সবসময়ই আমি তাঁদের পাশে থাকার চেষ্টা করেছি। এতো কিছু লিখে শেষ করা সম্ভব নয়।

৩৫ বছর পর আজ হঠাৎ তারা কেন এবং কার প্ররোচনায় এমন মিথ্যা বলছে—এ প্রশ্ন আমারও আছে। যদি সত্যিই কোনো দাবি থাকত, ভালোবাসার সম্পর্ক ধরে সরাসরি বললেই আমি তাদের ২/৩ গুণ বেশি দিয়ে দিতে প্রস্তুত ছিলাম। আমি ডিপজল—আমার সাধ্যের মধ্যে কাউকে ফিরিয়ে দেই না আল্লাহর রহমতে, আর তারা তো আমার আপন ভাইবোন।

যে বোন পর্দা করেন বলে প্রতিটি অনুষ্ঠানে আমি আলাদা কক্ষের ব্যবস্থা করেছি, সেই বোনের মুখেই আজ এমন কথা শুনতে হলো—এটা সত্যিই কষ্টের।

আমি দেশবাসীকে অনুরোধ করছি—মামলার সব কার্যক্রম সম্পন্ন হওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করুন। আদালতেই সত্য প্রকাশ পাবে, ইন শা আল্লাহ।
যদি আইন অনুযায়ী তারা মালিক হোন, তবে তাদের প্রাপ্য অংশ অবশ্যই তারা পাবেন।

এবং আমার প্রিয় বোনদের বলছি—তোমরা জানো আমি খুব অসুস্থ। জীবনে যতটুকু পেরেছি, আমি তোমাদের জন্য করেছি আল্লাহর রহমতে; যদি আল্লাহ আরো সময় দিতেন, হয়তো আরও করতাম। জীবনের শেষ প্রান্তে এসে এমন আচরণ সত্যিই কষ্টদায়ক।

সম্মান দেওয়ার ও সম্মান রক্ষা করার মালিক একমাত্র আল্লাহ। আল্লাহই সবকিছুর উত্তম বিচারক।

— আলহাজ্ব মনোয়ার হোসেন ডিপজল

—তার ফেসবুক পেজ থেকে নেওয়া

কামরুন নেসা তানিয়া, প্রকাশক, দৈনিক উজ্জ্বল বাংলাদেশ

দৈনিক উজ্জ্বল বাংলাদেশ-পরিবারের নতুন সদস্যকে আন্তরিক শুভেচ্ছা

কামরুন নেসা তানিয়া, প্রকাশক, দৈনিক উজ্জ্বল বাংলাদেশ প্রকাশিত: সোমবার, ৮ ডিসেম্বর, ২০২৫, ৮:৪০ পিএম
দৈনিক উজ্জ্বল বাংলাদেশ-পরিবারের নতুন সদস্যকে আন্তরিক শুভেচ্ছা

দৈনিক উজ্জ্বল বাংলাদেশ-পরিবারের নতুন সদস্যকে আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানাচ্ছি।

আপনার সততা, নিষ্ঠা ও পেশাদারিত্ব আমাদের দৈনিক উজ্জ্বল বাংলাদেশ পরিবারের শক্তি বৃদ্ধি করবে এই বিশ্বাস রাখি।

সত্য ও বস্তুনিষ্ঠ সাংবাদিকতার মাধ্যমে সমাজের কল্যাণে কাজ করার অঙ্গীকার আমরা সবাই মিলে আরও দৃঢ়ভাবে পালন করবো, ইনশাআল্লাহ।

ধন্যবাদন্তে:
কামরুন নেসা তানিয়া,
প্রকাশক,
দৈনিক উজ্জ্বল বাংলাদেশ।

হাফিজুর রহমান টাঙ্গাইল প্রতিনিধি

টাঙ্গাইলে নবাগত পুলিশ সুপারের সাথে সাংবাদিকদের মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত

হাফিজুর রহমান টাঙ্গাইল প্রতিনিধি প্রকাশিত: সোমবার, ৮ ডিসেম্বর, ২০২৫, ৮:৩০ পিএম
টাঙ্গাইলে নবাগত পুলিশ সুপারের সাথে সাংবাদিকদের মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত

টাঙ্গাইলে নবাগত পুলিশ সুপার মুহাম্মদ শামসুল আলম সরকারের সাথে জেলার কর্মরত সাংবাদিকদের মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

রবিবার (৮ডিসেম্বর)দুপুরে টাঙ্গাইল পুলিশ সুপারের সম্মেলন কক্ষে এ মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়।

পুলিশ সুপার মুহাম্মদ শামসুল আলম সরকারের সভাপতিত্বে বক্তব্য রাখেন, টাঙ্গাইল প্রেসক্লাবের সভাপতি জাফর আহমেদ, সাধারণ সম্পাদক কাজী জাকেরুল মওলা, সাবেক সভাপতি আতাউর রহমান আজাদ, উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ সাংবাদিক কল্যাণ পরিষদের সভাপতি মোঃ আরিফুর রহমান ও সাধারণ সম্পাদক শামীম আল মামুন প্রমুখ। সভায় জেলার প্রিন্ট, ইলেকট্রনিক ও অনলাইন মিডিয়ার শতাধিক সাংবাদিক উপস্থিত ছিলেন।

মতবিনিময় সভায় পুলিশ সুপার মুহাম্মদ শামসুল আলম সরকার বলেন, টাঙ্গাইলের শান্তি-শৃঙ্খলা রক্ষা, মাদক নিয়ন্ত্রণ, সন্ত্রাস দমন এবং জনগণের নিরাপত্তা নিশ্চিত করাই আমার প্রধান লক্ষ্য। সাংবাদিকরা সমাজের দর্পণ বলে উল্লেখ করেন। তিনি আরো বলেন,আপনাদের ইতিবাচক সহযোগিতা ও গঠনমূলক সমালোচনা আমাদের কাজে দিক নির্দেশনা দেবে। টাঙ্গাইলকে একটি নিরাপদ ও অপরাধমুক্ত জেলা হিসেবে গড়ে তুলতে পুলিশ বাহিনী সর্বোচ্চ পেশাদারিত্ব বজায় রেখে কাজ করবে। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে বিশেষ অভিযানসহ আধুনিক প্রযুক্তির ব্যবহার বাড়ানোর কথাও উল্লেখ করেন তিনি।

সভায় উপস্থিত সাংবাদিকরা নবাগত এসপিকে স্বাগত জানিয়ে জেলার আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির বিভিন্ন দিক তুলে ধরেন এবং গণমাধ্যমের জন্য সহায়ক পরিবেশ নিশ্চিত করার অনুরোধ জানান।
তিনি সকালে সুস্থ্য কামনা করেন।