বুধবার, ৬ আগস্ট ২০২৫, ২০ শ্রাবণ ১৪৩২
বুধবার, ৬ আগস্ট ২০২৫, ২০ শ্রাবণ ১৪৩২

গাবতলীতে বিজয় র‍্যালিতে মিছিল নিয়ে অংশগ্রহণ করে ফজলে রাব্বী মন্ডল ফিরোজ এবং নজরুল ইসলাম টুকু

বগুড়া থেকে মোঃ হাফিজুর রহমান প্রকাশিত: বুধবার, ৬ আগস্ট, ২০২৫, ২:২৩ পিএম | 35 বার পড়া হয়েছে
গাবতলীতে বিজয় র‍্যালিতে মিছিল নিয়ে অংশগ্রহণ করে ফজলে রাব্বী মন্ডল ফিরোজ এবং নজরুল ইসলাম টুকু

আওয়ামী ফ্যাসিবাদী শাসনের পতন এবং ছাত্র-জনতার ঐতিহাসিক বিজয়ের এক বছর পূর্তি উপলক্ষে আজ ৫ আগস্ট কেন্দ্র ঘোষীত গাবতলী উপজেলা বিএনপি ও অঙ্গসংগঠনসমূহের আয়োজনে এক বিজয় র‍্যালির আয়োজন করা হয়। র‍্যালিটি ছিল পূর্বঘোষিত জুলাই গণঅভ্যুত্থানের ধারাবাহিক কর্মসূচির অংশ, যা গাবতলী উপজেলা জুড়ে বিপুল উদ্দীপনা ও সংগ্রামী চেতনায় উদযাপিত হয়।

র‍্যালিতে মিছিল নিয়ে অংশগ্রহণ করেন গাবতলী উপজেলা বিএনপির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও উপজেলা পরিষদের সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান জনাব ফজলে রাব্বী মন্ডল ফিরোজ। মিছিলের সভাপতিত্ব করেন গাবতলি উপজেলা বিএনপির সহ-সভাপতি নজরুল ইসলাম টুকু। মিছিলে অংশ নেয় নাড়ুয়ামালা ইউনিয়ন বিএনপির প্রতিটি ওয়ার্ড এর নেতাকর্মী এবং বিএনপি ও এর সহযোগী অঙ্গসংগঠনের অসংখ্য নেতা-কর্মী৷

আজকের প্রোগ্রামের প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন গাবতলী উপজেলা বিএনপির সভাপতি মোরশেদ মিল্টন।

ঐতিহাসিক জুলাই-আগস্ট গণ-অভ্যুত্থান ২০২৪

গফরগাঁওয়ে বিএনপির উদ্যোগে বিজয় র‍্যালি অনুষ্ঠিত

হামিম হাসান স্টাফ রিপোর্টারঃ প্রকাশিত: বুধবার, ৬ আগস্ট, ২০২৫, ৪:০৭ পিএম
গফরগাঁওয়ে বিএনপির উদ্যোগে বিজয় র‍্যালি অনুষ্ঠিত

ঐতিহাসিক জুলাই-আগস্ট গণ-অভ্যুত্থান ২০২৪-এর শোক ও বিজয়ের বর্ষপূর্তি উপলক্ষে ময়মনসিংহের গফরগাঁওয়ে বিজয় র‍্যালি অনুষ্ঠিত হয়েছে। মঙ্গলবার (৫ আগস্ট) গফরগাঁও উপজেলা পাগলা থানা ও পৌর বিএনপি এবং তাদের অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনসমূহের যৌথ আয়োজনে এ র‍্যালি অনুষ্ঠিত হয়।

র‍্যালিটি গফরগাঁও পৌর শহরের বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে গফরগাঁও মিনি স্টেডিয়ামে গিয়ে সংক্ষিপ্ত বক্তব্যের মাধ্যমে শেষ হয়। র‍্যালির নেতৃত্ব দেন ময়মনসিংহ দক্ষিণ জেলা বিএনপির সাবেক যুগ্ম আহ্বায়ক ও নবগঠিত কমিটির সদস্য, পাগলা থানা বিএনপির সাবেক যুগ্ম আহ্বায়ক, গণমানুষের নেতা এডভোকেট আল ফাত্তাহ খান। এসময় তিনি সংক্ষিপ্ত বক্তব্য প্রদান করেন।

বিজয় র‍্যালিতে আরও অংশগ্রহণ করেন পাগলা থানা বিএনপির সাবেক সদস্য এম.এ মালেক, আমির উদ্দিন পালোয়ান, আমির উদ্দিন, বাচ্চু মিয়া, পাগলা থানা কৃষক দলের আহ্বায়ক দ্বীন ইসলাম দিলি, গফরগাঁও উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের যুগ্ম আহ্বায়ক দিদারুল ইসলাম, পাগলা থানা সেচ্ছাসেবক দলের যুগ্ম আহবায়ক মোখলেছুর রহমান, ইউসুফ খান, টাংগাব ইউনিয়ন যুবদলের সভাপতি মাহফুজ আহমেদ এবং পাগলা থানা ছাত্রদলের সদস্য সচিব সুখেন আকন্দ , পাগলা থানা মৎসজীবি দলের সভাপতি সাদির ব্যাপারী সহ বিএনপি ও এর অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের বিপুলসংখ্যক নেতাকর্মী।

বক্তারা তাদের বক্তব্যে বলেন, এই র‍্যালি শুধু একটি রাজনৈতিক কর্মসূচি নয়, বরং ইতিহাস ও গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের সংগ্রামের প্রতীক। তারা দেশের গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানান।

কোটি টাকার ক্ষতির মুখে খামারিরা, নিশ্চুপ প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তর

স্কয়ার ফার্মাসিউটিক্যালসের ডোজ জালিয়াতি ও রি-প্যাকিং কেলেঙ্কারি

ইউ বি টিভি ডেস্ক প্রকাশিত: বুধবার, ৬ আগস্ট, ২০২৫, ৪:০৪ পিএম
স্কয়ার ফার্মাসিউটিক্যালসের ডোজ জালিয়াতি ও রি-প্যাকিং কেলেঙ্কারি

দেশের অন্যতম বৃহৎ ঔষধ প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠান স্কয়ার ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেডের বিরুদ্ধে আমদানিকৃত হার্বাল কক্সিডিউস্টাট পণ্য হার্ব-অল কক্স এর সরকারি নীতিমালা লঙ্ঘন করে অবৈধ রি-প্যাকিং করে ডোজ জালিয়াতির অভিযোগ উঠেছে। এতে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন জিরো এন্টিবায়োটিক পোল্ট্রি ফার্ম অর্গানিক চিকেন এর মালিক প্রকৌশলী ইমরুল হাসানসহ বহু খামারি, যারা কোটি কোটি টাকার ক্ষতির মুখে পড়েছেন বলে দাবি করেছেন।
অভিযোগে বলা হয়, সুইজারল্যান্ডের লাইফ সার্কেল নিউট্রিশনের তৈরি এই প্রোডাক্টের ডোজ নির্ধারণ করা রয়েছে প্রথম ১৪ দিনে প্রতি টনে ১ কেজি, এরপর থেকে ৫০০ গ্রাম। কিন্তু স্কয়ার ফার্মা এই তথ্য গোপন রেখে বাংলাদেশে প্রতি টনে ৩০০-৫০০ গ্রাম মাত্রায় বিক্রি করে আসছিল। কিন্তু ২০২১ সালে তৈরি করা এই প্রডাক্টের টেকনিক্যাল প্রেজেন্টেশনের কপিতে যেখানে স্কয়ার ফার্মা কিশোরগঞ্জ (ডাঃ মোঃ আশরাফুল ইসলাম) ও ময়মনসিংহ (ডাঃ মোঃ কামরুল হাসান) এলাকায় প্রতি টনে ১ কেজি থেকে ২ কেজি ডোজে ট্রায়াল করেছিল। আমদানিকৃত প্রোডাক্টটির ২০ কেজির মূল প্যাকেটেও ডোজ উল্লেখ করা হয়নি বলে ডোজ গোপনের সুযোগ তৈরি করেছে বলে মনে করছেন পুষ্টিবিদ ও সংশ্লিষ্টরা।
অভিযোগ তদন্তে স্কয়ার ফার্মাসিউটিক্যালস দোষী হিসেবে নিরূপন হলেও শাস্তিমূলক কোন ব্যবস্থা এখনো নেয়নি অধিদপ্তর। অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক ড. শাহিনুর ইসলাম প্রতিবেদককে বলেন, স্কয়ার ডোজ জালিয়াতি ও রি-প্যাকিং করতে পারে না। এমনকি ট্রায়াল দিয়েও ডোজ পরিবর্তন করার অধিকার নেই। আমরা শোকজ করেছি এবং তাদের জবাব পেয়েছি। কেন শাস্তিমুলক ব্যবস্থা নিচ্ছেন না বা লাইসেন্স কেন বাতিল হচ্ছে না এই প্রশ্নের কোন সন্তোষজনক উত্তর তিনি দিতে পারেননি। অধিদপ্তরের পরিচালক (প্রশাসন) ডাঃ মোঃ বয়জার রহমান জানান, স্কয়ার অধিদপ্তরের শোকজ এর জবাবে ভুল স্বীকার করেছে ও ভবিষ্যতে এমন হবে না বলে লিখিত দিয়েছে। আমরা অভিযোগকারি খামারিকে ক্ষতিপূরণ পৌঁছাতে বলেছি।অধিদপ্তর ক্ষতিপুরন দিতে বলার পরেও স্কয়ার ফার্মা ডোজ জালিয়াতি নিয়ে লজ্জিত না হয়ে খামারীকে অন্যায়ভাবে ভিত্তিহীন দোষারোপ করে যাচ্ছে।
স্কয়ার ফার্মাসিউটিক্যালসের প্রধান আর্থিক কর্মকর্তা মোঃ জাহাঙ্গীর আলম প্রতিবেদকের কাছে মুঠোফোনে, অভিযোগকারী খামারির খামার পরিচালনার দক্ষতা নিয়ে প্রশ্ন তুলে বলেন, তিনি কি পশু চিকিৎসকের পরামর্শ নিচ্ছেন? বৈধ লাইসেন্স আছে কিনা যাচাই করুন।প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের আমদানি নীতিমালার ক্যাটাগরি-২ এর আওতায় আমদানিকৃত পণ্যেও অবৈধ রি-প্যাকিং ও মাদার প্রতিষ্ঠানের ঘোষণাকৃত ডোজ গোপন করে যে অপরাধ করেছেন এবং এ বিষয়ে প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের েশোকজের উত্তরে কি জানিয়েছেন তা সুনির্দিষ্ট করে জানতে চাইলে, তিনি আমি ব্যস্ত আছি। আমার সহকারী আপনার সাথে যোগাযোগ করবে জানিয়ে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন করে দেন।
এ বিষয়ে ভেটেরিনারী চিকিৎসক ডাঃ মাসুদুল ইসলাম (নিবন্ধন নং ৪৭১৩) প্রতিবেদককে বলেন, স্কয়ারের এই ডোজ জালিয়াতি অনৈতিক। অভিযোগকারী খামারের মুরগির কক্সিডিউসিস সংক্রমণ হয়েছিল, স্কোরিং শিটে তার প্রমাণ রয়েছেএবং এটা স্কয়ারের ডোজ গোপন করার কারনেই হয়েছে।
পুষ্টিবিদ চয়ন কুমার বর্ম (নিবন্ধন নং ২৮৯৭৩) বলেন, প্রোডাক্ট ভালো, কিন্তু স্কয়ার যে ডোজ দিয়েছে তা ম্যানুফ্যাকচারার ঘোষিত নয়, বরং নিজেরা বানিয়েছে। এটা গ্রহণযোগ্য নয়।
অভিযোগকারী খামারি প্রকৌশলী ইমরুল হাসান ক্ষোভ প্রকাশ করে প্রতিবেদককে বলেন, স্কয়ারের ঘোষিত ডোজ অনুসরণ করেই আমরা বিপুল ক্ষতির মুখে পড়েছি। বহুবার জানানো সত্ত্বেও তারা প্রতারণা করেছে। এখন উল্টো আমাদের দোষারোপ করছে। তিনি আরও দাবি করেন, স্কয়ারের অনৈতিক আচরণের কারণে তার জিরো এন্টিবায়োটিক ফার্মিং প্রকল্প হুমকির মুখে। তিনি স্কয়ার ফার্মার দৃষ্টান্তমুলক শাস্তি দাবী করেন। তিনি বলেন, আমেরিকা ও ইউরোপের মত দেশে হলে এতদিনে স্কয়ারের লাইসেন্স বাতিল হয়ে যেত।
স্কয়ারের ব্যবস্থাপনা পরিচালক তপন চৌধুরী ও পরিচালক অঞ্জন চৌধুরীর সাথে মুঠোফোনে যোগাযোগ করা হলে তারা অভিযোগের বিষয়ে কোনো মন্তব্য দেননি। অঞ্জন চৌধুরী ক্ষুদেবার্তার উত্তরে জানিয়েছেন, তিনি দেশের বাইরে আছেন এবং ফার্মার দায়িত্বে নেই।

তৌহিদুর রহমান, শেরপুর থেকেঃ

শ্রীবরদীতে ঘর-বাড়ি হারিয়ে অন্যগ্রামেও নিরাপদে নেই গৃহবধূ

তৌহিদুর রহমান, শেরপুর থেকেঃ প্রকাশিত: বুধবার, ৬ আগস্ট, ২০২৫, ৩:৫৫ পিএম
শ্রীবরদীতে ঘর-বাড়ি হারিয়ে অন্যগ্রামেও নিরাপদে নেই গৃহবধূ

শেরপুরের শ্রীবরদীতে জমিসংক্রান্ত বিষয়কে কেন্দ্র করে প্রতিপক্ষের হামলায় ঘরবাড়ি হারিয়ে গ্রাম ছেড়ে অন্যগ্রামেও নিরাপদে নেই গৃহবধূ তানসিম জাহান। ঘটনাটি ঘটে সম্প্রতি উপজেলার রানীশিমুল ইউনিয়নের বিলভরট গ্রামে। গৃহবধূ তানসিম ওই গ্রামের মিল্লাত মিয়ার স্ত্রী। জানা গেছে, মিল্লাত মিয়া একজন গার্মেন্টস কর্মী। তিনি ঢাকায় থাকেন। ২ সন্তান নিয়ে তার স্ত্রী তানসিম জাহান থাকেন বাড়িতে। তানসিম জাহান জানান দীর্ঘ ২০ বছর পূর্বে তার স্বামী মিল্লাত মিয়া তার ফুফুর কাছ থেকে ৭ শতাংশ জমি ক্রয় করে ঘরবাড়ি নির্মান করে বসবাস করে আসছেন তারা। তাদের জমির পাশ দিয়ে তার শশুর সিরাজুল হকের জমি ও রয়েছে। সিরাজুল হক ও স পরিবারে ঢাকায় থাকেন। তানসিম জাহান বলেন তার শশুর সিরাজুল হক কিছু দিন পূর্বে বাড়ির ১০ শতাংশ জমি তার দেবর মিলন মিয়াকে লিখে দেন। অভিযোগ প্রকাশ, মিলন মিয়া পিতার কাছ থেকে জমি লিখে নেয়ার পর ২০২৪ সালে তার বড় ভাই এর স্ত্রী তানসিম জাহানকে তার বসতভিটা থেকে উচ্ছেদের উদ্দেশ্যে গভীর ষড়যন্ত্র শুরু করে। গৃহবধূ তানসিম জাহানকে নানাভাবে ভয়ভীতি ও হুমকি প্রদর্শন করে আসছিল মিলন মিয়া ও তার ভাড়াটিয়া লোকজন। পরে ১ডিসেম্বর ২০২৪ সালে গৃহবধূ তানসিম জাহান বাদি হয়ে মিলন মিয়াও তার সহযোগীদের বিরুদ্ধে শেরপুর অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে ফৌঃ কাঃ বিঃ ১৪৪ ধারায় একটি মামলা দায়ের করেন। আদালত উক্ত জমিতে আইন শৃংখলা রক্ষায় থানা পুলিশকে নির্দেশ দেন এবং উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভুমি) দখল বিষয়ে প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ দেন। কিন্তু মিলন মিয়া আদালতের নির্দেশ অমান্য করে একটি ভাড়াটি বাহিনী নিয়ে গত ৬ ডিসেম্বর তানসিম জাহানের বসতবাড়িতে হামলা চালায়। এসময় বিবাদীরা তার বসতবাড়িটি সম্পুর্ন গুড়িয়ে দেয়। ঘরের সমস্ত মালামাল লুটপাট করে নিয়ে যায়। বাড়ির গাছ পালাগুলো কেটে নিয়ে যায়। তানসিম জাহান বাধা দিতে গেলে তাকে পিটিয়ে গুরুতর আহত করে। তানসিম জাহানকে শেরপুর জেলা সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। চিকিৎসা শেষে তানসিম জাহান হাসধরা গ্রামে তার বাড়িতে আশ্রয় নেন। এব্যাপারে তানসিম জাহান বাদি হয়ে মিলন মিয়াসহ ১২ জনকে আসামী করে আদালতে একটি মামলা দায়ের করেন। মামলাটি চলমাম রয়েছে। অপরদিকে আসামীরা জামিনে ছাড়া পেয়ে মামলা তুলে নিতে বাদীনিকে নানাভাবে ভয়ভীতি ও প্রাননাশের হুমকি প্রদর্শন করে আসছেন।বিবাদীদের দাবি অনুযায়ী মামলা তুলে না নেয়ায় গত ২৯ জুলাই তানসিম জাহান ভায়াডাঙ্গা বাজার থেকে বাড়ি ফিরছিলেন। এসময উৎপেতে থাকা বিবাদীরা তার উপর হামলা চালায়। তানসিম জাহানের ডাকচিৎকারে আসপাশের লোকজন এগিয়ে এলে আসামীরা পালিয়ে যায়। ফলে পিতার বাড়িতে থেকেও পরিবারটি এখন নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছেন। এব্যাপারে তানসিম জাহান নিরাপত্তা চেয়ে থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি করেন। থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আনোয়ার জাহিদ বলেন অভিযোগের বিষয়ে আইনগত ব্যবস্থ প্রক্রিয়াধীন।

error: Content is protected !!