বাংলাদেশে হাই রেঞ্জের পতিতা এখন ভার্সিটিতে


বাংলাদেশে হাই রেঞ্জের প /তি /তা এখন ভার্সিটিতে। অর্থাৎ বর্তমানে বাংলাদেশের এলিট শ্রেণীতে সবচেয়ে চড়া মূল্যে বাসায় আনতে হয় ভার্সিটির সুন্দরী মেয়েদের।
বিশেষ করে ভার্সিটির শিক্ষক, ব্যাংকার, ব্যবসায়ী, নেতা ইত্যাদি ক্যাটাগরির মানুষের প্রথম পছন্দ ভার্সিটির সুন্দরী মেয়ে।
যাদের একেকজনের রেট ১০ হাজার থেকে লক্ষ টাকা পর্যন্ত হতে পারে৷ প্রাইভেট ভার্সিটির মেয়েদের চাহিদা আরও বেশি।
আমি যখন ভার্সিটিতে পড়ি, তখন আমাদের ভার্সিটির একটা লোকেশনে এসব কার্যকলাপ ছিলো। ভার্সিটির মেয়েরা এসব করে এগুলা কেউ বিশ্বাস-ই করবে না।
কিন্তু আপনারা জানলে অবাক হবেন যে, অভিজাত শ্রেনীর মানুষরা এখন ভার্সিটির মেয়ে ছাড়া ভো ‘গ করে না। সাধারণ আবাসিক হোটেল’তো লেবার, ড্রাইভার, দিনমজুরদের জন্য।
একটা ভার্সিটির মেয়ে যদি মাসে ৩-৪ লাখ টাকা আর্ন করে, সে কিভাবে টাকার লো ‘ভ সামলাবে?
চট্টগ্রামে হালিশহরে একটি প /তি /তা /ল /য়ে /র সন্ধান পেয়েছি। যা ভার্সিটির মেয়েদের দ্বারা পরিচালিত হয়।
তাদের সেবা গুলো ভিন্ন ধরণের হয়ে থাকে। যেমন নির্দিষ্ট প /তি /তা /কে ২-৪ দিনের জন্য কক্সবাজার বা বাসায় নিয়ে যাওয়ার সুযোগ থাকে।
তবে বেশিরভাগই কক্সবাজারে নিয়ে যায়। কক্সবাজারে ট্রেন সেবা চালু হয়েছে, যা এক বিশেষ সুবিধা তাদের জন্য।
এই দেশটাকে সমূলে ধ্বং /স করতে কক্সবাজারের বিকল্প নেই। ট্যুরিস্ট স্পট গুলো সহজলভ্য করা মানে, আর্থিক ব্যানিফেশিয়াল এর পাশাপাশি অবাধ যৌ /ন /তা দিয়ে দেশ কে ডু ‘বি ‘য়ে দেওয়া।