শনিবার, ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ১২ আশ্বিন ১৪৩২
শনিবার, ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ১২ আশ্বিন ১৪৩২

রাসূলুল্লাহ ﷺ এর ওপর দরূদ পাঠের ফযীলত

ইউ বি টিভি ডেস্ক প্রকাশিত: সোমবার, ১৪ জুলাই, ২০২৫, ১:১১ পিএম | 159 বার পড়া হয়েছে
রাসূলুল্লাহ ﷺ এর ওপর দরূদ পাঠের ফযীলত

রাসূলুল্লাহ ﷺ এর ওপর দরূদ পাঠের ফযীলত
এক.
রাসূলুল্লাহ ﷺ এর ওপর একবার দরূদ পাঠে আল্লাহর পক্ষ থেকে দশবার রহমত নাযিল হয়।
عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ، أَنَّ رَسُولَ اللَّهِ ﷺ قَالَ “‏مَنْ صَلَّى عَلَىَّ وَاحِدَةً صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ عَشْرًا”‏.‏
আবূ হুরাইরাহ রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত। রাসূলুল্লাহ ﷺ বলেছেন, “যে ব্যক্তি আমার ওপর একবার দরূদ পাঠ করে, আল্লাহ তার ওপর দশবার রহমত নাযিল করেন।” [সহীহ মুসলিম- ৪০৮]
দুই.
যারা রাসূলুল্লাহ ﷺ এর ওপর দরূদ পাঠ করেন না তাদের তিনি অভিশাপ দিয়েছেন।
وَعَنْ أَبِي هُرَيرَةَ رضي الله عنه قَالَ: قَالَ رَسُولُ اللهِ ﷺ : «رَغِمَ أَنْفُ رَجُلٍ ذُكِرْتُ عِنْدَهُ فَلَمْ يُصَلِّ عَلَيَّ»
আবূ হুরাইরাহ রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু হতে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ ﷺ বলেছেন, “সেই ব্যক্তির নাক ধূলা-ধূসরিত হোক, যার কাছে আমার নাম উল্লেখ করা হলো, অথচ সে (আমার নাম শুনেও) আমার প্রতি দরূদ পড়লো না।” (অর্থাৎ ﷺ বললো না।)” [সহীহুল জামে‘- ৩৫১০]
তিন.
প্রকৃত কৃপণ তারা, যারা রাসূলুল্লাহ ﷺ এর নাম উচ্চারণের পরেও তাঁর ওপর দরূদ পাঠ করে না।
وَعَنْ عَلِيّ رضي الله عنه قَالَ: قَالَ رَسُولُ اللهِ ﷺ : «البَخِيلُ مَنْ ذُكِرْتُ عِنْدَهُ، فَلَمْ يُصَلِّ عَلَيَّ»
আলী রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ ﷺ বলেছেন, “প্রকৃত কৃপণ সেই ব্যক্তি, যার কাছে আমি উল্লেখিত হলাম (আমার নাম উচ্চারিত হলো), অথচ সে আমার প্রতি দরূদ পাঠ করলো না।” [সহীহুল জামে‘- ২৮৭৮]
চার.
রাসূলুল্লাহ ﷺ এর ওপর সালাম পাঠকারীদের জবাব দেওয়ার জন্য আল্লাহ তা‘আলা তাঁর রূহ ফিরিয়ে দেন।
عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ، أَنَّ رَسُولَ اللَّهِ ﷺ قَالَ: مَا مِنْ أَحَدٍ يُسَلِّمُ عَلَيَّ إِلَّا رَدَّ اللَّهُ عَلَيَّ رُوحِي حَتَّى أَرُدَّ عَلَيْهِ السَّلَامَ
আবূ হুরাইরাহ রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু সূত্রে বর্ণিত। রাসূলুল্লাহ ﷺ বলেছেন, “কেউ আমার ওপর সালাম পেশ করলে আল্লাহ আমার ‘রূহ’ ফিরিয়ে দেন এবং আমি তার সালামের জবাব দেই।” [হাসান; সহীহুল জামে‘- ৫৬৭৯]
পাঁচ.
প্রত্যেক দু‘আ অবরুদ্ধ থাকে যতক্ষণ নবী ﷺ এর ওপর দরূদ পাঠ করা না হয়।
أنس بن مالك رضي الله عنه عن النبي ﷺ قال: «كُلُّ دُعَاءٍ مَحْجُوبٌ، حَتَّى يُصَلَّى عَلَى النَّبِيِّ ﷺ»
আনাস ইবনে মালিক রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু হতে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ ﷺ বলেছেন, “প্রত্যেক দু‘আ অবরুদ্ধ থাকে যতক্ষণ নবী ﷺ এর ওপর দরূদ পাঠ করা না হয়।” [হাসান লি শাওয়াহিদিহি; সিলসিলাহ সহীহাহ- ২০৩৫]
ছয়.
রাসূলুল্লাহ ﷺ এর ওপর দরূদ পাঠ করলে তা ফেরেশতার মাধ্যমে তাঁর কবরে প্রেরণ করা হয়।
وعن أبي بكر الصديق أن النبي ﷺ قال : (أكثروا الصلاة علي، فإن الله وكل بي ملكا عند قبري، فإذا صل علي رجل من أمتي قال لي ذلك الملك : يا محمد إن فلان بن فلان صلى عليك الساعة)
আবূ বকর সিদ্দীক্ব রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু হতে বর্ণিত, নবী ﷺ বলেছেন, “তোমরা আমার ওপর অধিক পরিমাণে দরূদ পাঠ করো, কেননা আল্লাহ তা‘আলা আমার কবরের নিকট একজন ফেরেশতা নিযুক্ত করেছেন, কেউ যদি আমার ওপর দরূদ পাঠ করে তখন ফেরেশতা বলে, ‘হে মুহাম্মাদ! আপনার ওপর অমুকের পুত্র অমুক এই সময়ে দরূদ পাঠ করেছে।” [হাসান; সহীহুল জামে‘- ১২০৭]
সাত.
জুমু‘আর দিনে ও রাতে রাসূলুল্লাহ ﷺ এর ওপর দরূদ পাঠ করার জন্য বিশেষভাবে বলা হয়েছে।
أكثروا الصَّلاةَ عَلَيَّ يوم الجمعة وليلة الجمعة، فمن صلى علي صلاة صلى الله عليه عشراً
রাসূলুল্লাহ ﷺ বলেছেন, “তোমরা জুমু‘আর দিনে ও রাতে আমার ওপর অধিক পরিমাণে দরূদ পাঠ করো; কেউ আমার ওপর একবার দরূদ পাঠ করলে তার ওপর দশটি রহমত নাযিল হয়।” [হাসান; সহীহুল জামে‘- ১২০৯]
আট.
ক্বিয়ামতের দিন রাসূলুল্লাহ ﷺ এর সবচেয়ে নিকটবর্তী হবেন যিনি তাঁর ওপর অধিক পরিমাণে দরূদ পাঠ করেছেন।
عَنْ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ مَسْعُودٍ، أَنَّ رَسُولَ اللَّهِ ﷺ قَالَ ‏”‏أَوْلَى النَّاسِ بِي يَوْمَ الْقِيَامَةِ أَكْثَرُهُمْ عَلَىَّ صَلاَةً”‏.‏
আবদুল্লাহ ইবনু মাসঊদ রাদ্বিয়াল্লাহু আনহুমা হতে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ ﷺ বলেছেন, “ক্বিয়ামতের দিন আমার নিকটতম ব্যক্তি হবে যে আমার প্রতি অধিক পরিমাণে দরূদ পাঠ করেছে।” [হাসান লিগাইরিহি; সহীহুত তারগীব- ১৬৬৮]
নয়.
পৃথিবীর যেকোন প্রান্ত থেকে কেউ রাসূলুল্লাহ ﷺ এর প্রতি দরূদ পাঠ করলে তা তাঁর কাছে পৌঁছানো হয়।
عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ قَالَ: قَالَ رَسُولُ اللَّهِ ﷺ : لَا تَجْعَلُوا بُيُوتَكُمْ قُبُورًا، وَلَا تَجْعَلُوا قَبْرِي عِيدًا، وَصَلُّوا عَلَيَّ فَإِنَّ صَلَاتَكُمْ تَبْلُغُنِي حَيْثُ كُنْتُمْ
আবূ হুরাইরাহ রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু সূত্রে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ ﷺ বলেছেন, “তোমরা তোমাদের ঘরগুলোকে কবরস্থানে পরিণত করো না এবং আমার কবরকে উৎসবের স্থানে পরিণত করো না, তোমরা আমার ওপর দরূদ পাঠ করো; তোমরা যেখানেই থাকো না কেন তোমাদের দরূদ আমার কাছে পৌঁছানো হবে।” [সহীহুল জামে‘- ৩১৬৪]
দশ.
রাসূলুল্লাহ ﷺ এর ওপর দরূদ পাঠ না করা জান্নাতের পথ হারানোর মতো একটি কাজ।
من ذكرت عندَهُ فَلَمْ يُصَلِّ عَلَيَّ؛ فَقَدْ خطئ طريق الجنة.
রাসূলুল্লাহ ﷺ বলেছেন, “যে ব্যক্তি আমাকে স্মরণ হওয়ার পরেও আমার ওপর দরূদ পাঠ করলো না, সে জান্নাতের পথ হারিয়ে ফেললো।” [সহীহুত তারগীব- ১৬৮১]
এগারো.
রাসূলুল্লাহ ﷺ এর ওপর দরূদ পাঠে রহমত বর্ষণ, গুনাহ মাফ ও জান্নাতে মর্যাদা সমুন্নত করা হয়।
عن أَنَسُ بْنُ مَالِكٍ،‏‏‏‏ قَالَ:‏‏‏‏ قَالَ رَسُولُ اللَّهِ ﷺ :‏‏‏‏ مَنْ صَلَّى عَلَيَّ صَلَاةً وَاحِدَةً صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ عَشْرَ صَلَوَاتٍ وَحُطَّتْ عَنْهُ عَشْرُ خَطِيئَاتٍ وَرُفِعَتْ لَهُ عَشْرُ دَرَجَاتٍ
আনাস ইবনে মালিক রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ ﷺ বলেছেন, “যে ব্যক্তি আমার ওপর একবার দরূদ পাঠ করবে আল্লাহ তা‘আলা তার ওপর দশবার রহমত নাযিল করবেন, তার দশটি গুনাহ মিটিয়ে দেওয়া হবে এবং তাকে দশটি সম্মানে উন্নীত করা হবে।” [সহীহুত তারগীব- ১৬৫৭]

খ: আওয়াল জেলা প্রতিনিধি টাঙ্গাইল প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ২৫ সেপ্টেম্বর, ২০২৫, ১০:১৭ পিএম

ঘর,প্রেম ও মানবতার গান

===================

    🖊️হায়দার খালীদ

মাটির ঘরে সকাল আসে, ধোঁয়া ওঠে চুলোর ধারে,

মায়ের গলায় ঘুমপাড়ানি গান, শিশুরা ঘুম ভাঙে কারে?

খেজুর পাতার খড়ের ছাওয়া, পুকুরঘাটে ভেজা জল,

গৃহস্থালীর মায়া-গন্ধে বেঁচে ওঠে প্রাণের দল।

চাষার ঘামে সোনার দানা, মাঠে জন্মে ফসলের গান,

স্ত্রীর চোখে নীল দিগন্তে স্বপ্ন রাখে সারা প্রাণ।

কিশোর কিশোরী প্রেমে ভেসে নদীর তীরে বাঁধে আশা,

চিঠির পাতায় অক্ষর হয়ে ফুটে ওঠে ভালবাসা।

কিন্তু সমাজ! হায় সমাজ! আঁধার মাখা দেয়াল ঘেরা,

সত্যকে করে তুচ্ছ তারা, মিথ্যা পায় সোনার সেরা।

অসঙ্গতির বিষাক্ত শ্বাসে নষ্ট হয় কত হৃদয়,

অন্যায়ের রুদ্র ঝড়ে কেঁদে ওঠে দিগন্তময়।

তবুও প্রেম থামে না কিছুতেই—

হাতে হাত রেখে দু’জন মানুষ

বলে যায় ধ্বনি—আহবান,

“মানুষের আগে ধর্ম নয়,

মানবতার আগুনে জ্বলে সব আলোর নিশান।”

পাহাড় ডাক দেয় শক্তির মতো,

তাদের বুকে দাঁড়িয়ে থাকে শত সহস্র বছর,

নদী গেয়ে যায় চিরন্তন স্রোতের সুরে—

কখনো শান্ত, কখনো প্রলয় ভরা মহাস্বর।

যখন বন্যা নেমে আসে—

চোখের জলে ভেসে যায় ঘর,

শিশুরা হারায় নৌকার খোঁজে,

ধানের খেতে জমে শুধু শোকের ঘোর।

আবার কখনো খরা এসে,

পুড়িয়ে দেয় ধানের স্বপ্ন,

ফেটে যায় মাটির বুক,

শুকিয়ে যায় নদীর কণ্ঠ।

তবু এই অন্ধকার ভেদ করে

মানুষ দাঁড়ায় মানুষের পাশে,

ভাঙা ঘরে, ক্ষুধার রাতে

এক মুঠো ভাতও ভাগ হয় ভালোবাসায়।

প্রেম তখন শুধু দেহের নয়,

প্রেম তখন মানুষ বাঁচানোর হাত,

মানবতার গান হয়ে ওঠে

দুর্ভিক্ষের বুক ভেদ করা শক্তির বাতাস।

যতই আঁধার নামুক সমাজে,

যতই অন্যায় ছড়াক বিষ,

ঘরের আলো, প্রেমের গান,

পাহাড়-নদীর ডাক, আর মানবতা—

সবাই মিলে হয়ে ওঠে এক মহাকাব্য,

জীবনকে শেখায়—

“মানুষের জন্য মানুষই আশ্রয়,

মানবতার আগুনেই বাঁচে আগামী।”

কুড়িগ্রামে রাজারহাটে পাওনা টাকা চাওয়ায় স্বামী ও ৫ মাসের অন্তঃসত্ত্বা নারীর উপর ব্যাপক মারধর

মোঃ নাহিদ হাসান রাজারহাট কুড়িগ্রাম প্রতিনিধিঃ প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ২৫ সেপ্টেম্বর, ২০২৫, ৪:৩১ পিএম
কুড়িগ্রামে রাজারহাটে পাওনা টাকা চাওয়ায় স্বামী ও ৫ মাসের অন্তঃসত্ত্বা নারীর উপর ব্যাপক মারধর

কুড়িগ্রামে রাজারহাটের, রাজারহাট ইউনিয়নের,দেবী চরণ গ্রামে আজ সকাল ১০ঃ৩০ মিনিটে এ ঘটনা ঘটে। মোহাম্মদ আনিসুর রহমান জানান, আমরা পাওনা টাকা চাইতে গেলে আমি ও আমার স্ত্রী পাঁচ মাসের অন্তঃসত্ত্বা আফরোজা বেগমকে নির্মমভাবে মারধর করে লুৎফর রহমান ও তাঁর দুই ছেলে। আনিসুর রহমান বলেন, আমি ও আমার স্ত্রী কে রামদা দিয়ে হাত এবং মাথায় কুপিয়ে মারার চেষ্টা করে অভিযোগ এনে আনিসুর রহমান আরো বলেন, আমার মাথায় চোট লাগে এবং আমার স্ত্রী আমাকে বাঁচাতে গেলে তার আমার স্ত্রীর হাতে ব্যাপক মারধর করে, যদিও আমার স্ত্রী পাঁচ মাসের অন্তসত্ত্বা থাকায় পেটের মধ্যে পা দিয়ে লাথি মারার কারণে এখন হাসপাতালে অজ্ঞান অবস্থায় আছে। এলাকাবাসী সূত্রে জানা যায়, আনিসুর রহমানের কাছে থেকে ৫৫ হাজার টাকা কেড়ে নেয়। এবং পাওনা টাকা চাইতে গেলে, এই ঘটনাটির শিকার হয় আনিসুর রহমান ও তার পাঁচ মাসের অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রী। এ ঘটনায় এলাকাবাসীর লুৎফা রহমান ও তার দুই ছেলে উপর অনেক ক্ষোভ প্রকাশ করে তাদের বিচারের দাবি করে ও আইনের আওতায় এনে দ্রুত শাস্তি দাবি জানায় এলাকাবাসী।

কাহালু উপজেলা প্রেসক্লাবের নতুন কমিটি গঠন: রবি সভাপতি, সাঈদ সম্পাদক, দেলোয়ার সাংগঠনিক সম্পাদক

ডেস্ক নিউজ প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ২৫ সেপ্টেম্বর, ২০২৫, ৩:২১ পিএম
কাহালু উপজেলা প্রেসক্লাবের নতুন কমিটি গঠন: রবি সভাপতি, সাঈদ সম্পাদক, দেলোয়ার সাংগঠনিক সম্পাদক

বুধবার (২৪ সেপ্টেম্বর) দুপুরে বগুড়ার কাহালু রেল স্টেশনের সংলগ্ন কাহালু উপজেলা প্রেসক্লাবের অস্থায়ী কার্যালয়ে প্রেসক্লাবের নতুন কমিটি গঠন ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।

সভায় সভাপতিত্ব করেন কাহালু উপজেলা প্রেসক্লাবের সাবেক প্রতিষ্ঠাতা সাধারণ সম্পাদক ও ৭১ ভিশনের স্টাফ রিপোর্টার মোঃ মোরশেদুল ইসলাম রবি। আলোচনার পর সর্বসম্মতিক্রমে ৯ সদস্য বিশিষ্ট কমিটি গঠন করা হয়।

নবগঠিত কমিটির সভাপতি নির্বাচিত হন মোঃ মোরশেদুল ইসলাম রবি এবং সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন দৈনিক দেশ সেবার কাহালু উপজেলা প্রতিনিধি মোঃ আবু সাঈদ। সাংগঠনিক সম্পাদক হিসেবে নির্বাচিত হন দৈনিক প্রভাতী বাংলাদেশের স্টাফ রিপোর্টার মোঃ দেলোয়ার হোসেন।

এছাড়াও অন্যান্য সদস্যরা হলেন—

সহ-সভাপতি: মোঃ নজরুল ইসলাম (কাহালু উপজেলা প্রতিনিধি, দৈনিক আমার সোনার দেশ)

দপ্তর সম্পাদক: মোঃ রাসেল হোসেন (কাহালু উপজেলা প্রতিনিধি, দৈনিক প্রভাতী বাংলাদেশ)

কার্যকরী সদস্য: মোঃ আব্দুল মান্নান, মোঃ আলামিন হোসেন, সেলিম চৌধুরী।

সভা শেষে প্রেসক্লাবের উন্নয়ন ও সাংবাদিকদের পেশাগত মান উন্নয়নে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়।