রবিবার, ৩ আগস্ট ২০২৫, ১৭ শ্রাবণ ১৪৩২
রবিবার, ৩ আগস্ট ২০২৫, ১৭ শ্রাবণ ১৪৩২

আমি এই পুলিশ কর্মকর্তার বিচার দাবি করছি

তাড়াশে সাংবাদিক দম্পত্তিকে নির্যাতন ও শ্লীলতাহানির অভিযোগ

ইউ বি টিভি ডেস্ক প্রকাশিত: শনিবার, ৫ এপ্রিল, ২০২৫, ৪:৩৪ পিএম | 167 বার পড়া হয়েছে
তাড়াশে সাংবাদিক দম্পত্তিকে নির্যাতন ও শ্লীলতাহানির অভিযোগ

সিরাজগঞ্জের তাড়াশে পুলিশের ঘুষ গ্রহন সংক্রান্ত সংবাদ পত্রিকায় প্রকাশের জেরে নির্যাতন ও শ্লীলতাহানির অভিযোগ এনে থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) নাজমুল কাদেরের বিরুদ্ধে সংবাদ সন্মেলন করেছেন এক সাংবাদিক দম্পত্তি।

শনিবার (৫ এপ্রিল) সকালে সিরাজগঞ্জ শহরের একটি হোটেলে দৈনিক ইত্তেফাকের তাড়াশ সংবাদদাতা ও স্থানীয় এনজিও পরিবর্তন সংস্থার পরিচালক (প্রোগ্রাম) গোলাম মোস্তফা এবং তার স্ত্রী ফারজানা পারভিন এ সংবাদ সন্মেলন করেন।

লিখিত বক্তব্যে গোলাম মোস্তফা বলেন, ঈদের দিন রাতে (৩১ মার্চ) ব্যক্তিগত প্রাইভেটকারে বগুড়া থেকে তাড়াশের নিজ বাড়িতে ফিরছিলাম। সাড়ে ১১টার দিকে তাড়াশ-রানীরহাট আঞ্চলিক সড়কের বেরখালি এলাকায় সড়কের ওপর গাছ ফেলে ৮/১০ জনের ডাকাত দল আমার প্রাইভেটকারের গতিরোধ করে। এরপর তারা প্রাইভেটকারের চালক লিটন চন্দ্র দাসকে মারধর করে আমার কাছে থাকা ৪৬ হাজার টাকা ও একটি স্বর্ণের চেইন ছিনিয়ে নেন। ঘটনাস্থলের অদূরে টহল পুলিশের এক টিম থাকলেও তারা সহায়তায় এগিয়ে আসেনি। ফোনে চার্জ না থাকায় ঘটনাস্থল থেকে থানায় ফোন দিতে পারিনি। বাড়িতে ফিরে তাড়াশ থানার পরিদর্শক নাজমুল কাদেরকে কল দিলে তিনি আমাকে থানায় যেতে বলেন। এরপর স্ত্রীকে সাথে নিয়ে থানায় গেলে গেটে দাঁড় করিয়ে রেখে নাজমুল ইসলাম ঘটনা জানতে চায় এবং অভিযোগ দিতে বলেন। আমি অভিযোগ না দিয়ে ডাকাতির মামলা করতে চাই। এ কথা বলতেই পরিদর্শক নাজমুল কাদের আমাদের উপর ক্ষেপে যান এবং মারধরের জন্য বার বার তেরে আসেন এবং আমার চালককেও গালমন্দ করেন। এক পর্যায়ে আমার স্ত্রীকে তিনি নিজে প্রাইভেটকার থেকে টেনে হেঁচরে নামান। এতে আমার স্ত্রী ডান হাঁটুতে আঘাত পান। এরপর পরিদর্শক নাজমুল কাদের আমাকে বলেন, তুই মদ খেয়ে এসে থানায় আক্রমণ করতে এসেছিস। চল তোকে হাসপাতালে নিয়ে পরিক্ষা করাবো। এই বলে নাজমুল কাদের নিজেই আমার শার্টের কলার ও চুল ধরে এবং কিলঘুষি মারতে মারতে পিকআপে তোলেন এবং পিকআপে তুলেও আমাকে মারধর করা হয়। এসব কাজে আমার স্ত্রী বাধা দিলে তাকেও ধাক্কা দেওয়া হয়। এরপর পরীক্ষার নামে আমাকে তাড়াশ হাসপাতালে নিয়ে জরুরী বিভাগে বসিয়ে রেখে নানা গালমন্দ করা হয়। একপর্যায়ে দায়িত্বরত চিকিৎসক আমার স্বাস্থ্য পরিক্ষার জন্য সিরাজগঞ্জ সদর হাসপাতালে স্থানান্তর করেন। এরপর আমাকে আবারো থানায় এনে মুন্সীর কক্ষে বসিয়ে রেখে সম্প্রতি তাড়াশে অবৈধ পুকুর খননকারীদের থেকে ঘুষ নেওয়ার অভিযোগে উল্লাপাড়া সার্কেলের সহকারী পুলিশ সুপার (এএসপি) অমৃত সূত্রধর ও পুলিশ পরিদর্শক নাজমুল কাদেরের বিরুদ্ধে প্রকাশিত সংবাদের বিষয় নিয়ে মিথ্যা মামলা করার জন্য ভয়ভীতি দেখানো হয়।

তিনি আরো বলেন, ভোরে আমার মা মাজেদা বেগমও থানায় আসেন। ওই সময় নাজমুল কাদের আমার স্ত্রী ফারজানা পারভিন ও বাল্যবন্ধু উপজেলা যুবদলের যুগ্ম আহ্বায়ক এস, এম তারিকের মাধ্যমে আপসের প্রস্তাব দিতে থাকেন। একপর্যায়ে পরিদর্শক নাজমুল কাদের বলেন মুচলেকায় আপনাকে ছেড়ে দেওয়া হবে, সেখানে শুধু লেখা থাকবে ডাকাতির ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্থ হয়ে আমি পুলিশের সাথে একটু খারাপ ব্যবহার করেছি। মায়ের মুখের দিকে তাকিয়ে নাজমুল কাদেরের ওই প্রস্তাব মেনে আমি থানা থেকে মুক্ত হই।

সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে গোলাম মোস্তফার স্ত্রী ফারজানা পারভিন বলেন, অবৈধ পুকুর খননকারীদের থেকে ঘুষ নেওয়ার অভিযোগে পুলিশের দুই কর্মকর্তার বিরুদ্ধে সংবাদ প্রকাশ করেন আমার স্বামী। এ কারণে পরিদর্শক নাজমুল কাদের ব্যক্তিগত আক্রোশে আমার স্বামীকে থানায় ডেকে নিয়ে ফাঁসানোর চেষ্টা করেন ও মারধর করেন। আমাকেও প্রাইভেটকার থেকে টেনে হেঁচরে নামান এবং ধাক্কা দেন। যা একজন নারীর সম্ভ্রমহানীর শামিল। আমি এই পুলিশ কর্মকর্তার বিচার দাবি করছি।

নির্যাতন ও মারধরের অভিযোগ অস্বীকার করে তাড়াশ থানার পরিদর্শক (তদন্ত) নাজমুল কাদের বলেন, সাংবাদিক গোলাম মোস্তফা নেশা করে গভীর রাতে থানায় এসে পুলিশের সাথে খারাপ ব্যবহার করেছে। তার বিরুদ্ধে আইনী ব্যবস্থা নেওয়ার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছিল। কিন্ত কয়েকজন মিলে অনুরোধ করায় তাকে মুচলেকায় ছেড়ে দেওয়া হয়েছে। এখন উল্টো সে আমার বিরুদ্ধে নির্যাতনের নানা মিথ্যা তথ্য ছড়াচ্ছে।

দিনাজপুরে বাহাদুর বাজার কুলি শ্রমিক ইউনিয়নের নব-নির্বাচিত কার্য্যনির্বাহী সদস্যদের শপথ বাক্য পাঠ ও অভিষেক অনুষ্ঠিত

মো: মেহেদী হাসান ফুয়াদ দিনাজপুর জেলা প্রতিনিধি প্রকাশিত: শনিবার, ২ আগস্ট, ২০২৫, ৪:৫৫ পিএম
দিনাজপুরে বাহাদুর বাজার কুলি শ্রমিক ইউনিয়নের নব-নির্বাচিত কার্য্যনির্বাহী সদস্যদের শপথ বাক্য পাঠ ও অভিষেক অনুষ্ঠিত

২ আগষ্ট শনিবার বাহাদুর বাজার কুলি শ্রমিক ইউনিয়ন (রেজিঃ নং- রাজ-২২৬৭) এর নব নির্বাচিত কার্য্যকরী কমিটির সদস্যদের শপথ বাক্য পাঠ ও অভিষেক অনুষ্ঠিত হয়েছে।
নব- নির্বাচিত সভাপতি- মোঃ আব্দুস সাত্তার, সহ সভাপতি- মোঃ শরিফুল ইসলাম সেলি, সাধারণ সম্পাদক মোঃ আনিসুর রহমান, সহ সাধারণ সম্পাদক, আবুল কালাম (১), সাংগঠনিক সম্পাদক মোঃ এনামুল হক, অর্থ সম্পাদক- আবুস সালাম ও কার্র্য্যনির্বাহী পরিষোধের সদস্য মোঃ কমর আলী শেখ ও মোঃ বিশালকে ইউনিয়নের গঠনতন্ত্র অনুর্যায়ী শপথ বাক্য পাঠ করান জাতীয় শ্রমিক ফেডারেশান দিনাজপুর জেলা শাখার সভাপতি রবিউল আউয়াল খোকা। এসময় উপস্থিত ছিলেন ইউনিয়নের প্রধান উপদেষ্টা ও প্রধান নির্বাচন কমিশনার হবিবর রহমান। উল্লেখ্য, বাহাদুর বাজার কুলি শ্রমিক ইউনিয়ন (রেজিঃ নং- রাজ-২২৬৭) এর ত্রি-বার্ষিক নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছিল গত ২ জুলাই ‘২০২৫। নির্বাচনে উপরোক্ত ৮জন প্রার্থী বিজয়ী হন।

দেশের উন্নয়ন ও ন্যায় বিচারে ধানের শীষের প্রতি জনগণের আস্থা : ফজলে রাব্বি মন্ডল ফিরোজ

বগুড়া থেকে মোঃ হাফিজুর রহমান প্রকাশিত: শনিবার, ২ আগস্ট, ২০২৫, ৪:৫১ পিএম
দেশের উন্নয়ন ও ন্যায় বিচারে ধানের শীষের প্রতি জনগণের আস্থা : ফজলে রাব্বি মন্ডল ফিরোজ

গাবতলী উপজেলা বিএনপির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক, গাবতলী উপজেলা পরিষদের সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান জনাব ফজলে রাব্বি মন্ডল ফিরোজ জানিয়েছেন —
আমাদের দেশ চলে মানুষের ঘাম আর পরিশ্রমের করের টাকায়। প্রতিটি রাস্তা, স্কুল, হাসপাতাল, সরকারি সেবা ও অবকাঠামো জনগণের টাকায় গড়ে উঠেছে।
কিন্তু বিগত ফ্যাসিস্ট শাসন আর আজকের কর্তৃত্ববাদী মনোভাব দেশের মানুষের ন্যায্য অধিকারকে অবমূল্যায়ন করেছে — মানুষের ভোটাধিকার হরণ হয়েছে, মতপ্রকাশের স্বাধীনতা সীমিত হয়েছে, গণতন্ত্রকে পদদলিত করা হয়েছে। স্বজনপ্রীতি, লুটপাট আর দুর্নীতি সাধারণ মানুষের জীবনকে জিম্মি করে রেখেছে।
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) বিশ্বাস করে—গণতন্ত্র মানে শুধু ভোট নয়, মানুষের কথা শোনা, মত প্রকাশের স্বাধীনতা আর সবার জন্য ন্যায়বিচার নিশ্চিত করা।
আমাদের আপোষহীন নেত্রী, তিনবারের নির্বাচিত প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া দেশের গণতন্ত্র ও জনগণের অধিকার রক্ষায় আজও আপোষহীনভাবে সংগ্রাম করে যাচ্ছেন। বিএনপি জনগণের অধিকার, অর্থনৈতিক মুক্তি এবং দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষার লড়াইয়ে সবসময়ই জনগণের পাশে দাঁড়িয়েছে।
বিএনপি সরকারের সময় দেশের মানুষের ভাগ্য উন্নয়নের পথে ছিল, গণতন্ত্র ও মানুষের কথা বলার অধিকার সুরক্ষিত ছিল — যা আজ হরণ হয়েছে।
আগামী নির্বাচন দেশের গণতন্ত্র ও মানুষের অধিকার রক্ষার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আমরা জনগণকে আহ্বান জানাই—আপনাদের শক্তি ও অধিকারকে সঠিকভাবে কাজে লাগিয়ে দেশের উন্নয়ন ও ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার জন্য বিজয়ের প্রতীক ধানের শীষে ভোট দিন, আপনার আস্থা ও বিশ্বাস প্রকাশ করুন।
বিএনপি জনগণের কাছে দায়বদ্ধ। আমরা প্রতিশ্রুতিবদ্ধ সুশাসন, স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতার পক্ষে। দেশের প্রতিটি টাকার যথাযথ ব্যবহার নিশ্চিত করতে এবং জনগণের অধিকার প্রতিষ্ঠায় একযোগে কাজ করাই আমাদের অঙ্গীকার। অন্যায়-অবিচারের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ থাকাটাই গণতন্ত্রের প্রকৃত শক্তি।
আমরা বিশ্বাস করি—ধানের শীষে জনগণের এই আস্থা গণতন্ত্র, উন্নয়ন আর ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার হাতিয়ার হয়ে উঠবে।

মধ্যবয়স্ক নারীর ভালবাসা এক নীরব নদীর মতো

Masud Parves প্রকাশিত: শনিবার, ২ আগস্ট, ২০২৫, ৪:৪৯ পিএম
মধ্যবয়স্ক নারীর ভালবাসা এক নীরব নদীর মতো

মধ্যবয়সী নারীকে বাইরে থেকে দেখে কেউ বুঝতে পারে না, তার ভেতর কতটা জীবন বয়ে চলে। তার মুখে হয়তো একরাশ শান্তি, চোখে একটুখানি ক্লান্তি—কিন্তু এই চেহারার ভেতরে আছে এক গভীর নদী, যেটা ধীরে ধীরে বয়ে যায়। এই নদী যেন নীরব, তবে থেমে নেই। প্রতিদিনের অভিজ্ঞতা, ভালোবাসা, হারানো-বিলুপ্ত কিছু স্মৃতি—সব মিলে তার কামনা তৈরি হয় এক নতুন রূপে, এক অনন্য ভাষায়।
এই বয়সে সে আর কারো মন জেতার জন্য হাসে না। সে নিজেকে লুকিয়ে রাখে না, সাজিয়ে তোলে না কেবল কারো নজর কাড়ার জন্য। বরং সে নিজেকে ভালোবাসে গভীরভাবে। জানে—তার শরীর ঠিক যেমন, তেমনটাই সুন্দর। তার যৌনতা এখন আর দেহের খেলায় সীমাবদ্ধ নয়, বরং তা হয়ে উঠেছে বোঝাপড়ার, সম্মান আর সংবেদনের জায়গা।
তরুণ বয়সের কামনা হঠাৎ জ্বলে ওঠে, হঠাৎ নিভেও যায়। সেখানে থাকে আবেগের ঝড়, না বুঝে ফেলার এক উন্মাদনা। কিন্তু মধ্যবয়সী নারীর কামনা অনেক বেশি ধৈর্যের, অনেক বেশি আত্মবিশ্বাসের। সে জানে, কীভাবে তার শরীরের প্রতিটি প্রতিক্রিয়া বোঝে নিতে হয়। সে জানে, কখন আগলে রাখতে হয় নিজেকে, আর কখন খুলে দিতে হয় সমস্ত দরজা।
এই নারী কাউকে ছুঁতে চায়—কিন্তু ছোঁয়াটার আগে সে বোঝে নেয় সেই মানুষটার ভেতরটা। সে শুধু শরীর খোঁজে না—সে এমন একজন সঙ্গী খোঁজে, যার স্পর্শে থাকে শ্রদ্ধা, যার চোখে থাকে নিরাপত্তা। সে জানে কার পাশে ঘুমালে শান্তি নামে, আর কার পাশে থাকলে ভালোবাসা শুকিয়ে যায়।
তার কামনা আর শিশুর মতো নিষ্পাপ নয়। বরং তাতে এক ধরনের প্রাপ্তবয়স্ক মমতা থাকে, থাকে বোঝাপড়া। সে জানে কখন চাওয়া, কখন না বলা। সে জানে, ‘না’ বলাটাও নিজের প্রতি এক রকম ভালোবাসা। তার ভালোবাসা এখন আর পাগলামি নয়—তা গভীর, সযত্নে বাছাই করা, বোধসম্পন্ন।
সমাজ হয়তো ভাবে এই বয়সের নারী নিঃসাড়, নিঃস্পৃহ। কিন্তু তারা জানে না, তার ভেতরটায় প্রতিদিন ঢেউ খেলে যায়। তার চোখে জমে থাকা পুরনো গল্পের আলো ঝিলমিল করে, তার হাসিতে মিশে থাকে না বলা ভালোবাসার রেশ। এই নারী চাইলেই কারো জীবনে নীরবে ঢুকে যেতে পারে, আবার কাউকে বিদায়ও জানাতে পারে নিঃশব্দে—এক বিন্দু তিক্ততা ছাড়াই।
তার যৌনতা আজ আর কারো কাছ থেকে অনুমতি চায় না। সে নিজের শরীর, নিজের কামনা, নিজের মনের দায়িত্ব নিজেই নেয়। সে জানে—কে তার জলের গভীরে স্নান করার যোগ্য, আর কে কেবল পাথর ছুড়ে জল ঘোলা করতে চায়।
মধ্যবয়স মানে ক্ষয় নয়, সেটি এক নবজন্ম। একজন নারী এই বয়সে এসে হয়তো সবচেয়ে বেশি উজ্জ্বল হয়—যেন সন্ধ্যার আলোয় জ্বলে ওঠা দীপ, যা সারা দিনের ক্লান্তিকে শান্ত করে। তার কামনা আগুন নয়—তা আলো। তা জ্বলিয়ে দেয় না, তা গায়ে মেখে থাকে।
এক নদী, যে জানে কখন কার দিকে পথ খুলে দিতে হয়, আর কখন নিজেকে আগলে রাখতে হয়।
যে জানে, ভালোবাসা মানে কারো হাত ধরা নয়—বরং কারো হাতে নিজের হাত রাখার মতো আত্মবিশ্বাস অর্জন করা।

error: Content is protected !!