সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ৮ পৌষ ১৪৩১
সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ৮ পৌষ ১৪৩১

শেখ হাসিনাসহ গণহত্যায় ‘নির্দেশদাতা’-দের দেশে ফেরানোর উদ্যোগ

ইউ বি টিভি ডেস্ক প্রকাশিত: বুধবার, ৬ নভেম্বর, ২০২৪, ৪:৫০ পিএম | 89 বার পড়া হয়েছে
শেখ হাসিনাসহ গণহত্যায় ‘নির্দেশদাতা’-দের দেশে ফেরানোর উদ্যোগ

গণহত্যায় জড়িত ও অভিযুক্ত পলাতক মন্ত্রী, প্রতিমন্ত্রী, সংসদ সদস্য, আমলা ও পুলিশ কর্মকর্তাদের দেশে ফিরিয়ে এনে বিচারের মুখোমুখি করতে প্রক্রিয়া শুরু করা হয়েছে বলে জানা গেছে। ইতোমধ্যে গ্রেপ্তার হননি কিন্তু পলাতক অথবা আত্মগোপনে আছেন, তাদের গ্রেপ্তারে কার্যকর পদক্ষেপ নিতে একটি তালিকা স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে পুলিশ সদরদপ্তরে পাঠানো হয়েছে। ওই তালিকায় যারা দেশ থেকে পলাতক, তাদের ফেরাতে ব্যবস্থা নিতে বলা হয়েছে।

ট্রাইব্যুনাল সূত্রে জানা গেছে, আগামী ১৮ নভেম্বর আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে হাজির করা হবে গ্রেপ্তার হওয়া হেভিওয়েট মন্ত্রী-এমপিসহ আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কর্মকর্তাদের। ওই দিন জুলাই-আগস্ট গণহত্যায় জড়িত থাকার অভিযোগে দায়ের করা মামলায় তাদের গ্রেপ্তার দেখানো হবে। এর মধ্য দিয়ে শুরু হবে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে আনুষ্ঠানিক বিচার কার্যক্রম।

এর আগে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-আন্দোলনের মুখে গত ৫ আগস্ট ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনার পদত্যাগ ও দেশত্যাগের মধ্য দিয়ে আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন সরকারের পতন ঘটে। নিরাপদ আশ্রয়স্থল হিসেবে সামরিক হেলিকপ্টারে চড়ে ছোট বোন শেখ রেহানাকে সঙ্গে নিয়ে ভারতে চলে যান আওয়ামী লীগ সভাপতি।

আওয়ামী লীগের ৮১ সদস্যবিশিষ্ট কেন্দ্রীয় কমিটি রয়েছে। এর মধ্যে সভাপতি শেখ হাসিনা ও সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরসহ অনেক নেতাই দেশের বাইরে অবস্থান করছেন। আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ও গোপালগঞ্জ-২ আসনের সাবেক এমপি শেখ ফজলুল করিম সেলিম দেশ ছেড়ে পালিয়েছেন। এছাড়া, সাবেক বস্ত্র ও পাটমন্ত্রী জাহাঙ্গীর কবির নানক, সাবেক মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী আব্দুর রহমান, সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য কাজী জাফর উল্লাহ, চাঁদপুরের সাবেক এমপি মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া দেশ ছেড়েছেন।

সরকারের একাধিক সূত্রে জানা গেছে, দেশের রাজনৈতিক পট পরিবর্তনের পর পরিস্থিতি বুঝে দেশ থেকে পালিয়ে যাওয়া শেখ হাসিনা, সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল, পররাষ্ট্রমন্ত্রী হাছান মাহমুদ, তথ্য প্রতিমন্ত্রী মোহাম্মদ আলী আরাফাত, পুলিশের পলাতক কর্মকর্তা মনিরুল ইসলাম, হারুন-অর রশীদ, বিপ্লব কুমারসহ ঊর্ধ্বতন অনেক কর্মকর্তা ও আমলাকে ফিরিয়ে এনে বিচারের মুখোমুখি করতে গুরুত্ব দিচ্ছে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার।

তাদের দেশে ফেরানোটা কি শুধু ‘প্রক্রিয়ার মধ্যে বন্দি’, নাকি আদতে কোনো উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে? এ বিষয়ে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের প্রসিকিউটর (প্রশাসন) গাজী এম এইচ তামিম বলেন, ট্রাইব্যুনাল শেখ হাসিনাসহ ৪৬ জনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছেন। ১৮ নভেম্বর তাদের হাজির করতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। ট্রাইব্যুনাল থেকে আদেশের অনুলিপি আইজিপির কাছে পাঠানো হয়েছে। আমরা জেনেছি, আইজিপির দপ্তর থেকে সংশ্লিষ্টদের কাছে ট্রাইব্যুনালের আদেশ পাঠানো হয়েছে।

এ বিষয়ে জানতে চাইলে চিফ প্রসিকিউটর তাজুল ইসলাম জানান, জুলাই-আগস্টে সংঘটিত গণহত্যা ও মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগে দায়ের করা পৃথক মামলায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, ওবায়দুল কাদেরসহ ৪৬ জনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল। সেই গ্রেপ্তারি পরোয়ানা আইজিপির কাছে পাঠানো হয়েছে। আইজিপির দপ্তর থেকে সংশ্লিষ্টদের কাছে ট্রাইব্যুনালের আদেশ পাঠানো হয়েছে।

প্রসঙ্গত, ইতোমধ্যে গ্রেপ্তার হওয়া আসামিরা হলেন- সাবেক মন্ত্রী আনিসুল হক, ফারুক খান, দীপু মনি, রাশেদ খান মেনন, হাসানুল হক ইনু, জুনাইদ আহমেদ পলক, শেখ হাসিনার সাবেক উপদেষ্টা তৌফিক-ই-ইলাহী, সালমান এফ রহমান, সাবেক মন্ত্রী আব্দুর রাজ্জাক, শাহজাহান খান, কামাল আহমেদ মজুমদার, গোলাম দস্তগীর গাজী, সাবেক সেনা কর্মকর্তা জিয়াউল আহসান, বিচারপতি মানিক ও সাবেক স্বরাষ্ট্র সচিব জাহাঙ্গীর।

এদিকে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানান, ভারতে অবস্থানরত সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ফেরানোর বিষয়ে স্বরাষ্ট্র বা আইন মন্ত্রণালয় থেকে এখনও পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে কোনো আবেদন আসেনি। য‌দি সংশ্লিষ্ট দপ্তর থে‌কে পররা‌ষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে আবেদন আসে তবে শেখ হাসিনাসহ অন্য পলাতকদের দেশে ফিরিয়ে আনতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হ‌বে। এ ক্ষেত্রে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে স্পষ্ট করতে হবে যে, কে কোথায় পালিয়ে অবস্থান করছেন।

পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, যথাযথ কর্তৃপক্ষ হচ্ছেন আদালত। আদালত নির্দেশনা দিয়েছেন। নির্দেশনা অনুযায়ী স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ইন্টারপোলের সহযোগিতা চাইবে। তবে, প্রতিবেশী দেশ ভারতের সঙ্গে অপরাধী প্রত্যর্পণে ২০১৩ সালে একটি বন্দিবিনিময় চুক্তি করেছে বাংলাদেশ। ভারতে আশ্রয় নেওয়া শেখ হাসিনাসহ অন্য পলাতক আসামিদের প্রত্যর্পণের জন্য ঢাকা ২০১৩ সালের চুক্তি অনুসরণ করবে। চুক্তিটি ২০১৬ সালে সংশোধন করা হয়।

ভারতে অবস্থানরত সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ফেরানোর বিষয়ে স্বরাষ্ট্র বা আইন মন্ত্রণালয় থেকে এখনও পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে কোনো আবেদন আসেনি। য‌দি সংশ্লিষ্ট দপ্তর থে‌কে পররা‌ষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে আবেদন আসে তবে শেখ হাসিনাসহ অন্য পলাতকদের দেশে ফিরিয়ে আনতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হ‌বে। এ ক্ষেত্রে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে স্পষ্ট করতে হবে যে, কে কোথায় পালিয়ে অবস্থান করছেন।

১০ হাজার টাকা জরিমানা

পাইকগাছায় নিষিদ্ধ পলিথিন ব্যাগ কারেন্ট জাল জব্দ

শেখ খায়রুল ইসলাম পাইকগাছা(খুলনা) প্রতিনিধি:- প্রকাশিত: সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর, ২০২৪, ৩:৩০ পিএম
পাইকগাছায় নিষিদ্ধ পলিথিন ব্যাগ কারেন্ট জাল জব্দ

রবিবার গোপন সংবাদের ভিত্তিতে অভিযান চালিয়ে বিপুল পরিমাণ নিষিদ্ধ পলিথিন ব্যাগ ও কারেন্ট জাল জব্দ করেছে ভ্রাম্যমান আদালত।পাইকগাছার গদাইপুর ইউনিয়নের মেলেক পুরাইকাটি গ্রামের সাধু পাড়ায় নিষিদ্ধ পলিথিন ব্যাগ কারেন্ট জাল আছে এমন সংবাদের ভিত্তিতে উপজেলা নির্বাহী অফিসার সঙ্গীয় ফোর্সসহ অভিযান পরিচালনা করে।এসময় মেলেক পুরাইকাটি গ্রামের প্রণব সাধুর বাড়ি থেকে ৩১৪ কেজি নিষিদ্ধ পলিথিন ব্যাগ উদ্ধার করে এবং তাকে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ আইনে ৬ হাজার টাকা অর্থদণ্ড প্রদান করে।একই গ্রামের সত্য সাধুর বাড়ি থেকে ৪২ কেজি নিষিদ্ধ ঘোষিত কারেন্ট জাল উদ্ধার করে এবং তাকে ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে ৪ হাজার টাকা অর্থদণ্ড প্রদান করে।জব্দকৃত ৩১৪কেজি নিষিদ্ধ পলিথিন ব্যাগ, ৪২কেজি কারেন্ট জাল আগুনে পুড়িয়ে বিনষ্ট করা হয়। উক্ত নিষিদ্ধ পলিথিন ব্যাগ ও কারেন্ট জালের বর্তমান বাজার মূল্য প্রায় আনুমানিক ১লক্ষ ২০হাজার টাকা।অভিযান পরিচালনাকালে স্যানিটারি ইন্সপেক্টর উদয় কুমার মন্ডল,পুলিশ উপপরিদর্শক বাবলা দাশ,উপজেলা আনসার ভিডিপি প্রশিক্ষক মোঃ আলতাফ হোসেন,পেশকার মোঃ ইবরাহীম হোসেন উপস্থিত ছিলেন।উপজেলা নির্বাহী অফিসার মাহেরা নাজনীন বলেন,নিষিদ্ধ ঘোষিত পলিথিন ব্যাগ ও কারেন্ট জাল পরিবেশের জন্য হুমকিস্বরূপ।এগুলো ক্রয় বিক্রয় মজুদ দণ্ডনীয় অপরাধ।উপজেলা প্রশাসনের এ ধরনের অভিযান অব্যাহত থাকবে বলে জানিয়েছেন তিনি।

মুন্সীগঞ্জে মামলার রহস্য উদঘাটনে গোয়েন্দা পুলিশকে স্বীকৃতি প্রদান

মোঃ সুজন বেপারী প্রকাশিত: সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর, ২০২৪, ৩:১০ পিএম
মুন্সীগঞ্জে মামলার রহস্য উদঘাটনে গোয়েন্দা পুলিশকে স্বীকৃতি প্রদান

মুন্সীগঞ্জ জেলার শ্রীনগর থানাধীন পদ্মা সেতুর মহাসড়কের বাইপাস লেন-এ একটি ক্লু-লেস হত্যা মামলা রহস্য উদঘাটন এবং শ্রীনগর থানাধীন মহাসড়ে ক্লু- লেস রোড ডাকাতি মামলার রহস্য উদঘাটন সহ দ্রুত সময়ের মধ্যে অপরাধীদের গ্রেপ্তার এবং হত্যা কান্ড ব্যবহৃত বিদেশি পিস্তল উদ্ধার এবং ডাকাতি কাজে ব্যবহৃত বিদেশী পিস্তলসহ উদ্ধারসহ লুণ্ঠিত মালামাল উদ্ধার করার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করায় মুন্সিগঞ্জ জেলার সুযোগ্য ও মানবিক পুলিশ সুপার জনাব মুহম্মদ শামসুল আলম সরকার মহোদয় অদ্য ইং ২৩/১২/২০২৪ তারিখ সকাল ১০.০০ ঘটিকার সময় মুন্সিগঞ্জ পুলিশ লাইন্স শহিদ কনস্টবল বোরহান উদ্দিন খান মিলনায়তন-এ মাসিক কল্যাণ সভার সভাপতি মুন্সিগঞ্জ জেলার সুযোগ ও পুলিশ সুপার মহোদয় ক্লু-লেস হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার করায় এবং ক্লু-লেস ডাকাতি মামলার আসামি গ্রেফতার করায় এবং লুন্ঠিত মালামাল উদ্ধার করার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করায় তদন্তকারী সাব-ইন্সপেক্টর হিসেবে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখায় ভালো কাজের স্বীকৃতি স্বরূপ মুন্সিগঞ্জ জেলার সুযোগ্য ও মানবিক পুলিশ সুপার মহোদয় আমাকে সম্মাননা স্মারক হিসেবে নগদ অর্থ পুরস্কার প্রদান করেন।

উক্ত অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (প্রশাসন ও অর্থ) জনাব মোহাম্মদ বদিউজ্জামান, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ক্রাইম এ্যান্ড অপস্) জনাব মোঃ ফিরোজ কবির, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার(ডিএসবি) জনাব কাজী হুমায়ূন রশিদ, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (মুন্সিগঞ্জ সদর সার্কেল) জনাব মোঃ বিল্লাল হোসেন মহোদয়।

ক্লু-লেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন ও আসামি গ্রেফতার এবং ক্লু-লেস ডাকাতি মামলার রহস্য উদঘাটন ও লুন্ঠিত মালামাল উদ্ধার ও ঘটনার সাথে সরাসরি জড়িত আসামিদের গ্রেফতার করার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ দিকনির্দেশনা প্রদান সহ অভিযানের সাহস এবং অভিযানের বিষয় সার্বিক সহযোগিতা করেন মুন্সিগঞ্জ জেলার মাননীয় পুলিশ সুপার জনাব মুহাম্মদ শামসুল আলম সরকার মহোদয় এবং অফিসার ইনচার্জ জনাব মোঃ ইশতিয়াক আহমেদ রাসেল, জেলা গোয়েন্দা শাখা মুন্সিগঞ্জ মহোদয়।

মাধবপুরে মুফতি গিয়াস উদ্দিন ত্বাহেরী নামে মামলা প্রত্যাহারের দাবী তে মানববন্ধন করছেন

হবিগঞ্জ ( মাধবপুর প্রতিনিধি )ফোরকান উদ্দিন রোমান  প্রকাশিত: শনিবার, ২১ ডিসেম্বর, ২০২৪, ৫:১৮ পিএম
মাধবপুরে মুফতি গিয়াস উদ্দিন ত্বাহেরী নামে মামলা প্রত্যাহারের দাবী তে মানববন্ধন করছেন

আজ( ২১শে ডিসেম্বর ) শনিবার সকাল ১১ টা দিকে মাধবপুর উপজেলা গেইটের সামনে

মুফতি গিয়াস উদ্দিন ত্বাহেরী নামে মিথ্যা মামলা প্রত্যাহারের দাবী তে মানববন্ধন পালন করছেন,

মাধবপুর উপজেলা আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাত ও সকল সহযোগী অঙ্গ সংগঠন এবং সকল পীর মাশায়েখগন।

মুফতি দুলাল ইসলাম বীন নুরী বলেন, মুফতি গিয়াস উদ্দিন আত তাহেরীর নামে যে মামলাটি করেছেন তা সম্পূর্ণ মিথ্যা, আমরা তার নামে মিথ্যা মামলাটি প্রত্যাহার চাই,

শেখ তানভীর হোসাইন আরিফ বলেন, মুফতি গিয়াস উদ্দিন আত তাহেরি আমাদের গর্ব, উনার বিরুদ্ধে যে মিথ্যা মামলা হয়েছে তা প্রত্যাহার করা হোক,

মাধবপুর আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাতের অনেক নেতৃবৃন্দ বক্তব্য রাখেন,