শুক্রবার, ৮ আগস্ট ২০২৫, ২২ শ্রাবণ ১৪৩২
শুক্রবার, ৮ আগস্ট ২০২৫, ২২ শ্রাবণ ১৪৩২

কোটি টাকার ক্ষতির মুখে খামারিরা, নিশ্চুপ প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তর

স্কয়ার ফার্মাসিউটিক্যালসের ডোজ জালিয়াতি ও রি-প্যাকিং কেলেঙ্কারি

ইউ বি টিভি ডেস্ক প্রকাশিত: বুধবার, ৬ আগস্ট, ২০২৫, ৪:০৪ পিএম | 43 বার পড়া হয়েছে
স্কয়ার ফার্মাসিউটিক্যালসের ডোজ জালিয়াতি ও রি-প্যাকিং কেলেঙ্কারি

দেশের অন্যতম বৃহৎ ঔষধ প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠান স্কয়ার ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেডের বিরুদ্ধে আমদানিকৃত হার্বাল কক্সিডিউস্টাট পণ্য হার্ব-অল কক্স এর সরকারি নীতিমালা লঙ্ঘন করে অবৈধ রি-প্যাকিং করে ডোজ জালিয়াতির অভিযোগ উঠেছে। এতে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন জিরো এন্টিবায়োটিক পোল্ট্রি ফার্ম অর্গানিক চিকেন এর মালিক প্রকৌশলী ইমরুল হাসানসহ বহু খামারি, যারা কোটি কোটি টাকার ক্ষতির মুখে পড়েছেন বলে দাবি করেছেন।
অভিযোগে বলা হয়, সুইজারল্যান্ডের লাইফ সার্কেল নিউট্রিশনের তৈরি এই প্রোডাক্টের ডোজ নির্ধারণ করা রয়েছে প্রথম ১৪ দিনে প্রতি টনে ১ কেজি, এরপর থেকে ৫০০ গ্রাম। কিন্তু স্কয়ার ফার্মা এই তথ্য গোপন রেখে বাংলাদেশে প্রতি টনে ৩০০-৫০০ গ্রাম মাত্রায় বিক্রি করে আসছিল। কিন্তু ২০২১ সালে তৈরি করা এই প্রডাক্টের টেকনিক্যাল প্রেজেন্টেশনের কপিতে যেখানে স্কয়ার ফার্মা কিশোরগঞ্জ (ডাঃ মোঃ আশরাফুল ইসলাম) ও ময়মনসিংহ (ডাঃ মোঃ কামরুল হাসান) এলাকায় প্রতি টনে ১ কেজি থেকে ২ কেজি ডোজে ট্রায়াল করেছিল। আমদানিকৃত প্রোডাক্টটির ২০ কেজির মূল প্যাকেটেও ডোজ উল্লেখ করা হয়নি বলে ডোজ গোপনের সুযোগ তৈরি করেছে বলে মনে করছেন পুষ্টিবিদ ও সংশ্লিষ্টরা।
অভিযোগ তদন্তে স্কয়ার ফার্মাসিউটিক্যালস দোষী হিসেবে নিরূপন হলেও শাস্তিমূলক কোন ব্যবস্থা এখনো নেয়নি অধিদপ্তর। অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক ড. শাহিনুর ইসলাম প্রতিবেদককে বলেন, স্কয়ার ডোজ জালিয়াতি ও রি-প্যাকিং করতে পারে না। এমনকি ট্রায়াল দিয়েও ডোজ পরিবর্তন করার অধিকার নেই। আমরা শোকজ করেছি এবং তাদের জবাব পেয়েছি। কেন শাস্তিমুলক ব্যবস্থা নিচ্ছেন না বা লাইসেন্স কেন বাতিল হচ্ছে না এই প্রশ্নের কোন সন্তোষজনক উত্তর তিনি দিতে পারেননি। অধিদপ্তরের পরিচালক (প্রশাসন) ডাঃ মোঃ বয়জার রহমান জানান, স্কয়ার অধিদপ্তরের শোকজ এর জবাবে ভুল স্বীকার করেছে ও ভবিষ্যতে এমন হবে না বলে লিখিত দিয়েছে। আমরা অভিযোগকারি খামারিকে ক্ষতিপূরণ পৌঁছাতে বলেছি।অধিদপ্তর ক্ষতিপুরন দিতে বলার পরেও স্কয়ার ফার্মা ডোজ জালিয়াতি নিয়ে লজ্জিত না হয়ে খামারীকে অন্যায়ভাবে ভিত্তিহীন দোষারোপ করে যাচ্ছে।
স্কয়ার ফার্মাসিউটিক্যালসের প্রধান আর্থিক কর্মকর্তা মোঃ জাহাঙ্গীর আলম প্রতিবেদকের কাছে মুঠোফোনে, অভিযোগকারী খামারির খামার পরিচালনার দক্ষতা নিয়ে প্রশ্ন তুলে বলেন, তিনি কি পশু চিকিৎসকের পরামর্শ নিচ্ছেন? বৈধ লাইসেন্স আছে কিনা যাচাই করুন।প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের আমদানি নীতিমালার ক্যাটাগরি-২ এর আওতায় আমদানিকৃত পণ্যেও অবৈধ রি-প্যাকিং ও মাদার প্রতিষ্ঠানের ঘোষণাকৃত ডোজ গোপন করে যে অপরাধ করেছেন এবং এ বিষয়ে প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের েশোকজের উত্তরে কি জানিয়েছেন তা সুনির্দিষ্ট করে জানতে চাইলে, তিনি আমি ব্যস্ত আছি। আমার সহকারী আপনার সাথে যোগাযোগ করবে জানিয়ে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন করে দেন।
এ বিষয়ে ভেটেরিনারী চিকিৎসক ডাঃ মাসুদুল ইসলাম (নিবন্ধন নং ৪৭১৩) প্রতিবেদককে বলেন, স্কয়ারের এই ডোজ জালিয়াতি অনৈতিক। অভিযোগকারী খামারের মুরগির কক্সিডিউসিস সংক্রমণ হয়েছিল, স্কোরিং শিটে তার প্রমাণ রয়েছেএবং এটা স্কয়ারের ডোজ গোপন করার কারনেই হয়েছে।
পুষ্টিবিদ চয়ন কুমার বর্ম (নিবন্ধন নং ২৮৯৭৩) বলেন, প্রোডাক্ট ভালো, কিন্তু স্কয়ার যে ডোজ দিয়েছে তা ম্যানুফ্যাকচারার ঘোষিত নয়, বরং নিজেরা বানিয়েছে। এটা গ্রহণযোগ্য নয়।
অভিযোগকারী খামারি প্রকৌশলী ইমরুল হাসান ক্ষোভ প্রকাশ করে প্রতিবেদককে বলেন, স্কয়ারের ঘোষিত ডোজ অনুসরণ করেই আমরা বিপুল ক্ষতির মুখে পড়েছি। বহুবার জানানো সত্ত্বেও তারা প্রতারণা করেছে। এখন উল্টো আমাদের দোষারোপ করছে। তিনি আরও দাবি করেন, স্কয়ারের অনৈতিক আচরণের কারণে তার জিরো এন্টিবায়োটিক ফার্মিং প্রকল্প হুমকির মুখে। তিনি স্কয়ার ফার্মার দৃষ্টান্তমুলক শাস্তি দাবী করেন। তিনি বলেন, আমেরিকা ও ইউরোপের মত দেশে হলে এতদিনে স্কয়ারের লাইসেন্স বাতিল হয়ে যেত।
স্কয়ারের ব্যবস্থাপনা পরিচালক তপন চৌধুরী ও পরিচালক অঞ্জন চৌধুরীর সাথে মুঠোফোনে যোগাযোগ করা হলে তারা অভিযোগের বিষয়ে কোনো মন্তব্য দেননি। অঞ্জন চৌধুরী ক্ষুদেবার্তার উত্তরে জানিয়েছেন, তিনি দেশের বাইরে আছেন এবং ফার্মার দায়িত্বে নেই।

সতর্ক করলেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা

ভুরুঙ্গামারী ইউএনও’র পরিচয়ে প্রতারণা

কুড়িগ্রাম জেলা প্রতিনিধিঃ প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ৭ আগস্ট, ২০২৫, ৪:৩৩ পিএম
ভুরুঙ্গামারী ইউএনও’র পরিচয়ে প্রতারণা

কুড়িগ্রামের ভুরুঙ্গামারী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) বা তাঁর স্ত্রীর পরিচয়ে ফোন করে টাকা দাবি করার অভিযোগ পাওয়া গেছে। এই বিষয়ে সাধারণ মানুষকে সতর্ক থাকতে আহ্বান জানিয়ে ফেসবুকে একটি পোস্ট দিয়েছেন ইউএনও।

বুধবার (৬ আগস্ট) রাতে ইউএনও তাঁর অফিসিয়াল ফেসবুক আইডিতে দেওয়া পোস্টে লিখেন, সাম্প্রতিক সময়ে লক্ষ্য করা যাচ্ছে যে, ইউএনও অথবা ইউএনও’র সহধর্মিণীর পরিচয় দিয়ে বিভিন্ন নম্বর থেকে কল করে অর্থ চাওয়া হচ্ছে। এটি সম্পূর্ণ প্রতারণা। ইউএনও বা তাঁর স্ত্রী কখনোই কারো কাছে টাকা চাইবেন না। কেউ এ ধরনের ফোন পেলে কোনো অবস্থাতেই কাউকে টাকা দেবেন না। সবাইকে এই বিষয়ে সচেতন থাকার অনুরোধ জানাচ্ছি।

তিনি আরও বলেন, প্রশাসনের নাম ব্যবহার করে কেউ ব্যক্তিগতভাবে অর্থ দাবি করলে সঙ্গে সঙ্গে স্থানীয় প্রশাসন বা থানাকে অবহিত করতে হবে। এই ধরনের প্রতারণা রোধে সকলের সহযোগিতা প্রয়োজন।

রুবিনা শেখ

সরকারি ইউনানী ও আয়ুর্বেদিক মেডিক্যাল শিক্ষার্থীদের স্বতন্ত্র কাউন্সিল গঠনের দাবি

রুবিনা শেখ প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ৭ আগস্ট, ২০২৫, ৪:৩০ পিএম
সরকারি ইউনানী ও আয়ুর্বেদিক মেডিক্যাল শিক্ষার্থীদের স্বতন্ত্র কাউন্সিল গঠনের দাবি

৭ কর্মদিবসের মধ্যে( BUAMC) কাউন্সিল গঠনের স্টেকহোল্ডারদের সাথে পর্যালোচনা সভা করতে হবে। স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের সচিবের সভাপতিত্বে ( BUAMC) কাউন্সিলের ব্যাপারে স্টেক হোল্ডারদের নিয়ে ৭ কর্মদিবসের মধ্যে মিটিং এর তারিখ দেওয়ার লক্ষ্যে সকাল ১০ ঘটিকায় শিক্ষার্থীদের পক্ষ থেকে আল্টিমেটাম ও বিক্ষোভ সমাবেশ করা হয়।

স্বতন্ত্র কাউন্সিল গঠনের দাবিতে সরকারি ইউনানি ও আয়ুর্বেদিক মেডিক্যাল কলেজ শিক্ষার্থীরা টানা ৩৮ দিন ধরে আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছেন। এই ন্যায্য দাবির সঙ্গে একাত্মতা ঘোষণা করেছেন দেশের সকল ইউনানি ও আয়ুর্বেদিক চিকিৎসক এবং সংশ্লিষ্ট পেশাজীবী সংগঠনসমূহ। আন্দোলনের অংশ হিসেবে শিক্ষার্থীরা ক্লাস ও একাডেমিক কার্যক্রম বর্জন করায় মিরপুর-১৩ নম্বরে অবস্থিত সরকারি কলেজ ক্যাম্পাসটিতে গত ৩৮ দিন ধরে অচলাবস্থা বিরাজ করছে।

বৃহস্পতিবার ৭ আগস্ট, রাজধানীর প্রেস ক্লাবে আয়োজিত মানববন্ধনে অংশ নেন তিনটি প্রতিষ্ঠানের প্রায় ৩ শতাধিক শিক্ষার্থী—সরকারি ইউনানি ও আয়ুর্বেদিক মেডিক্যাল কলেজ, রওশন জাহান ইস্টার্ন মেডিক্যাল কলেজ, লক্ষ্মীপুর, এবং হামদর্দ ইউনানি মেডিক্যাল কলেজ, বগুড়া।

আন্দোলনকারীদের পক্ষ থেকে জানানো হয়, দীর্ঘ ৩৫ বছর ধরে আলাদা কাউন্সিল ছাড়া এ চিকিৎসা শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালিত হয়ে আসছে। বারবার স্বাস্থ্য অধিদপ্তর ও মন্ত্রণালয়ের দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলেও কার্যকর কোনো উদ্যোগ নেওয়া হয়নি। অথচ ১৯৯৬ সালের নীতিমালায় স্পষ্টভাবে ইগউঈ-এর আদলে একটি পৃথক কাউন্সিল গঠনের কথা বলা হয়েছিল।

গত ৩১ জুলাই, স্বাস্থ্য সচিব স্যারের সভাপতিত্বে কাউন্সিল নিয়ে মিটিংটা সম্পূর্ণ হয়, বাকি প্রক্রিয়া দ্রুত সম্পন্ন করে এই সিস্টেমকে যেন অন্ধকারাচ্ছন্ন অবস্থা থেকে নিষ্কৃতি দেওয়া হয়, তার স্পষ্ট বার্তা দেওয়ার দাবিতে আজ সকল শিক্ষার্থীদের মানববন্ধনে অংশগ্রহণ করা হয়।

এইসময় শেষ বর্ষের এক শিক্ষার্থী বলেন, “১৯৯৬ সালের স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের নীতিমালায় বলা হয়, অস্থায়ীভাবে রেজিস্ট্রেশন প্রদানের পাশাপাশি একটি স্বতন্ত্র কাউন্সিল গঠন করা হবে। কিন্তু ২৯ বছর পেরিয়ে গেলেও তা বাস্তবায়িত হয়নি। ফলে চিকিৎসকদের আইনি জটিলতা, উচ্চশিক্ষায় বাধা, নিয়োগ-সংক্রান্ত সমস্যা ও পেশাগত নিরাপত্তার ঘাটতির মতো গুরুতর সমস্যার মুখে পড়তে হচ্ছে।”

এদিকে, সরকারিভাবে ৩৬ তম ব্যাচে নতুন শিক্ষার্থী ভর্তি কার্যক্রম শুরু হলেও আন্দোলনের কারণে ১৩ জুলাই পর্যন্ত কেউ ভর্তি হতে পারেনি। উল্লেখ্য, প্রতি বছর ইউনানি ও আয়ুর্বেদিক বিভাগে যথাক্রমে ২৫ জন করে মোট ৫০ জন শিক্ষার্থী ভর্তি হন। কিন্তু চলমান অচলাবস্থার কারণে এই বছর ভর্তি কার্যক্রম প্রায় ব্যর্থ হতে চলেছে। শিক্ষার মৌলিক অধিকার থেকে তারা বঞ্চিত হচ্ছেন।

গত ১৩ জুলাই শেষ দিন হলেও আন্দোলনের প্রেক্ষিতে হয়তো এবারও কেউ ভর্তি হতে পারবে না।
আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা জানান, স্বতন্ত্র কাউন্সিল গঠন না হওয়া পর্যন্ত তারা কাউকে ভর্তির সুযোগ দিতে প্রস্তুত নন। তাদের দাবি—বর্তমান ও ভবিষ্যৎ চিকিৎসক-শিক্ষার্থীদের নিরাপদ ভবিষ্যতের জন্য এই কাউন্সিল জরুরি। তাই প্রধান উপদেষ্টার সরাসরি হস্তক্ষেপ কামনা করেন তারা। দাবি আদায় না হলে আরও কঠোর কর্মসূচিতে যাওয়ার ঘোষণাও দেওয়া হয়েছে।

পরিশেষে, আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা স্পষ্ট করে জানান-যদি নতুন ভর্তি সময়সূচি ঘোষণা করা হয়, তবুও তারা ক্যাম্পাসে অবস্থান করে তা প্রতিহত করার কর্মসূচি অব্যাহত রাখবেন।

তৌহিদুর রহমান শেরপুর

ঝিনাইগাতীতে পুকুরে উল্টে গেল বাস: আহত ২০, নিখোঁজ ১

তৌহিদুর রহমান শেরপুর প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ৭ আগস্ট, ২০২৫, ৪:২৬ পিএম
ঝিনাইগাতীতে পুকুরে উল্টে গেল বাস: আহত ২০, নিখোঁজ ১

শেরপুরের ঝিনাইগাতীতে যাত্রীবাহী বাস নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে পুকুরে উল্টে পড়ে অন্তত ২০ জন আহত হয়েছেন এবং এক শিশু নিখোঁজ রয়েছে। বৃহস্পতিবার (৭ আগস্ট) দুপুরে উপজেলার খৈলকুড়া এলাকায় শেরপুর-ঝিনাইগাতী সড়কে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
আহতদের স্থানীয়রা দ্রুত উদ্ধার করে ঝিনাইগাতী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করেন। নিখোঁজ শিশুটিকে উদ্ধারে ফায়ার সার্ভিস ও পুলিশ যৌথভাবে উদ্ধার অভিযান চালাচ্ছে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, দুর্ঘটনার সময় ‘আকাশ বিকাশ’ পরিবহনের ওই বাসটিতে প্রায় ৩০-৩৫ জন যাত্রী ছিল। চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে বাসটি রাস্তার পাশে একটি বড় পুকুরে পড়ে যায়।
ঘটনার খবর পেয়ে দ্রুত ঘটনাস্থলে ছুটে যান ঝিনাইগাতী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. আশরাফুল আলম রাসেল, থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আল আমিন এবং ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের স্টেশন মাস্টার আব্দুল মান্নান। তারা উদ্ধার কার্যক্রম তদারকি করেন।
এ ঘটনায় এলাকাজুড়ে চরম আতঙ্ক ও শোকের ছায়া নেমে এসেছে।

error: Content is protected !!