শনিবার, ২১ জুন ২০২৫, ৬ আষাঢ় ১৪৩২
শনিবার, ২১ জুন ২০২৫, ৬ আষাঢ় ১৪৩২

পরকীয়া এবং জীবনসঙ্গীর সৌন্দর্যের কোনো সম্পর্ক নেই!

ইউ বি টিভি ডেস্ক প্রকাশিত: বুধবার, ১৮ জুন, ২০২৫, ৫:১১ পিএম | 243 বার পড়া হয়েছে
পরকীয়া এবং জীবনসঙ্গীর সৌন্দর্যের কোনো সম্পর্ক নেই!

আমি পুনরায় বলছি — পরকীয়ার সঙ্গে জীবনসঙ্গী সুন্দর বা অসুন্দর হওয়ার কোনো যোগ নেই।
আপনি যদি ভাবেন “আমি সুন্দর, তাই আমার সঙ্গী আমাকে কখনো CHEAT করবে না,” এটা একেবারেই ভুল ধারণা। চরিত্র খারাপ হলে মন তো সহজেই অন্যদিকে যায়, সেটা সে সুন্দরী স্ত্রী হলেও হবে, সঙ্গী যতই মোহনীয় হোক না কেন!
যেমন কথায় আছে — “Once a cheater, always a cheater.”
সৌন্দর্য দিয়ে যদি শুধু পুরুষদের মন জয় করা যেতো, তাহলে প্রিন্সেস ডায়ানা কেন প্রতারিত হতেন?
সত্যিকারের ভালোবাসা গায়ের রঙ, ঐশ্বর্য বা সৌন্দর্য দিয়ে বিচার করে না। যারা প্রকৃত ভালোবাসতে জানে, তারা চরিত্র, মন ও বিশ্বাসকে প্রাধান্য দেয়।
কিন্তু মানুষ, সৃষ্টির অদ্ভুত নিয়মে, যখন গাছ থেকে নিচের পাতা তুলে নিতে চায়, তখন ভালোবাসা তো দূরের কথা!
একজন বন্ধুকে আমি চিনি, সে এখনও তার এক্স-পার্টনারকে ভালোবাসে, প্রথম দিনের মতোই, যদিও সব সত্য উন্মোচিত হয়েছে। তার বিশ্বাস ছিল ভালোবাসার ক্ষমতা অপরিসীম। কিন্তু আধুনিক যুগে ভালোবাসার সেই শক্তি প্রায় শূন্যে নেমে এসেছে। জল্পনা-কল্পনা সব মূল্যহীন প্রমাণিত হয়েছে। তারা একসাথে থাকতে পারল না, ভালোবাসা টিকে উঠল না।
সত্যিকারের ভালোবাসা কখনোই কাউকে বেহায়া বানায় না, বরং মানুষকে মর্যাদা দেয়। আজকের যুগে ‘চিটার’ এর অবস্থান মানুষের মস্তিষ্কে এখনও অমলিন। তারা বিশ্বাস করে, একদিন পার্টনার ভুল বুঝবে — এটাকে বলে ‘আশায় বাঁচে চাষা’।
যে একবার বাইরের দিকে নজর দিল, সে সহজে ফিরে আসে না। ফিরে এলেও সেটি এক বিরল মিরাকল। সেই মিরাকল শুধু ঘটে যাঁদের প্রতি স্রষ্টার বিশেষ দয়া ও পছন্দ থাকে।
এক ভয়ংকর আয়াত মনে রাখবেন —
“তুমি চাইলেই তোমার পছন্দের মানুষকে সৎ পথে নিয়ে আসতে পারবে না, কারণ স্রষ্টা যাকে ইচ্ছা, তাকেই সৎ পথে পরিচালিত করেন।”
অতএব, আপনার পার্টনারের প্রতি অন্ধবিশ্বাস নয়, বরং ‘ত্রিনেত্র’ সজাগতা রাখুন। সতর্ক থাকুন, মনোযোগী থাকুন। তাহলে দিনশেষে ঠকলেও নিজেকে সামলাতে পারবেন, নিজের মর্যাদা বজায় রাখতে পারবেন।
নতুন দৃষ্টিভঙ্গি ও পরামর্শ:
বিশ্বাস এবং কমিউনিকেশন: পার্টনারের সাথে খোলামেলা কথা বলুন, একে অপরের ভাবনা বোঝার চেষ্টা করুন।
নিজের মূল্যবোধ ও মানসিক দৃঢ়তা বাড়ান: নিজেকে সম্মান দিন, মনের শান্তি বজায় রাখুন।
সঠিক সীমানা নির্ধারণ করুন: সম্পর্কের মধ্যে লালসা, বিশ্বাসঘাতকতা কিংবা অন্যায় আচরণের জন্য স্পষ্ট সীমানা টানুন।
নিজেকে উন্নত করুন: নিজেকে মানসিক, শারীরিক ও বুদ্ধিবৃত্তিকভাবে সজাগ ও শক্তিশালী রাখুন।
প্রয়োজনে সাহায্য নিন: সম্পর্কের ক্ষেত্রে সমস্যা হলে কাউন্সেলিং বা থেরাপির সাহায্য নিতে পারেন।
সত্যিকারের ভালোবাসা যেখানে থাকে, সেখানে বিশ্বাস আর শ্রদ্ধা থাকে। আর এই মূল্যবোধ বজায় রেখে চলতে পারলে, জীবনে সুখ ও শান্তি বজায় রাখা সহজ হয়। 🌿✨

পরকীয়া পাপের পথ! ঝিনাইগাতীর গৃহবধূর করুণ পরিণতি

তৌহিদুর রহমান ( শেরপুর) সংবাদদাতাঃ   প্রকাশিত: শনিবার, ২১ জুন, ২০২৫, ৪:০৪ পিএম
পরকীয়া পাপের পথ! ঝিনাইগাতীর গৃহবধূর করুণ পরিণতি

পরকীয়ায় জড়িয়ে একুল ওকুল দু কুল হারালেন আইরিন নামে এক গৃহবধূ। ওই গৃহবধূ ঝিনাইগাতী উপজেলার দড়িকালিনগর গ্রামের শাহ আলমের ছেলে সুমন মিয়ার স্ত্রী ও পার্শ্ববর্তী নালিতাবাড়ী উপজেলার নন্নী গ্রামের আমজাদ মিয়ার কন্যা। জানা গেছে গত ৩ বছর পুর্বে আইরিনের বিয়ে হয় সুমন মিয়ার সাথে। সুমন মিয়া ও আইরিনের ঘর সংসার চলাকালে গত ৩ মাস ধরে আরাফাত নামে এক ছেলের সঙ্গে ফেসবুকে সম্পর্ক গড়ে তুলে আইরিন । বিষয়টি এলাকাবাসীর জানাজানি হয়ে গেলে সুমন ও আইরিনের সংসারে দেখা দেয় অশান্তি। এদিকে আরাফাতের সাথে আইরিনের মোবাইলে ও মেসেঞ্জারে নিয়মিত যোগাযোগ অব্যাহত ছিল। এক পর্যায়ে গত ১৬ জুন সোমবার আরাফাতের সাথে অজানার উদ্যেশ্যে পারি জমাতে আইরিন স্বামীর বাড়ি থেকে পালিয়ে ঝিনাইগাতী বাজারে আরাফাতে কাছে আসে। কিন্তু আরাফাত আইরিনের সাথে দেখা না করে গা- ঢাকা দেয়। এতে বিপাকে পরে আইরিন। আরাফাতকে খুঁজাখুঁজির একপর্যায়ে ঝিনাইগাতী বাজারে আইরিনের সাথে দেখা মেলে আইরিনের তাওই শশুর লাল মিয়ার সাথে। পরে বিস্তারিত জেনে লাল মিয়া আইরিনকে তার বাড়িতে নিয়ে আসে। এসময় লাল মিয়া বিষয়টি থানা পুলিশকে অবহিত করলে পুলিশ ঘটনাস্থলে এসে আইরিনের জবানবন্দি নেয়। আইরিন পুলিশ কে আরাফাতের সাথে সম্পর্কের কথা জানিয়ে তার স্বামী সুমন মিয়ার ঘর সংসার করবেন না বলে জানান। পরে পুলিশের সহায়তায় আইরিনকে তার বাবা আমজাদ মিয়ার হাতে তৃলে দেয়। এঘটনাকে কেন্দ্র করে সুমন মিয়াও আর আইরিনকে ঘরে তুলতে চাইছেন না। অপরদিকে আরাফাতের সন্ধ্যানও মিলছে না। ফলে পরকীয়া জড়িয়ে একুল ওকুল দু কুলই হারালেন গৃহবধূ আইরিন। ঘটনাটি এলাকাবাসীর মধ্যে ব্যাপক চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে।

তৌহিদুর রহমান (শেরপুর) সংবাদদাতাঃ

ঝিনাইগাতীতে গৃহবধূর করুণ পরিণতি

তৌহিদুর রহমান (শেরপুর) সংবাদদাতাঃ প্রকাশিত: শনিবার, ২১ জুন, ২০২৫, ৪:০৩ পিএম
ঝিনাইগাতীতে গৃহবধূর করুণ পরিণতি

পরকীয়ায় জড়িয়ে একুল ওকুল দু কুল হারালেন আইরিন নামে এক গৃহবধূ। ওই গৃহবধূ ঝিনাইগাতী উপজেলার দড়িকালিনগর গ্রামের শাহ আলমের ছেলে সুমন মিয়ার স্ত্রী ও পার্শ্ববর্তী নালিতাবাড়ী উপজেলার নন্নী গ্রামের আমজাদ মিয়ার কন্যা। জানা গেছে গত ৩ বছর পুর্বে আইরিনের বিয়ে হয় সুমন মিয়ার সাথে। সুমন মিয়া ও আইরিনের ঘর সংসার চলাকালে গত ৩ মাস ধরে আরাফাত নামে এক ছেলের সঙ্গে ফেসবুকে সম্পর্ক গড়ে তুলে আইরিন । বিষয়টি এলাকাবাসীর জানাজানি হয়ে গেলে সুমন ও আইরিনের সংসারে দেখা দেয় অশান্তি। এদিকে আরাফাতের সাথে আইরিনের মোবাইলে ও মেসেঞ্জারে নিয়মিত যোগাযোগ অব্যাহত ছিল। এক পর্যায়ে গত ১৬ জুন সোমবার আরাফাতের সাথে অজানার উদ্যেশ্যে পারি জমাতে আইরিন স্বামীর বাড়ি থেকে পালিয়ে ঝিনাইগাতী বাজারে আরাফাতে কাছে আসে। কিন্তু আরাফাত আইরিনের সাথে দেখা না করে গা- ঢাকা দেয়। এতে বিপাকে পরে আইরিন। আরাফাতকে খুঁজাখুঁজির একপর্যায়ে ঝিনাইগাতী বাজারে আইরিনের সাথে দেখা মেলে আইরিনের তাওই শশুর লাল মিয়ার সাথে। পরে বিস্তারিত জেনে লাল মিয়া আইরিনকে তার বাড়িতে নিয়ে আসে। এসময় লাল মিয়া বিষয়টি থানা পুলিশকে অবহিত করলে পুলিশ ঘটনাস্থলে এসে আইরিনের জবানবন্দি নেয়। আইরিন পুলিশ কে আরাফাতের সাথে সম্পর্কের কথা জানিয়ে তার স্বামী সুমন মিয়ার ঘর সংসার করবেন না বলে জানান। পরে পুলিশের সহায়তায় আইরিনকে তার বাবা আমজাদ মিয়ার হাতে তৃলে দেয়। এঘটনাকে কেন্দ্র করে সুমন মিয়াও আর আইরিনকে ঘরে তুলতে চাইছেন না। অপরদিকে আরাফাতের সন্ধ্যানও মিলছে না। ফলে পরকীয়া জড়িয়ে একুল ওকুল দু কুলই হারালেন গৃহবধূ আইরিন। ঘটনাটি এলাকাবাসীর মধ্যে ব্যাপক চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে।

অভিনন্দন শান্ত!

ইউ বি টিভি ডেস্ক প্রকাশিত: শনিবার, ২১ জুন, ২০২৫, ৩:৪৬ পিএম
অভিনন্দন শান্ত!

টেস্ট ক্রিকেট ইতিহাসে এর আগে মাত্র ১৫ জন ক্যাপ্টেনের এই রেকর্ড আছে, শান্ত ইতিহাসের ১৬ নম্বর অধিনায়ক। অবশ্যই বাংলাদেশের ইতিহাসে প্রথম।
বাংলাদেশের ইতিহাসে এক টেস্ট ম্যাচের দুই ইনিংসে সেঞ্চুরি পাওয়া প্রথম ক্রিকেটার মুমিনুল হক, শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে এই রেকর্ড করেছিলেন তিনি। দ্বিতীয় ক্রিকেটার নাজমুল হোসেন শান্ত, করেছিলেন আফগানিস্তানের বিপক্ষে। শান্ত আবার একই কাজ করলেন।
অর্থাৎ, প্রথম বাংলাদেশি হিসেবে একাধিকবার এক টেস্টের দুই ইনিংসেই সেঞ্চুরি পেলেন শান্ত। একাধিকবার এক ইনিংসে দুই সেঞ্চুরি করা প্লেয়ারদের নামগুলো খুব ‘বড়’। সেই বড় নামদের সাথে শান্তের নাম থাকাটা নিশ্চয়ই গর্বের!
টেস্ট ক্যারিয়ারের ৭ম সেঞ্চুরি শান্তের, আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ারের ১০ম সেঞ্চুরি। অলরেডি আন্তর্জাতিক সেঞ্চুরির তালিকায় তামিম, মুশি, সাকিব ও মুমিনুলের পর পাঁচ নম্বরে চলে এসেছেন শান্ত।