বৃহস্পতিবার, ৭ আগস্ট ২০২৫, ২১ শ্রাবণ ১৪৩২
বৃহস্পতিবার, ৭ আগস্ট ২০২৫, ২১ শ্রাবণ ১৪৩২

বাংলাদেশের সমসাময়িক প্রেক্ষাপট

মোঃ আব্দুল কাদের তাড়াশ কলেজ, তাড়াশ, সিরাজগঞ্জ প্রকাশিত: শনিবার, ৩ মে, ২০২৫, ৯:০৪ এএম | 347 বার পড়া হয়েছে
বাংলাদেশের সমসাময়িক প্রেক্ষাপট

৫ আগষ্টের পর আমরা এমন এক সময়ে দাঁড়িয়ে আছি, যখন বাংলাদেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে বিশ্বাস, সম্মান এবং নেতৃত্বের একটি নতুন রূপ গঠনের প্রয়োজনীয়তা দৃশ্যমান। এই প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান জনাব তারেক রহমান দলের অবস্থানকে দেশের সবচেয়ে সম্মানিত ও বিশ্বস্ত রাজনৈতিক শক্তিতে রূপান্তরের যে প্রত্যয় ব্যক্ত করেছেন, তা বাস্তবায়নের মূল ভিত্তি হতে পারে তিনটি গুণ: যোগ্যতা, সততা ও নৈতিকতা। আজ এই গুণগুলোর তাৎপর্য ও প্রাসঙ্গিকতা বিশ্লেষণ করার চেষ্টা করব।
সাফল্য কখনোই কাকতালীয়ভাবে আসে না। এটি আসে সুপরিকল্পিত প্রচেষ্টা, দলীয় ঐক্য এবং ব্যক্তিগত নিষ্ঠার সম্মিলন থেকে। একজন নেতার যোগ্যতা, একজন কর্মীর সততা এবং পুরো দলের সম্মিলিত প্রচেষ্টা—এই সমন্বয়ই একটি সংগঠনকে সাফল্যের শিখরে পৌঁছে দিতে পারে। সাফল্যের চাবিকাঠি হলো যখন আমরা সবাই এক লক্ষ্যে অটল থেকে নীতিনিষ্ঠভাবে এগিয়ে চলি। এটি আমাদের একক প্রচেষ্টার ফসল নয়, বরং সম্মিলিত নৈতিক চেতনার বহিঃপ্রকাশ।
যোগ্যতা এমন একটি গুণ, যা একজন ব্যক্তির দক্ষতা, জ্ঞান এবং সিদ্ধান্ত গ্রহণের সক্ষমতাকে তুলে ধরে। এটি কেবল শিক্ষাগত যোগ্যতার সীমায় আবদ্ধ নয়, বরং বাস্তব অভিজ্ঞতা ও সমস্যার সমাধান দেওয়ার সক্ষমতাও এর অন্তর্ভুক্ত। অন্যদিকে, সততা এমন এক নৈতিক অবস্থান, যা ব্যক্তি ও দলের প্রতি মানুষের আস্থা ও শ্রদ্ধা গড়ে তোলে। যোগ্যতা এবং সততার এই যুগলবন্দি আমাদের প্রতিদিনের কর্মকে আরও পেশাদার ও নির্ভরযোগ্য করে তোলে। এই দুই গুণ যখন একজন ব্যক্তির মধ্যে সঞ্চারিত হয়, তখন সে কেবল নিজের ক্যারিয়ারেই নয়, সংগঠনের ভাবমূর্তিতেও গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখে।
নৈতিকতা একটি আদর্শ জীবনের চালিকাশক্তি। এটি শুধুমাত্র ব্যক্তিগত গুণ নয়, বরং একটি প্রতিষ্ঠানের প্রাণ। রাজনীতি বা পেশাগত জীবনে নৈতিক বিচ্যুতি আমাদের গ্রহণযোগ্যতাকে প্রশ্নবিদ্ধ করে তোলে। অন্যায় ও অনিয়ম থেকে নিজেকে দূরে রাখা কেবল নৈতিক দায়িত্ব নয়, এটি আমাদের পেশাগত ও ব্যক্তিগত উন্নতির পূর্বশর্ত। সততার আলো আমাদের চিন্তাভাবনাকে যেমন আলোকিত করে, তেমনি প্রতিষ্ঠানের অভ্যন্তরীণ পরিবেশকেও করে শক্তিশালী ও বিশ্বস্ত।
একক প্রচেষ্টায় কোনো বড় পরিবর্তন আনা সম্ভব নয়। প্রকৃত সাফল্য আসে দলগত প্রচেষ্টার মাধ্যমে। পারস্পরিক শ্রদ্ধা, সহানুভূতি ও আস্থা—এই মানসিকতা একটি সংগঠনকে দৃঢ়ভাবে এগিয়ে নিয়ে যায়। যখন দলীয় সদস্যরা একে অপরকে সম্মান করেন, সহায়তা করেন এবং সৎ উদ্দেশ্যে কাজ করেন, তখনই একটি সংগঠন তার কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্যে পৌঁছাতে সক্ষম হয়। যোগ্যতা আর সততার বন্ধনে আবদ্ধ হয়ে আমরা একসাথে গড়ে তুলতে পারি একটি আদর্শ রাজনীতি ও সমাজ।
এমনকি ব্যক্তিগত ক্যারিয়ার উন্নয়নের ক্ষেত্রেও এই গুণগুলো অপরিহার্য। প্রতিদিন নিজের দক্ষতা বৃদ্ধি করা, সততার অনুশীলন এবং নৈতিকতা রক্ষা করা – এই অভ্যাসই একজন ব্যক্তিকে উচ্চতর পর্যায়ে উন্নীত করে। যখন প্রতিটি সদস্য নিজ নিজ অবস্থান থেকে উন্নত হন, তখন দল ও প্রতিষ্ঠান উভয়ই সম্মিলিতভাবে নতুন উচ্চতায় পৌঁছাতে পারে। এভাবে যদি বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল একটি সুশৃঙ্খল ও আস্থাভাজন রাজনৈতিক শক্তিতে রূপান্তরিত হতে পারে, তবে জাতিও পেতে পারে একটি গঠনমূলক নেতৃত্ব। কারণ, বর্তমানে এদেশের জনগণ এই দলটির উপরই আস্থাভাজন হয়ে আছে।
সবশেষে বলা যায়, বাংলাদেশ এখন একটি নৈতিক ও নেতৃত্বের পুনর্জাগরণের সন্ধিক্ষণে দাঁড়িয়ে। এই পরিবর্তনকে সফল করতে হলে আমাদের প্রত্যেককে নিজ নিজ অবস্থান থেকে যোগ্যতা, সততা ও নৈতিকতা ধারণ করতে হবে। রাজনীতিতে যদি আমরা এই গুণগুলো প্রতিষ্ঠিত করতে পারি, তবে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল কেবল একটি দল হিসেবে নয়, বরং একটি আদর্শিক শক্তি হিসেবে জাতির শ্রদ্ধা অর্জন করবে। আমাদের যাত্রা হোক আলোর দিকে; যোগ্যতা, সততা ও নৈতিকতার দীপ্ত পথে। আমরা আশাবাদী, হতাশ নই।

নরসিংদীর রায়পুরা মেঘনা নদীতে জলদস্যুতা ও চাঁদাবাজ নুরুল ইসলাম, হারুন, হান্নানের গ্রেপ্তার দাবিতে মানববন্ধন

তালাত মাহামুদ বিশেষ প্রতিনিধি প্রকাশিত: বুধবার, ৬ আগস্ট, ২০২৫, ১১:১৮ পিএম
নরসিংদীর রায়পুরা মেঘনা নদীতে জলদস্যুতা ও চাঁদাবাজ নুরুল ইসলাম, হারুন, হান্নানের গ্রেপ্তার দাবিতে মানববন্ধন

নরসিংদীর রায়পুরা উপজেলায় মেঘনা নদীতে জলদস্যুতা ও চাঁদাবাজির বিরুদ্ধে , প্রতিবাদ ,মানববন্ধন, কর্মসূচি পালন করেন কিশোরগঞ্জের ভৈরবে । নৌপথে চলাচলকারী ব্যবসায়ী ও সাধারণ মানুষের উদ্যোগে এ মানববন্ধনে , অংশ নেন ভৈরব ও রায়পুরা এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ।

মানববন্ধনে বক্তারা অভিযোগ করে বলেন, মির্জাচরের আওয়ামী লীগের দোসর রসুনের ছেলে নুরুল ইসলাম, বাশগাড়ির যুবলীগ নেতা হারুন ও নিলক্কার হান্নান দীর্ঘদিন ধরে স্পোর্টস বোট ও ট্রলারে করে মেঘনা নদীতে , সশস্ত্র তাণ্ডব চালাচ্ছে। গরু ব্যবসায়ী ও মোদি ব্যবসায়ীদের মালামাল ছিনতাই, অস্ত্রের ভয় দেখিয়ে চাঁদাবাজি ,ও জনসাধারণের উপর গুলি চালানোর মতো ঘটনাও ঘটিয়েছে চিহ্নিত দুর্বৃত্তরা।

এছাড়া ও নদীর চরাঞ্চলে অবৈধভাবে চুম্বুক , ড্রেজার বসিয়ে মাটি উত্তোলনের অভিযোগ ইতিপূর্বে একাধিকবার করা হয়েছে। নদীপথে চলাচল কারী কার্গো ট্রলার থেকে চাঁদা আদায়ের মতো ঘটনা , প্রতিনিয়ত চালিয়েছে বলে জানায় বিশ্বস্ত সূত্র।

এ ব্যাপারে ফেসবুকে স্ট্যাটাস দিয়ে , বিএনপির কেন্দ্রীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক সহ-সম্পাদক ইঞ্জিনিয়ার আশরাফ উদ্দিন বকুল, বলেন“এই অস্ত্রধারী সন্ত্রাসীরা আমাদের দলের কেউ নয়।” রায়পুরা উপজেলার বিএনপির , সাধারণ সম্পাদক ,আব্দুর রহমান খোকন ,বলেন “নুরুল ইসলাম, হান্নান ও হারুন আওয়ামী লীগের দোসর। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে অনুরোধ করছি, তাদের পরিচয় নিশ্চিত করে দ্রুত গ্রেপ্তার করুন।” সন্ত্রাস চাঁদাবাজদের বিএনপি দলে কোন স্থান নেই । এই বক্তব্য সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল হয় । ইতি পর্বে নুরুল ইসলাম গং মির্জাচরে মানববন্ধনে গুলি বর্ষন করেন এবং গ্রামবাসীকে পিটিয়ে রক্তাক্ত জখম করে।

তাদের বিরুদ্ধে একাধিক অভিযোগ রায়পুরা থানায় আছে । তৎকালীন সময়ের বহু ঘটনা জাতীয় দৈনিক পত্রিকা সহ নরসিংদী জেলার বিভিন্ন দৈনিক ও সাপ্তাহিক পত্রিকায় একাধিক নিউজ পোর্টালে সংবাদ প্রকাশিত হয়েছে

এ ঘটনার নিরপেক্ষ তদন্ত ও অভিযুক্তদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানিয়েছেন এলাকাবাসী ।

সৌরভ চত্বরের মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠানে থাকা আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

  তৌহিদুর রহমান শেরপুর প্রতিনিধি প্রকাশিত: বুধবার, ৬ আগস্ট, ২০২৫, ১১:০৪ পিএম
সৌরভ চত্বরের মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠানে থাকা আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

শেরপুরের ঝিনাইগাতীতে ‘সৌরভ চত্বর’-এর মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠানে বিতর্কিত এক ব্যক্তির উপস্থিতিকে কেন্দ্র করে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে নানা আলোচনা-সমালোচনা দেখা দিয়েছে। তবে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. আশরাফুল আলম রাসেল এসব অভিযোগকে ভিত্তিহীন ও উদ্দেশ্যপ্রণোদিত আখ্যা দিয়ে তীব্র প্রতিবাদ জানিয়েছেন।

৫ আগস্ট, মঙ্গলবার সকালে ঝিনাইগাতী থানা মোড়ে শহীদ ছাত্রনেতা সৌরভের নামে নির্মিত ‘সৌরভ চত্বর’-এর মোড়ক উন্মোচন করেন, ইউএনও মো. আশরাফুল আলম রাসেল। এ সময় শহীদ সৌরভের পিতা, থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আল আমিন, জনপ্রতিনিধি, শিক্ষক, সাংবাদিকসহ নানা শ্রেণি-পেশার মানুষ উপস্থিত ছিলেন।

তবে অনুষ্ঠান শেষে ফটোসেশনে ঝিনাইগাতী উপজেলা আওয়ামী লীগের সদস্য এবং ২০২৪ সালের ১৫ ডিসেম্বর বিশেষ ক্ষমতা আইনে দায়ের হওয়া একটি মামলার আসামি সারোয়ার হোসেনের ছবি ছড়িয়ে পড়লে সামাজিক মাধ্যমে ব্যাপক প্রতিক্রিয়া দেখা দেয়। অনেকেই অভিযোগ করেন, জনপ্রশাসনের কিছু কর্মকর্তা রাজনৈতিক সুবিধাভোগীদের পুনর্বাসনের কৌশল হিসেবে এমন আয়োজন করছেন।

এ নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বিষয়টি ভাইরাল হলে উপজেলা প্রশাসনের তৎপরতায় ও পুলিশের বিশেষ উদ্যোগে বিতর্কিত ব্যক্তি সারোয়ার হোসেনকে গ্রেপ্তার করে ঝিনাইগাতী থানা পুলিশ।

বিষয়টি নিয়ে ইউএনও আশরাফুল আলম রাসেল বলেন, “আমি সারোয়ার হোসেন নামে কাউকে চিনি না, তাকে আমন্ত্রণ জানানো তো দূরের কথা। শহীদ সৌরভের বাবা তাঁকে আত্মীয় হিসেবে নিজেই সঙ্গে এনেছেন। তিনি কোনো রাজনৈতিক দলের সঙ্গে সম্পৃক্ত কিংবা মামলার আসামি, এসব তথ্য আমার জানা ছিল না। আমি এই ভিত্তিহীন অপপ্রচারের তীব্র প্রতিবাদ ও নিন্দা জানাচ্ছি।”

তিনি আরও বলেন, “স্মৃতিচারণমূলক এ অনুষ্ঠানটি ছিল সম্পূর্ণ অরাজনৈতিক এবং একটি শহীদের প্রতি শ্রদ্ধা জানানোর নিঃস্বার্থ প্রয়াস। অনাকাঙ্ক্ষিতভাবে কোনো বিতর্কিত ব্যক্তি উপস্থিত থাকলে সেটিকে প্রশাসনের অভিপ্রায় হিসেবে ব্যাখ্যা করা অনুচিত।”

সবার প্রতি আহ্বান জানিয়ে ইউএনও বলেন, “সত্যতা যাচাই না করে বিভ্রান্তিকর মন্তব্য ও গুজব ছড়ানো সামাজিক দায়িত্বের পরিপন্থী। একজন শহীদের নামের সাথে জড়িত অনুষ্ঠানে অহেতুক বিতর্ক সৃষ্টি করাও অত্যন্ত দুঃখজনক।”

দশঘর মাদরাসা কমিটিতে আওয়ামীলীগের দোসর নাসির সভাপতি হওয়ার পায়তারা:এলাকায় ক্ষোভ

স্টাফ রিপোর্টারঃ প্রকাশিত: বুধবার, ৬ আগস্ট, ২০২৫, ১১:০১ পিএম
দশঘর মাদরাসা কমিটিতে আওয়ামীলীগের দোসর নাসির সভাপতি হওয়ার পায়তারা:এলাকায় ক্ষোভ

ছাতকের গোবিন্দগঞ্জ-সৈদেরগাঁও ইউনিয়নের রাজ্জাকীয়া ইসলামিয়া দাখিল মাদরাসা,দশঘরের ম্যানেজিং কমিটিতে আওয়ামীলীগের দোসর এমপি মানিকের ঘনিষ্টজন দশঘর গ্রামের মাষ্টার নাসির উদ্দীন সভাপতি হওয়ার পায়তারা চালাচ্ছেন বলে জানা গেছে।

এতে এলাকায় চরম উত্তেজনা বিরাজ করছে প্রতিষ্টানের প্রধান উলামালীগের সদস্য মাও:মুশাহিদ আলী তাঁর বিগত দিনের নিজের অপকর্ম যাতে প্রকাশ না পায় এজন্য এই আওয়ামী ডেবিলকে সভাপতি করতে তৎপরতা চালাচ্ছেন।

মাদরসার অভিভাবকদের বক্তব্য হচ্ছে ,আওয়ামীলীগের এই দোসরকে সভাপতি করলে মাদরাসা উন্নয়ন কাজ থেকে বঞ্চিত হবে।সরকারের নির্দেশনা রয়েছে।

বর্তমানে কোন শিক্ষা প্রতিষ্টানের কমিটিতে যেন নিষিদ্ধ ঘোষিত আওয়ামীলীগের কোন দোসর সভাপতি হতে না পারে।মাষ্টার নাসির উদ্দিন যে আওয়ামীলীগের নেতা ও এমপি মানিকের একনিষ্ট সহযোগী ছিল, তা ছাতকের রাজনৈতিক মহলে সবার জানা।তাই নাসির উদ্দনীন সভাপতি হলে আগামী নির্বাচনে যারাই অত্র আসনে এমপি বা উপজেলা চেয়ারম্যান হবেন স্বাভাবিক ভাবে এ কারণে অত্র মাদরাসা উন্নয়ন কাজে আগ্রহী হবেন না বলে আশংকা করা হচ্ছে।

তাই,দশঘর মাদরাসায় যাতে নিষিদ্ধ ঘোষিত আওয়ামীলীগের কোন ডেভিল সভাপতি হতে না পারে এজন্য এলাকাবাসী ছাতক উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসারের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছেন।

error: Content is protected !!