শনিবার, ২১ জুন ২০২৫, ৬ আষাঢ় ১৪৩২
শনিবার, ২১ জুন ২০২৫, ৬ আষাঢ় ১৪৩২

স্বামীর থেকে আপন কেউ হয় না

ইউ বি টিভি ডেস্ক প্রকাশিত: শুক্রবার, ২ মে, ২০২৫, ১:৪৩ পিএম | 307 বার পড়া হয়েছে
স্বামীর থেকে আপন কেউ হয় না

স্বামীর থেকে আপন কেউ হয় না — সত্যিই কি তাই?

একটু মন খুলে ভাবুন, আর হৃদয়ে হাত রেখে পড়ুন…

*অবশ্যই শেষ পর্যন্ত পড়বেন*:

১. যে ছেলেটা নিজের পরিবার, বন্ধুবান্ধব, চেনা-জানা সব পেছনে ফেলে আপনাকে জীবনের সঙ্গী করেছে—সে কি আপনার চেয়ে কম ত্যাগ করেছে?
একদিন সে মা-বাবার ছেলের পরিচয় থেকে ‘কারো স্বামী’তে রূপান্তরিত হয়েছে—শুধু আপনাকে ভালোবেসে।

২. আপনার চোখের জল মুছাতে যে হাতটা আগে এগিয়ে আসে, সেটা কি কারো বাবার হাত? না, সেটা স্বামীর।
কারণ, সে জানে আপনার কান্নার মানে, বুঝে আপনার চুপ করে যাওয়া, অনুভব করে আপনার না বলা কথা।

৩. একটা মেয়ে যখন অসুস্থ হয়, সবাই পরামর্শ দেয়, কিন্তু স্বামীটা চুপচাপ পাশে বসে সারা রাত জেগে ভাবে—‘কি করলে আমার মানুষটা ঠিক হবে?’
এই চিন্তার গভীরতায় আপন ভাব না খুঁজে পাওয়া কি সম্ভব?

৪. অনেক সময় হয়তো কথা কম হয়, ভালোবাসা প্রকাশে কৃপণ, কিন্তু তবুও রাতের খাবার গরম করে রেখে দেওয়া, ভিজে কাপড় ছায়ায় শুকাতে দেওয়া—এসব ছোট ছোট কাজেই লুকিয়ে থাকে তার নিঃশব্দ ভালোবাসা।

৫. আপনার স্বামীই একমাত্র মানুষ, যে আপনাকে দেখে প্রতিদিন বদলাতে থাকে—আপনার অভ্যাসে নিজেকে মানিয়ে নেয়, আপনার ছায়া হয়ে ওঠে।
প্রেমের চাইতেও বড় এই “সহযোদ্ধা”র ভূমিকা।

৬. যখন সবাই ভুল বোঝে, ভুল ধরে, তখন হয়তো কড়া কথা বলেও সবার আড়ালে আপনাকে সবচেয়ে বেশি বুঝতে চেষ্টা করে—সে মানুষটিই আপনার স্বামী।

৭. এই সমাজে অনেক সম্পর্ক ভেঙে যায়, বিশ্বাস হারিয়ে যায়, তবু যদি একজন স্বামী তার স্ত্রীর পাশে থেকে যায়—তবে তার চেয়ে বড় আপন কেউ নয়।

ভালোবাসা মানে শুধুই গোলাপ আর মোমবাতি নয়, ভালোবাসা মানে—কেউ একজন আড়ালে আপনার জন্য সব হারিয়ে দাঁড়িয়ে আছে।
আর সেই মানুষটার নাম—স্বামী।

আতিকুর রহমান

বরিশাল-৪ আসনে জাতীয়তাবাদী রাজনীতির অগ্রদূত মেজবাহ উদ্দিন ফরহাদ

আতিকুর রহমান প্রকাশিত: শনিবার, ২১ জুন, ২০২৫, ১:১৫ পিএম
বরিশাল-৪ আসনে জাতীয়তাবাদী রাজনীতির অগ্রদূত মেজবাহ উদ্দিন ফরহাদ

বরিশাল-৪ (মেহেন্দিগঞ্জ-হিজলা) আসনের জনপ্রিয় মুখ, বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) নিবেদিতপ্রাণ নেতা মেজবাহ উদ্দিন ফরহাদ দীর্ঘদিন ধরেই এই অঞ্চলের মানুষের পাশে থেকে নিরলসভাবে রাজনীতি করে আসছেন। তাঁর নেতৃত্বগুণ, সততা ও ত্যাগের রাজনীতির জন্যে ইতোমধ্যেই তিনি স্থানীয় পর্যায়ে গণমানুষের মাঝে এক বিশেষ মর্যাদার আসনে অধিষ্ঠিত।

দলের দুঃসময়ে সাহসী ভূমিকা, আন্দোলন-সংগ্রামে সক্রিয় অংশগ্রহণ এবং নেতাকর্মীদের প্রতি অকৃত্রিম ভালোবাসা তাঁকে বরিশাল বিএনপির একজন বিশ্বস্ত ও নির্ভরযোগ্য নেতৃত্বে পরিণত করেছে। বরিশাল দক্ষিণাঞ্চলে বিএনপির সাংগঠনিক কার্যক্রমকে শক্ত ভিতের উপর দাঁড় করাতে তাঁর অবদান অনস্বীকার্য।

আন্দোলন-সংগ্রামে সাহসী ভূমিকা ও মামলা-হামলার শিকার

বিগত এক যুগেরও বেশি সময় ধরে বিএনপির প্রতিটি গণতান্ত্রিক আন্দোলনে রাজপথে ছিলেন মেজবাহ উদ্দিন ফরহাদ। ২০১৪ এবং ২০১৮ সালের জাতীয় সংসদ নির্বাচন ঘিরে যে গণআন্দোলন হয়েছিল, সেই সময় তাঁর সাহসী নেতৃত্বে বরিশাল-৪ আসনে বহু নেতাকর্মী সক্রিয় ভূমিকা পালন করেন। বিভিন্ন সময় পুলিশের গুলিবর্ষণ, লাঠিচার্জ, গ্রেফতার ও নির্যাতনের মুখেও ফরহাদ রাজপথে থেকে নেতৃত্ব দিয়ে গেছেন। তাঁর বিরুদ্ধে দায়ের হয়েছে একাধিক রাজনৈতিক ও মিথ্যা মামলা। দিনের পর দিন তাঁকে আদালতের বারান্দায় ঘুরতে হয়েছে, কখনো কারাবরণও করতে হয়েছে—তবুও তিনি পিছপা হননি।

নেতাকর্মীদের পাশে থাকা এক অবিচল নেতৃত্ব

মেজবাহ উদ্দিন ফরহাদ শুধু নিজেই আন্দোলনে নেতৃত্ব দেননি, বরং তৃণমূলের নেতাকর্মীদের খোঁজখবর রাখা, তাদের আইনি সহায়তা দেওয়া এবং পরিবারের পাশে দাঁড়ানোতেও তাঁর সুনাম রয়েছে। কারাবন্দী কর্মীদের পরিবারের খোঁজ নেওয়া থেকে শুরু করে চিকিৎসা বা আর্থিক সহায়তা দেওয়া—সবখানেই তাঁর ভূমিকা ছিল নীরব কিন্তু নিরবচ্ছিন্ন।

মেহেন্দিগঞ্জ-হিজলার মাঠ পর্যায়ের তৃণমূল কর্মীদের সঙ্গে তাঁর ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক এবং প্রত্যেকের প্রতি মানবিক দৃষ্টিভঙ্গি ফরহাদকে একজন সত্যিকারের জননেতায় পরিণত করেছে। কর্মীরা মনে করেন, ফরহাদ শুধু নেতা নন—তাঁদের আত্মার আত্মীয়, বিপদের সময়ের অভিভাবক।

আসন্ন নির্বাচনে মনোনয়ন প্রত্যাশী হিসেবে অগ্রভাগে

দলীয় সূত্রমতে, আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে মেজবাহ উদ্দিন ফরহাদকে বরিশাল-৪ আসনে বিএনপির অন্যতম মনোনয়ন প্রত্যাশী হিসেবে গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনা করা হচ্ছে। তৃণমূল থেকে কেন্দ্র পর্যন্ত তাঁর জনপ্রিয়তা ও গ্রহণযোগ্যতা তাঁকে একটি গুরুত্বপূর্ণ অবস্থানে নিয়ে গেছে।

স্থানীয় নেতাকর্মীরা মনে করছেন, যদি ত্যাগ, আদর্শ, এবং জনসম্পৃক্ততা বিবেচনায় মনোনয়ন প্রদান করা হয়, তবে মেজবাহ উদ্দিন ফরহাদই হতে পারেন বরিশাল-৪ আসনের সবচেয়ে উপযুক্ত ও জনভিত্তিক প্রার্থী।

সালেহা সালমা

নিজেকে ভালো রাখো

সালেহা সালমা প্রকাশিত: শনিবার, ২১ জুন, ২০২৫, ১:০৮ পিএম
নিজেকে ভালো রাখো

নিজেকে ভালো রাখো-
কারণ সবাই পাশে থাকবে এমন নয়।
যাদের জন্য নিজের সবকিছু উজাড় করে দাও,
তারা একদিন বলে যেতে পারে-
“তুমি বদলে গেছো।”
নিজের জন্য বাঁচতে শেখো,
ভালোবাসো নিজেকে-
যেমনটা তুমি অন্যদের ভালোবাসো নিঃস্বার্থভাবে।
দিনের শেষে তোমার নিজের মনটাই
হোক তোমার সবচেয়ে বিশ্বস্ত আশ্রয়।
নিজেকে ভালো রাখা কোনো অহংকার নয়-
এটা হলো বেঁচে থাকার সবচেয়ে সুন্দর উপায়।

জ্যোতিষীর ওপর অন্ধবিশ্বাস ছারখার করেছে গোবিন্দর ক্যারিয়ার

ইউ বি টিভি ডেস্ক প্রকাশিত: শনিবার, ২১ জুন, ২০২৫, ১:০০ পিএম
জ্যোতিষীর ওপর অন্ধবিশ্বাস ছারখার করেছে গোবিন্দর ক্যারিয়ার

নব্বই দশকে বলিউডের অন্যতম দাপুটে অভিনেতা ছিলেন গোবিন্দ; ছিলেন কমেডি কিং। কিন্তু ২০০০-এর পর থেকে আচমকাই যেন হারিয়ে যান এই অভিনেতা। এমন নয় যে অভিনয়ক্ষমতার অভাব ছিল তার মধ্যে। ইন্ডাস্ট্রির সকলের সঙ্গেও ভালো সম্পর্ক ছিল। তা সত্ত্বেও কেন সফলতার পতন ঘটেছে অভিনেতার, ছিল নানা প্রশ্ন।
গোবিন্দর বহু ছবির প্রযোজনা করেছেন প্রযোজক পহলজ নিহালানি। তাদের সম্পর্ক এখন আগের মতো না থাকলেও একসময় গোবিন্দকে কাছ থেকে দেখা এই মানুষটাই মুখ খুলেছেন অভিনেতাকে নিয়ে। তার আঙুল জ্যোতিষীদের দিকে!
সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে গোবিন্দকে নিয়ে এই প্রযোজক বলেন, ‘ওর চারিদিকে ছিল জ্যোতিষীদের মেলা। ওই সবই ও বিশ্বাস করতে শুরু করে। সাধারণত মানুষ ওই সব কথা তো সিরিয়াস ভাবে নেয় না। কিন্তু ও নিয়েছে। আর এর পর থেকেই ওর ক্যারিয়ার পড়তে শুরু করে।’ পহলাজের দাবি, কাজ থেকে ফোকাস সরে গিয়েছিল গোবিন্দর। তার অন্যতম জনপ্রিয় ছবি ‘আঁখে’ ও ‘রাজা হিন্দুস্থানি’ ছবির প্রযোজক ছিলেন পহলাজ।
বিরতির পর ২০০৭ সালে ‘পার্টনার’ ছবির মধ্যে দিয়ে সাময়িক কামব্যাক হয়েছিল গোবিন্দর। শোনা যায়, ওই ছবির হিরো সালমান খানের কারণেই নাকি নেওয়া হয়েছিল গোবিন্দাকে। পরিচালক ছিলেন ডেভিড ধাওয়ান। পরবর্তীতে নানা সাক্ষাৎকারে গোবিন্দ ধন্যবাদ জানিয়েছিলেন সালমান খানকে, ধন্যবাদ জানিয়েছিলেন তাকে সুযোগ দেওয়ার জন্য।
এদিকে কিছুদিন আগেই শোনা যায়, গোবিন্দ ও সুনীতার নাকি বিচ্ছেদ হতে চলেছে। যদিও সুনীতা স্পষ্ট জানিয়ে দেন আমৃত্যু তা সম্ভব নয়। আলাদা বাড়িতে থাকলেও দু’জনের মধ্যে ভালোবাসা আজও বর্তমান।