মঙ্গলবার, ১৪ অক্টোবর ২০২৫, ২৯ আশ্বিন ১৪৩২
মঙ্গলবার, ১৪ অক্টোবর ২০২৫, ২৯ আশ্বিন ১৪৩২

শেখ মোঃ হুমায়ুন কবির, সিনিয়র স্টাফ রিপোর্টার

মিরপুর রিপোর্টার্স ক্লাবের বর্ষপূর্তিতে বিশেষ সম্মাননা পেলেন, বাংলাদেশ সেন্ট্রাল প্রেসক্লাব (বি,সি,পি,সি) এর প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি খান সেলিম রহমান

শেখ মোঃ হুমায়ুন কবির, সিনিয়র স্টাফ রিপোর্টার প্রকাশিত: সোমবার, ১৩ অক্টোবর, ২০২৫, ৯:৩৭ এএম | 82 বার পড়া হয়েছে
মিরপুর রিপোর্টার্স ক্লাবের বর্ষপূর্তিতে বিশেষ সম্মাননা পেলেন, বাংলাদেশ সেন্ট্রাল প্রেসক্লাব (বি,সি,পি,সি) এর প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি খান সেলিম রহমান

রাজধানীর মিরপুর রিপোর্টার্স ক্লাবের বর্ষপূর্তি উপলক্ষে আয়োজিত এক বর্ণাঢ্য অনুষ্ঠানে বিশিষ্ট সাংবাদিক ও সমাজসেবক জাতীয় দৈনিক মাতৃজগত পত্রিকা’র সম্পাদক ও বাংলাদেশ সেন্ট্রাল প্রেসক্লাব (বি,সি,পি,সি) প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি খান সেলিম রহমান’কে বিশেষ সম্মাননা স্মারক প্রদান করা হয়েছে।

অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন মিরপুর রিপোর্টার্স ক্লাবের সম্মানিত সভাপতি ও দৈনিক প্রাণের বাংলাদেশ পত্রিকা’র প্রকাশক ও সম্পাদক আব্দুল্লাহ আল মামুন। সহ মিরপুর রিপোর্টার্স ক্লাবের নির্বাহী পরিষদের অন্যান্য নেতৃবৃন্দ।

এসময় বক্তারা, বর্তমান সময়ের সাংবাদিকতায় যখন অনেকেই স্বার্থ আর প্রভাবের ভেলায় ভেসে যায়, ঠিক তখনই কিছু মানুষ নিজের বিবেক, নীতিবোধ ও সততার মশাল উঁচু করে সমাজের সামনে উদাহরণ হয়ে দাঁড়ান, এমনই একজন অনন্য সাংবাদিক খান সেলিম রহমান।

তিনি শুধুমাত্র একজন সাংবাদিক নন, তিনি সত্য অনুসন্ধানের নির্ভীক যোদ্ধা। তার কলমের প্রতিটি শব্দে থাকে সমাজের বাস্তব চিত্র, অন্যায়ের বিরুদ্ধে প্রতিবাদের ধ্বনি এবং ন্যায়ের পক্ষে এক অদম্য দৃঢ়তা।

তারা আরও বলেন, “বর্তমান সময়ে সাংবাদিকতা পেশাকে মর্যাদার স্থানে রাখতে যেভাবে তিনি নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছেন, তা তরুণ সাংবাদিকদের জন্য এক অনুপ্রেরণার উৎস।

বাংলাদেশ সেন্ট্রাল প্রেস ক্লাব (বি,সি,পি,সি) এর প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি খান সেলিম রহমানের কাছে যদি কখনো খবর আসে যে কোনো সাংবাদিক হামলা, মিথ্যা মামলা বা নির্যাতনের শিকার হয়েছেন, তিনি তা নিরপেক্ষভাবে দেখেন। তিনি কখনো বিবেচনা করেন না যে সাংবাদিকটি কোন সংগঠন, পত্রিকা বা টেলিভিশনের সঙ্গে যুক্ত। এমন পরিস্থিতিতে তিনি সঙ্গে সঙ্গে সংগঠনের সকল সাংবাদিক নেতা ও সদস্যদের নিয়ে একযোগে প্রতিবাদ জানান, নিউজ মানববন্ধন আয়োজন করেন এবং প্রয়োজন হলে নিজ অর্থায়নে সাংবাদিককে মিথ্যা মামলা থেকে জামিন করিয়ে সাহায্য করেন।

খান সেলিম রহমান শুধু একজন সাংবাদিক নেতা বা সম্পাদক নন, তিনি একজন সমাজসেবক, একজন মানবতার ফেরিওয়ালা। দেশের যেকোনো দুর্যোগ বা সংকটে তিনি নিজ উদ্যোগে এবং নিজ অর্থায়নে অসহায় মানুষের পাশে দাঁড়ান।

২০২১ সালে বৈশ্বিক মহামারী করোনাকালে বগুড়ায় হাজারো কর্মহীন মানুষের মাঝে প্রায় ১০ লক্ষ টাকার খাদ্যসামগ্রী, শাড়ি, লুঙ্গি, ঈদ সামগ্রী ও নগদ অর্থ বিতরণ করেন।
২০২২ সালে শীতকালে তিনি মিরপুর ও বগুড়াসহ দেশের বিভিন্ন জেলায় ছিন্নমূল মানুষ ও পথশিশুদের মাঝে কম্বল বিতরণ করেন।
২০২৩ সালে তিনি বাংলাদেশ সেন্ট্রাল প্রেসক্লাব (বি,সি,পি,সি) এর পক্ষ থেকে পবিত্র মাহে রমজানে তিনি ইফতার সামগ্রী বিতরণ করে, শীতকালে মিরপুর ও আশেপাশের এলাকার অসহায় ছিন্নমূল মানুষ পথশিশুদের মাঝে কম্পন বিতরণ করেন, সুনামগঞ্জে ভয়াবহ বন্যাপরিস্থিতি হওয়ায় বন্যাদুর্গত মানুষের মাঝে কয়েক লক্ষ টাকার খাদ্যসামগ্রী নিজ হাতে বিতরণ করেন।

২০২৪ সালে বাংলাদেশ সেন্ট্রাল প্রেস ক্লাব (বি,সি,পি,সি), এর পক্ষ থেকে ফেনী, কুমিল্লা ও নোয়াখালীতে বন্যাদুর্গত অসহায় পরিবারের পাশে দাঁড়িয়ে ১০ লক্ষ টাকার ত্রাণ ও খাদ্যসামগ্রী বিতরণ করেন।

২০২৫ সালের শীতকালে
তিনি মিরপুর ও আশেপাশের এলাকার অসহায় ছিন্নমূল মানুষের মাঝে এক হাজার কম্বল বিতরণ করেন।
এছাড়া পবিত্র মাহে রমজানে তিনি দরিদ্র পরিবারের মাঝে ইফতার সামগ্রী বিতরণ করেন এবং ঝিনাইদহ জেলার এক নবীন শিল্পীকে উৎসাহ প্রদানের উদ্দেশ্যে একটি নতুন মোবাইল ফোন উপহার দেন।

এই সকল মানবিক উদ্যোগের মধ্য দিয়ে তিনি হয়ে উঠেছেন সমাজের নিরব সহযোদ্ধা এবং অসহায় মানুষের আশ্রয়স্থল।

বিশেষ সম্মাননা প্রাপ্তির পর অনুভূতি প্রকাশ করতে গিয়ে খান সেলিম রহমান বলেন, “মিরপুর রিপোর্টার্স ক্লাবের পক্ষ থেকে এ সম্মাননা প্রাপ্তি আমার জন্য এক গভীর অনুপ্রেরণার মুহূর্ত। আমি এই সম্মাননাকে শুধু ব্যক্তিগত প্রাপ্তি হিসেবে দেখি না, বরং এটি তাঁদের প্রতি উৎসর্গ করছি, যারা সত্য ও ন্যায়ের পথে থেকে সাংবাদিকতার মাধ্যমে সমাজের কল্যাণে কাজ করে যাচ্ছেন।

তিনি আরও বলেন, “সাংবাদিকতা আমার নেশা ও পেশা, মানুষের কল্যাণে কাজ করাই আমার জীবনের লক্ষ্য। সমাজ ও দেশের উন্নয়নে কলমের মাধ্যমে সত্য প্রকাশের এই লড়াই আমি শেষ নিঃশ্বাস পর্যন্ত চালিয়ে যেতে চাই।

অনুষ্ঠান শেষে কেক কাটা, সম্মাননা স্মারক বিতরণ এবং মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক পরিবেশনার মাধ্যমে বর্ষপূর্তি উৎসবের সমাপ্তি ঘোষণা করা হয়।

পুরো অনুষ্ঠানটি প্রাণবন্ত ও স্মরণীয় করে তুলতে সার্বিক দায়িত্বে ছিলেন মিরপুর রিপোর্টার্স ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক ও নির্বাহী কমিটির সদস্যবৃন্দ।
তাঁদের নিষ্ঠা, সহযোগিতা এবং পরিকল্পনার মাধ্যমে অনুষ্ঠানটি এক সফল ও অনুপ্রেরণামূলক আয়োজন হিসেবে স্মরণীয় হয়ে থাকবে।

মিরপুর রিপোর্টার্স ক্লাবের এই আয়োজন শুধু একটি উৎসব নয়, এটি ছিল সাংবাদিকতা, মানবতা ও সমাজসেবার প্রতি অঙ্গীকারের এক অনন্য উদাহরণ, যেখানে খান সেলিম রহমানের মতো মানবিক সাংবাদিক নেতাদের অবদান নতুন প্রজন্মের জন্য অনুপ্রেরণার বাতিঘর হয়ে থাকবে।

📸 ফটোঃ হাসপাতালের মেডিকেল অফিসারের চেয়ারে বসে রোগী দেখছেন মেটস শিক্ষার্থীরা

হোসেনপুরে চিকিৎসক সংকট: রোগী দেখছেন মেটস শিক্ষার্থীরা

হোসেনপুর (কিশোরগঞ্জ) প্রতিনিধি প্রকাশিত: সোমবার, ১৩ অক্টোবর, ২০২৫, ১১:৩৪ এএম
হোসেনপুরে চিকিৎসক সংকট: রোগী দেখছেন মেটস শিক্ষার্থীরা

হোসেনপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসক সংকট চরমে পৌঁছেছে। বর্তমানে হাসপাতালের মাত্র দুইজন চিকিৎসক কর্মরত থাকায় বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের অনুপস্থিতিতে রোগীদের চিকিৎসা দিচ্ছেন মেটস কোর্সের শিক্ষার্থীরা। ৯ অক্টোবর বৃহস্পতিবার সরজমিনে দেখা যায়, বহির্বিভাগের ১৪ ও ১৫ নম্বর কক্ষে মেটস শিক্ষার্থী পূনিমা আক্তার, মাসুম মিয়া ও নাসরিন আক্তার রোগীদের প্রেসক্রিপশন দিচ্ছেন। তারা জানান, সাধারণ জ্বর, সর্দি ও কাশি রোগীদের ওষুধ লিখে দিচ্ছেন। গোবিন্দপুর ইউনিয়নের লুলিকান্দি গ্রামের লাল মিয়া জানান, “পেটে তীব্র ব্যথা নিয়ে ভর্তি হয়েছি। ৬টি ট্যাবলেট দিয়েছে, বাইরে থেকে স্যালাইন এনেছি। দুই দিন হলো ডাক্তার এখনও আসেননি। উপজেলার ২৭টি চিকিৎসক পদ থাকলেও অনেক চিকিৎসক প্রশিক্ষণ, বদলি বা ছুটিতে থাকায় জরুরি বিভাগ, বহির্বিভাগ ও ভর্তি রোগীদের চিকিৎসায় তীব্র অস্থিরতা দেখা দিচ্ছে। ভর্তি রোগী মানিক মিয়া, জসিম উদ্দিন, রোকেয়া বেগম ও জোসনা আক্তারও অভিযোগ করেছেন, “চিকিৎসক অনুপস্থিত থাকায় অনেক সময় আমাদের চিকিৎসা ঠিকমতো হচ্ছে না। শিক্ষার্থীরা চেষ্টা করছেন, কিন্তু তারা অভিজ্ঞ নন। উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. তানভীর হাসান জিকু বলেন, এই শিক্ষার্থীরা মূলত ট্রেনিংয়ের জন্য থাকেন, প্রেসক্রিপশন দেওয়ার কথা নয়। জেলা সিভিল সার্জন ডা. অভিজিত শর্ম্মা বলেন, যেদিন হাসপাতালে চিকিৎসক উপস্থিত থাকেন না, সেদিন শিক্ষার্থীরা রোগী দেখার ও প্রেসক্রিপশন দেওয়ার কাজ করতে পারেন।

 

মোঃ তুহিন, চাঁপাইনবাবগঞ্জ প্রতিনিধি

গোমস্তাপুরে বিএনপি’র ৩১ দফা বাস্তবায়নে লিফলেট বিতরণ

মোঃ তুহিন, চাঁপাইনবাবগঞ্জ প্রতিনিধি প্রকাশিত: সোমবার, ১৩ অক্টোবর, ২০২৫, ১১:৩২ এএম
গোমস্তাপুরে বিএনপি’র ৩১ দফা বাস্তবায়নে লিফলেট বিতরণ

চাঁপাইনবাবগঞ্জের গোমস্তাপুর উপজেলার চৌডালা বাজারে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপি’র পক্ষ থেকে রাষ্ট্র সংস্কার ও মেরামত করতে দলটির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান জনাব তারেক রহমানের ৩১ দফা বাস্তবায়নের লক্ষে আজ (১২অক্টোবর) রবিবার বিকালে লিফলেট বিতরণ করেছেন ৪৪, চাঁপাইনবাবগঞ্জ-২ আসনের বিএনপি থেকে এমপি মনোনয়ন প্রত্যাশী আশরাফ হোসেন আলিম।
উপজেলা বিএনপির নেতৃবৃন্দকে সাথে নিয়ে চৌডালা বাজার সহ বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ এলাকায় ৩১ দফা সম্বলিত লিফলেট বিতরণ করেন তিনি। এসময় উপস্থিত ছিলেন,চৌডালা ইউনিয়ন বিএনপি’র সভাপতি আলহাজ্ব গোলাম মোস্তফা,সিনিয়র সভাপতি হেলাল উদ্দিন,বোয়ালিয়া ইউনিয়ন বিএনপি সভাপতি আকতারুল ইসলাম,সাধারণ সম্পাদক রফিকুল ইসলাম,রাধানগর ইউনিয়ন বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক আব্দুর রশিদ ,যুবনেতা বদিউজ্জামান সোহেল সহ বিএনপি এবং অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের বিভিন্ন ইউনিটের নেতৃবৃন্দ।
লিফলেট বিতরণ কার্যক্রম পরিচালনার সময় এমপি মনোনয়ন প্রত্যাশী আশরাফ হোসেন আলিম বলেন, আমি যদি দলীয় মনোনয়ন পায় তাহলে তিন উপজেলার, শিক্ষা ব্যবস্থা ,জলাবদ্ধতা নিরসন, বেকারত্ব দূরীকরণ, মাদকমুক্ত যুবসমাজ প্রতিষ্ঠা, যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নয়ন সহ নানান উন্নয়নে কাজ করতে অঙ্গীকারাবদ্ধ। আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে যোগ্যতার মাপকাঠিতে দল আমাকে মূল্যায়ন করবে বলে আশা প্রকাশ করেন তিনি।

রুহুল আমিন রুকু কুড়িগ্রাম জেলা প্রতিনিধিঃ

উলিপুরে ভোটকেন্দ্র স্থানান্তর বাতিলের দাবিতে মানববন্ধন

রুহুল আমিন রুকু কুড়িগ্রাম জেলা প্রতিনিধিঃ প্রকাশিত: সোমবার, ১৩ অক্টোবর, ২০২৫, ১১:৩০ এএম
উলিপুরে ভোটকেন্দ্র স্থানান্তর বাতিলের দাবিতে মানববন্ধন

কুড়িগ্রামের উলিপুরে ভোটকেন্দ্র স্থানান্তর বাতিলের দাবিতে মানববন্ধন ও স্মারকলিপি প্রদান করেছে এলাকাবাসী।

রোববার (১২ অক্টোবর) দুপুরে কুড়িগ্রাম জেলা নিবাচন অফিসারের কার্যালয়ের সামনে উলিপুর ধরনীবাড়ী ইউনিয়নের ০২নং ওয়ার্ডের বাঁকারায় মধুপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ভোটকেন্দ্রটি স্থানান্তরিত না করার দাবিতে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়।

ঘন্টাব্যাপী মানববন্ধনে সাবেক ইউপি সদস্য সাহের আলী বলেন, আমরা ধরণীবাড়ি ইউনিয়নের ০২নং ওয়ার্ডবাসী দেশ স্বাধীনের পর থেকে দীর্ঘ ৩৫ বছর যাবৎ অত্র বিদ্যালয়ে ভোট প্রদান করে আসছি। কিন্তু একটি কুচক্রী মহল হঠাৎ করে এই ভোটকেন্দ্রটি স্থানান্তরের ষড়যন্ত্র চালাচ্ছে, কোনক্রমেই এটি মেনে নেওয়া হবে না।
এসময় ধরণীবাড়ি ইউনিয়ন যুবদলের আহবায়ক এটিএম রাশেদুজ্জামান বলেন, বিগত আওয়ামী লীগের দোসররা এটি স্থানান্তরের চেষ্টা চালাচ্ছে।

সফিকুল ইসলাম বলেন, অত্র প্রতিষ্ঠানে ভোট প্রদানের যোগাযোগ ব্যবস্থাসহ সকল সুযোগ সুবিধা বিদ্যমান রয়েছে। সুতারাং আমাদের প্রাণের দাবি ভোটকেন্দ্রটি বহাল রাখতে উধ্বর্তন কতৃপক্ষের সুদৃষ্টি কামনা করছি।
এরপর মানববন্ধন শেষে জেলা নির্বাচন অফিসার বরাবর স্মারকলিপি প্রদান করেন।