শনিবার, ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ১২ আশ্বিন ১৪৩২
শনিবার, ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ১২ আশ্বিন ১৪৩২

রুবিনা শেখ

ডেভলাপারের কারনে ক্ষতিগ্রস্থ গুলিস্তান শপিং কমপ্লেক্সের ব্যবসায়িকরা‌

রুবিনা শেখ প্রকাশিত: শনিবার, ৬ সেপ্টেম্বর, ২০২৫, ৯:৫৯ এএম | 64 বার পড়া হয়েছে
ডেভলাপারের কারনে ক্ষতিগ্রস্থ গুলিস্তান শপিং কমপ্লেক্সের ব্যবসায়িকরা‌

গুলিস্তান শপিং কমপ্লেক্স প্রকল্পটি ২০০১ সালে নির্মাণ চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। প্রকল্প বাস্তবায়নের মেয়াদ, চুক্তির পর ২০০৭ সালের মধ্যে ২০ তলা ভবন নির্মাণ করে ট্রাস্টকে বুঝিয়ে দেওয়ার কথা ডেভেলপার কোম্পানির।
কিন্তু দুর্নীতি অনিয়মের বেড়াজালে ঘোর পাক খাচ্ছে মুক্তিযোদ্ধাদের সম্পত্তি এই গুলিস্তান শপিং কমপ্লেক্স,
নির্ধারিত সময়ে কাজ শেষ না করে ডেভলপার পালিয়ে যাওয়া , দীর্ঘদিন ধরে কাজ বন্ধ রাখায়
২০২৫ শে এসে ও বিভিন্ন জটিলতার সম্মুখীন হতে হচ্ছে গুলিস্তান শপিং কমপ্লেক্সের ব্যবসায়ীদের এমনটাই দাবি ,
২০০৬ সালের মধ্যে অর্থাৎ ওয়ান ইলেভেনের পূর্ব পর্যন্ত গুলিস্তান শপিং কমপ্লেক্সের ২০ তলা ভবনের ৯ তলা পর্যন্ত নির্মাণ কাজ সম্পন্ন করা হয।
সম্পন্ন হয় এবং ১০ম ও ১১তম তলার শুধুমাত্র কাঠামো বছরে অর্ধেকেরও বেশি কাজ সম্পন্ন হয়। এরপর ওয়ান ইলেভেন চলে আসলো পরবর্তী ৬ মাস পর্যন্ত দুদক,ডিজিএফআই সহ কয়েকটি
সংস্থা তদন্ত কার্যক্রম পরিচালনা করে, তাতে
অনিয়ম দুর্নীতি গাফিলতি পেলেও নির্মাণ
কাজ বন্ধই করে দেয়া হয়

মুক্তিযোদ্ধা কল্যাণ ট্রাস্টের কর্মকর্তা এবং শপিং কমপ্লেক্সের ডেভেলপার দি
ওয়েস্টার্ণ ইঞ্জিনিয়ার্স লি-এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক এ এস-এম আলাউদ্দীন এর
বিরুদ্ধে উচ্চ আদালতে একে একে ১০ টি মামলা দায়ের করা হয়েছে দুর্নীতি কারণে

ওয়েস্টার্ণ ইঞ্জিনিয়ার্স লিঃ কমপ্লেক্সের নির্মাণ কাজ সম্পন্ন করতে পারেনি তার দুর্নীতির এবং ব্যর্থতার কারণে কিন্তু ইদানিং ব্যবসায়ীক মান্নান মিয়ার
বিরুদ্ধে মিথ্যের তথ্য দিয়ে পত্রিকায় প্রচার করানো হচ্ছে
ডেভেলপারের বিরুদ্ধে
অপপ্রচার চালিয়ে বিভিন্ন পোস্টার, লিফলেট টাংগিয়ে দিয়ে ডেভেলপারের ইমেজ নষ্ট
করছে।
অন্য দিকে ব্যবসায়ীদের এক আলোচনা সভায় বলা হয়েছে
১. চলন্ত সিঁড়ি নতুন ভাবে ক্রয় করা। ২. ক্যাপসুল লিফট ও নতুন কার্গো লিফট ক্রয় ও স্থাপন করা। ৩. ১টা সাব স্টেশন (নতুন) স্থাপন ও পুরাতন সাব স্টেশন মেরামত করা। ৪. অগ্নি নির্বাপন ক্রয় ও স্থাপন করা। ৫. ফায়ার সেফটির পানির লাইন আজ পর্যন্ত সচল করা হয় নাই। ৬. অসমাপ্ত বৈদ্যুতিক কাজ সম্পন্ন করা। ৭. সেন্ট্রাল এ.সি স্থাপন। ৮. ইমার্জেন্সি সিঁড়ি স্থাপন। ৯. সাইনবোর্ড স্থাপন। ১০. বেইজমেন্ট-১ এর অবৈধ স্থাপনা অপসারণ করা, বেইজমেন্ট-১ ও ২ এ গাড়ী পার্কিং এর ব্যবস্থা করা। ১১. সি.সি ক্যামেরা স্থাপন করা। ১২. গ্রাউন্ড ফ্লোরে স্ত্রইং বহির্ভূত দোকান তৈরী করা হয়েছে।
এ সময় শপিং কমপ্লেক্সের এক ব্যবসায়ী তার বক্তব্যে বলেন
বিদ্যুৎ বিল কল্যাণ ট্রাস্টের আওতাধীন কেন থাকবে , ডেভেলপার আলাউদ্দিনের দুর্নীতির ব্যাপারে কল্যাণ ট্রাস্ট পুরোপুরি অবগত তারপরেও কোনরকম ব্যবস্থা গ্রহণ করছে না,( তিন) মাসের মধ্যে সকল দাবি মেনে নেওয়া না হলে মুক্তিযোদ্ধা কল্যাণ ট্রাস্টের অফিস ঘেরাও করা হবে বলে জানিয়েছেন গুলিস্তান শপিং কমপ্লেক্সের ব্যবসাহী সহ বর্তমান কমিটির নেতৃবৃন্দরা।

বিশেষ শ্রেণির তালিকাভূক্ত কেপিআই বঙ্গভবনের সার্বিক নিরাপত্তার বিষেয়ে
অগ্রাধিকার দিয়ে গত ১৪ জুন ২০১৬ তারিখ অনুষ্ঠিত কেপিআইডিসির সভার
সিদ্ধান্ত অনুযায়ী কমপ্লেক্স ২০ তলা নির্মাণ না করে ১২ (বার) তলা (১২০
ফুট) বহাল রাখার সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। পাশাপাশি অতিরিক্ত অংশ থাকলে
অপসারণের ব্যবস্থা নিতে অনুরোধ করা হয়। বাস্তবায়নকারী কর্তৃপক্ষ হিসেবে
কেপিআইআপন বিভাগ, বঙ্গভবন, এসএসএফ ও রাজউক কে দায়িত্ব দেয়া হয় তবে ট্রাস্টকে কোনো নির্দেশনা না দেওয়ায় ভবনের কাজ ১৬ তলা পর্যন্ত
নির্মাণ সম্পন্ন করা হয়।
রাষ্ট্রপতির কার্যালয়ের নির্দেশনা অনুযায়ী, ১৬ তলার ছাদ নির্মাণ কাজ আপাতত স্থগিত রয়েছে
কেপিআই গত জুন মাসে নতুন করে আবার তদন্ত
পরিচালনা করা হয়, সিদ্ধান্ত প্রতিবেদন আকারে পাওয়ার পর এই কাজ শুরু হতে পারে,
অন্য দিকে এক বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা কল্যাণ ট্রাস ০১ সেপ্টেম্বর -২০২৫ এক
নোটিশে যানিয়েছেন বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা কল্যাণ ট্রাস্টের মালিকানাধীন গুলিস্তান শপিং কমপ্লেক্স ভবনের ১১ তলা হতে ১৬ তলার পজেশন বরাদ্দপ্রাপ্তদের সদয় অবগতির জন্য
জানানো যাচ্ছে যে, বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা কল্যাণ ট্রাস্টের অনুমতি ব্যতিত ভবনের কাজ সম্পন্ন হওয়ার পূর্বেই সম্প্রতি ১১ তলায় কতিপয় ব্যবসায়িক
পরিচয়ধারী/ব্যবসায়ী ব্যক্তি স্পেস ব্যবহার করছেন এবং গোডাউনের ন্যায় মালামাল স্তূপ করে রেখেছেন। যারা এ কাজ করেছেন তারা দ্রুত স্পেস ফাঁকা করে ট্রাস্টের নিকট বুঝিয়ে দেয়ার জন্য অনুরোধ করা হলো ।
ভবনের নির্মাণ কাজ শেষ না হওয়ায় ডেভেলপার কর্তৃক ভবনের অসম্পন্ন কাজ সম্পাদনের পর “বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা কল্যাণ ট্রাস্ট
স্বাধীনতা ভবন
৮৮, মতিঝিল বাণিজ্যিক এলাকা, ঢাকা-১০০০
বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা কল্যাণ ট্রাস্টের মালিকানাধীন গুলিস্তান কমপ্লেক্স ভবনের ১১ তলা হতে ১৬ তলার পজেশন বরাদ্দপ্রাপ্তদের সদয় অবগতির জন্য
জানানো যাচ্ছে যে, বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা কল্যাণ ট্রাস্টের অনুমতি ব্যতিত ভবনের কাজ সম্পন্ন হওয়ার পূর্বেই সম্প্রতি ১১ তলায় কতিপয় ব্যবসায়িক
পরিচয়ধারী/ব্যবসায়ী ব্যক্তি স্পেস ব্যবহার করছেন এবং গোডাউনের ন্যায় মালামাল স্তূপ করে রেখেছেন। যারা এ কাজ করেছেন তারা দ্রুত স্পেস ফাঁকা করে
ট্রাস্টের নিকট বুঝিয়ে দেয়ার জন্য অনুরোধ করা হলো ।
ভবনের নির্মাণ কাজ এখনও শেষ হয়নি। ডেভেলপার কর্তৃক ভবনের অসম্পন্ন কাজ সম্পাদনের পর পজেশন ক্রয়কারীদের নিকট পজেশন বুঝিয়ে দেয়া হবে তাই ভবন হস্তান্তরের পূর্বে ১১ তলা হতে ১৬ তলা পর্যন্ত স্পেস ব্যবহার না করার জন্য অনুরোধ করা হলো।
নির্দেশক্রমে য়বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা কল্যাণ ট্রাস্ট
এই নোটিশের কারণে বর্তমানে পজেশন ক্রয় কারীদের মাঝে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন,
মুক্তিযুদ্ধ কল্যাণ ট্রাস্ট, মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের আয়ের উৎস তৈরি করার জন্য এই গুলিস্তান শপিং কমপ্লেক্সে কিন্তু
সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, ভবনের পুনর্গঠন, সংস্কার ও ঊর্ধ্বমুখী সম্প্রসারণ কাজ সম্পূর্ণ বন্ধ থাকায়, ডেভেলপারের দুর্নীতি অনিয়মের কারনে ব্যবসায়িরা আর্থিক ক্ষতি সহ নানান হয়রানির শিকার বন্ধ এবং দাবি বিষয়গুলো সমাধানের জন্য মুক্তিযোদ্ধা কল্যাণ ট্রাস্টের কাছে ব্যবসায়িকদের অনুরোধ।

খ: আওয়াল জেলা প্রতিনিধি টাঙ্গাইল প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ২৫ সেপ্টেম্বর, ২০২৫, ১০:১৭ পিএম

ঘর,প্রেম ও মানবতার গান

===================

    🖊️হায়দার খালীদ

মাটির ঘরে সকাল আসে, ধোঁয়া ওঠে চুলোর ধারে,

মায়ের গলায় ঘুমপাড়ানি গান, শিশুরা ঘুম ভাঙে কারে?

খেজুর পাতার খড়ের ছাওয়া, পুকুরঘাটে ভেজা জল,

গৃহস্থালীর মায়া-গন্ধে বেঁচে ওঠে প্রাণের দল।

চাষার ঘামে সোনার দানা, মাঠে জন্মে ফসলের গান,

স্ত্রীর চোখে নীল দিগন্তে স্বপ্ন রাখে সারা প্রাণ।

কিশোর কিশোরী প্রেমে ভেসে নদীর তীরে বাঁধে আশা,

চিঠির পাতায় অক্ষর হয়ে ফুটে ওঠে ভালবাসা।

কিন্তু সমাজ! হায় সমাজ! আঁধার মাখা দেয়াল ঘেরা,

সত্যকে করে তুচ্ছ তারা, মিথ্যা পায় সোনার সেরা।

অসঙ্গতির বিষাক্ত শ্বাসে নষ্ট হয় কত হৃদয়,

অন্যায়ের রুদ্র ঝড়ে কেঁদে ওঠে দিগন্তময়।

তবুও প্রেম থামে না কিছুতেই—

হাতে হাত রেখে দু’জন মানুষ

বলে যায় ধ্বনি—আহবান,

“মানুষের আগে ধর্ম নয়,

মানবতার আগুনে জ্বলে সব আলোর নিশান।”

পাহাড় ডাক দেয় শক্তির মতো,

তাদের বুকে দাঁড়িয়ে থাকে শত সহস্র বছর,

নদী গেয়ে যায় চিরন্তন স্রোতের সুরে—

কখনো শান্ত, কখনো প্রলয় ভরা মহাস্বর।

যখন বন্যা নেমে আসে—

চোখের জলে ভেসে যায় ঘর,

শিশুরা হারায় নৌকার খোঁজে,

ধানের খেতে জমে শুধু শোকের ঘোর।

আবার কখনো খরা এসে,

পুড়িয়ে দেয় ধানের স্বপ্ন,

ফেটে যায় মাটির বুক,

শুকিয়ে যায় নদীর কণ্ঠ।

তবু এই অন্ধকার ভেদ করে

মানুষ দাঁড়ায় মানুষের পাশে,

ভাঙা ঘরে, ক্ষুধার রাতে

এক মুঠো ভাতও ভাগ হয় ভালোবাসায়।

প্রেম তখন শুধু দেহের নয়,

প্রেম তখন মানুষ বাঁচানোর হাত,

মানবতার গান হয়ে ওঠে

দুর্ভিক্ষের বুক ভেদ করা শক্তির বাতাস।

যতই আঁধার নামুক সমাজে,

যতই অন্যায় ছড়াক বিষ,

ঘরের আলো, প্রেমের গান,

পাহাড়-নদীর ডাক, আর মানবতা—

সবাই মিলে হয়ে ওঠে এক মহাকাব্য,

জীবনকে শেখায়—

“মানুষের জন্য মানুষই আশ্রয়,

মানবতার আগুনেই বাঁচে আগামী।”

কুড়িগ্রামে রাজারহাটে পাওনা টাকা চাওয়ায় স্বামী ও ৫ মাসের অন্তঃসত্ত্বা নারীর উপর ব্যাপক মারধর

মোঃ নাহিদ হাসান রাজারহাট কুড়িগ্রাম প্রতিনিধিঃ প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ২৫ সেপ্টেম্বর, ২০২৫, ৪:৩১ পিএম
কুড়িগ্রামে রাজারহাটে পাওনা টাকা চাওয়ায় স্বামী ও ৫ মাসের অন্তঃসত্ত্বা নারীর উপর ব্যাপক মারধর

কুড়িগ্রামে রাজারহাটের, রাজারহাট ইউনিয়নের,দেবী চরণ গ্রামে আজ সকাল ১০ঃ৩০ মিনিটে এ ঘটনা ঘটে। মোহাম্মদ আনিসুর রহমান জানান, আমরা পাওনা টাকা চাইতে গেলে আমি ও আমার স্ত্রী পাঁচ মাসের অন্তঃসত্ত্বা আফরোজা বেগমকে নির্মমভাবে মারধর করে লুৎফর রহমান ও তাঁর দুই ছেলে। আনিসুর রহমান বলেন, আমি ও আমার স্ত্রী কে রামদা দিয়ে হাত এবং মাথায় কুপিয়ে মারার চেষ্টা করে অভিযোগ এনে আনিসুর রহমান আরো বলেন, আমার মাথায় চোট লাগে এবং আমার স্ত্রী আমাকে বাঁচাতে গেলে তার আমার স্ত্রীর হাতে ব্যাপক মারধর করে, যদিও আমার স্ত্রী পাঁচ মাসের অন্তসত্ত্বা থাকায় পেটের মধ্যে পা দিয়ে লাথি মারার কারণে এখন হাসপাতালে অজ্ঞান অবস্থায় আছে। এলাকাবাসী সূত্রে জানা যায়, আনিসুর রহমানের কাছে থেকে ৫৫ হাজার টাকা কেড়ে নেয়। এবং পাওনা টাকা চাইতে গেলে, এই ঘটনাটির শিকার হয় আনিসুর রহমান ও তার পাঁচ মাসের অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রী। এ ঘটনায় এলাকাবাসীর লুৎফা রহমান ও তার দুই ছেলে উপর অনেক ক্ষোভ প্রকাশ করে তাদের বিচারের দাবি করে ও আইনের আওতায় এনে দ্রুত শাস্তি দাবি জানায় এলাকাবাসী।

কাহালু উপজেলা প্রেসক্লাবের নতুন কমিটি গঠন: রবি সভাপতি, সাঈদ সম্পাদক, দেলোয়ার সাংগঠনিক সম্পাদক

ডেস্ক নিউজ প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ২৫ সেপ্টেম্বর, ২০২৫, ৩:২১ পিএম
কাহালু উপজেলা প্রেসক্লাবের নতুন কমিটি গঠন: রবি সভাপতি, সাঈদ সম্পাদক, দেলোয়ার সাংগঠনিক সম্পাদক

বুধবার (২৪ সেপ্টেম্বর) দুপুরে বগুড়ার কাহালু রেল স্টেশনের সংলগ্ন কাহালু উপজেলা প্রেসক্লাবের অস্থায়ী কার্যালয়ে প্রেসক্লাবের নতুন কমিটি গঠন ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।

সভায় সভাপতিত্ব করেন কাহালু উপজেলা প্রেসক্লাবের সাবেক প্রতিষ্ঠাতা সাধারণ সম্পাদক ও ৭১ ভিশনের স্টাফ রিপোর্টার মোঃ মোরশেদুল ইসলাম রবি। আলোচনার পর সর্বসম্মতিক্রমে ৯ সদস্য বিশিষ্ট কমিটি গঠন করা হয়।

নবগঠিত কমিটির সভাপতি নির্বাচিত হন মোঃ মোরশেদুল ইসলাম রবি এবং সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন দৈনিক দেশ সেবার কাহালু উপজেলা প্রতিনিধি মোঃ আবু সাঈদ। সাংগঠনিক সম্পাদক হিসেবে নির্বাচিত হন দৈনিক প্রভাতী বাংলাদেশের স্টাফ রিপোর্টার মোঃ দেলোয়ার হোসেন।

এছাড়াও অন্যান্য সদস্যরা হলেন—

সহ-সভাপতি: মোঃ নজরুল ইসলাম (কাহালু উপজেলা প্রতিনিধি, দৈনিক আমার সোনার দেশ)

দপ্তর সম্পাদক: মোঃ রাসেল হোসেন (কাহালু উপজেলা প্রতিনিধি, দৈনিক প্রভাতী বাংলাদেশ)

কার্যকরী সদস্য: মোঃ আব্দুল মান্নান, মোঃ আলামিন হোসেন, সেলিম চৌধুরী।

সভা শেষে প্রেসক্লাবের উন্নয়ন ও সাংবাদিকদের পেশাগত মান উন্নয়নে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়।