শনিবার, ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ১২ আশ্বিন ১৪৩২
শনিবার, ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ১২ আশ্বিন ১৪৩২

৬০ হাজারের অধিক পদ শূন্য থাকা সত্ত্বেও

১৮ তম শিক্ষক নিবন্ধন পরীক্ষায় উত্তীর্ণ ১৬, ২১৩ জন প্রার্থীর নিয়োগ বঞ্চিত

রুবিনা শেখ প্রকাশিত: বুধবার, ৩ সেপ্টেম্বর, ২০২৫, ১১:৪৪ এএম | 127 বার পড়া হয়েছে
১৮ তম শিক্ষক নিবন্ধন পরীক্ষায় উত্তীর্ণ ১৬, ২১৩ জন প্রার্থীর নিয়োগ বঞ্চিত

১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনে চূড়ান্তভাবে উত্তীর্ণ কিন্তু ৬ষ্ঠ গণবিজ্ঞপ্তি হতে সুপারিশ বঞ্চিত ১৬, ২১৩ জন প্রার্থীর ‘বিশেষ গণবিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে নিয়োগ প্রদানকরায় আমরা ৬ষ্ঠ গণবিজ্ঞপ্তি থেকে সুপারিশ বঞ্চিত ১৮তম নিবন্ধনে চূড়ান্তভাবে উত্তীর্ণ প্রার্থীগণ। বেসরকারি স্কুল ও
কলেজের লক্ষাধিক পদে শিক্ষকের সংকট পূরণের লক্ষ্যে বিগত ০২/১১/২০২৩ তারিখে NTRCA বিজ্ঞপ্তি
প্রকাশ করে। যেখানে ১৮, ৬৫, ৭১৯ জন আবেদনকারী থেকে প্রিলিমিনারী পরীক্ষায় ৪,৭৯, ৯১১ জন প্রার্থী
উত্তীর্ণ হয়, সেখান থেকে লিখিত পরীক্ষায় ৮৩,৮৬৫ জন প্রার্থী উত্তীর্ণ হয় এবং সর্বশেষ মৌখিক পরীক্ষায়
সর্বোচ্চ মেধার স্বাক্ষর রেখে ৬০,৫২১ জন প্রার্থী চূড়ান্তভাবে উত্তীর্ণ হয়। অর্থাৎ, আমরা যারা আজ এখানে
উপস্থিত, তারা দেশের ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে শিক্ষাদান করার জন্য রাষ্ট্র কর্তৃক যাচাইকৃত যোগ্য শিক্ষক।
গত ১৯/০৮/২০২৫ তারিখে ৬ষ্ঠ গণবিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয় এবং ১ লক্ষের বেশি পদের বিপরীতে মাত্র ৪১,৬২৭
জন প্রার্থী সুপারিশপ্রাপ্ত হয়। যেখানে আরো প্রায় ৬০ হাজারের অধিক পদ শূন্য থাকা সত্ত্বেও ১৮তম শিক্ষক
নিবন্ধন পরীক্ষায় উত্তীর্ণ ১৬, ২১৩ জন প্রার্থীর নিয়োগ বঞ্চিত হয়। সর্বোচ্চ মেধা ও যোগ্যতার প্রমাণ দিয়েও
নিয়োগ না পাওয়ায় এই বিশাল সংখ্যক প্রার্থী এখন প্রচন্ড হতাশা, মানসিক চাপ সহ পারিবারিক ও সামাজিক
নিগ্রহের শিকার।
ইতিমধ্যে ঘোষণা হয়েছে ১৯তম শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা পরিবর্তিত পদ্ধতিতে হবে, সেহেতু সনদের মেয়াদ
থাকা শর্তে ১৮তম সকল নিয়োগ বঞ্চিত প্রার্থীদের সুপারিশ নিশ্চিত করার পর ১৯তম সার্কুলার প্রদান করার
জন্য NTRCA কর্তৃপক্ষকে সবিনয়ে অনুরোধ সহ জোর দাবি জানাচ্ছি। প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী ২০২৪ সাল পর্যন্ত
পদের বিপরীতে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়। উক্ত কারণে প্রভাষক পদে বিভিন্ন বিষয়ে অর্ধেকেরও বেশি প্রার্থী
সুপারিশ বঞ্চিত হয়। এছাড়া স্কুল ও স্কুল পর্যায়-২ এ উল্লেখযোগ্য সংখ্যক প্রার্থী বাদ পড়ে। সেক্ষেত্রে
NTRCA কর্তৃপক্ষ ৩১ ডিসেম্বর ২০২৫ সাল পর্যন্ত শূন্য পদ যুক্ত করে বিশেষ গণবিজ্ঞপ্তি প্রদান করে
আমাদের সকলের সুপারিশ নিশ্চিত করলে আমরা চির ১৬, ২১৩ প্রার্থীর ভিতর অনেক প্রার্থী আছেন স্কুল
ও কলেজ উভয় পদেই সনদপ্রাপ্ত হয়েছেন, সেখান থেকে একটি পদে সুপারিশপ্রাপ্ত হলেও আমাদের নিয়োগ
প্রত্যাশী প্রার্থী সংখ্যায় আরো অনেক কম হবে। ৬ষ্ঠ গণবিজ্ঞপ্তি দেওয়ার আগে NTRCA শিক্ষা প্রতিষ্ঠান
হতে ৩ বছরের অগ্রিম শূন্য পদের চাহিদা নিয়ে রেখেছে। এই বিরাট সংখ্যক শূন্য পদের বিপরীতে আমাদের
নিয়োগ প্রদান করলেও অনেক শিক্ষক চাহিদা থেকে যাবে।
উল্লেখ্য যে, আমরা সুপারিশপ্রাপ্ত প্রার্থীদের নিকট থেকে নিশ্চিত হয়েছি যে সদ্য সুপারিশকৃত পদে অনেক প্রার্থী
বিভিন্ন কারনে যোগদান করবেন না। তাই চলমান তীব্র শিক্ষক সংকট আরো তীব্রতর হবে। ফলে শিক্ষাব্যবস্থা
হুমকির সম্মুখীন হয়ে পড়বে। তাই এই অযোগদানকৃত পদ গুলোতে শূন্য পদ যুক্ত করে দ্রুত বিশেষ গণবিজ্ঞপ্তি
সহজেই প্রদান করা যায়। সেজন্য শিক্ষক সংকট নিরসন করতে আমরা এরুপ ব্যবস্থা নিতে যথাযথ কর্তৃপক্ষকে
অনুরোধ জানাচ্ছি।
সুদীর্ঘ ২ বছরেরও অধিক কাল চলমান পরীক্ষার প্রত্যেকটি ধাপে কৃতিত্বের সাথে
উত্তীর্ণ প্রতিটি প্রার্থীই অত্যন্ত যোগ্য ও মেধাবী। এই দীর্ঘ প্রতীক্ষার পরও আমরা যোগ্য প্রার্থীরা এখনো নিয়োগ
বঞ্চিত। তাই আজ আমরা আপনাদের মাধ্যমে এই ন্যায্য দাবিটি জাতির সামনে তুলে ধরতে চাই।
বিশেষভাবে উল্লেখ্য যে, শিক্ষক সংকট নিরসনে ২০২২ সালের ০৬ ফেব্রুয়ারী ১৫, ১৬৩ জন প্রার্থীর চাহিদা সহ
বিশেষ গণবিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছিল। এবারো ৬০ হাজারের অধিক শূন্য পদের শিক্ষক সংকট নিরসনে ১৮তম
শিক্ষক নিবন্ধন পরীক্ষায় উত্তীর্ণ মাত্র ১৬, ২১৩ জন প্রার্থীকে NTRCA কর্তৃপক্ষ- “বিশেষ গণবিজ্ঞপ্তির”
মাধ্যমে নিয়োগ প্রদান করবে বলে আমাদের দৃঢ় বিশ্বাস।
আমরা ইতিমধ্যেই নিম্নোক্ত দপ্তরে স্মারকলিপি প্রদান করেছি
১. প্রধান উপদেষ্টা, গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকার।
2.
মাননীয় শিক্ষা উপদেষ্টা, বাংলাদেশ সচিবালয়, ঢাকা।
৩. চেয়ারম্যান, বেসরকারি শিক্ষক নিবন্ধন ও প্রত্যয়ন কর্তৃপক্ষ (NTRCA)।
৪. মহাপরিচালক, মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তর, ঢাকা।
৫. শিক্ষা সচিব, শিক্ষা মন্ত্রাণালয়, বাংলাদেশ সচিবালয়, ঢাকা।
৬. যুগ্মসচিব, মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগ, বাংলাদেশ সচিবালয়, ঢাকা ।
সম্মানিত সকল অতিথিবৃন্দ, জাতীয় এবং স্থানীয় গণমাধ্যমের প্রতিনিধিগণ-
আমরা কেউ কোন বিশেষ সুবিধা চাই না। আমরা শুধু চাই আমাদের ন্যায্য অধিকার – নিয়োগ প্রাপ্তির
নিশ্চয়তা। শিক্ষক সমাজ জাতির ভবিষ্যৎ নির্মাতা। তাই আমাদের দাবি শুধু ব্যক্তিগত নয়, এটি জাতির শিক্ষার
মানোন্নয়নের সাথেও জড়িত।
আপনাদের কলম ও ক্যামেরার মাধ্যমে আমাদের এই ন্যায্য দাবিটি দেশব্যাপী তুলে ধরলে আমরা কৃতজ্ঞ
থাকব। আমরা আশা করি সরকার ও সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ দ্রুত আমাদের সমস্যার সমাধানের আহ্বান করা হয়।

খ: আওয়াল জেলা প্রতিনিধি টাঙ্গাইল প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ২৫ সেপ্টেম্বর, ২০২৫, ১০:১৭ পিএম

ঘর,প্রেম ও মানবতার গান

===================

    🖊️হায়দার খালীদ

মাটির ঘরে সকাল আসে, ধোঁয়া ওঠে চুলোর ধারে,

মায়ের গলায় ঘুমপাড়ানি গান, শিশুরা ঘুম ভাঙে কারে?

খেজুর পাতার খড়ের ছাওয়া, পুকুরঘাটে ভেজা জল,

গৃহস্থালীর মায়া-গন্ধে বেঁচে ওঠে প্রাণের দল।

চাষার ঘামে সোনার দানা, মাঠে জন্মে ফসলের গান,

স্ত্রীর চোখে নীল দিগন্তে স্বপ্ন রাখে সারা প্রাণ।

কিশোর কিশোরী প্রেমে ভেসে নদীর তীরে বাঁধে আশা,

চিঠির পাতায় অক্ষর হয়ে ফুটে ওঠে ভালবাসা।

কিন্তু সমাজ! হায় সমাজ! আঁধার মাখা দেয়াল ঘেরা,

সত্যকে করে তুচ্ছ তারা, মিথ্যা পায় সোনার সেরা।

অসঙ্গতির বিষাক্ত শ্বাসে নষ্ট হয় কত হৃদয়,

অন্যায়ের রুদ্র ঝড়ে কেঁদে ওঠে দিগন্তময়।

তবুও প্রেম থামে না কিছুতেই—

হাতে হাত রেখে দু’জন মানুষ

বলে যায় ধ্বনি—আহবান,

“মানুষের আগে ধর্ম নয়,

মানবতার আগুনে জ্বলে সব আলোর নিশান।”

পাহাড় ডাক দেয় শক্তির মতো,

তাদের বুকে দাঁড়িয়ে থাকে শত সহস্র বছর,

নদী গেয়ে যায় চিরন্তন স্রোতের সুরে—

কখনো শান্ত, কখনো প্রলয় ভরা মহাস্বর।

যখন বন্যা নেমে আসে—

চোখের জলে ভেসে যায় ঘর,

শিশুরা হারায় নৌকার খোঁজে,

ধানের খেতে জমে শুধু শোকের ঘোর।

আবার কখনো খরা এসে,

পুড়িয়ে দেয় ধানের স্বপ্ন,

ফেটে যায় মাটির বুক,

শুকিয়ে যায় নদীর কণ্ঠ।

তবু এই অন্ধকার ভেদ করে

মানুষ দাঁড়ায় মানুষের পাশে,

ভাঙা ঘরে, ক্ষুধার রাতে

এক মুঠো ভাতও ভাগ হয় ভালোবাসায়।

প্রেম তখন শুধু দেহের নয়,

প্রেম তখন মানুষ বাঁচানোর হাত,

মানবতার গান হয়ে ওঠে

দুর্ভিক্ষের বুক ভেদ করা শক্তির বাতাস।

যতই আঁধার নামুক সমাজে,

যতই অন্যায় ছড়াক বিষ,

ঘরের আলো, প্রেমের গান,

পাহাড়-নদীর ডাক, আর মানবতা—

সবাই মিলে হয়ে ওঠে এক মহাকাব্য,

জীবনকে শেখায়—

“মানুষের জন্য মানুষই আশ্রয়,

মানবতার আগুনেই বাঁচে আগামী।”

কুড়িগ্রামে রাজারহাটে পাওনা টাকা চাওয়ায় স্বামী ও ৫ মাসের অন্তঃসত্ত্বা নারীর উপর ব্যাপক মারধর

মোঃ নাহিদ হাসান রাজারহাট কুড়িগ্রাম প্রতিনিধিঃ প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ২৫ সেপ্টেম্বর, ২০২৫, ৪:৩১ পিএম
কুড়িগ্রামে রাজারহাটে পাওনা টাকা চাওয়ায় স্বামী ও ৫ মাসের অন্তঃসত্ত্বা নারীর উপর ব্যাপক মারধর

কুড়িগ্রামে রাজারহাটের, রাজারহাট ইউনিয়নের,দেবী চরণ গ্রামে আজ সকাল ১০ঃ৩০ মিনিটে এ ঘটনা ঘটে। মোহাম্মদ আনিসুর রহমান জানান, আমরা পাওনা টাকা চাইতে গেলে আমি ও আমার স্ত্রী পাঁচ মাসের অন্তঃসত্ত্বা আফরোজা বেগমকে নির্মমভাবে মারধর করে লুৎফর রহমান ও তাঁর দুই ছেলে। আনিসুর রহমান বলেন, আমি ও আমার স্ত্রী কে রামদা দিয়ে হাত এবং মাথায় কুপিয়ে মারার চেষ্টা করে অভিযোগ এনে আনিসুর রহমান আরো বলেন, আমার মাথায় চোট লাগে এবং আমার স্ত্রী আমাকে বাঁচাতে গেলে তার আমার স্ত্রীর হাতে ব্যাপক মারধর করে, যদিও আমার স্ত্রী পাঁচ মাসের অন্তসত্ত্বা থাকায় পেটের মধ্যে পা দিয়ে লাথি মারার কারণে এখন হাসপাতালে অজ্ঞান অবস্থায় আছে। এলাকাবাসী সূত্রে জানা যায়, আনিসুর রহমানের কাছে থেকে ৫৫ হাজার টাকা কেড়ে নেয়। এবং পাওনা টাকা চাইতে গেলে, এই ঘটনাটির শিকার হয় আনিসুর রহমান ও তার পাঁচ মাসের অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রী। এ ঘটনায় এলাকাবাসীর লুৎফা রহমান ও তার দুই ছেলে উপর অনেক ক্ষোভ প্রকাশ করে তাদের বিচারের দাবি করে ও আইনের আওতায় এনে দ্রুত শাস্তি দাবি জানায় এলাকাবাসী।

কাহালু উপজেলা প্রেসক্লাবের নতুন কমিটি গঠন: রবি সভাপতি, সাঈদ সম্পাদক, দেলোয়ার সাংগঠনিক সম্পাদক

ডেস্ক নিউজ প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ২৫ সেপ্টেম্বর, ২০২৫, ৩:২১ পিএম
কাহালু উপজেলা প্রেসক্লাবের নতুন কমিটি গঠন: রবি সভাপতি, সাঈদ সম্পাদক, দেলোয়ার সাংগঠনিক সম্পাদক

বুধবার (২৪ সেপ্টেম্বর) দুপুরে বগুড়ার কাহালু রেল স্টেশনের সংলগ্ন কাহালু উপজেলা প্রেসক্লাবের অস্থায়ী কার্যালয়ে প্রেসক্লাবের নতুন কমিটি গঠন ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।

সভায় সভাপতিত্ব করেন কাহালু উপজেলা প্রেসক্লাবের সাবেক প্রতিষ্ঠাতা সাধারণ সম্পাদক ও ৭১ ভিশনের স্টাফ রিপোর্টার মোঃ মোরশেদুল ইসলাম রবি। আলোচনার পর সর্বসম্মতিক্রমে ৯ সদস্য বিশিষ্ট কমিটি গঠন করা হয়।

নবগঠিত কমিটির সভাপতি নির্বাচিত হন মোঃ মোরশেদুল ইসলাম রবি এবং সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন দৈনিক দেশ সেবার কাহালু উপজেলা প্রতিনিধি মোঃ আবু সাঈদ। সাংগঠনিক সম্পাদক হিসেবে নির্বাচিত হন দৈনিক প্রভাতী বাংলাদেশের স্টাফ রিপোর্টার মোঃ দেলোয়ার হোসেন।

এছাড়াও অন্যান্য সদস্যরা হলেন—

সহ-সভাপতি: মোঃ নজরুল ইসলাম (কাহালু উপজেলা প্রতিনিধি, দৈনিক আমার সোনার দেশ)

দপ্তর সম্পাদক: মোঃ রাসেল হোসেন (কাহালু উপজেলা প্রতিনিধি, দৈনিক প্রভাতী বাংলাদেশ)

কার্যকরী সদস্য: মোঃ আব্দুল মান্নান, মোঃ আলামিন হোসেন, সেলিম চৌধুরী।

সভা শেষে প্রেসক্লাবের উন্নয়ন ও সাংবাদিকদের পেশাগত মান উন্নয়নে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়।