রবিবার, ১০ আগস্ট ২০২৫, ২৪ শ্রাবণ ১৪৩২
রবিবার, ১০ আগস্ট ২০২৫, ২৪ শ্রাবণ ১৪৩২

রূপগঞ্জ (নারায়ণগঞ্জ) প্রতিনিধি

রূপগঞ্জে টানা বর্ষণে ত্রিশ গ্রামে জলাবদ্ধতায় লক্ষাধিক মানুষ পানিবন্দি

রূপগঞ্জ (নারায়ণগঞ্জ) প্রতিনিধি প্রকাশিত: বুধবার, ৬ আগস্ট, ২০২৫, ৭:৩৬ পিএম | 67 বার পড়া হয়েছে
রূপগঞ্জে টানা বর্ষণে ত্রিশ গ্রামে জলাবদ্ধতায় লক্ষাধিক মানুষ পানিবন্দি

ঢাকার উপকন্ঠের রূপগঞ্জের তিন লাখ বাসিন্দা উৎকন্ঠায় দিন কাটাচ্ছেন। আকাশে মেঘ জমলেই নারায়ণগঞ্জ-নরসিংদী সেচ প্রকল্পের ভেতরে বসবাসকারীদের মাঝে আতঙ্ক দেখা দেয়। গত কয়েকদিনের বৃষ্টিতে এলাকার কোথাও জমেছে হাঁটু সমান পানি। আবার কোথাও কোমর সমান পানি। তারাবো পৌরসভার আভ্যন্তরিণ পানি নিষ্কাশনের খাল সংস্কার করলেই জলাবদ্ধতা নিরসন হবে বলে এলাকাবাসী মনে করছেন
টানা বর্ষণে নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জ উপজেলার ৩০টি এলাকায় লক্ষাধিক মানুষ এখন পানিবন্দি। জলাবদ্ধতা এখানে স্থায়ী রূপ নিতে যাচ্ছে। অপরিকল্পিতভাবে সেচ প্রকল্প নির্মাণ এবং পানি নিষ্কাশনের খালগুলো বেদখল হয়ে ভরাট হওয়ার কারণেই এ অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে। ফলে প্রচ- দুর্ভোগে রয়েছে এ অঞ্চলের মানুষ।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা গেছে, উপজেলার তারাবো, বরপা, ভুলতা ও গোলাকান্দাইল, মধ্যপাড়া, দক্ষিণপাড়া, নাগেরবাগ, বৌবাজার, বাক্সোর্চা, খালপাড়, ইসলামবাগ, আমলাবো, কালী, আমলাবো মুসলিমপাড়া, ডুলুরদিয়া, গোলাকান্দাইল নতুন বাজার, কান্দাপাড়া, বলাইখা, বিজয়নগর, মদিনানগর, তারাবো পৌরসভার তেঁতলাবো, শান্তিনগর, বাগানবাড়ি, পশ্চিম কান্দাপাড়া, উত্তর মাসাবো, যাত্রামুড়া, রূপসী ও ভুলতা ইউনিয়নের মাঝিপাড়া, সোনাবো, পাঁচাইখা ও ইসলামপুরসহ আশপাশের এলাকা পানিতে ডুবে গেছে। পানিবন্দি এসব এলাকার ৫০ হাজার মানুষ। কারো কারো বাড়িতে হাঁটু থেকে কোমরসমান পরিমাণ। রাস্তাঘাট তলিয়ে গেছে। গবাদি পশু অন্যত্র সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে। দেখা দিয়েছে বিশুদ্ধ পানির তীব্র সংকট। বাড়িতে পানি ওঠায় কেউ কেউ আত্মীয়স্বজনের বাড়িতে আশ্রয় নিয়েছে। আবার কেউ কেউ বাঁশের মাচার ওপর বসবাস করছে। কয়েকটি শিল্পকারখানায়ও জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয়েছে। কোনো কোনো স্থানে টিউবওয়েল পানিতে তলিয়ে গেছে। শিল্পকারখানার নির্গত কেমিক্যাল ও দুর্গন্ধযুক্ত কালো পানিতে সয়লাব অনেক এলাকা। এতে রোগাক্রান্ত হচ্ছে বিভিন্ন বয়সি মানুষ।
১৯৮৪ সালে ৯০ কোটি ৮২ লাখ টাকা ব্যয়ে নারায়রগঞ্জ-নরসিংদী অগ্রনী সেচ প্রকল্প-১ ও পরে ১৯৯৩ সালে ১শ’ ১ কোটি ব্যয়ে শীতলক্ষ্যার পূর্ব পাড়ের ৫ হাজার হেক্টর জমি ঘিরে বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধ নির্মাণ করা হয়। নির্মাণ হওয়ার ক’বছর বাদেই এখানে শুরু হয় জলাবদ্বতা। জনবসতি বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে বাড়তে থাকে দুর্ভোগও।
৯০ দশকের পর নিয়মবহিভূর্তভাবে অগ্রনীর ভেতরে মিল-কারখানা গড়ে উঠলে অগ্রনী পরিনত হয় আবাসিক ও শিল্প এলাকায়। সেই থেকে দুর্ভোগ চরমে উঠে মানুষের। বসতি আর কারখানার সঙ্গে পাল্লা দিয়ে প্রতিবছর বাড়ে জলাবদ্বতাও।
ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের সংস্কারকাজের বর্জ্য ফেলে পানি নিষ্কাশনের খাল বন্ধ করে দেওয়ায় তারাবো আল-ফালাহ জামে মসজিদ ও কবরস্থানেও জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয়েছে। নামাজ পড়তে মসজিদে যেতে সমস্যা হচ্ছে। কবরস্থানেও লাশ দাফন করা যাচ্ছে না। তারবো আল-ফালাহ জামে মসজিদের
গোলাকান্দাইল গ্রামের ইব্রাহিম মিয়া বলেন, খাল খননের জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছে বহু আবেদন ও নিবেদন করেও কোনো ফল হচ্ছে না।
গোলাকান্দাইল মধ্যেপাড়া গ্রামের মুদি ব্যবসায়ী নাঈম মিয়া বলেন, জলাবদ্ধতার কারণে নিম্নআয়ের মানুষদের সমস্যা হচ্ছে বেশি। শিল্পকারখানার নির্গত বর্জ্যে পানি নিষ্কাশন খালগুলো বন্ধ হয়ে গেছে। শিল্পকারখানা থেকে নির্গত কেমিক্যালযুক্ত পানি জমে থাকা পানিতে এসে মিশছে। আর কুচকুচে কালো বিষাক্ত এই পানিতে হাঁটাচলা করতে গিয়ে মানুষ চর্মরোগে আক্রান্ত হচ্ছে। কীটপতঙ্গ, মাছ মরে গিয়ে জীববৈচিত্র্য হুমকির ত্রুখে পড়ছে।
দক্ষিণপাড়া গ্রামের ইউসুফ আলী বলেন, আমাদের বাড়িঘরে হাঁটুসমান পানি উঠেছে। ঘর থেকে বের হতে পারছি না। চুলায় আগুন জ্বালাতে পারি না। বিশুদ্ধ পানি নেই। জলাবদ্ধতার কারণে বাড়ির অনেক ভাড়াটিয়া এলাকা ছেড়ে অন্যত্র চলে গেছে। গোলাকান্দাইল এলাকার শিক্ষক রতন লাল বলেন, শিল্পাঞ্চল হওয়ায় রূপগঞ্জে জমির দাম বেশি। তুলনামূলকভাবে নিচু জমির দাম কম। তাই অনেকেই নিচু অঞ্চলে কম দামে জমি ক্রয় করে ঘরবাড়ি নির্মাণ করছেন। আর সে কারণেই নির্মিত ঘরবাড়িতে জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয়েছে। তবে জলাবদ্ধতা সমস্যা নিরসনে দ্রুত প্রদক্ষেপ নেওয়া প্রয়োজন।
তারাবো পৌরসভার শান্তিনগর গ্রামের রওশন আলী বলেন, ১৪-১৫ বছর ধরে এখানে জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হচ্ছে। সামান্য বৃষ্টি হলেই এ অবস্থার সৃষ্টি হয়। পানির সঙ্গে যুদ্ধ করে আমাদের বাঁচতে হচ্ছে। বানিয়াদী এলাকায় সুইজগেট থাকলেও সেখানে দায়িত্বে থাকা ব্যক্তিরা সময়মতো মেশিন চালু না রাখায় জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয়। পাম্পের দায়িত্বে থাকা কর্মকর্তাদের সঙ্গে মোবাইল ফোনে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও তাদের পাওয়া যায়নি।
মৈকুলি গ্রামের মোহাম্মদ মেহেদী হাছান বলেন বলেন, বছরের পর বছর ধরে একই সমস্যা চললেও কার্যকর কোনো পদক্ষেপ নেওয়া হয়নি। একের পর এক প্রকল্প ঘোষণা হলেও বাস্তবায়নের কোনো অগ্রগতি নেই। ফলে মানুষ বাধ্য হয়ে দুর্ভোগকে মেনে নিচ্ছে। অনেকেই বলছেন, জলাবদ্ধতা যেন আমাদের নিয়তি হয়ে গেছে।
বরপা গ্রামের মুনছুর আলী বলেন, বৃষ্টি শুরু হলেই দুশ্চিন্তা শুরু হয়। কোমর পানি পার হয়ে বাচ্চাকে স্কুলে পাঠাতে হয়। দোকানে পানি, অফিসে পানি জীবনটা যেন থমকে যায়। কিন্তু সমস্যার কোনো সমাধান নেই।
বরপা বাগানবাড়ি গ্রামের জসিম উদ্দিন বলেন, আমরা প্রায় প্রতি বর্ষায় পানির নিচে ডুবে থাকি। একটু বৃষ্টি হলেই শান্তি নগর শান্তিতে থাকে না। রাস্তা-ঘাট, ঘরের উঠানসহ সব জলে ভরে যায়। স্কুলগামী শিশু, অফিসগামী মানুষ, রোগী সবাই ভোগান্তিতে পড়ে।
রূপসী কাহিনা গ্রামের মাহমুদুল হাসান ইমন বলেন, জলাবদ্ধতার পানি শুধু চলাচলে অসুবিধা নয়। একেকটা রোগের উৎস হয়ে উঠছে, বিশেষ করে চর্মরোগ, এলার্জি, ঘা, চুলকানি লেগেই থাকে।
রূপগঞ্জে উপজেলা প্রকৌশলী মোঃ আক্তার হোসেন বলেন, খাল-বিল ভরাট হওয়া, অপরিকল্পিত ড্রেনেজ ও অচল পাম্পমেশিন এই তিনটি কারণেই মূলত জলাবদ্ধতা হচ্ছে। আপাতত আমরা নতুন প্রকল্প হাতে নিয়েছি জলাবদ্ধতা নিরসনে জন্য আশা করি যত দ্রুত সম্ভব সমাধান করবো।
রূপগঞ্জে উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোঃ সাইফুল ইসলাম বলেন, রূপগঞ্জের বিভিন্ন জায়গা থেকে পানি নিষ্কাশনের কাজ

অপি মুন্সী : শিবচর (মাদারীপুর ) প্রতিনিধি

মাদারীপুরে সাংবাদিক তুহিন হত্যার প্রতিবাদে মানববন্ধন

অপি মুন্সী : শিবচর (মাদারীপুর ) প্রতিনিধি প্রকাশিত: শনিবার, ৯ আগস্ট, ২০২৫, ৪:০৫ পিএম
মাদারীপুরে সাংবাদিক তুহিন হত্যার প্রতিবাদে মানববন্ধন

গাজীপুরে সাংবাদিক আসাদুজ্জামান তুহিনকে কুপিয়ে হত্যার প্রতিবাদে মাদারীপুরে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়েছে।

আজ শনিবার সকালে কালকিনি সৈয়দ আবুল হোসেন বিশ্ববিদ্যালয় কলেজের সামনে আয়োজিত এই কর্মসূচিতে কালকিনি ও ডাসার উপজেলার গণমাধ্যমকর্মীরা অংশ নেন।

মানববন্ধনে বক্তারা বলেন, ‘একজন সাংবাদিককে প্রকাশ্যে কুপিয়ে হত্যা করা শুধু একটি ব্যক্তিগত হত্যাকাণ্ড নয়, এটি গণমাধ্যমের স্বাধীনতার ওপর সরাসরি আঘাত। এই ঘটনায় জড়িতদের দ্রুত আইনের আওতায় এনে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দিতে হবে।’

তারা আরো বলেন, ‘যদি দ্রুত বিচার না হয়, তাহলে সাংবাদিক সমাজ বৃহত্তর আন্দোলনের পথে যেতে বাধ্য হবে।’

মানববন্ধনে কালকিনি উপজেলার সিনিয়র সাংবাদিক খন্দকার শামীম, যুগান্তরের সাংবাদিক এইচএম মিলন, ঢাকা প্রতিদিনের প্রতিনিধি নাসির উদ্দিন লিটন, জনকণ্ঠের সাংবাদিক জাফরুল হাসান, আনন্দ টিভির জেলা প্রতিনিধি মম হারুন অর রশীদ, মাইটিভির প্রতিনিধি শেখ লিয়াকত এবং একুশে টিভির সাংবাদিক মো: রকিবুজ্জামান, অপি মুন্সী একাত্তর বাংলা টিভির সাংবাদিক উপস্থিত ছিলেন।

উল্লেখ্য, গত বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে গাজীপুরের চান্দনা চৌরাস্তা এলাকায় দুর্বৃত্তরা ধারালো অস্ত্র নিয়ে সাংবাদিক তুহিনকে ধাওয়া করে। তিনি ঈদগাঁ মার্কেটের একটি চায়ের দোকানে আশ্রয় নিলেও দুর্বৃত্তরা দোকানের ভেতরে ঢুকে তাকে কুপিয়ে হত্যা করে। ঘটনার একটি সিসিটিভি ফুটেজ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়লে দেশজুড়ে তীব্র প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হয়। পরদিন নিহতের বড় ভাই সেলিম অজ্ঞাতনামা আসামিদের বিরুদ্ধে একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। গাজীপুর মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ, র‌্যাব ও পিবিআই যৌথভাবে অভিযান চালিয়ে এ পর্যন্ত সাতজনকে গ্রেফতার করেছে।

কাজিপুর (সিরাজগঞ্জ) প্রতিনিধি

সিরাজগঞ্জে টর্নেডো তে ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে সেলিম রেজা

কাজিপুর (সিরাজগঞ্জ) প্রতিনিধিঃ- প্রকাশিত: শনিবার, ৯ আগস্ট, ২০২৫, ৪:০৩ পিএম
সিরাজগঞ্জে টর্নেডো তে ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে সেলিম রেজা

সিরাজগঞ্জের কাজিপুর উপজেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি ও সিরাজগঞ্জ-১ আসনের বিএনপি থেকে মনোনয়ন প্রত্যাশী সেলিম রেজা ব্যক্তিগত উদ্যোগে ভয়াবহ টর্নেডোতে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারগুলোর পাশে দাঁড়িয়েছেন।
শনিবার (৯ আগস্ট) সকাল ১১টায় তিনি সিরাজগঞ্জ সদর উপজেলার রতনকান্দি ইউনিয়নের চরচিলগাছা গ্রাম পরিদর্শন করেন। এ সময় তিনি কয়েকদিন আগে ঘটে যাওয়া ভয়াবহ টর্নেডোয় ক্ষতিগ্রস্ত ১১ পরিবারের মাঝে ঘর নির্মাণের জন্য ১ বান্ডিল করে ঢেউটিন ও আরও ১২ পরিবারের মধ্য ২ হাজার টাকা করে নগদ অর্থ সহায়তা প্রদান করেন।
এই মানবিক সহায়তা কার্যক্রমে তার সাথে উপস্থিত ছিলেন কাজিপুর উপজেলা বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও সাবেক মেয়র প্রভাষক আঃ সালাম, সাবেক সিনিয়র সহসভাপতি এডভোকেট রবিউল হাসানসহ উপজেলা,পৌর বিএনপি, অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতাকর্মীরা।
স্থানীয়রা সেলিম রেজার এই উদ্যোগকে সাধুবাদ জানিয়ে বলেন, দুর্যোগের এই সময়ে তার এই সহায়তা কার্যক্রম ক্ষতিগ্রস্তদের নতুন করে ঘুরে দাঁড়াতে কিছুটা হলে সহায়তা করবে।

মোঃ মিঠু মিয়া গাইবান্ধা

গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জে প্রথমবারের মতো মিনি স্টেডিয়ামের উদ্বোধন

মোঃ মিঠু মিয়া গাইবান্ধা প্রকাশিত: শনিবার, ৯ আগস্ট, ২০২৫, ২:৫৫ পিএম
গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জে প্রথমবারের মতো মিনি স্টেডিয়ামের উদ্বোধন

গাইবান্ধা জেলার গোবিন্দগঞ্জ উপজেলায় প্রথমবারের মতো একটি মিনি স্টেডিয়ামের উদ্বোধন হয়েছে। খেলাধুলার প্রসার এবং খেলোয়াড়ের সংখ্যা বৃদ্ধির পরও দীর্ঘদিন ধরে মাঠ সংকটে থাকা এই উপজেলায় বোয়ালিয়া (শিববাড়ি) এলাকায় নির্মিত শহীদ জুয়েল রানা উপজেলা মিনি স্টেডিয়াম আজ শনিবার (৯ আগস্ট) সকাল ১০টায় উদ্বোধন করা হয়।

যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয় এবং স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজিব ভূঁইয়া তাঁর কার্যালয় থেকে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে উদ্বোধনের ঘোষণা দেন।

উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে ভার্চুয়ালি অংশ নেন গাইবান্ধা জেলা প্রশাসক চৌধুরী মোয়াজ্জম আহমদ, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (উন্নয়ন ও মানবসম্পদ ব্যবস্থাপনা) ও স্থানীয় সরকারের উপ-পরিচালক এ.কে.এম. হেদায়েতুল ইসলাম, নির্বাহী প্রকৌশলী উজ্জ্বল চৌধুরী এবং উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সৈয়দা ইয়াসমিন সুলতানা।

এছাড়া উপস্থিত ছিলেন বিএনপির নির্বাহী কমিটির রংপুর বিভাগীয় সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক অধ্যাপক আমিনুল ইসলাম, জেলা জামায়াতে ইসলামীর সাবেক আমীর ডা. আব্দুর রহিম সরকার, গোবিন্দগঞ্জ থানার ওসি বুলবুল ইসলাম, উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক ফারুক আহমেদ, জেলা বিএনপির যুগ্ম সম্পাদক সানোয়ার হোসেন দিপু, জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি মাওলানা আবুল কালাম আজাদ, ইসলামি আন্দোলন উপজেলা সভাপতি আকরাম হোসেন রাজু, সাধারণ সম্পাদক আব্দুল মমিন সিরাজী, ইসলামি যুব আন্দোলন জেলা সভাপতি মুফতি তৌহিদুল ইসলাম তুহিন, এনসিপি উপজেলা সমন্বয়ক ডা. জাহাঙ্গীর আলমগীর এবং শহীদ জুয়েলের বাবা-মা।

অনুষ্ঠানে রাজনৈতিক দল, ক্রীড়াবিদ, সুশীল সমাজ, সাংবাদিকসহ নানা শ্রেণি-পেশার মানুষ অংশ নেন।

error: Content is protected !!