বুধবার, ৬ আগস্ট ২০২৫, ২০ শ্রাবণ ১৪৩২
বুধবার, ৬ আগস্ট ২০২৫, ২০ শ্রাবণ ১৪৩২

জুলাই-আগস্ট গণঅভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে টঙ্গীতে বিএনপির বিজয় র‍্যালী

মোঃলিমন হোসেন প্রকাশিত: বুধবার, ৬ আগস্ট, ২০২৫, ৯:৩৯ এএম | 32 বার পড়া হয়েছে
জুলাই-আগস্ট গণঅভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে টঙ্গীতে বিএনপির বিজয় র‍্যালী

জুলাই-আগস্ট ২০২৪ইং এর গণ-অভ্যুত্থানের ধারাবাহিকতায় ৫ আগস্ট আওয়ামী ফ্যাসিবাদের পতন ও ছাত্র-জনতার বিজয়ের বর্ষপূর্তি উপলক্ষে সারাদেশের ন্যায় টঙ্গীতে বিজয় র‍্যালী করেছে টঙ্গী পশ্চিম থানা বিএনপি ও সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীরা। আজ মঙ্গলবার (৫ আগস্ট) সকালে টঙ্গীবাজার থেকে মিছিলটি শুরু হয়ে টঙ্গী স্টেশন রোড প্রদক্ষিণ করে নিজের এলাকায় এসে শেষ হয়।

এ সময় বক্তারা বলেন, দীর্ঘ ১৭ বছর আন্দোলন সংগ্রামের মধ্য দিয়ে আমরা গত বছরের আজকের এই দিনে আওয়ামী লীগের সাবেক স্বৈরাচারী প্রধানমন্ত্রী ও ফ্যাসিস্ট সরকারের হাত থেকে বাংলাদেশের জনগণকে মুক্ত করে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপি একটি নতুন স্বাধীনতা এদেশের মানুষকে উপহার দিয়েছে। বিএনপি’র অবদান মানুষ মনে রাখবে।

বক্তারা ৫ আগস্টকে স্মরণ করে আরও বলেন, জুলাই আগস্ট গণঅভ্যুত্থানে আমাদের শিক্ষার্থীরা ঝাঁপিয়ে পড়েছে, শিক্ষার্থীদের অবদান এ জাতি মনে রাখবে। বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের পাশাপাশি দিনমজুর, শ্রমিক, কৃষক, রিক্সা চালক সকল পেশার মানুষ অংশ নিয়েছিলেন জুলাই আগস্ট-গণঅভ্যুত্থানে, যারা স্বৈরাচার সরকারের নির্দেশে গুলিবিদ্ধ হয়ে নিহত হয়েছে তাদের আত্মার মাগফেরাত কামনা করেন।

বিজয় মিছিলে উপস্থিত ছিলেন সরকার জাবেদ আহামেদ সুমন সভাপতি টঙ্গী পূর্ব থানা বিএনপি

মোফাজ্জল উদ্দিন সরকার বিজয় ছাত্রদল টঙ্গীূ পূর্ব থানা বিএনপি গাজীপুর মহানগর বিভিন্ন অঙ্গ সংগঠনে নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিল।

মাহমুদুল হাসান মিরণ, বিএনপি নেতা জাহাঙ্গীর আলম, মহানগর যুবদল নেতা শেখ মুহাম্মদ সুমন, মহানগর মহিলা দলের সাধারণ সম্পাদক খাদিজা আক্তার বিনা, স্বেচ্ছাসেবক দল নেতা রাতুল আহমেদ ভূইয়া, ছাত্রদল নেতা রেদোয়ানুর রহমান প্রত্যয়সহ বিএনপি ও অঙ্গ সহযোগী সংগঠনের হাজারো নেতাকর্মীরা।

কক্সবাজার থেকে : কামরুন তানিয়া

জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবসের বর্ষপূর্তিতে উখিয়া উপজেলা বিএনপির গণমিছিল পরিণত হয় জনসমুদ্রে

কক্সবাজার থেকে : কামরুন তানিয়া প্রকাশিত: বুধবার, ৬ আগস্ট, ২০২৫, ১১:৩৪ এএম
জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবসের বর্ষপূর্তিতে উখিয়া উপজেলা বিএনপির গণমিছিল পরিণত হয় জনসমুদ্রে

৫ ই আগস্টকে কেন্দ্র করে “” গণ অভ্যুত্থানের”” বর্ষপূর্তি উপলক্ষে কক্সবাজার জেলার উখিয়ায় বিএনপির গণমিছিল এবং জন সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে। উক্ত মিছিলে লাখো মানুষের তথা বিএনপির অঙ্গ,সংগঠনের লোক জমায়েত হয়। উখিয়া উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক সরওয়ার জাহান চৌধুরীর সভাপতিত্বে উখিয়া স্টেশন চত্বরে এ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।
সমাবেশে প্রধান অতিথির আসনে বক্তব্য রাখেন কক্সবাজার জেলা বিএনপির সভাপতি ও সাবেক সংসদ সদস্য শাহজাহান চৌধুরী।
তিনি বলেন, “গণহত্যাকারী ফ্যাসিস্টদের বিচার না হওয়া পর্যন্ত আমাদের আন্দোলন চলবে,চলমান থাকবে ইনশাআল্লাহ। জনগণের অধিকার ও গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারে বিএনপির লড়াই শেষ হয়নি। এই আন্দোলনকে আরও বেগবান করতে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে বলে জানান। পাশাপাশি তিনি উখিয়া টেকনাফের মানুষের প্রতি আন্তরিক অভিনন্দন জানান।তিনি আরও বলেন যে,
তিনি উখিয়াকে পৌরসভা হিসেবে আগামীতে দেখতে চান।তিনি পৌরসভার ঘোষণার প্রতিশ্রুতি দিয়ে বলেন, “উখিয়াকে একটি পূর্ণাঙ্গ পৌরসভা হিসেবে গড়ে তুলে নাগরিক সেবা নিশ্চিত করা হবে ইনশাআল্লাহ। সাবেক হুইপ আরও বলেন যে,দেশের কল্যাণে বিএনপির পাশে থাকার জন্য আমি উখিয়াবাসীকে আহ্বান জানাচ্ছি।সেই সাথে তিনি তুলে ধরেন বিগত আমলে
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বিএনপির বিরুদ্ধে প্রচারিত মিথ্যা তথ্যের বিরুদ্ধে সতর্ক থাকার আহ্বান জানিয়ে শাহজাহান চৌধুরী বলেন, “ফেসবুকে নানা ধরনের বিভ্রান্তিকর তথ্য ছড়ানো হচ্ছে। এসব মিথ্যাচারে কান না দিয়ে যাচাই-বাছাই করে সিদ্ধান্ত নিন। সত্যের পথে থাকুন, আন্দোলনের পথে থাকুন।অদ্য
সমাবেশে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন আরও উখিয়া উপজেলা বিএনপির সদস্যসচিব সোলতান মাহমুদ চৌধুরী। তিনি বলেন, “৫ আগস্ট গণ অভ্যুত্থান আমাদের গণতান্ত্রিক আন্দোলনের ইতিহাসে একটি মাইলফলক নজির সৃষ্টি করেছে।সেই দিনের চেতনাকে সামনে রেখেই আমাদের বর্তমান আন্দোলনকে সফল করতে হবে।এ সময় বক্তারা ৫ আগস্টের শহীদদের প্রতি গভীর শোক, শ্রদ্ধা জানিয়ে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারে ঐক্যবদ্ধ হয়ে আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার অঙ্গীকার ব্যক্ত করেন।
সমাবেশে আরও উপস্থিত ছিলেন উপজেলা বিএনপির বিভিন্ন পর্যায়ের নেতাকর্মীসহ হাজারো জনতা। সমাবেশর আগে বর্ণাঢ্য গণমিছিল রাজা পালং ফাজিল ডিগ্রী মাদ্রাসার সামনে থেকে শুরু হয়ে উখিয়া স্টেশনের সড়ক প্রদক্ষিণ করে।
শৃঙ্খলাবদ্ধ এ মিছিলে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠা এবং দলীয় শ্লোগানে মুখরিত ছিল। সমাবেশ ও মিছিলকে কেন্দ্র করে উখিয়াজুড়ে উৎসবমুখর পরিবেশ বিরাজ করছিল।উখিয়ার পরিবেশ পরিস্থিতি খুবই টানটান এবং সুশৃঙ্খল ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে এই সমাবেশ সমাপ্তি ঘোষণা করেন আছরের আজানের একটু আগে।

তাড়াশে ফসল বাঁচাতে রাস্তা কেটে দিল কৃষক

উজ্জ্বল বাংলাদেশ প্রতিবেদকঃ প্রকাশিত: বুধবার, ৬ আগস্ট, ২০২৫, ১১:১৫ এএম
তাড়াশে ফসল বাঁচাতে রাস্তা কেটে দিল কৃষক

গত কয়েকদিনের টানা প্রবল বর্ষণে সিরাজগঞ্জের তাড়াশ উপজেলার কাটাগাড়ী আঞ্চলিক সড়কে মহিলা কলেজ সংলগ্ন যাতায়াতের সড়ক কেটে দিয়েছে কৃষকগণ। প্রায় ৩০- ৪০ গ্রামের ফসলি জমি তলিয়ে গেছে সৃষ্টি হয়েছে জলাবদ্ধতা প্রায় ২০০ হেক্টর আবাদি জমি তলিয়ে গেছে এতে চরম বিপাকে পড়েন কৃষক। রোপা আমন ধান যেন নষ্ট না হয় সেজন্য কোদাল সাবল দিয়ে রাস্তা কেটে আটকে থাকা ঢলের পানি বের করার ব্যবস্থা করলেন কৃষকগণ। তবে জনগুরুত্বপূর্ণ সড়কের এমন বেহাল দশা মেনে নিতে পারছেন না সাধারণ মানুষ, কাটাগাড়ী, আড়ংগাইল, কাস্তা, সেরাজপুর, গুরমা সহ প্রায় ২০-৩০ গ্রামের মানুষ সহ মহিলা কলেজ জে আই টেকনিক্যাল স্কুল যাতায়াতের একমাত্র ভরসা এই রাস্তাটি। এতে যান চলাচল বন্ধ হয়ে গেছে। ফলে চরম ভোগান্তিতে পড়েছেন হাজারো যাত্রীসহ স্থানীয় বাসিন্দারা।

স্থানীয় লোকজনের অভিযোগ দীর্ঘদিন যাবত এখানে এই ব্রিজটি র কাজ শেষ হচ্ছে না ফলে মাঝে মাঝেই যানবাহন উল্টে আহত হন মানুষ। চলনবিল উন্নয়ন সংস্থার পরিচালক আব্দুল আজিজ বলেন এই ব্রিজ নিয়ে অনেক লেখা লেখি হয়েছে ঠিকাদার ও কতৃপক্ষের গাফিলতিতে আমাদের মত সাধারণ মানুষের চরম ভোগান্তি। এটার দ্রুত সমাধান হওয়া উচিত। স্থানীয় বাসিন্দা ফরহাদ হোসেন বলেন রাস্তার পাশেই বমার বাড়ি এখানে খুব তারাতাড়ি বিকল্প সড়কের ব্যাবস্থা করার জন্য কতৃপক্ষের কাছে অনুরোধ জানাচ্ছি তানাহলে যে বাঁশের ব্রিজ টি করা হয়েছে মানুষ পড়ে স্রোতে তলিয়ে মারা যাওয়ায় ঘটনা ঘটতে পারে। মাহবুবুল হক মিনু বলেন স্কুল কলেজের ছাত্র ছাত্রী রা কিভাবে যাতায়াত করবেন এই এলাকার কেউ অসুস্থ হলে কিভাবে হাসপাতালে নিবে দ্রুত এর একটা সমাধান হওয়া উচিত। জনগুরুত্বপূ্র্ণ ভুক্তভোগীরা দ্রুত উভয় সড়ক সংস্কারের জন্য সংশ্লিষ্ট ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের কাছে জোর দাবি জানিয়েছেন।

এলজিইডি নির্মাণাধীন সেতুর বিকল্প ব্রিজ নির্মাণের কাজ করছে স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর (এলজিইডি)। বাঁধের ওপর দিয়ে যান চলাচলের জন্য বিকল্প রাস্তার তেমন ব্যাবস্থা নেই, পানি যাওয়া-আসার সুযোগও রাখা হয়নি। এতে বাঁধের পূর্বদিকের অংশের ফসলি মাঠে ভয়াবহ জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হয়েছে। ব্রিজটির কাজ অনেক আগেই কাজ শেষ হবার কথা ছিল স্থানীয় ও জাতীয় পত্রিকায় একাধিকবার সংবাদ প্রকাশ পেলেও এলজিইডি বিষয়টিকে গুরুত্ব না দেয়ায় আজ লাখ লাখ মানুষের এই অসুবিধা।

এ ব্যাপারে তাড়াশ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) নুসরাত জাহান বলেন, বিষয়টি জেনে ব্যবস্থা নেয়া হবে।

✍ শোয়েব হোসেন

কালীগঞ্জে জমি দখলের ভয়ংকর চক্র সক্রিয়

✍ শোয়েব হোসেন প্রকাশিত: বুধবার, ৬ আগস্ট, ২০২৫, ১০:৫৭ এএম
কালীগঞ্জে জমি দখলের ভয়ংকর চক্র সক্রিয়

গাজীপুরের কালীগঞ্জ উপজেলার চুয়ারিখোলা ও দরিপাড়া এলাকা বর্তমানে একদল দুর্ধর্ষ সন্ত্রাসীর নিয়ন্ত্রণে। দিনের আলোতেই ঘটে চলেছে চুরি, ছিনতাই, হামলা ও মাদক ব্যবসার মতো ভয়ংকর অপরাধ। দীর্ঘদিন ধরে এইসব অপকর্মে লিপ্ত একটি চক্র প্রশাসনের নাকের ডগায় থেকে অপকর্ম চালিয়ে যাচ্ছে বলে অভিযোগ স্থানীয়দের।

এই চক্রের বিরুদ্ধে বারবার প্রতিবাদ জানিয়ে আসা স্থানীয় ব্যবসায়ী মামুন মোল্লা ও তাঁর পরিবার সম্প্রতি প্রাণঘাতী হামলার শিকার হন। মামুনের বিরুদ্ধে ক্ষুব্ধ হয়ে এলেম হোসেন, সৌরভ হোসেন, জামান মিয়া, বাবুলসহ আরও কয়েকজন অজ্ঞাত সন্ত্রাসী মামুনের বাড়িতে হামলা চালায়। তার বৃদ্ধ পিতাকে মারধর করে, বাড়ির আসবাবপত্র ভাঙচুর করে এবং মামুনসহ তিনজনকে পাইপ ও চাপাতি দিয়ে কুপিয়ে গুরুতর জখম করে।

আহত মামুন বর্তমানে গাজীপুর শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। মামলার অভিযোগপত্রে উল্লেখ রয়েছে, সন্ত্রাসীরা হামলার সময় ১০ আনার স্বর্ণের চেইন ছিনিয়ে নেয় এবং চিকিৎসা ব্যয়ে মামুনের পরিবার ইতোমধ্যে প্রায় ২ লাখ টাকা খরচ করেছেন।

স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, এই অপরাধীচক্র ৫–৭ বছর ধরে তেল চুরি, জমি দখল, মাদক পাচার, ছিনতাইসহ নানা অপরাধে লিপ্ত। বারবার অভিযুক্ত হয়েও তারা জামিনে মুক্ত হয়ে পুনরায় একই অপরাধে যুক্ত হয় এবং রাজনৈতিক পরিচয় পাল্টে প্রশাসনের একাংশের প্রশ্রয়ে কার্যত ধরাছোঁয়ার বাইরে থাকে।

প্রতিবেশীরা জানান, এলাকায় এমন অবস্থা যে কেউ মুখ খুলতে সাহস পায় না। মামুন মোল্লা হচ্ছেন ব্যতিক্রম – যিনি চরম ঝুঁকি নিয়ে বারবার প্রতিবাদ জানিয়ে এসেছেন। তার এই অবস্থার জন্য এলাকাবাসী প্রশাসনের নিরবতা ও ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন।

এছাড়া “হিউম্যান এইড এন্ড ট্রাস্ট ইন্টারন্যাশনাল” এর অনুসন্ধানে উঠে আসে, এই সন্ত্রাসীদের পেছনে প্রবাসী অর্থদাতা ও রাজনৈতিক শক্তির হাত রয়েছে। চুয়ারিখোলা এলাকার একটি পুরোনো টিনের ঘর ঘিরে রয়েছে বহু রহস্য। জনশ্রুতি অনুযায়ী, এর মালিক সৌদি প্রবাসী সাইফুল নামে এক ব্যক্তি, যিনি মাসে ৪০ হাজার টাকায় ওই ঘর ভাড়া দিয়ে সন্ত্রাসীদের সহায়তা করছেন।

স্থানীয়রা আতঙ্কিত। একজন বলেন, “আমাদের সন্তানরা সন্ত্রাসীদের ভয়ে ঘর থেকে বের হতে ভয় পায়। প্রশাসন সব জেনেও নীরব কেন?”

সংবাদ প্রকাশের মাধ্যমে প্রশাসন ও সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলো। এখন প্রশ্ন একটাই—এই অন্ধকার থেকে মুক্তি পাবে তো কালীগঞ্জ?

অনুসন্ধান চলমান…

error: Content is protected !!