শনিবার, ২ আগস্ট ২০২৫, ১৬ শ্রাবণ ১৪৩২
শনিবার, ২ আগস্ট ২০২৫, ১৬ শ্রাবণ ১৪৩২

বাংলার জনপ্রিয় কিংবদন্তী কণ্ঠশিল্পী খুরশিদ আলমের জন্মদিন আজ

উজ্জ্বল কুমার সরকার নওগাঁ প্রকাশিত: শুক্রবার, ১ আগস্ট, ২০২৫, ৬:০২ পিএম | 32 বার পড়া হয়েছে
বাংলার জনপ্রিয় কিংবদন্তী কণ্ঠশিল্পী খুরশিদ আলমের জন্মদিন আজ

জয়পুরহাট জেলার জীবন্ত কিংবদন্তি বাংলাদেশের জনপ্রিয় কণ্ঠশিল্পী খুরশিদ আলম এর শুভ জন্মদিন। তিনি ১৯৪৬ সালের ১ আগস্ট জয়পুরহাট জেলার কালাই উপজেলার হারুন্জা গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। পিতাঃ এ, এফ তসলিম উদ্দীন আহমেদ। মাতাঃ মোসা মেহেরুন নেছা। দুই কন্যা বড় মেয়ে মেহেরিন আলম। ছোটো মেয়ে মেহনাজ আলম।

তিনি বেড়ে উঠেছেন পুরান ঢাকার কাজী আলাউদ্দিন রোডের একটি বাড়িতে তিনি মাত্র তিন বছর বয়সে পরিবারের সঙ্গে ঢাকায় আসেন চাচা বাংলাদেশের জনপ্রিয় গীতিকার ডাক্তার আবু হায়দার মোহাম্মদ সাজেদুর রহমান। খুরশিদ আলমের হাতে খড়ির ওস্তাদ চাচা জনাব সাজেদুর রহমান রবীন্দ্র সংঙ্গীত গাইতেন।

জনাব খুরশিদ আলম ১৯৬২ সনে রেডিও পাকিস্তানে আধুনিক সংগীত প্রতিযোগিতার মাধ্যমে সংগীত জীবন শুরু করেন। ১৯৬৩ সনে বেতারের রবীন্দ্র সংগীত প্রতিযোগিতায় প্রথম স্থান অধিকার করেন।

১৯৬৫ সালে শেখ বোরহানউদ্দিন কলেজে খুরশিদ আলম প্রথম গিয়েছিলেন রবীন্দ্র সংগীত ১৯৬৫ সালে পাকিস্তান সরকার রবীন্দ্র সংগীত গাওয়া বন্ধ করে দেয়।তখন তিনি রেডিওতে আধুনিক গানের শিল্পী হওয়ার জন্য অডিশন দেন।

জনপ্রিয় কণ্ঠশিল্পী আব্দুল আলিম ও আব্বাস উদ্দিন আহমেদের পর মোহাম্মদ খুরশীদ আলম আপন প্রতিভাবলে দরাজ মিষ্টি মধুর শুরে সংগীত ভবনে তার শক্ত অবস্থান গড়ে তোলেন।

শিল্পী মাহমুদুন্নবী, আপেল মাহমুদ,বশির আহমেদ, মোহাম্মদ আলী সিদ্দিকী, রথীন্দ্রনাথ রায়, ইন্দ্রমোহন রাজবংশী,ও সুবীর নন্দীর মতো গুণী শিল্পীরা তার সমকক্ষ ছিলেন। সত্তর ও আশির দশকে বিনোদনের একমাত্র মাধ্যম রেডিও ও টেলিভিশনের যুগে বাংলাদে শের শ্রোতাদের নয়নমণি ছিলেন জয়পুরহাট জেলার এই কৃতি সন্তান।

জনাব খুরশিদ আলম বেতারে গান গাইতে এসে প্রথম পরিচয় হয় প্রখ্যাত সংগীত পরিচালক সমর দাসের সঙ্গে।এরপর পরিচয় হয় আর এক বিখ্যাত সংগীত পরিচালক আজাদ রহমানের সঙ্গে।১৯৬৭ সালে আজাদ রহমানের সুরে কন্ঠ দেন “তোমার দু হাত ছুঁয়ে শপথ নিলাম থাকব তোমারি আমি কথা দিলাম”এবং সেই বছর জনপ্রিয়তা পায় আরেক গান চঞ্চলা দুই নয়নে বলো না কি খুঁজছো”

১৯৬২ সনে বাবুল চৌধুরী পরিচালিত সিনেমা আগন্তকে” তিনি প্রথম সিনেমার গান পরিবেশন করেন গানটি শিরোনাম ছিলোঃ বন্দী পাখির মত মনটা কেঁদে মরে”।

গানের সংখ্যাঃ

১৯৬৯ সাল থেকে ২০০৭ সাল পর্যন্ত তিনি প্রায় ৫০০শত চলচ্চিত্রে সংগীত পরিবেশন করেন। তিনি ৪২৫টি সিনেমায় গান পরিবেশন করেন।

সংগীত ভুবনে তার অসামান্য অবদানের জন্য বাংলাদেশ সরকার তাকে ২০১৮ সালে একুশে পদকে ভূষিত করেন।এই মহান গুণী শিল্পী বর্তমানে মাঝে মাঝে বিভিন্ন বাংলা টি,ভি চ্যানেলে আসলেও অধিকাংশ সময় অবসর জীবন যাপন করছেন।

শিল্পীর গাওয়া জনপ্রিয় গানঃ

(১)তোমরা যারা আজ আমাকে ভাবছো মা (লালু ভুলু)

(২) মাগো মা ওগো মা আমারে বানাইলে তুমি (সমাধি)

(৩) বাপের চোখের মনি নয় মায়ের সোনার (জোকার) (৪)মাগো তোর কান্না আমি সইতে পারিনা দোহাই মা।

(৫) চুমকি চলেছে একা পথে সঙ্গী হলে (দোস্ত দুশমন)

(৬) বন্দী পাখির মত মনটা কেঁদে মরে (আগন্তুক)

(৭) ধীরে ধীরে চল ঘোড়া সাথী বড় আন (শাপ মুক্তি)

(৮) ওদুটি নয়নে স্বপনে চয়নে নিজে (অশ্রু দিয়েলেখা)

(৯) তোমার দুহাত ছুঁয়ে শপথ নিলাম (আধুনিক গান)

(৯) চঞ্চলা দুই নয়নে বলো নাকি খুচ্ছ(আধুনিক গান)

(১০) ঐ আকাশকে সাক্ষী রেখে ওই বাতাসকে সাক্ষী

(১১)ঐ আঁকাবাঁকা নদীর ধারে ছিলো(আলী হোসেন)

(১২) একটি রাতের গল্প তুমি হাজার রাতের মর্জিনা। (১৩)যদি বউ সাজো গো আরো সুন্দর লাগবে গো।

(১৪) ও অনুপমা ও নিরুপমা পাখির নীড়ের মত দুটি

(১৫) ও সাগর কন্যারে কাঁচা সোনা গায়ে তোর রুপের।

(১৬) শোন ওগো মনেরও মিতা শোনো ওগো।

(১৭) হীরার চেয়ে দামি সোনার চেয়ে নামি আমার না

(১৮) প্রেম করেছো তুমি আর মন দিয়েছি আমি।

(১৯) কথা দাও সাথী হবে কথা দাও সাথী হবে।

(২০) চুপি চুপি বল কেউ জেনে যাবে জেনে যা( নিশান) (২১) সোনা চান্দি মতি মহল কিছুই চাইনা শুধু একটা।

(২২) সংগীত ভুবনে লেখাপড়া জানতাম যদি আমার।

(২৩) ও চোখে চোখ পড়েছে যখনই আমি হলেম।

(২৪) মুন্না আমার লক্ষী সোনা আমার নয়ন মনি।

(২৫) ও আমি বাঘ শিকার যাইমু বন্দুক লইয়া রেডি।

আজ এই বরেণ্য কণ্ঠশিল্পীর জন্মদিনে জানাই গভীর শ্রদ্ধা ও ভালোবাসা।

দিনাজপুরে বাহাদুর বাজার কুলি শ্রমিক ইউনিয়নের নব-নির্বাচিত কার্য্যনির্বাহী সদস্যদের শপথ বাক্য পাঠ ও অভিষেক অনুষ্ঠিত

মো: মেহেদী হাসান ফুয়াদ দিনাজপুর জেলা প্রতিনিধি প্রকাশিত: শনিবার, ২ আগস্ট, ২০২৫, ৪:৫৫ পিএম
দিনাজপুরে বাহাদুর বাজার কুলি শ্রমিক ইউনিয়নের নব-নির্বাচিত কার্য্যনির্বাহী সদস্যদের শপথ বাক্য পাঠ ও অভিষেক অনুষ্ঠিত

২ আগষ্ট শনিবার বাহাদুর বাজার কুলি শ্রমিক ইউনিয়ন (রেজিঃ নং- রাজ-২২৬৭) এর নব নির্বাচিত কার্য্যকরী কমিটির সদস্যদের শপথ বাক্য পাঠ ও অভিষেক অনুষ্ঠিত হয়েছে।
নব- নির্বাচিত সভাপতি- মোঃ আব্দুস সাত্তার, সহ সভাপতি- মোঃ শরিফুল ইসলাম সেলি, সাধারণ সম্পাদক মোঃ আনিসুর রহমান, সহ সাধারণ সম্পাদক, আবুল কালাম (১), সাংগঠনিক সম্পাদক মোঃ এনামুল হক, অর্থ সম্পাদক- আবুস সালাম ও কার্র্য্যনির্বাহী পরিষোধের সদস্য মোঃ কমর আলী শেখ ও মোঃ বিশালকে ইউনিয়নের গঠনতন্ত্র অনুর্যায়ী শপথ বাক্য পাঠ করান জাতীয় শ্রমিক ফেডারেশান দিনাজপুর জেলা শাখার সভাপতি রবিউল আউয়াল খোকা। এসময় উপস্থিত ছিলেন ইউনিয়নের প্রধান উপদেষ্টা ও প্রধান নির্বাচন কমিশনার হবিবর রহমান। উল্লেখ্য, বাহাদুর বাজার কুলি শ্রমিক ইউনিয়ন (রেজিঃ নং- রাজ-২২৬৭) এর ত্রি-বার্ষিক নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছিল গত ২ জুলাই ‘২০২৫। নির্বাচনে উপরোক্ত ৮জন প্রার্থী বিজয়ী হন।

দেশের উন্নয়ন ও ন্যায় বিচারে ধানের শীষের প্রতি জনগণের আস্থা : ফজলে রাব্বি মন্ডল ফিরোজ

বগুড়া থেকে মোঃ হাফিজুর রহমান প্রকাশিত: শনিবার, ২ আগস্ট, ২০২৫, ৪:৫১ পিএম
দেশের উন্নয়ন ও ন্যায় বিচারে ধানের শীষের প্রতি জনগণের আস্থা : ফজলে রাব্বি মন্ডল ফিরোজ

গাবতলী উপজেলা বিএনপির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক, গাবতলী উপজেলা পরিষদের সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান জনাব ফজলে রাব্বি মন্ডল ফিরোজ জানিয়েছেন —
আমাদের দেশ চলে মানুষের ঘাম আর পরিশ্রমের করের টাকায়। প্রতিটি রাস্তা, স্কুল, হাসপাতাল, সরকারি সেবা ও অবকাঠামো জনগণের টাকায় গড়ে উঠেছে।
কিন্তু বিগত ফ্যাসিস্ট শাসন আর আজকের কর্তৃত্ববাদী মনোভাব দেশের মানুষের ন্যায্য অধিকারকে অবমূল্যায়ন করেছে — মানুষের ভোটাধিকার হরণ হয়েছে, মতপ্রকাশের স্বাধীনতা সীমিত হয়েছে, গণতন্ত্রকে পদদলিত করা হয়েছে। স্বজনপ্রীতি, লুটপাট আর দুর্নীতি সাধারণ মানুষের জীবনকে জিম্মি করে রেখেছে।
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) বিশ্বাস করে—গণতন্ত্র মানে শুধু ভোট নয়, মানুষের কথা শোনা, মত প্রকাশের স্বাধীনতা আর সবার জন্য ন্যায়বিচার নিশ্চিত করা।
আমাদের আপোষহীন নেত্রী, তিনবারের নির্বাচিত প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া দেশের গণতন্ত্র ও জনগণের অধিকার রক্ষায় আজও আপোষহীনভাবে সংগ্রাম করে যাচ্ছেন। বিএনপি জনগণের অধিকার, অর্থনৈতিক মুক্তি এবং দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষার লড়াইয়ে সবসময়ই জনগণের পাশে দাঁড়িয়েছে।
বিএনপি সরকারের সময় দেশের মানুষের ভাগ্য উন্নয়নের পথে ছিল, গণতন্ত্র ও মানুষের কথা বলার অধিকার সুরক্ষিত ছিল — যা আজ হরণ হয়েছে।
আগামী নির্বাচন দেশের গণতন্ত্র ও মানুষের অধিকার রক্ষার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আমরা জনগণকে আহ্বান জানাই—আপনাদের শক্তি ও অধিকারকে সঠিকভাবে কাজে লাগিয়ে দেশের উন্নয়ন ও ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার জন্য বিজয়ের প্রতীক ধানের শীষে ভোট দিন, আপনার আস্থা ও বিশ্বাস প্রকাশ করুন।
বিএনপি জনগণের কাছে দায়বদ্ধ। আমরা প্রতিশ্রুতিবদ্ধ সুশাসন, স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতার পক্ষে। দেশের প্রতিটি টাকার যথাযথ ব্যবহার নিশ্চিত করতে এবং জনগণের অধিকার প্রতিষ্ঠায় একযোগে কাজ করাই আমাদের অঙ্গীকার। অন্যায়-অবিচারের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ থাকাটাই গণতন্ত্রের প্রকৃত শক্তি।
আমরা বিশ্বাস করি—ধানের শীষে জনগণের এই আস্থা গণতন্ত্র, উন্নয়ন আর ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার হাতিয়ার হয়ে উঠবে।

মধ্যবয়স্ক নারীর ভালবাসা এক নীরব নদীর মতো

Masud Parves প্রকাশিত: শনিবার, ২ আগস্ট, ২০২৫, ৪:৪৯ পিএম
মধ্যবয়স্ক নারীর ভালবাসা এক নীরব নদীর মতো

মধ্যবয়সী নারীকে বাইরে থেকে দেখে কেউ বুঝতে পারে না, তার ভেতর কতটা জীবন বয়ে চলে। তার মুখে হয়তো একরাশ শান্তি, চোখে একটুখানি ক্লান্তি—কিন্তু এই চেহারার ভেতরে আছে এক গভীর নদী, যেটা ধীরে ধীরে বয়ে যায়। এই নদী যেন নীরব, তবে থেমে নেই। প্রতিদিনের অভিজ্ঞতা, ভালোবাসা, হারানো-বিলুপ্ত কিছু স্মৃতি—সব মিলে তার কামনা তৈরি হয় এক নতুন রূপে, এক অনন্য ভাষায়।
এই বয়সে সে আর কারো মন জেতার জন্য হাসে না। সে নিজেকে লুকিয়ে রাখে না, সাজিয়ে তোলে না কেবল কারো নজর কাড়ার জন্য। বরং সে নিজেকে ভালোবাসে গভীরভাবে। জানে—তার শরীর ঠিক যেমন, তেমনটাই সুন্দর। তার যৌনতা এখন আর দেহের খেলায় সীমাবদ্ধ নয়, বরং তা হয়ে উঠেছে বোঝাপড়ার, সম্মান আর সংবেদনের জায়গা।
তরুণ বয়সের কামনা হঠাৎ জ্বলে ওঠে, হঠাৎ নিভেও যায়। সেখানে থাকে আবেগের ঝড়, না বুঝে ফেলার এক উন্মাদনা। কিন্তু মধ্যবয়সী নারীর কামনা অনেক বেশি ধৈর্যের, অনেক বেশি আত্মবিশ্বাসের। সে জানে, কীভাবে তার শরীরের প্রতিটি প্রতিক্রিয়া বোঝে নিতে হয়। সে জানে, কখন আগলে রাখতে হয় নিজেকে, আর কখন খুলে দিতে হয় সমস্ত দরজা।
এই নারী কাউকে ছুঁতে চায়—কিন্তু ছোঁয়াটার আগে সে বোঝে নেয় সেই মানুষটার ভেতরটা। সে শুধু শরীর খোঁজে না—সে এমন একজন সঙ্গী খোঁজে, যার স্পর্শে থাকে শ্রদ্ধা, যার চোখে থাকে নিরাপত্তা। সে জানে কার পাশে ঘুমালে শান্তি নামে, আর কার পাশে থাকলে ভালোবাসা শুকিয়ে যায়।
তার কামনা আর শিশুর মতো নিষ্পাপ নয়। বরং তাতে এক ধরনের প্রাপ্তবয়স্ক মমতা থাকে, থাকে বোঝাপড়া। সে জানে কখন চাওয়া, কখন না বলা। সে জানে, ‘না’ বলাটাও নিজের প্রতি এক রকম ভালোবাসা। তার ভালোবাসা এখন আর পাগলামি নয়—তা গভীর, সযত্নে বাছাই করা, বোধসম্পন্ন।
সমাজ হয়তো ভাবে এই বয়সের নারী নিঃসাড়, নিঃস্পৃহ। কিন্তু তারা জানে না, তার ভেতরটায় প্রতিদিন ঢেউ খেলে যায়। তার চোখে জমে থাকা পুরনো গল্পের আলো ঝিলমিল করে, তার হাসিতে মিশে থাকে না বলা ভালোবাসার রেশ। এই নারী চাইলেই কারো জীবনে নীরবে ঢুকে যেতে পারে, আবার কাউকে বিদায়ও জানাতে পারে নিঃশব্দে—এক বিন্দু তিক্ততা ছাড়াই।
তার যৌনতা আজ আর কারো কাছ থেকে অনুমতি চায় না। সে নিজের শরীর, নিজের কামনা, নিজের মনের দায়িত্ব নিজেই নেয়। সে জানে—কে তার জলের গভীরে স্নান করার যোগ্য, আর কে কেবল পাথর ছুড়ে জল ঘোলা করতে চায়।
মধ্যবয়স মানে ক্ষয় নয়, সেটি এক নবজন্ম। একজন নারী এই বয়সে এসে হয়তো সবচেয়ে বেশি উজ্জ্বল হয়—যেন সন্ধ্যার আলোয় জ্বলে ওঠা দীপ, যা সারা দিনের ক্লান্তিকে শান্ত করে। তার কামনা আগুন নয়—তা আলো। তা জ্বলিয়ে দেয় না, তা গায়ে মেখে থাকে।
এক নদী, যে জানে কখন কার দিকে পথ খুলে দিতে হয়, আর কখন নিজেকে আগলে রাখতে হয়।
যে জানে, ভালোবাসা মানে কারো হাত ধরা নয়—বরং কারো হাতে নিজের হাত রাখার মতো আত্মবিশ্বাস অর্জন করা।

error: Content is protected !!