রবিবার, ৩ আগস্ট ২০২৫, ১৭ শ্রাবণ ১৪৩২
রবিবার, ৩ আগস্ট ২০২৫, ১৭ শ্রাবণ ১৪৩২

মেয়েদের সেনাবাহিনী মাঠে যা করনীয়

ইউ বি টিভি ডেস্ক প্রকাশিত: শুক্রবার, ১৮ জুলাই, ২০২৫, ৩:৫১ পিএম | 75 বার পড়া হয়েছে
মেয়েদের সেনাবাহিনী মাঠে যা করনীয়

সেনাবাহিনী তে শুধু মেয়েদের কিছু তথ্য👮

মেয়েদের সেনাবাহিনী মাঠে যা করনীয়👎👎

সেনাবাহিনীর লাইনে দাড়ানোর আগে অবশ্যই যে বিষয় খেয়াল রাখবেন।
১. ভদ্রতা বজায় রাখুন । কোন প্রকার বেয়াদবি করলে কঠোর শাস্তি তখনই দেওয়া হবে।
২. শরীর উপর থেকে নিচ একেবারে ক্লিন সেভ করা। (গোপনাঙ্গ সহ মেডিকেল এর জন্য)
৩. চুল সাধারন ভাবে রাখবেন। কারণ চুলের ধরন
দেখেই অনেককে বাতিল করা হয়। মানে অগোছালো চুল সেনাবাহিনীতে অপছন্দ।
৪. মোবাইল ফোন না নিলে ভালো। তবে যদি ফোন নিয়ে যান তাহলে ফোনে অশ্লিল বা খারাপ কোন কন্টেন্ট/SMS/ Video ইত্যাদি থাকতে পারবে না। (না জানিয়ে চ্যাক করবে)
৫. সততা বা সত্যি কথা বলুন।
৬. ঘোষ থেকে বিরত থাকুন। (দিতে চাইলে মার+জেল হবে)
৭. পরিক্ষার জন্য। সাধারন গনিত সূত্র, সাধারন জ্ঞান আর কিছু ইংরেজি অনুবাদ বা পেরেগ্রাফ জানা থাকলেই চলবে।
৮. আপনি যদি পাবলিক স্কেলে অর্থাৎ মাপের ফিতায় 5.8″ হয়ে থাকেন তাহলে সেনাবাহিনীর মাপে সেটা 5.7″/5.⅞” হবে। কারন আমাদের স্কেলে একটু বেশি বারতি থাকে।
৯. সেনানিবাসে কোন সেলফি বা ছবি তোলা নিষেধ।
১০. আপনি লিখিত পরীক্ষা দেওয়ার সময় নিজের মাথা ভুলে’ও ডানবামে নড়াচড়া করবেন না।
১১. বাইভায় ( মৌখিক ) সবকটি প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার চেষ্টা করুন।
১২. সেনানিবাস গেইট এ গিয়ে এদিক ওদিক ঘুরাঘুরি করবেন না।
১৩. খুব বেশি সাজগোজ না করাই ভাল, সাধারন ভাবে চলার চেষ্টা করবেন।
১৪. আপনার A to Z জামা কাপর ব্যাগ করে নিয়ে যাবেন মেডিকেল এ ধরকার পড়তে পারে
১৬. শরীরলে কোনো টেটু+ কার ও নাম লেখা তাকলে যাওয়ার ধরকার নাই।
১৭.আপনাদের মাঠ কার্যক্রম করবে মেয়ে অফিসার রা এবং মেডিকেল ও মেয়েরাই করবে তাই যখন যা বলা হয় লজ্জা বাদ দিয়ে করে ফেলুন নইলে বাদ দেওয়া হবে।
১৮. যার যার personality ভেবে যাবেন। আপনি কোনো বাজে অভ্যাস এ শিকার থাকলে পরিচিত কোনো সেনাবাহিনী কে লজ্জা না ভেবে বলে এটার সমাধান করে যাওয়ার চেষ্টা করবেন।

স্বামী-স্ত্রীর সম্পর্কটা এখন এত ঠুনকো কেন?

ইউ বি টিভি ডেস্ক প্রকাশিত: রবিবার, ৩ আগস্ট, ২০২৫, ৩:৩৪ পিএম
স্বামী-স্ত্রীর সম্পর্কটা এখন এত ঠুনকো কেন?

স্বামী-স্ত্রীর সম্পর্কটা এখন এত ঠুনকো কেন?
( এক বৃদ্ধা মায়ের কণ্ঠে হারিয়ে যাওয়া ভালোবাসার গল্প)
> “আমার স্বামীর পাশে থাকা ছাড়া আমি কখনো ডাঙ্গায় কাজেও যাইনি। উনি গোসল করবেন বলে লুঙ্গি-গামছা এগিয়ে দিয়েছি। দাঁড়িয়ে থেকেছি, যাতে উনি কিছু খুঁজতে না হয়।”
🔸 ঘরে ফ্যান ছিল না, এসিও ছিল না — তবুও আমি দাঁড়িয়ে বাতাস দিতাম, তরকারি সাজিয়ে রাখতাম, উনি খেয়ে ঘুমাতে যেতেন, আমি পরে খেতাম।
> “আমার স্বামী খাওয়া ছাড়া আমি কখনো ভাত মুখে দিইনি। উনি না খেলে আমি খেতাম না।”
🔸 আমি বলতাম, তুমি একটু ঘুমাও। তারপর আমি খেতাম।
🔸 আন্নের বিটিরা আজ শীতল ছায়ায় বসে মোবাইল চাপরে। স্বামী ডিউটি করে ঘরে আসে, পাত্তা নাই। খাবারটা রাখা — খাবে কি না, খোঁজ নাই।

🟥 এখনকার চিত্র:
🔸 স্বামী বাসায় এলে কেউ পানি এগিয়ে দেয় না, কেউ জিজ্ঞেসও করে না কিছু লাগবে কি না।
🔸 খাওয়ার টেবিলে স্বামী বসে — স্ত্রী তখন ফোনে ব্যস্ত।
🔸 জামা-প্যান্ট, গামছা, খাবার, সালাদ… এসব যেন এখন স্বামীর একার দায়িত্ব!
🔸 এমনকি কেউ কেউ বলে: “ওর তো হাত আছে, নিজেই করে নিক!”

💔 তাই আজ এত অশান্তি, এত ভাঙন, এত পরকীয়া…
> “তোমার স্বামী বাইরে কাজ করে, ঘরে ফিরে তোমার মুখ দেখে শান্তি না পেলে, সেও একদিন অন্য কারো মুখে শান্তি খুঁজে নেবে।”

🔖 বৃদ্ধা মায়ের শেষ কথা:
> “স্বামীকে ভালোবাসো, তার প্রতি ভক্তি রাখো। সে তোমার কখনো হাত ছাড়বে না।
ভালোবাসা শুধু কথায় নয়, সেবায়, মনোযোগে, শ্রদ্ধায় প্রকাশ পায়।”

🌿 আজকের প্রশ্ন:
আমরা কি আজও সেই ভালোবাসা, সেই দায়িত্ববোধ ধরে রাখতে পারছি?

মোঃ মিঠু মিয়া গাইবান্ধা

পলাশবাড়ীতে শিশুকে ধর্ষণচেষ্টা, অভিযুক্ত আটক

মোঃ মিঠু মিয়া গাইবান্ধা প্রকাশিত: রবিবার, ৩ আগস্ট, ২০২৫, ৩:০১ পিএম
পলাশবাড়ীতে শিশুকে ধর্ষণচেষ্টা, অভিযুক্ত আটক

গাইবান্ধা জেলার পলাশবাড়ী উপজেলার ভবানিপুর এক শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টার অভিযোগে এক ব্যক্তিকে আটক করেছে সেনাবাহিনী।

শনিবার দুপুর ৩টার দিকে অভিযুক্ত শাকিল একই গ্রামের একটি শিশুকে ফাঁকা জায়গায় নিয়ে গিয়ে ধর্ষণের চেষ্টা করে। শিশুটির চিৎকারে স্বজনরা দ্রুত এগিয়ে এলে শাকিল পালিয়ে যায়।

একই দিন রাত ২টার দিকে গাইবান্ধা সেনা ক্যাম্পের একটি দল ভবানিপুর গ্রামের একটি বাড়িতে অভিযান চালিয়ে শাকিলকে আটক করে। আটক শাকিল একই গ্রামের বাসিন্দা।

গাইবান্ধা সেনা ক্যাম্পের কমান্ডার জানান, অভিযুক্তকে পলাশবাড়ী থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে এবং তার বিরুদ্ধে ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগে মামলা করার প্রক্রিয়া চলছে। তিনি আরও জানান, সেনাবাহিনী ও আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর যৌথ তৎপরতা চলমান থাকবে।

সেনা ক্যাম্প কমান্ডার সাধারণ জনগণকে যেকোনো অপরাধের তথ্য দিয়ে প্রশাসনকে সহযোগিতা করার আহ্বান জানিয়েছেন।

এস এম সালমান হৃদয়, বগুড়া

রাজনীতিতে এক নিবেদিত প্রাণ সৈনিক আলহাজ্ব মোঃ আব্দুল করিম

এস এম সালমান হৃদয়, বগুড়া প্রকাশিত: রবিবার, ৩ আগস্ট, ২০২৫, ১২:৪৫ পিএম
রাজনীতিতে এক নিবেদিত প্রাণ সৈনিক আলহাজ্ব মোঃ আব্দুল করিম

রাজনীতি তাঁর জন্য কোনো পেশা নয়, ছিল না কখনো ব্যক্তিস্বার্থের মাধ্যমও। বরং রাজনীতি তাঁর কাছে একটি ত্যাগের পথ, দেশের ও দলের জন্য নিবেদিত থেকে মানুষের পাশে দাঁড়ানোর এক মহান ব্রত। আলহাজ্ব মোঃ আব্দুল করিম সেই বিরলপ্রজ নেতাদের একজন, যিনি ছাত্রজীবন থেকেই রাজনীতির সাথে যুক্ত হয়ে এখন বিএনপির কাহালু উপজেলার শক্তিশালী ভিত্তির অন্যতম রূপকার। তিনি বর্তমানে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল-বিএনপি কাহালু উপজেলা শাখার সাংগঠনিক সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। দলের প্রতিটি দুঃসময়ে তিনি ছিলেন অটল, কর্মীদের প্রেরণা দিয়ে সাহস জুগিয়েছেন মাটির কাছের ভাষায়, মাটির কাছের মানুষ হয়েই। ছাত্রজীবনে কাহালু হাই স্কুল থেকে শুরু করে সরকারি আজিজুল হক কলেজে পড়াকালীন সময়েই বিএনপির আদর্শে দীক্ষিত হয়ে রাজনীতির মাঠে সক্রিয় হন। শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান বীর উত্তম, গণতন্ত্রের মা দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া এবং বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের প্রতি তাঁর অগাধ শ্রদ্ধা ও ভালোবাসা তাঁকে একটি স্পষ্ট রাজনৈতিক দর্শনের ধারক করে গড়ে তুলেছে। তিনি রাজনীতির পাশাপাশি একজন সৎ, দায়িত্বশীল এবং নিষ্ঠাবান শিক্ষক। বর্তমানে তিনি ডঃ আব্দুস সোবহান উচ্চ বিদ্যালয়ে সহকারী শিক্ষক হিসেবে কর্মরত। শিক্ষকতার পাশাপাশি শিক্ষা অধিকার রক্ষার সংগ্রামে তিনি অগ্রণী ভূমিকা রাখছেন। তিনি বাংলাদেশ শিক্ষক সমিতি, কাহালু উপজেলা শাখার সাধারণ সম্পাদক এবং কাহালু উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষক-কর্মচারি কল্যাণ সমিতির সহ সাধারণ সম্পাদক হিসেবেও দায়িত্ব পালন করছেন। তাঁর নেতৃত্বে শিক্ষক সমাজ সংগঠিত হয়েছে, শক্তিশালী হয়েছে তাদের ন্যায্য দাবিতে। শুধু রাজনীতি ও শিক্ষকতাই নয়, ব্যবসায়িক সততাও তাঁর পরিচয়ের অংশ। তিনি মেসার্স এন.এস.পি ব্রিকস এবং সততা ট্রেডার্স এর সত্ত্বাধিকারী। ব্যবসায়িক অঙ্গনেও তিনি যেমন সৎ, তেমনি জনবান্ধব। কর্মীদের সুখে-দুঃখে তিনি সবসময় পাশে থাকেন, মানবিক নেতৃত্বের পরিচয় দেন প্রতিটি পদক্ষেপে। এলাকাবাসী এবং কর্মীরা তাঁকে একজন সহজ-সরল, বিনয়ী এবং দায়িত্বশীল মানুষ হিসেবে জানেন। তাঁর জনপ্রিয়তা কিংবা গ্রহণযোগ্যতা কখনো চিৎকারে তৈরি হয়নি, তৈরি হয়েছে নিরব সেবায়, অব্যাহত ত্যাগে এবং মানবিক সহমর্মিতায়। সাংবাদিকদের প্রতি রয়েছে তাঁর গভীর শ্রদ্ধা। সবসময় তিনি সংবাদকর্মীদের স্বাধীনতা ও নিরাপত্তার পক্ষে থাকেন, যার ফলে তিনি সাংবাদিকবান্ধব নেতা হিসেবেও পরিচিত। রাজনীতি, শিক্ষা, ব্যবসা ও সমাজসেবার এই দুর্লভ সমন্বয়ে গঠিত মানুষটির নাম আলহাজ্ব মোঃ আব্দুল করিম—যিনি আজ কাহালুর গর্ব, তৃণমূল বিএনপির আশার আলো, একজন আদর্শবান শিক্ষক ও মানবিক সংগঠক। সত্যিকার অর্থেই তিনি রাজনীতির ময়দানে এক নিবেদিত প্রাণ সৈনিক, যাঁর পথচলা আগামী প্রজন্মের জন্য অনুপ্রেরণার বাতিঘর হয়ে থাকবে।

error: Content is protected !!