কোন কমিটিতে নাম উঠেনি
বিএনপির রাজপথের সম্মূখ যোদ্ধা মতিন: তিরস্কৃত হচ্ছে প্রতিনিয়ত


এতোবছর প্রকাশ্যে বিএনপি করেনি, আওয়ামী লীগের সাথে আঁতাত করে চলেছে। তারাই সুবিধাস্থানে। কিন্তু ত্যাগী-নির্যাতিত আর দলের নিবেদিত নেতা এখন কোনঠাঁসা। তিনি হলেন, মিজানুর রহমান মতিন কাজী।
মতিন কাজী সাবেক যুবদলের সাংগঠনিক সম্পাদক, সাবেক যুবদলের সাধারণ সম্পাদক, সাবেক ইউনিয়ন বিএনপি প্রচার সম্পাদক। ২০১৫ সালে আহ্বায়ক কমিটির ইউনিয়ন বিএনপি’র সদস্য ও ২০১৬ সালে বিএনপি র ধানের শীতের চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী ছিলো। ২০০০ সালে সদর দক্ষিণে যুবদলের সদস্য ছিলো। এছাড়া বিগত ২০০০ সালে হইতে এপর্যন্ত রাজনীতির ১০টি মামলা। তিনবার কারাবাস করেছেন। সর্বমোট ২০০ দিনের মতো কারাবন্দী ছিলেন তিনি।
কিন্তু বর্তমানে দলের কোন কমিটিতে তার ঠাঁই হয়নি। তার এখন কোন পদ নেই। তার দাবি, দলের নেতারা তাকে এখন উপক্ষিত করে রেখেছে। বিগত দিনে জেল-জুলুম না হয়েও তারা আজ মস্ত নেতা হলেও এই মতিন স্বৈরাচারদের বিরুদ্ধে মাঠে ছলো এক্টিভ। এভাবেই ঝড়ে যাচ্ছে মতিনের মতো ত্যাগী নেতারা।
ভিডিওটি ২০১৩ সালের। শতশত আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর উপস্থিতি উপেক্ষা করে বিক্ষোভের সময় মাঝিরা বন্দর থেকে গ্রেফতার হয় মতিন কাজিসহ জামাত-ছাত্রশিবির, বিএনপির অনেক নেতা কর্মী। সেদিন কিন্তু বর্তমান যারা নেতা তাদের মাঠে সক্রিয় দেখা যায়নি। শুধু ফটোশেসন দিয়ে পোকারপার! তবে মতিন এর মত নেতারা রাজপথ থেকে পালিয়ে যায়নি।