বুধবার, ১৮ জুন ২০২৫, ৩ আষাঢ় ১৪৩২
বুধবার, ১৮ জুন ২০২৫, ৩ আষাঢ় ১৪৩২

কোন কমিটিতে নাম উঠেনি

বিএনপির রাজপথের সম্মূখ যোদ্ধা মতিন: তিরস্কৃত হচ্ছে প্রতিনিয়ত

স্টাফ রিপোর্টার মোঃ হাফিজুর রহমান প্রকাশিত: শনিবার, ১৪ জুন, ২০২৫, ৪:১২ পিএম | 174 বার পড়া হয়েছে
বিএনপির রাজপথের সম্মূখ যোদ্ধা মতিন: তিরস্কৃত হচ্ছে প্রতিনিয়ত

এতোবছর প্রকাশ্যে বিএনপি করেনি, আওয়ামী লীগের সাথে আঁতাত করে চলেছে। তারাই সুবিধাস্থানে। কিন্তু ত্যাগী-নির্যাতিত আর দলের নিবেদিত নেতা এখন কোনঠাঁসা। তিনি হলেন, মিজানুর রহমান মতিন কাজী।

মতিন কাজী সাবেক যুবদলের সাংগঠনিক সম্পাদক, সাবেক যুবদলের সাধারণ সম্পাদক, সাবেক ইউনিয়ন বিএনপি প্রচার সম্পাদক। ২০১৫ সালে আহ্বায়ক কমিটির ইউনিয়ন বিএনপি’র সদস্য ও ২০১৬ সালে বিএনপি র ধানের শীতের চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী ছিলো। ২০০০ সালে সদর দক্ষিণে যুবদলের সদস্য ছিলো। এছাড়া বিগত ২০০০ সালে হইতে এপর্যন্ত রাজনীতির ১০টি মামলা। তিনবার কারাবাস করেছেন। সর্বমোট ২০০ দিনের মতো কারাবন্দী ছিলেন তিনি।

কিন্তু বর্তমানে দলের কোন কমিটিতে তার ঠাঁই হয়নি। তার এখন কোন পদ নেই। তার দাবি, দলের নেতারা তাকে এখন উপক্ষিত করে রেখেছে। বিগত দিনে জেল-জুলুম না হয়েও তারা আজ মস্ত নেতা হলেও এই মতিন স্বৈরাচারদের বিরুদ্ধে মাঠে ছলো এক্টিভ। এভাবেই ঝড়ে যাচ্ছে মতিনের মতো ত্যাগী নেতারা।

ভিডিওটি ২০১৩ সালের। শতশত আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর উপস্থিতি উপেক্ষা করে বিক্ষোভের সময় মাঝিরা বন্দর থেকে গ্রেফতার হয় মতিন কাজিসহ জামাত-ছাত্রশিবির, বিএনপির অনেক নেতা কর্মী। সেদিন কিন্তু বর্তমান যারা নেতা তাদের মাঠে সক্রিয় দেখা যায়নি। শুধু ফটোশেসন দিয়ে পোকারপার! তবে মতিন এর মত নেতারা রাজপথ থেকে পালিয়ে যায়নি।

❐ অধম রোমিও

বিষাক্ত প্রতিদান

❐ অধম রোমিও প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ১৭ জুন, ২০২৫, ৪:০৩ পিএম
বিষাক্ত প্রতিদান

আমি নিষ্ঠুর তুমি মায়াবতী,
আমি পদ্দজা তুমি পদ্মাবতী,
আমি কাটা তুমি গোলাপ,
আমি গল্প তুমি আলাপ।
আমি হাঁসি তুমি সুহাসিনি।
আমি আগুন তুমি পানি।
আমার কবিতার প্রতি পাতায় চেয়েছি তোমায়,
বুনেছি তোমাকে আমার ভালোবাসায়।
আমি কবি তুমি উপন্যাস,
আমি মিথ্যে তুমি বিশ্বাস।
আমি রাগ তুমি শান্ত,
তোমার ভালোবাসায় আমি জীবন্ত।
আমি পাথর তুমি ফুল
আমি নদী তুমি কুল।
আমি ঝরা পালক তুমি গহীন লতা।
আমার প্রতিমায় তুমি নীরবতা।

ভলিবল রেফারি প্রশিক্ষণ ২০২৫ এর সেরা ভাঙ্গুড়ার সাখাওয়াত হোসেন

ইউ বি টিভি ডেস্ক প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ১৭ জুন, ২০২৫, ৩:৫৪ পিএম
ভলিবল রেফারি প্রশিক্ষণ ২০২৫ এর সেরা ভাঙ্গুড়ার সাখাওয়াত হোসেন

ভলিবল রেফারি প্রশিক্ষণ কোর্স-২০২৫ এর ফলাফলে প্রথম স্থান অর্জন করেছেন পাবনার ভাঙ্গুড়া উপজেলার ছেলে সাখাওয়াত হোসেন। প্রশিক্ষণে সর্বোচ্চ ২৫০ নম্বর পেয়ে শীর্ষস্থান অর্জন করেন।

তিনি ভাঙ্গুড়া পৌর শহরের চৌবাড়ীয়া মাষ্টার পাড়া মহল্লার আলহাজ্ব শেখ আব্দুস সামাদ মাষ্টারের ছেলে।
সম্প্রতি ভলিবল রেফারি প্রশিক্ষণ কোর্সের ফল প্রকাশ করে বাংলাদেশ ভলিবল রেফারিজ এসোসিয়েশন।ভলিবল রেফারি প্রশিক্ষণ কোর্সের কোর্স প্রশিক্ষক আন্তর্জাতিক ভলিবল রেফারি হুমায়ূন মোর্শেদ ও কোর্স পরিচালক জাতীয় ভলিবল রেফারি মো. শহীদুল ইসলাম‌ সাক্ষরিত এই তালিকা প্রকাশ করা হয়।

জানা যায়, সরকারি শারীরিক শিক্ষা কলেজ ঢাকার আয়োজনে এবং বাংলাদেশ ভলিবল ফেডারেশনের তত্ত্বাবধানে অনুষ্ঠিত পাঁচদিন ব্যাপী ভলিবল রেফারি প্রশিক্ষণ কোর্স-২০২৫ সফলভাবে সম্পন্ন হয়। গত ২৪ এপ্রিল থেকে ২৮ এপ্রিল পর্যন্ত পাঁচদিন ব্যাপী সরকারি শারীরিক শিক্ষা কলেজ ঢাকায় এ প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত হয়।
তীব্র এ প্রতিযোগিতায় ১৪১ জনের তালিকায় প্রথম স্থান অধিকার করেন সরকারি শারীরিক শিক্ষা কলেজ ঢাকার ব্যাচেলর অফ ফিজিক্যাল এডুকেশন (বিপিএড) ২০২৪ ব্যাচের শিক্ষার্থী শেখ সাখাওয়াত হোসেন।

সাখাওয়াত হোসেন একজন বহুমাত্রিক ও বহু গুণে গুণান্বিত শিক্ষিত যুবক। কোনো একক পরিচয়ে তাঁকে সীমাবদ্ধ করা সম্ভব নয়। সাখাওয়াত হোসেন একাধারে ভাঙ্গুড়া উপজেলা ক্রীড়া সংস্থার অ্যাডহক কমিটির ক্রীড়া সাংবাদিক, ভাঙ্গুড়া প্রেসক্লাবের ক্রীড়া সম্পাদক, স্বনামধন্য ধারাভাষ্যকার, ভাঙ্গুড়া উপজেলা আনসার কোম্পানী কমান্ডার ও দেশের জনপ্রিয় নিউজ পোর্টাল সময়ের কণ্ঠস্বরে পাবনার ভাঙ্গুড়া উপজেলা প্রতিনিধি হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।

এ বিষয়ে শেখ সাখাওয়াত হোসেন বলেন, উপজেলার শরৎনগর সিনিয়র ফাজিল মাদ্রাসার ক্রীড়া শিক্ষক আব্দুল হামিদ স্যারের অনুপ্রেরণাতেই আজ তিনি পেশাদার রেফারি হিসেবে বাংলাদেশ ভলিবল ফেডারেশনের অন্তর্ভুক্ত হলেন।

তিনি আরও বলেন, প্রশিক্ষণ কোর্সে এতো বেশি প্রত্যাশা ছিল না। তারপরও প্রথম স্থান অধিকার হওয়ায় আল্লাহর কাছে শুকরিয়া জানাই। আমার ফলাফলের পেছনে সবচেয়ে বেশি ভূমিকা রেখেছে আমার কলেজের সম্মানিত প্রভাষক ও সহকর্মীবৃন্দ। ভলিবল রেফারিংয়ে ক্যারিয়ার গড়তে সবার দোয়া ও ভালোবাসা চেয়েছেন তিনি।

রূপগঞ্জ নারায়ণগঞ্জ প্রতিনিধি

বালু নদীতে নিখোঁজ সৃজন সাহার মরদেহ উদ্ধার

রূপগঞ্জ নারায়ণগঞ্জ প্রতিনিধি প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ১৭ জুন, ২০২৫, ৩:৪৯ পিএম
বালু নদীতে নিখোঁজ সৃজন সাহার মরদেহ উদ্ধার

নানার শ্রাদ্ধ খাওয়া আর হল না সৃজন সাহার। বরং নিজের শ্রাদ্ধের আয়োজন করে গেলেন নিজেই। রূপগঞ্জ উপজেলায় বালু নদীতে গোসলে নেমে নিখোঁজ হওয়া সৃজন সাহা (২৮)–এর মরদেহ প্রায় ৪০ ঘণ্টা পর উদ্ধার করা হয়েছে। মঙ্গলবার (১৭ জুন) সকালে রাজধানীর খিলক্ষেত থানার পাতিরা এলাকা সংলগ্ন বালু নদী থেকে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়।

নিহত সৃজন সাহা নরসিংদী সরকারি কলেজ থেকে মাস্টার্স পরীক্ষা দিয়েছেন। তার বাড়ি নরসিংদীর মাধবদী উপজেলার কাশীপুর এলাকায়।

রোববার (১৫ জুন) বিকেলে তিনি রূপগঞ্জের ইছাপুরা এলাকায় বালু নদীতে গোসল করতে গিয়ে নিখোঁজ হন। ওই সময় পরিবারের সঙ্গে নানার শ্রাদ্ধ অনুষ্ঠানে যোগ দিতে তিনি সেখানে যান। বিকেল সাড়ে পাঁচটার দিকে লুঙ্গি পরে নদীতে নামেন সৃজন। একটি ভিডিওতে দেখা যায়, নদীতে সাঁতরে কিছু দূর যাওয়ার পর স্রোতের তীব্রতায় তিনি আর তীরে ফিরতে পারেননি। নদীতীরে দাঁড়িয়ে থাকা ছোট ভাই সূর্য সাহা মোবাইলে ভিডিও ধারণ করছিলেন। তার সামনেই স্রোতে তলিয়ে যান সৃজন।

নিখোঁজের খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের ডুবুরি দল সোমবার সকাল ১০টা থেকে বিকেল পর্যন্ত উদ্ধার অভিযান চালায়। তবে সেদিন স্রোতের তীব্রতা ও অন্ধকারে কোনো সন্ধান পাওয়া যায়নি।

error: Content is protected !!