শনিবার, ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ১২ আশ্বিন ১৪৩২
শনিবার, ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ১২ আশ্বিন ১৪৩২

স্মৃতিধন্য শাহজাদপুরে দীর্ঘ আট বছরের প্রতীক্ষার পর শুরু হচ্ছে রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের স্থায়ী অবকাঠামো নির্মাণ

অবশেষে স্বপ্ন পূরণ—রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের স্থায়ী ক্যাম্পাসের অনুমোদন

ইউ বি টিভি ডেস্ক প্রকাশিত: বুধবার, ১৪ মে, ২০২৫, ৪:১২ পিএম | 185 বার পড়া হয়েছে
অবশেষে স্বপ্ন পূরণ—রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের স্থায়ী ক্যাম্পাসের অনুমোদন

রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাস হবে নদীর মোহনায়, অর্থাৎ প্রাকৃতিক সৌন্দর্য ও ইতিহাস ঘেরা এক জায়গায়। সেই অনুযায়ী আমি নিচে একটি কল্পিত এবং আধুনিক ডিজাইনের বিবরণ দিলাম, যা ৫১৯ কোটি টাকার বাজেটের মধ্যে বাস্তবায়নযোগ্য ও বাংলাদেশি প্রেক্ষাপটে আধুনিক হতে পারে:

রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের কল্পিত স্থায়ী ক্যাম্পাস ডিজাইন (২০২৫–২০২৯)
প্রাকৃতিক ও স্থাপত্যগত পরিকল্পনা:
লোকেশন: যমুনা নদীর মোহনায়—পানি ও সবুজে ঘেরা পরিবেশ।

ডিজাইন থিম: “শান্তিনিকেতনের ছায়ায়, বাংলার আধুনিক বর্ণনায়”

মূল স্থাপনা ও ফিচারসমূহ:
প্রধান ভবন (Administrative & Academic Block):

রবীন্দ্রনাথের লেখা ও কাব্যের অনুপ্রেরণায় বাউন্ডারি ছাড়া খোলা জায়গা।

ছায়াঘেরা লবনদৃশ্যের মতো প্রবেশপথ, পাথর ও কাচের সংমিশ্রণে।

ছাদে সৌরপ্যানেল ও বৃষ্টির পানি সংগ্রহের ব্যবস্থা।

উন্মুক্ত অডিটোরিয়াম:

খোলা আকাশের নিচে, নদীর পাড়ে, ৫০০ আসনের একটি আধুনিক মঞ্চ।

রবীন্দ্র সংগীত, নাট্যচর্চা ও সেমিনারের জন্য আদর্শ।

গ্রন্থাগার ও গবেষণা কেন্দ্র:

ডিজিটাল আর্কাইভ সহ রবীন্দ্রনাথের রচনার ওপর বিশেষ সেকশন।

নদীর দিকে খোলা জানালায় প্রাকৃতিক আলো ও দৃশ্য।

স্টুডেন্ট হল ও আবাসন:

নদীর ধার ঘেঁষে স্থাপিত ৮ তলা দুটি ভবন (নারী ও পুরুষ পৃথক)।

প্রতিটি ফ্লোরে কমনরুম ও পাঠাগার।

সবুজ পরিবেশ ও খোলা প্রাঙ্গণ:

“চতুষ্কোণ বটতলা”—একটি কেন্দ্রীয় ছায়াময় বসার স্থান।

নদীর দিকে ওয়াকওয়ে ও কবিতা-পাথর বসানো—যেখানে রবীন্দ্র কবিতা খোদাই করা।

জলাভূমি সংরক্ষণ ও নৌ-পথ সংযোগ:

নদীপথে যাতায়াতের জন্য ছোট ঘাট ও নৌকা সার্ভিস।

জলজ উদ্ভিদের রিসার্চের জন্য ইকো-জোন।

এই ডিজাইনটির একটি ভিজ্যুয়াল চিত্র ।আশা করছি এমন ডিজাইন ডিজাইনেই তৈরি করা হবে। ইন-শা-আল্লাহ ।

খ: আওয়াল জেলা প্রতিনিধি টাঙ্গাইল প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ২৫ সেপ্টেম্বর, ২০২৫, ১০:১৭ পিএম

ঘর,প্রেম ও মানবতার গান

===================

    🖊️হায়দার খালীদ

মাটির ঘরে সকাল আসে, ধোঁয়া ওঠে চুলোর ধারে,

মায়ের গলায় ঘুমপাড়ানি গান, শিশুরা ঘুম ভাঙে কারে?

খেজুর পাতার খড়ের ছাওয়া, পুকুরঘাটে ভেজা জল,

গৃহস্থালীর মায়া-গন্ধে বেঁচে ওঠে প্রাণের দল।

চাষার ঘামে সোনার দানা, মাঠে জন্মে ফসলের গান,

স্ত্রীর চোখে নীল দিগন্তে স্বপ্ন রাখে সারা প্রাণ।

কিশোর কিশোরী প্রেমে ভেসে নদীর তীরে বাঁধে আশা,

চিঠির পাতায় অক্ষর হয়ে ফুটে ওঠে ভালবাসা।

কিন্তু সমাজ! হায় সমাজ! আঁধার মাখা দেয়াল ঘেরা,

সত্যকে করে তুচ্ছ তারা, মিথ্যা পায় সোনার সেরা।

অসঙ্গতির বিষাক্ত শ্বাসে নষ্ট হয় কত হৃদয়,

অন্যায়ের রুদ্র ঝড়ে কেঁদে ওঠে দিগন্তময়।

তবুও প্রেম থামে না কিছুতেই—

হাতে হাত রেখে দু’জন মানুষ

বলে যায় ধ্বনি—আহবান,

“মানুষের আগে ধর্ম নয়,

মানবতার আগুনে জ্বলে সব আলোর নিশান।”

পাহাড় ডাক দেয় শক্তির মতো,

তাদের বুকে দাঁড়িয়ে থাকে শত সহস্র বছর,

নদী গেয়ে যায় চিরন্তন স্রোতের সুরে—

কখনো শান্ত, কখনো প্রলয় ভরা মহাস্বর।

যখন বন্যা নেমে আসে—

চোখের জলে ভেসে যায় ঘর,

শিশুরা হারায় নৌকার খোঁজে,

ধানের খেতে জমে শুধু শোকের ঘোর।

আবার কখনো খরা এসে,

পুড়িয়ে দেয় ধানের স্বপ্ন,

ফেটে যায় মাটির বুক,

শুকিয়ে যায় নদীর কণ্ঠ।

তবু এই অন্ধকার ভেদ করে

মানুষ দাঁড়ায় মানুষের পাশে,

ভাঙা ঘরে, ক্ষুধার রাতে

এক মুঠো ভাতও ভাগ হয় ভালোবাসায়।

প্রেম তখন শুধু দেহের নয়,

প্রেম তখন মানুষ বাঁচানোর হাত,

মানবতার গান হয়ে ওঠে

দুর্ভিক্ষের বুক ভেদ করা শক্তির বাতাস।

যতই আঁধার নামুক সমাজে,

যতই অন্যায় ছড়াক বিষ,

ঘরের আলো, প্রেমের গান,

পাহাড়-নদীর ডাক, আর মানবতা—

সবাই মিলে হয়ে ওঠে এক মহাকাব্য,

জীবনকে শেখায়—

“মানুষের জন্য মানুষই আশ্রয়,

মানবতার আগুনেই বাঁচে আগামী।”

কুড়িগ্রামে রাজারহাটে পাওনা টাকা চাওয়ায় স্বামী ও ৫ মাসের অন্তঃসত্ত্বা নারীর উপর ব্যাপক মারধর

মোঃ নাহিদ হাসান রাজারহাট কুড়িগ্রাম প্রতিনিধিঃ প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ২৫ সেপ্টেম্বর, ২০২৫, ৪:৩১ পিএম
কুড়িগ্রামে রাজারহাটে পাওনা টাকা চাওয়ায় স্বামী ও ৫ মাসের অন্তঃসত্ত্বা নারীর উপর ব্যাপক মারধর

কুড়িগ্রামে রাজারহাটের, রাজারহাট ইউনিয়নের,দেবী চরণ গ্রামে আজ সকাল ১০ঃ৩০ মিনিটে এ ঘটনা ঘটে। মোহাম্মদ আনিসুর রহমান জানান, আমরা পাওনা টাকা চাইতে গেলে আমি ও আমার স্ত্রী পাঁচ মাসের অন্তঃসত্ত্বা আফরোজা বেগমকে নির্মমভাবে মারধর করে লুৎফর রহমান ও তাঁর দুই ছেলে। আনিসুর রহমান বলেন, আমি ও আমার স্ত্রী কে রামদা দিয়ে হাত এবং মাথায় কুপিয়ে মারার চেষ্টা করে অভিযোগ এনে আনিসুর রহমান আরো বলেন, আমার মাথায় চোট লাগে এবং আমার স্ত্রী আমাকে বাঁচাতে গেলে তার আমার স্ত্রীর হাতে ব্যাপক মারধর করে, যদিও আমার স্ত্রী পাঁচ মাসের অন্তসত্ত্বা থাকায় পেটের মধ্যে পা দিয়ে লাথি মারার কারণে এখন হাসপাতালে অজ্ঞান অবস্থায় আছে। এলাকাবাসী সূত্রে জানা যায়, আনিসুর রহমানের কাছে থেকে ৫৫ হাজার টাকা কেড়ে নেয়। এবং পাওনা টাকা চাইতে গেলে, এই ঘটনাটির শিকার হয় আনিসুর রহমান ও তার পাঁচ মাসের অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রী। এ ঘটনায় এলাকাবাসীর লুৎফা রহমান ও তার দুই ছেলে উপর অনেক ক্ষোভ প্রকাশ করে তাদের বিচারের দাবি করে ও আইনের আওতায় এনে দ্রুত শাস্তি দাবি জানায় এলাকাবাসী।

কাহালু উপজেলা প্রেসক্লাবের নতুন কমিটি গঠন: রবি সভাপতি, সাঈদ সম্পাদক, দেলোয়ার সাংগঠনিক সম্পাদক

ডেস্ক নিউজ প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ২৫ সেপ্টেম্বর, ২০২৫, ৩:২১ পিএম
কাহালু উপজেলা প্রেসক্লাবের নতুন কমিটি গঠন: রবি সভাপতি, সাঈদ সম্পাদক, দেলোয়ার সাংগঠনিক সম্পাদক

বুধবার (২৪ সেপ্টেম্বর) দুপুরে বগুড়ার কাহালু রেল স্টেশনের সংলগ্ন কাহালু উপজেলা প্রেসক্লাবের অস্থায়ী কার্যালয়ে প্রেসক্লাবের নতুন কমিটি গঠন ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।

সভায় সভাপতিত্ব করেন কাহালু উপজেলা প্রেসক্লাবের সাবেক প্রতিষ্ঠাতা সাধারণ সম্পাদক ও ৭১ ভিশনের স্টাফ রিপোর্টার মোঃ মোরশেদুল ইসলাম রবি। আলোচনার পর সর্বসম্মতিক্রমে ৯ সদস্য বিশিষ্ট কমিটি গঠন করা হয়।

নবগঠিত কমিটির সভাপতি নির্বাচিত হন মোঃ মোরশেদুল ইসলাম রবি এবং সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন দৈনিক দেশ সেবার কাহালু উপজেলা প্রতিনিধি মোঃ আবু সাঈদ। সাংগঠনিক সম্পাদক হিসেবে নির্বাচিত হন দৈনিক প্রভাতী বাংলাদেশের স্টাফ রিপোর্টার মোঃ দেলোয়ার হোসেন।

এছাড়াও অন্যান্য সদস্যরা হলেন—

সহ-সভাপতি: মোঃ নজরুল ইসলাম (কাহালু উপজেলা প্রতিনিধি, দৈনিক আমার সোনার দেশ)

দপ্তর সম্পাদক: মোঃ রাসেল হোসেন (কাহালু উপজেলা প্রতিনিধি, দৈনিক প্রভাতী বাংলাদেশ)

কার্যকরী সদস্য: মোঃ আব্দুল মান্নান, মোঃ আলামিন হোসেন, সেলিম চৌধুরী।

সভা শেষে প্রেসক্লাবের উন্নয়ন ও সাংবাদিকদের পেশাগত মান উন্নয়নে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়।