টি-শার্ট র সাইজ জানিয়ে অডার কনফার্ম করুন


এখন টি-শার্ট র সাইজ জানিয়ে অডার কনফার্ম করুন প্লিজ।
টি-শার্ট, বাইক স্টিকার এবং মোবাইল স্টিকার প্রেরণ করা হবে এবার,
ইন শা আল্লাহ।
আগ্রহী দের সাইজ জানিয়ে বুকিং দেওয়ার জন্য অনুরোধ করছি।
ধন্যবাদ।।
এখন টি-শার্ট র সাইজ জানিয়ে অডার কনফার্ম করুন প্লিজ।
টি-শার্ট, বাইক স্টিকার এবং মোবাইল স্টিকার প্রেরণ করা হবে এবার,
ইন শা আল্লাহ।
আগ্রহী দের সাইজ জানিয়ে বুকিং দেওয়ার জন্য অনুরোধ করছি।
ধন্যবাদ।।
স্বামী-স্ত্রীর সম্পর্কটা এখন এত ঠুনকো কেন?
( এক বৃদ্ধা মায়ের কণ্ঠে হারিয়ে যাওয়া ভালোবাসার গল্প)
> “আমার স্বামীর পাশে থাকা ছাড়া আমি কখনো ডাঙ্গায় কাজেও যাইনি। উনি গোসল করবেন বলে লুঙ্গি-গামছা এগিয়ে দিয়েছি। দাঁড়িয়ে থেকেছি, যাতে উনি কিছু খুঁজতে না হয়।”
🔸 ঘরে ফ্যান ছিল না, এসিও ছিল না — তবুও আমি দাঁড়িয়ে বাতাস দিতাম, তরকারি সাজিয়ে রাখতাম, উনি খেয়ে ঘুমাতে যেতেন, আমি পরে খেতাম।
> “আমার স্বামী খাওয়া ছাড়া আমি কখনো ভাত মুখে দিইনি। উনি না খেলে আমি খেতাম না।”
🔸 আমি বলতাম, তুমি একটু ঘুমাও। তারপর আমি খেতাম।
🔸 আন্নের বিটিরা আজ শীতল ছায়ায় বসে মোবাইল চাপরে। স্বামী ডিউটি করে ঘরে আসে, পাত্তা নাই। খাবারটা রাখা — খাবে কি না, খোঁজ নাই।
—
🟥 এখনকার চিত্র:
🔸 স্বামী বাসায় এলে কেউ পানি এগিয়ে দেয় না, কেউ জিজ্ঞেসও করে না কিছু লাগবে কি না।
🔸 খাওয়ার টেবিলে স্বামী বসে — স্ত্রী তখন ফোনে ব্যস্ত।
🔸 জামা-প্যান্ট, গামছা, খাবার, সালাদ… এসব যেন এখন স্বামীর একার দায়িত্ব!
🔸 এমনকি কেউ কেউ বলে: “ওর তো হাত আছে, নিজেই করে নিক!”
—
💔 তাই আজ এত অশান্তি, এত ভাঙন, এত পরকীয়া…
> “তোমার স্বামী বাইরে কাজ করে, ঘরে ফিরে তোমার মুখ দেখে শান্তি না পেলে, সেও একদিন অন্য কারো মুখে শান্তি খুঁজে নেবে।”
—
🔖 বৃদ্ধা মায়ের শেষ কথা:
> “স্বামীকে ভালোবাসো, তার প্রতি ভক্তি রাখো। সে তোমার কখনো হাত ছাড়বে না।
ভালোবাসা শুধু কথায় নয়, সেবায়, মনোযোগে, শ্রদ্ধায় প্রকাশ পায়।”
—
🌿 আজকের প্রশ্ন:
আমরা কি আজও সেই ভালোবাসা, সেই দায়িত্ববোধ ধরে রাখতে পারছি?
গাইবান্ধা জেলার পলাশবাড়ী উপজেলার ভবানিপুর এক শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টার অভিযোগে এক ব্যক্তিকে আটক করেছে সেনাবাহিনী।
শনিবার দুপুর ৩টার দিকে অভিযুক্ত শাকিল একই গ্রামের একটি শিশুকে ফাঁকা জায়গায় নিয়ে গিয়ে ধর্ষণের চেষ্টা করে। শিশুটির চিৎকারে স্বজনরা দ্রুত এগিয়ে এলে শাকিল পালিয়ে যায়।
একই দিন রাত ২টার দিকে গাইবান্ধা সেনা ক্যাম্পের একটি দল ভবানিপুর গ্রামের একটি বাড়িতে অভিযান চালিয়ে শাকিলকে আটক করে। আটক শাকিল একই গ্রামের বাসিন্দা।
গাইবান্ধা সেনা ক্যাম্পের কমান্ডার জানান, অভিযুক্তকে পলাশবাড়ী থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে এবং তার বিরুদ্ধে ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগে মামলা করার প্রক্রিয়া চলছে। তিনি আরও জানান, সেনাবাহিনী ও আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর যৌথ তৎপরতা চলমান থাকবে।
সেনা ক্যাম্প কমান্ডার সাধারণ জনগণকে যেকোনো অপরাধের তথ্য দিয়ে প্রশাসনকে সহযোগিতা করার আহ্বান জানিয়েছেন।
রাজনীতি তাঁর জন্য কোনো পেশা নয়, ছিল না কখনো ব্যক্তিস্বার্থের মাধ্যমও। বরং রাজনীতি তাঁর কাছে একটি ত্যাগের পথ, দেশের ও দলের জন্য নিবেদিত থেকে মানুষের পাশে দাঁড়ানোর এক মহান ব্রত। আলহাজ্ব মোঃ আব্দুল করিম সেই বিরলপ্রজ নেতাদের একজন, যিনি ছাত্রজীবন থেকেই রাজনীতির সাথে যুক্ত হয়ে এখন বিএনপির কাহালু উপজেলার শক্তিশালী ভিত্তির অন্যতম রূপকার। তিনি বর্তমানে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল-বিএনপি কাহালু উপজেলা শাখার সাংগঠনিক সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। দলের প্রতিটি দুঃসময়ে তিনি ছিলেন অটল, কর্মীদের প্রেরণা দিয়ে সাহস জুগিয়েছেন মাটির কাছের ভাষায়, মাটির কাছের মানুষ হয়েই। ছাত্রজীবনে কাহালু হাই স্কুল থেকে শুরু করে সরকারি আজিজুল হক কলেজে পড়াকালীন সময়েই বিএনপির আদর্শে দীক্ষিত হয়ে রাজনীতির মাঠে সক্রিয় হন। শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান বীর উত্তম, গণতন্ত্রের মা দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া এবং বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের প্রতি তাঁর অগাধ শ্রদ্ধা ও ভালোবাসা তাঁকে একটি স্পষ্ট রাজনৈতিক দর্শনের ধারক করে গড়ে তুলেছে। তিনি রাজনীতির পাশাপাশি একজন সৎ, দায়িত্বশীল এবং নিষ্ঠাবান শিক্ষক। বর্তমানে তিনি ডঃ আব্দুস সোবহান উচ্চ বিদ্যালয়ে সহকারী শিক্ষক হিসেবে কর্মরত। শিক্ষকতার পাশাপাশি শিক্ষা অধিকার রক্ষার সংগ্রামে তিনি অগ্রণী ভূমিকা রাখছেন। তিনি বাংলাদেশ শিক্ষক সমিতি, কাহালু উপজেলা শাখার সাধারণ সম্পাদক এবং কাহালু উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষক-কর্মচারি কল্যাণ সমিতির সহ সাধারণ সম্পাদক হিসেবেও দায়িত্ব পালন করছেন। তাঁর নেতৃত্বে শিক্ষক সমাজ সংগঠিত হয়েছে, শক্তিশালী হয়েছে তাদের ন্যায্য দাবিতে। শুধু রাজনীতি ও শিক্ষকতাই নয়, ব্যবসায়িক সততাও তাঁর পরিচয়ের অংশ। তিনি মেসার্স এন.এস.পি ব্রিকস এবং সততা ট্রেডার্স এর সত্ত্বাধিকারী। ব্যবসায়িক অঙ্গনেও তিনি যেমন সৎ, তেমনি জনবান্ধব। কর্মীদের সুখে-দুঃখে তিনি সবসময় পাশে থাকেন, মানবিক নেতৃত্বের পরিচয় দেন প্রতিটি পদক্ষেপে। এলাকাবাসী এবং কর্মীরা তাঁকে একজন সহজ-সরল, বিনয়ী এবং দায়িত্বশীল মানুষ হিসেবে জানেন। তাঁর জনপ্রিয়তা কিংবা গ্রহণযোগ্যতা কখনো চিৎকারে তৈরি হয়নি, তৈরি হয়েছে নিরব সেবায়, অব্যাহত ত্যাগে এবং মানবিক সহমর্মিতায়। সাংবাদিকদের প্রতি রয়েছে তাঁর গভীর শ্রদ্ধা। সবসময় তিনি সংবাদকর্মীদের স্বাধীনতা ও নিরাপত্তার পক্ষে থাকেন, যার ফলে তিনি সাংবাদিকবান্ধব নেতা হিসেবেও পরিচিত। রাজনীতি, শিক্ষা, ব্যবসা ও সমাজসেবার এই দুর্লভ সমন্বয়ে গঠিত মানুষটির নাম আলহাজ্ব মোঃ আব্দুল করিম—যিনি আজ কাহালুর গর্ব, তৃণমূল বিএনপির আশার আলো, একজন আদর্শবান শিক্ষক ও মানবিক সংগঠক। সত্যিকার অর্থেই তিনি রাজনীতির ময়দানে এক নিবেদিত প্রাণ সৈনিক, যাঁর পথচলা আগামী প্রজন্মের জন্য অনুপ্রেরণার বাতিঘর হয়ে থাকবে।