রবিবার, ৩ আগস্ট ২০২৫, ১৭ শ্রাবণ ১৪৩২
রবিবার, ৩ আগস্ট ২০২৫, ১৭ শ্রাবণ ১৪৩২

ড. ইউনূসের ভূয়সী প্রশংসা

ইউ বি টিভি ডেস্ক প্রকাশিত: রবিবার, ৪ মে, ২০২৫, ৩:৪৯ পিএম | 108 বার পড়া হয়েছে
ড. ইউনূসের ভূয়সী প্রশংসা

শেখ হাসিনার পতন এবং পরবর্তী বাংলাদেশের পুনর্গঠন ও গণতান্ত্রিক উত্তরণে অন্তর্বর্তী সরকারের ভূমিকা নিয়ে একটি বিশেষ তথ্যচিত্র প্রকাশ করেছে কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরা। এতে যেমন আওয়ামী লীগের আমলে শেখ হাসিনার ভয়াবহ দুঃশাসনের কথা তুলে ধরা হয়েছে, তেমনই ক্রান্তিকালে দায়িত্ব নিয়ে দক্ষতার সঙ্গে দেশকে সঠিক পথে পরিচালনা করায় অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের ভূয়সী প্রশংসা করা হয়েছে।

গত শুক্রবার প্রকাশিত ‘রিবিল্ডিং বাংলাদেশ ডেমোক্রেসি আফটার শেখ হাসিনা’ শিরোনামে একটি তথ্যচিত্রে ফুটে উঠেছে ১৫ বছর পুলিশ, র‍্যাবসহ নিরাপত্তা বাহিনীকে ব্যবহার করে কীভাবে খুন, গুম ও নির্যাতনের মাধ্যমে বিরোধী মত ও চিন্তাশক্তিকে দমন করা হয়েছিল। এছাড়া উঠে এসেছে কীভাবে ফ্যাসিবাদের ইতিহাস রচনা করেছিল শেখ হাসিনা ও আওয়ামী লীগ সরকার। আওয়ামী লীগ সরকারের নানা অপশাসনের বর্ণনা তুলে ধরে হাসিনা-পরবর্তী বাংলাদেশ পুনর্গঠন ও গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনতে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের ভূমিকার ভূয়সী প্রশংসা উঠে এসেছে আল-জাজিরার এ তথ্যচিত্রে। এছাড়াও দেশ গঠনে প্রশাসনের সংস্কারসহ, বিচার ব্যবস্থা পুনর্গঠনে অন্তর্বর্তী সরকারের সাফল্যের কথা তুলে ধরা হয়।

এতে আরও বলা হয়, আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীদের আহ্বানে সাড়া দিয়ে বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি নোবেল বিজয়ী অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসকে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠনের আমন্ত্রণ জানান।

প্রধান উপদেষ্টা হওয়ার জন্য শিক্ষার্থীরা যোগাযোগ করে জানিয়ে ড. ইউনূস বলেন, ‘তারা (শিক্ষার্থীরা) আমাকে ফোন দিয়েছিল, আমি বললাম, না আমি না। আমি দেশ পরিচালনার সঙ্গে জড়িত হতে চাই না। বাংলাদেশে অনেক যোগ্য লোক আছে, তাদের খুঁজে বের করো। কিন্তু সবাই বলছিল, আপনাকেই সেখানে থাকতে হবে।’

তথ্যচিত্রে বলা হয়, ২০২৪ সালে শেখ হাসিনা বাংলাদেশের জেন জির বেশিরভাগের কাছে ভিন্ন দৃষ্টিভঙ্গিতে থাকলেও অনেক অভিভাবকের কাছে তিনি ছিলেন ট্রাজিক নায়িকা। তার বাবা শেখ মুজিবুর রহমান ছিলেন বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠাতা রাষ্ট্রপতি। তিনি ১৯৭১ সালে ক্ষমতায় আসেন এবং পাকিস্তান থেকে স্বাধীনতা যুদ্ধে নেতৃত্ব দেন। কিন্তু এর চার বছর পর শেখ হাসিনার ইউরোপর সফরের সময় তার বাবাকে সপরিবারে সামরিক অভ্যুত্থানে হত্যা করা হয়। পরে বিদেশে নির্বাসন জীবন কাটিয়ে ১৯৮১ সালে দেশে ফিরে রাজনীতিতে সক্রিয় হন শেখ হাসিনা। ১৯৯৬ সালে তিনি প্রধানমন্ত্রী হিসেবে প্রথম মেয়াদে নির্বাচিত হন। ২০০৮ সালে দ্বিতীয় মেয়াদে প্রধানমন্ত্রী হন তিনি।

এরপর ২০১৪, ২০১৮ ও ২০২৪ সালে টানা তিনটি বিতর্কিত নির্বাচনের মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রী হন শেখ হাসিনা। এই সময়ে বিরোধীদলের অনেক নেতাকর্মীকে হাসিনার নিরাপত্তা বাহিনী বিনাবিচারে আটকে রাখে। ভুক্তভোগী পরিবারের একজন হুম্মাম কাদের চৌধুরী। ২০১৫ সালে তার বাবা বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরীকে ফাঁসি দেয়া হয়। ফাঁসি কার্যকরের ৯ মাস পর হুম্মামকে হাসিনার নিরাপত্তা বাহিনী অপহরণ করে একটি জানালাবিহীন কক্ষে আটকে রাখে।

হুম্মাম জানিয়েছেন, তাকে আয়নাঘর নামে একটি কুখ্যাত গোপন কক্ষে আটকে রাখা হয়েছিল।

আল-জাজিরাকে হুম্মাম কাদের বলেন, সত্যি কথা বলতে এটাকে আয়নাঘর বলা হয়; কারণ এটি এমন একটি জায়গা যেখানে আপনি কাউকে দেখতে পাবেন না। এটা এমনি একটি জায়গা যেখানে আপনি নিজেকে হারিয়ে ফেলবেন।

আয়নাঘরে নির্যাতনের বিষয়ে তিনি আরও বলেন, তারা যখন খুশি আসে, তুলে নেয়, জিজ্ঞাসাবাদ করে এবং মারধর করে। এটা একটা মানসিক নির্যাতন। শেখ হাসিনা পালিয়ে যাওয়ার পর জোরপূর্বক গুমের শিকার কয়েকজনকে হঠাৎ ছেড়ে দেয়া হয়। তাদের একজন আবদুল্লাহিল আমান আযমী। দীর্ঘ আট বছর আয়নাঘরে আটকে রাখার পর গত বছরের ৭ আগস্ট তাকে একটি রাস্তায় ছেড়ে দেওয়া হয়।

আল-জাজিরাকে তিনি বলেন, ৬৯ হাজার ৭৯৪ ঘণ্টা আমি আটক ছিলাম। আমি রাতে কখনো ঘুমাতে পারতাম না। প্রতি রাতে উদ্বেগ, দুশ্চিন্তা। একটু শব্দ হলেই আমি ভয় পেতাম। ওরা কি আমাকে নিয়ে যেতে আসছে? আমি শুধু ভোরের অপেক্ষা করতাম। কারণ আমি মনে করতাম, তারা আমাকে দিনের বেলায় হত্যা করবে না।

আযমি আরও বলেন, আটক থাকা অবস্থায় আমি প্রকৃতিক আলো দেখিনি, সূর্য, চাঁদ, আকাশ, মেঘ কিছুই দেখিনি।বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর একজন ব্রিগেডিয়ার হিসেবে দায়িত্ব পালন করলেও কোনো কারণ ছাড়াই ২০০৯ সালে জেনারেল আযমিকে বরখাস্ত করা হয়। এবং এর সাত বছর পর তাকে কোনো অভিযোগ ছাড়াই আয়নাঘরে আটকে রাখা হয়। নিজ দেশে নির্যাতন-নিপীড়ন সত্ত্বেও শেখ হাসিনা বিশ্ব থেকে অনেক পুরস্কার ও সম্মাননা পেতে থাকেন। ভয়ে হাসিনার বিরুদ্ধে কেউ মুখ খুলতে সাহস পেত না।

কিন্তু ২০২৪ সালের জুন মাস এসে প্রেক্ষাপট পরিবর্তন হযে যায়। চাকরিতে কোটা নিয়ে ২০১৮ সালের ৪ অক্টোবর বাংলাদেশ সরকারের জারি করা পরিপত্র সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগ অবৈধ ঘোষণার পর ছাত্ররা বিক্ষোভ শুরু করেন। জুলাই মাসে একপর্যায়ে আওয়ামী লীগ ও এর অঙ্গসংগঠন এবং আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সঙ্গে আন্দোলনকারীদের রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষ শুরু হয়। এতে শত শত মানুষ প্রাণ হারায়। ৫ আগস্ট বিক্ষোভকারীরা শেখ হাসিনার বাসভবন ঘেরাও করে। এর মধ্যেই তিনি ভারতে পালিয়ে যান।

তথ্যচিত্রে উঠে এসেছে, ছাত্র-জনতার আন্দোলনের সময় বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ভূমিকা এবং জনগণের প্রতি তাদের সহমর্মিতার চিত্র। সেনাবাহিনীর ভূমিকা বিশেষভাবে প্রশংসিত হয় আন্দোলনকারীদের পাশে দাঁড়ানোর জন্য। অন্তর্বর্তী সরকারের ধারণা, বিগত সরকারের মন্ত্রী, ঘনিষ্ঠরা বাংলাদেশ থেকে অন্তত ১৬ বিলিয়ন ডলার পাচার করেছে।

বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ এবং বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আহসান এইচ মনসুর বলেন, শেখ হাসিনার শাসনব্যবস্থা এবং তার দোসররা আক্ষরিক অর্থেই ব্যাংক ডাকাতি করেছিল, কখনো কখনো অস্তিত্ব নেই এমন কোম্পানিগুলোকেও কোটি কোটি ঋণ দেয়ার নির্দেশ দিয়েছিল।

তিনি বলেন, আমার ২৮ বছরের আইএমএফের কর্মজীবনে কখনো দেখিনি যে, বেসরকারি খাতের অভিজাতদের ওপর রাষ্ট্রীয় হস্তক্ষেপের মাধ্যমে পুরো ব্যাংকিং ব্যবস্থা দখল করা সম্ভব হয়েছে। শুধু ওই ব্যাংকগুলোকে নিয়ন্ত্রণ করার জন্যই নয়, নিয়ন্ত্রণ ও ডাকাতির জন্য এমনটি করা হয়েছে।

শেখ হাসিনার আমলের অনেক মন্ত্রী, এমপি এখন বিদেশে বিলাসী জীবন যাপন করছেন। তাদের একজন সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী। সাবেক এই ভূমিমন্ত্রীর বার্ষিক বেতন ছিল ১৫ হাজার ডলারেরও কম। কিন্তু লন্ডনে অর্ধ মিলিয়ন ডলারের বেশি সম্পত্তির খোঁজ পেয়েছে আল-জাজিরার একটি অনুসন্ধানী দল।

তথ্য বলছে, সাইফুজ্জামান চৌধুরী যুক্তরাজ্যে ২৫০ মিলিয়ন ডলার খরচ করে ৩৬০টি বিলাসবহুল বাড়ি কিনেছেন। বিশ্বের অন্যান্য দেশে তার আরও সম্পদ রয়েছে বলে প্রতিবেদনে বলা হয়।

রাজারহাটে খাদ্যবান্ধব কর্মসূচীর ডিলার নিয়োগে অনিয়ম ও পুনরায় তদন্তের দাবিতে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত

মোঃ আশিকুর সরকার (রাব্বি) প্রকাশিত: রবিবার, ৩ আগস্ট, ২০২৫, ৪:৩৭ পিএম
রাজারহাটে খাদ্যবান্ধব কর্মসূচীর ডিলার নিয়োগে অনিয়ম ও পুনরায় তদন্তের দাবিতে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত

কুড়িগ্রামের রাজারহাটে খাদ্যবান্ধব কর্মসূচীর আওতায় ডিলার নিয়োগে বৈষম্য ও অনিয়মের অভিযোগ এবং পুনরায় তদন্ত পূর্বক শতভাগ স্বচ্ছ প্রক্রিয়ায় সেনাবাহিনীর উপস্থিতিতে পুনরায় লটারির দাবিতে মানববন্ধন ও স্মারক লিপি প্রদান করেছে বঞ্চিত আবেদনকারীগণ।

মানববন্ধনে বক্তারা বলেন, আবেদনের প্রেক্ষিতে তদন্ত কমিটির অনিয়মের প্রমাণ পাওয়া গেছে,অনিয়মের মাধ্যমে যাচাই-বাছাইয়ে বাদ পরা ব্যাক্তিদের সুকৌশলে ডিলার নিয়োগ দিয়েছেন সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ।
নির্দিষ্ট এলাকার বাসিন্দা না হয়েও অনেকেই এই নিয়োগপ্রাপ্ত হন।নিয়োগ পাওয়ার যোগ্য অনেক ব্যক্তিকে সুকৌশলে বাদ দিয়ে নিয়ম বহি:ভূর্ত বাহিরের অনেক কে ডিলার নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।ডিলার নিয়োগে এহেন বৈষম্যরোধে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর উপস্থিতিতে পুনরায় তদন্ত সাপেক্ষে লটারির আহবান জানান বঞ্চিত আবেদনকারীগণ।

রোববার দুপুরে ১২:০০ টা উপজেলা পরিষদ চত্ত্বরের মেইন গেটের সামনে এই মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়।উক্ত
মানববন্ধনে অংশ নিয়ে বক্তব্য রাখেন,আব্দুল মোত্তালেব,আজিজুল ইসলাম,ফখরুল ইসলাম, রাজু ইসলাম, আহসান, সহিদুল ইসলাম,রোকেয়া বেগম,দৌলত হোসেন,আব্দুল লতিফ,সেকেন্দার আলী লিমন,হান্নান মিয়া আব্দুল লতিফ বাবলুসহ আরও অনেকে।

হরিপুরে পাটের জাগ নিয়ে বিড়ম্বনায় কৃষক

সিরাজুল ইসলাম ঠাকুরগাঁও প্রকাশিত: রবিবার, ৩ আগস্ট, ২০২৫, ৪:৩৬ পিএম
হরিপুরে পাটের জাগ নিয়ে বিড়ম্বনায় কৃষক

ঠাকুরগাঁওয়ের হরিপুরে শুরু হয়েছে বিভিন্ন মাঠের পাট কাটা। তবে খালবিলে ও মাঠে পানি না থাকায় পাট জাগ দেওয়া নিয়ে সংকটে পড়েছেন চাষিরা। রাস্তার পাশে খাল ও পুকুরের পানি দিয়ে পাট জাগ দেওয়া শুরু হলেও আঁশের মান তেমন ভালো হচ্ছে না। এতেই বিপাকে পড়েছেন কৃষকরা।

পাট চাষিরা জানান, হরিপুরে উপজেলায় দুটি বড় বিলের পাশে পানি না থাকার কারণে পাট পচানো সমস্যা হয়েছে । পানি সরাসরি বিলের মধ্য দিয়ে প্রবাহিত হওয়ায় পাটের জাগ নিয়ে সংকট দেখা দিয়েছে।

পাট চাষি মো. আবদুল মালেক ও সারোয়ার হোসেন বলেন খালবিলে, নদীনালায়, পুকুরে পানি নেই; পাট জাগ দেওয়ার জায়গাও নেই। এখন আমরা পাট নিয়ে সংকটে পড়েছি। এজন্য হরিপুর উপজেলায় পার্শ্ববর্তী বিলে আমরা পাট জাগ দিয়েছি।

সমির হোসেন নামে আরেকজন বলেন, বৃষ্টিতে পাটক্ষেতে অল্প পানি জমেছে, এতে পাটের গোড়া নষ্ট হয়ে গেছে। ক্ষেতে বেশি পানি হলে পাটের গোড়া পচন ধরত না। ক্ষেতের পাট ক্ষেতেই জাগ দেওয়া যেত। এখন পিকআপ ও ভ্যান ভাড়া করে পাট জাগ দিতে অন্য জায়গায় নিয়ে যেতে হচ্ছে। এতে আমাদের উৎপাদন খরচ বেড়ে যাচ্ছে।

মিনাপুর গ্রামের সারোয়ার হোসেন বলেন, আমাদের হরিপুর ইউনিয়নের মাঠে-ঘাটে কোথাও পানি নেই। পাট কেটে জাগ দিতে অনেক কষ্ট হচ্ছে।

উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা রুবেল হুসেন জানান, এ বছর হরিপুরে ৪৭০ হেক্টর জমিতে বিভিন্ন জায়গায় পাটের আবাদ হয়েছে। পানি না থাকায় পাটের জাগ দেওয়া নিয়ে সমস্যা পড়ছেন কৃষকরা। কেউ কেউ পুকুরে নদীতে পাটের জাগ দিচ্ছে।

সম্পর্কটা কোথাও যেন আটকে যাচ্ছে

ইউ বি টিভি ডেস্ক প্রকাশিত: রবিবার, ৩ আগস্ট, ২০২৫, ৪:৩৪ পিএম
সম্পর্কটা কোথাও যেন আটকে যাচ্ছে

”আমার সম্পর্কটা কোথাও যেন আটকে যাচ্ছে”
যখন আশেপাশে শুনি —
“এটা তো সময়ের ব্যাপার, একটু ধৈর্য ধরো”
“তুমি কেন এত ভাবছো? সব ঠিক হয়ে যাবে”
“এটা তো সম্পর্কের অংশ, মানিয়ে নিতে হবে”
তখন সেই শূন্যতা কোথায় যাবে?
হুরায়রা কনসালটেন্সি এমন একটা জায়গা,
যেখানে আপনি আপনার সম্পর্কের টানাপোড়েন খুলে বলতে পারেন,
কেউ আপনাকে ছোট করবে না,
কেউ আপনাকে দোষী মনে করবে না।
আমরা জানি, সম্পর্কের মাঝে এই অনিশ্চয়তা অনেক সময় ভয়াবহ হতে পারে,
আপনি একা নন,
আমি হুরায়রা শিশির এবং আমার টিম পাশে আছি।
চলুন, একসাথে চেষ্টা করি কিভাবে একটু একটু করে ভালো থাকা যায়।

error: Content is protected !!