রবিবার, ৩ আগস্ট ২০২৫, ১৭ শ্রাবণ ১৪৩২
রবিবার, ৩ আগস্ট ২০২৫, ১৭ শ্রাবণ ১৪৩২

প্রতারণার মাধ্যমে বিয়ে করে অর্থ হাতিয়ে নেয়ায় গ্রেফতার

ইউ বি টিভি ডেস্ক প্রকাশিত: শনিবার, ২৬ এপ্রিল, ২০২৫, ২:২৭ পিএম | 178 বার পড়া হয়েছে
প্রতারণার মাধ্যমে বিয়ে করে অর্থ হাতিয়ে নেয়ায় গ্রেফতার

ফেসবুকে পরিচয়ে বিয়ে করে প্রতারণা ও ব্ল্যাকমেইলিং করে ৫০ লাখ টাকা হাতিয়ে নেয়ার অভিযোগে রাজধানীতে স্ত্রীর বিরুদ্ধে মামলা করেছেন প্রবাসি স্বামী সাইদুর আনোয়ার আদনান (৪৫) নামে এক লোক, ওই মামলায় গ্রেফতার হয়ে নববধু জেল হাজতে।

সুত্রে জানা যায়, রাজধানী মিরপুর-২ নম্বর সেকশনের জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরীর ছেলে আদনান চৌধুরী দক্ষিণ আফ্রিকা প্রবাসি, ১৮ বছর প্রবাস জীবন কাটিয়ে দেশে আসেন, এবং গত ১২ ডিসেম্বর ২০২৪ ইং তারিখে ফেসবুকের মাধ্যমে ফাতেমা আক্তার গাজী (৩২) এক সুন্দরী যুবতীর সাথে পরিচয় হয় ও বন্ধুত্ব গড়ে ওঠে। এরপর ভালোবাসার সম্পর্ক গড়াই। তাদের প্রেম ভালোবাসা ১ মাসের মতো হলে ভালোবাসার সুত্র ধরে পারিবারিক ভাবে আলোচনার মাধ্যেমে গত ২৪ জানুয়ারি ২০২৫ ইং তারিখে প্রবাসি আদনান চৌধুরী ও ফাতেমা আক্তার গাজীর ১৫ লাখ টাকা দেন-মোহর ধার্যে এবং ১৩ ভরি স্বর্ণালংকারের মুল্য ১০ লাখ টাকা অশিল দেখিয়ে বিয়ে হয় যা ছিলো ফাতেমা আক্তারের প্রতারণার ফাঁদ।
তথ্যনুসন্ধানে জানা যায়, চাঁদপুর জেলা সদরের নতুন বাজার এলাকার আবুল হাসেম গাজীর মেয়ে ফাতেমা আক্তার গাজী। বর্তমানে বড় বোনের বাসায় ঢাকা মোহাম্মাদপুর শেখেরটেক থাকেন।
বিয়ের ১ মাসের মধ্যে ফাতেমা আক্তারের চরিত্র আদনানের নিকট উম্মাচিত হতে থাকে। বিবাহের পর বিভিন্ন অজুহাতে ৪ লাখ টাকা নেন এবং এর এক সপ্তাহ পর ফাতেমা আক্তার গাজীর বাবা একটা জমি ক্রয় করবেন বলে ১০ লাখ টাকা দাবী করেন, প্রবাসি স্বামী বিশ্বাস করে ফাতেমা আক্তারের বাবকে ২ লাখ টাকা ধার দেন। ১০ লাখ টাকা কেনো দেয়া হলোনা এ নিয়ে স্ত্রী ফাতেমা আক্তার স্বামীর সাথে অসংলগ্ন কথাবার্তা বলতে থাকে। এরপর থেকে ফাতেমা আক্তারের বন্ধু পরিচয়ে বাসায় বিভিন্ন লোকজন আসতে থাকে এবং রাতের পর রাত ফাতেমা বিভিন্ন লোকের সাথে মোবাইল ফোনে কথা বার্তা বলতে থাকে আর বিভিন্ন অজুহাতে স্বামী আদনানের নিকট থেকে টাকা পঁয়সা নিতে থাকে। এ সব নিয়ে আদনানের সাথে ফাতেমা আক্তার বিবাদের সৃষ্টি করে এবং সংসার করবেনা বলে জানিয়ে দেয়।
২২ মার্চ ২০২৫ তারিখে ফাতেমা আক্তারের বড়বোন আয়শা আক্তার বেবী, ভাগ্নি তুলতুল ও দুলাভাই সেলিম বাসায় আসেন এবং ওই জমি কেনার ১০ লাখ টাকা না দেয়াকে কেন্দ্র করে বাসার মধ্যে নতুন করে ঝগড়াঝাটি শুরু করে। ফাতেমা আক্তার ও তার বোন আয়শা আক্তার বেবী, ভাগ্নি তুলতুল ও দুলাভাই সেলিম আদনানকে প্রাণ নাশসহ বিভিন্ন হুমকী প্রদান করেন। বাসাটিতে আদনানের অসুস্থ্য বৃদ্ধা মা থাকেন। ঝগড়াঝাটির কারণে আদনান রাগ করে ২২ মার্চ রাতে বাসা থেকে বের হয়ে যান। ২৩ মার্চ বাসায় এসে দেখেন বাসার মালামাল, টাকা পঁয়সা, বৈদেশিক মুদ্রা, আদনানের পাসপোর্ট, যাতায়াতের পাসপোর্ট, রেসিডেন্ট কার্ড, প্রুফ অব পেয়ার কার্ড, আইফোন ২টি, আদনানের বাবার মুক্তিযোদ্ধার সার্টিফিকেট, ম্যানিব্যাগ, ব্যাংকের চেক বই, সাউথ আফ্রিকার ৩টি ভিসাকার্ড, ব্যাংকের ৩টি ডেবিট কার্ড, নগদ ৩ লাখ টাকা, সাউথ আফ্রিকার মুদ্রা ১০ হাজার রেন, ইউএস ২ হাজার ডলার, স্বর্ণের চেইন, ব্রেসলাইট, ফিঙ্গার রিং সব মিলে ৭ ভরি স্বর্ণ যাহার মুল্য প্রায় ১১ লাখ টাকা। ১০ হাজার রেন, ইউএস ২ হাজার ডলারের সমোপরিমান বাংলাদেশী ১০ লাখ টাকাসহ সব মালামাল চুরি করে পালিয়ে যায়। এবং স্বামী আদনানকে মোবাইল ফোনে জানিয়ে দেয় ফাতেমা আক্তার ঘর সংসার করবেন না। ৩০ লাখ টাকা দিলে তার ওই চোরাইকৃত মালামাল ফেরৎ দিবে। আদনান তার স্ত্রীর ঢাকার ঠিকানা মোহাম্মদপুর শেখেরটেক গেলে সেখানে তাদের খুজে পাননি। তখন প্রবাসি আদনান চৌধুরী বুঝতে পারেন তিনি প্রত্যারকের খপ্পরে পড়েছেন।
এরপর প্রবাসি আদনান গত ২০ এপ্রিল ২০২৫ ইং তারিখে রাজধানী মিরপুর মডেল থানায় হাজির হয়ে ৪ জনকে আসামি করে একটি প্রতারণা ও চুরি মামলা করেন যাহার মামলা নং ৩৯। এরপর মিরপুর মডেল থানা পুলিশ গত ২৩ এপ্রিল রামপুরা বনশ্রীতে অভিযান চালিয়ে আসামী নববধু ফাতেমা আক্তার গাজী ও তার বড় বোন আয়শা আক্তার বেবীকে গ্রেফতার করতে সক্ষম হয়। বর্তমানে তারা জেল হাজতে আছেন।

দিনাজপুরে বাহাদুর বাজার কুলি শ্রমিক ইউনিয়নের নব-নির্বাচিত কার্য্যনির্বাহী সদস্যদের শপথ বাক্য পাঠ ও অভিষেক অনুষ্ঠিত

মো: মেহেদী হাসান ফুয়াদ দিনাজপুর জেলা প্রতিনিধি প্রকাশিত: শনিবার, ২ আগস্ট, ২০২৫, ৪:৫৫ পিএম
দিনাজপুরে বাহাদুর বাজার কুলি শ্রমিক ইউনিয়নের নব-নির্বাচিত কার্য্যনির্বাহী সদস্যদের শপথ বাক্য পাঠ ও অভিষেক অনুষ্ঠিত

২ আগষ্ট শনিবার বাহাদুর বাজার কুলি শ্রমিক ইউনিয়ন (রেজিঃ নং- রাজ-২২৬৭) এর নব নির্বাচিত কার্য্যকরী কমিটির সদস্যদের শপথ বাক্য পাঠ ও অভিষেক অনুষ্ঠিত হয়েছে।
নব- নির্বাচিত সভাপতি- মোঃ আব্দুস সাত্তার, সহ সভাপতি- মোঃ শরিফুল ইসলাম সেলি, সাধারণ সম্পাদক মোঃ আনিসুর রহমান, সহ সাধারণ সম্পাদক, আবুল কালাম (১), সাংগঠনিক সম্পাদক মোঃ এনামুল হক, অর্থ সম্পাদক- আবুস সালাম ও কার্র্য্যনির্বাহী পরিষোধের সদস্য মোঃ কমর আলী শেখ ও মোঃ বিশালকে ইউনিয়নের গঠনতন্ত্র অনুর্যায়ী শপথ বাক্য পাঠ করান জাতীয় শ্রমিক ফেডারেশান দিনাজপুর জেলা শাখার সভাপতি রবিউল আউয়াল খোকা। এসময় উপস্থিত ছিলেন ইউনিয়নের প্রধান উপদেষ্টা ও প্রধান নির্বাচন কমিশনার হবিবর রহমান। উল্লেখ্য, বাহাদুর বাজার কুলি শ্রমিক ইউনিয়ন (রেজিঃ নং- রাজ-২২৬৭) এর ত্রি-বার্ষিক নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছিল গত ২ জুলাই ‘২০২৫। নির্বাচনে উপরোক্ত ৮জন প্রার্থী বিজয়ী হন।

দেশের উন্নয়ন ও ন্যায় বিচারে ধানের শীষের প্রতি জনগণের আস্থা : ফজলে রাব্বি মন্ডল ফিরোজ

বগুড়া থেকে মোঃ হাফিজুর রহমান প্রকাশিত: শনিবার, ২ আগস্ট, ২০২৫, ৪:৫১ পিএম
দেশের উন্নয়ন ও ন্যায় বিচারে ধানের শীষের প্রতি জনগণের আস্থা : ফজলে রাব্বি মন্ডল ফিরোজ

গাবতলী উপজেলা বিএনপির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক, গাবতলী উপজেলা পরিষদের সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান জনাব ফজলে রাব্বি মন্ডল ফিরোজ জানিয়েছেন —
আমাদের দেশ চলে মানুষের ঘাম আর পরিশ্রমের করের টাকায়। প্রতিটি রাস্তা, স্কুল, হাসপাতাল, সরকারি সেবা ও অবকাঠামো জনগণের টাকায় গড়ে উঠেছে।
কিন্তু বিগত ফ্যাসিস্ট শাসন আর আজকের কর্তৃত্ববাদী মনোভাব দেশের মানুষের ন্যায্য অধিকারকে অবমূল্যায়ন করেছে — মানুষের ভোটাধিকার হরণ হয়েছে, মতপ্রকাশের স্বাধীনতা সীমিত হয়েছে, গণতন্ত্রকে পদদলিত করা হয়েছে। স্বজনপ্রীতি, লুটপাট আর দুর্নীতি সাধারণ মানুষের জীবনকে জিম্মি করে রেখেছে।
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) বিশ্বাস করে—গণতন্ত্র মানে শুধু ভোট নয়, মানুষের কথা শোনা, মত প্রকাশের স্বাধীনতা আর সবার জন্য ন্যায়বিচার নিশ্চিত করা।
আমাদের আপোষহীন নেত্রী, তিনবারের নির্বাচিত প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া দেশের গণতন্ত্র ও জনগণের অধিকার রক্ষায় আজও আপোষহীনভাবে সংগ্রাম করে যাচ্ছেন। বিএনপি জনগণের অধিকার, অর্থনৈতিক মুক্তি এবং দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষার লড়াইয়ে সবসময়ই জনগণের পাশে দাঁড়িয়েছে।
বিএনপি সরকারের সময় দেশের মানুষের ভাগ্য উন্নয়নের পথে ছিল, গণতন্ত্র ও মানুষের কথা বলার অধিকার সুরক্ষিত ছিল — যা আজ হরণ হয়েছে।
আগামী নির্বাচন দেশের গণতন্ত্র ও মানুষের অধিকার রক্ষার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আমরা জনগণকে আহ্বান জানাই—আপনাদের শক্তি ও অধিকারকে সঠিকভাবে কাজে লাগিয়ে দেশের উন্নয়ন ও ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার জন্য বিজয়ের প্রতীক ধানের শীষে ভোট দিন, আপনার আস্থা ও বিশ্বাস প্রকাশ করুন।
বিএনপি জনগণের কাছে দায়বদ্ধ। আমরা প্রতিশ্রুতিবদ্ধ সুশাসন, স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতার পক্ষে। দেশের প্রতিটি টাকার যথাযথ ব্যবহার নিশ্চিত করতে এবং জনগণের অধিকার প্রতিষ্ঠায় একযোগে কাজ করাই আমাদের অঙ্গীকার। অন্যায়-অবিচারের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ থাকাটাই গণতন্ত্রের প্রকৃত শক্তি।
আমরা বিশ্বাস করি—ধানের শীষে জনগণের এই আস্থা গণতন্ত্র, উন্নয়ন আর ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার হাতিয়ার হয়ে উঠবে।

মধ্যবয়স্ক নারীর ভালবাসা এক নীরব নদীর মতো

Masud Parves প্রকাশিত: শনিবার, ২ আগস্ট, ২০২৫, ৪:৪৯ পিএম
মধ্যবয়স্ক নারীর ভালবাসা এক নীরব নদীর মতো

মধ্যবয়সী নারীকে বাইরে থেকে দেখে কেউ বুঝতে পারে না, তার ভেতর কতটা জীবন বয়ে চলে। তার মুখে হয়তো একরাশ শান্তি, চোখে একটুখানি ক্লান্তি—কিন্তু এই চেহারার ভেতরে আছে এক গভীর নদী, যেটা ধীরে ধীরে বয়ে যায়। এই নদী যেন নীরব, তবে থেমে নেই। প্রতিদিনের অভিজ্ঞতা, ভালোবাসা, হারানো-বিলুপ্ত কিছু স্মৃতি—সব মিলে তার কামনা তৈরি হয় এক নতুন রূপে, এক অনন্য ভাষায়।
এই বয়সে সে আর কারো মন জেতার জন্য হাসে না। সে নিজেকে লুকিয়ে রাখে না, সাজিয়ে তোলে না কেবল কারো নজর কাড়ার জন্য। বরং সে নিজেকে ভালোবাসে গভীরভাবে। জানে—তার শরীর ঠিক যেমন, তেমনটাই সুন্দর। তার যৌনতা এখন আর দেহের খেলায় সীমাবদ্ধ নয়, বরং তা হয়ে উঠেছে বোঝাপড়ার, সম্মান আর সংবেদনের জায়গা।
তরুণ বয়সের কামনা হঠাৎ জ্বলে ওঠে, হঠাৎ নিভেও যায়। সেখানে থাকে আবেগের ঝড়, না বুঝে ফেলার এক উন্মাদনা। কিন্তু মধ্যবয়সী নারীর কামনা অনেক বেশি ধৈর্যের, অনেক বেশি আত্মবিশ্বাসের। সে জানে, কীভাবে তার শরীরের প্রতিটি প্রতিক্রিয়া বোঝে নিতে হয়। সে জানে, কখন আগলে রাখতে হয় নিজেকে, আর কখন খুলে দিতে হয় সমস্ত দরজা।
এই নারী কাউকে ছুঁতে চায়—কিন্তু ছোঁয়াটার আগে সে বোঝে নেয় সেই মানুষটার ভেতরটা। সে শুধু শরীর খোঁজে না—সে এমন একজন সঙ্গী খোঁজে, যার স্পর্শে থাকে শ্রদ্ধা, যার চোখে থাকে নিরাপত্তা। সে জানে কার পাশে ঘুমালে শান্তি নামে, আর কার পাশে থাকলে ভালোবাসা শুকিয়ে যায়।
তার কামনা আর শিশুর মতো নিষ্পাপ নয়। বরং তাতে এক ধরনের প্রাপ্তবয়স্ক মমতা থাকে, থাকে বোঝাপড়া। সে জানে কখন চাওয়া, কখন না বলা। সে জানে, ‘না’ বলাটাও নিজের প্রতি এক রকম ভালোবাসা। তার ভালোবাসা এখন আর পাগলামি নয়—তা গভীর, সযত্নে বাছাই করা, বোধসম্পন্ন।
সমাজ হয়তো ভাবে এই বয়সের নারী নিঃসাড়, নিঃস্পৃহ। কিন্তু তারা জানে না, তার ভেতরটায় প্রতিদিন ঢেউ খেলে যায়। তার চোখে জমে থাকা পুরনো গল্পের আলো ঝিলমিল করে, তার হাসিতে মিশে থাকে না বলা ভালোবাসার রেশ। এই নারী চাইলেই কারো জীবনে নীরবে ঢুকে যেতে পারে, আবার কাউকে বিদায়ও জানাতে পারে নিঃশব্দে—এক বিন্দু তিক্ততা ছাড়াই।
তার যৌনতা আজ আর কারো কাছ থেকে অনুমতি চায় না। সে নিজের শরীর, নিজের কামনা, নিজের মনের দায়িত্ব নিজেই নেয়। সে জানে—কে তার জলের গভীরে স্নান করার যোগ্য, আর কে কেবল পাথর ছুড়ে জল ঘোলা করতে চায়।
মধ্যবয়স মানে ক্ষয় নয়, সেটি এক নবজন্ম। একজন নারী এই বয়সে এসে হয়তো সবচেয়ে বেশি উজ্জ্বল হয়—যেন সন্ধ্যার আলোয় জ্বলে ওঠা দীপ, যা সারা দিনের ক্লান্তিকে শান্ত করে। তার কামনা আগুন নয়—তা আলো। তা জ্বলিয়ে দেয় না, তা গায়ে মেখে থাকে।
এক নদী, যে জানে কখন কার দিকে পথ খুলে দিতে হয়, আর কখন নিজেকে আগলে রাখতে হয়।
যে জানে, ভালোবাসা মানে কারো হাত ধরা নয়—বরং কারো হাতে নিজের হাত রাখার মতো আত্মবিশ্বাস অর্জন করা।

error: Content is protected !!