রবিবার, ২৯ জুন ২০২৫, ১৪ আষাঢ় ১৪৩২
রবিবার, ২৯ জুন ২০২৫, ১৪ আষাঢ় ১৪৩২

লিবিয়া এখন মাফিয়া নামে বাংলাদেশে পরিচিত

ইউ বি টিভি ডেস্ক প্রকাশিত: শনিবার, ২৮ জুন, ২০২৫, ৬:৪২ পিএম | 48 বার পড়া হয়েছে
লিবিয়া এখন মাফিয়া নামে বাংলাদেশে পরিচিত

হাজার মনের কথা. জিবনের মায়া না করে কষ্ট স্বীকার করে. ফ্যামিলির চিন্তা নিয়ে.ঋণের বোঝা মাথায় নিয়ে.মাফিয়াদের নির্যাতন শিকার করে ..তিন বেলা না খেয়ে.লিবিয়াতে গেম ঘড়ে দিন কাটাইয়ে.নিজের জিবনের সুখ কে কবর দিয়ে… সাগর পথে ইতালির উদ্দেশ্যে গেম দেয়..বাচবো কিনা জানিনা..স্বপ্ন পূরণ হবে কিনা তাও জানিনা.. তবুও আমরা এই পথ বেছে নেই…কেন নেই.? জানেন..আমরা মধ্যবিত্ত ফ্যামিলির পরিবার.. একা রোজগার করে বাবা. মা.ভাই. বোন.বৌ.বাচ্চার.. খরচ চালাতে হয়…..একার ইনকামের উপর লাখো পরিবার নির্ভর করে..আমরা যারা মধ্যবিত্ত পরিবার.. হ্যা অনেকেই বলবেন বাংলাদেশে.১০-১২ লাখ দিয়ে ব্যাবসা করেন.বা অন্য দেশে জান…হাসি পায় তখন এই কথা সুনে…কেন জানেন…ব্যাবসা এখন সিন্ডিকেট এর কবলে পরে থাকে আমার সোনার বাংলায়…বাকি না দিলে কাস্টমার পাওয়া যায় না.. আর অন্য দেশে যাওয়ার কথা বলেন আমার দেশে শিক্ষার হার কতটুকু?? আমরা কয়জন ইংরেজি বলতে লিখতে পারি ইন্টারভিউ দিতে পারি.. অজানা অজানা..এরপর আবার…কোন এজেন্সিতে টাকা জমা দিব ছয় মাস এক বছর ঘোরাবে এরপর আবার অনেকেই বলবে কাজ হবে না কিছু টাকা কেটে রেখে দিয়ে বলবে প্রসেসিং বাবদ কেটে রেখে বাকি টাকা ফেরত দিতে চাইবে নয়তো ঘুরাবে কাল আসো পরশু আসো।। ঝামেলার কোন শেষ আছে কি??? তাইতো গরিবের ইউরোপ স্বপ্ন থাকে লিবিয়া হয়ে ইতালি জাওয়ার জন্য..এর পরও পার পাওয়া যায় না…লিবিয়া কিছু আমার সোনার বাংলা মাফিয়া আছে বেজন্মা জনাোয়ার..হয়না..হয়ে আমাদের কেই জিম্মি করে রাতারাতি বড়লোক হওয়ার.স্বপ্ন দেখে টাকা হাতিয়ে নেয়…এরপরও অকের জিবন শেষ করে দেয়..তাদের উদ্দেশ্যে আমি একটা কথা বলতে চাই এই অসৎ উপার্জন ছেড়ে দিন. হারাম টাকায় চিরসুখ নয়.আল্লাহ পাক অতি শীঘ্রই আপনাদের উপর এত পরিমানে গজব দিবেন যে আপনারা পরিকল্পনাও করতে পারবেন না ভাবতেও পারবেন না এবং কোন দিক দিয়ে দিবেন কিভাবে দিবেন তাও আপনি জানতে পারবেন না বুঝতে পারবেন না… মাফিয়া বেজন্মা রা কাদের জিম্মি করে টাকা আদায় করস আমরা কারা এক দেশেরই তো লোক.. পারলে অন্য দেশের লোক ধরে টাকা আদায়.কর…তা তো পারবিনা…কোনদিন ও..শুধুমাত্র তোদের কারণে লিবিয়া এখন মাফিয়া নামে বাংলাদেশে পরিচিত বেশি…তোদের কারনে আজ ভালো লোক কেও ভয় পায় বিশ্বাস হারাই ফেলায়…. সবাই ভালো থাকবেন আমরা লিবিয়া প্রবাসী যারা আছি অবস্থান করছি আগামী দিনগুলোতে গেম দিবেন ভাবছেন তারা ভালো করে দেখে শুনে বুঝে দালাল ধরে যাবেন ও গেম দিবেন… আর যারা নতুন করে লিবিয়া যাবেন বাংলাদেশ থেকে তাদের উদ্দেশ্যে বলছি. ভালো দালাল ধরবেন ভালো লোক খুঁজবেন তার পরিচয় বায়োডাটা এবং গ্যারান্টি সহকারে লিবিয়া নিতে পারবে কিনা গেম দিতে পারবে কিনা…. আর এই পথে যারা যাবেন সবাই জানেন তো অবগত আছেন মৃত্যুর কোন গ্যারান্টি নাই তার জন্য কাউকে দোষারোপ করা ঠিক হবে না… ধন্যবাদ সবাইকে…….,

রুবিনা শেখ

আজ ক্যামেরা দিবস

রুবিনা শেখ প্রকাশিত: রবিবার, ২৯ জুন, ২০২৫, ৬:৪২ পিএম
আজ ক্যামেরা দিবস

রুবিনা শেখ: আজ ২৯ জুন। বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে এই দিনটি পালন করা হচ্ছে ক্যামেরা দিবস হিসেবে। ক্যামেরার গুরুত্ব এবং এর সঠিক ব্যবহার নিশ্চিত করতে বিভিন্ন দেশে উদ্যোক্তাদের পক্ষ থেকে দিনটি উদযাপন করা হচ্ছে। ছবি তোলার প্রতি মানুষের আকর্ষণ কিন্তু নতুন নয়। প্রাচীন যুগেও মানুষ নিজের প্রতিকৃতি, প্রিয়জন, পছন্দের কোনো বস্তু বা দৃশ্য স্থায়ীভাবে সংরক্ষণের জন্য যান্ত্রিক ব্যবস্থা উদ্ভাবনের চেষ্টা চালিয়েছেন। জানা যায়, প্রায় পাঁচশ’ বছর আগে চাইনিজ এবং গ্রিক দার্শনিকরা ক্যামেরার মতো যন্ত্রের মূলনীতিও বর্ণনা করেছিলেন।
ফরাসি বিজ্ঞানী জোসেফ নিপসে ১৮২৬ বা ১৮২৭ সালে প্রথম স্থির আলোকচিত্র গ্রহণ বা ছবি তোলার ক্যামেরা আবিস্কার করেন। তিনি একটি কাঠের বাক্সের ভেতর এটি তৈরি করেন, যা দেখতে ছিল একটি ছোট্ট ঘরের মতো এবং দু’তিনজন মানুষ তার মধ্যে ঢুকে যেতে পারত। তবে অনেকের মতে, এরও দেড়শ’ বছর আগে ১৬৮৫ সালে জোহান জ্যান ব্যবহার উপযোগী ছোট বহনযোগ্য ক্যামেরা তৈরি করেন। আমেরিকার বিজ্ঞানী জর্জ ইস্টম্যান ১৮৮৮ সালে রোলফিল ক্যামেরা উদ্ভাবন করে ‘কোডাক’ নামে বাজারে ছাড়েন।
বর্তমানে আধুনিক প্রযুক্তির ডিজিটাল ক্যামেরায় ফিল্মের পরিবর্তে ব্যবহার শুরু হয়েছে ডিজিটাল মেমোরি কার্ড এবং এতে ছবি সংরক্ষণেরও ব্যবস্থা আছে। ক্যামেরা যন্ত্রটি একেবারে ছোট হলেও এর কাজের পরিধি ব্যাপক। খেলার মাঠ, সভা-সমিতি, চিকিৎসা ব্যবস্থা, প্রতিরক্ষা, চলচ্চিত্র, টেলিভিশন, ভিডিও কনফারেন্সসহ বহু কাজে ব্যবহার হচ্ছে নানা ক্যামেরা। এমনকি মঙ্গলগ্রহেও রোবটের সঙ্গে সংযুক্ত ক্যামেরার মাধ্যমে আমরা পাচ্ছি মঙ্গলগ্রহের নানা ছবি।

রুহুল আমিন রুকু কুড়িগ্রাম প্রতিনিধিঃ

ভূরুঙ্গামারীতে সোনাহাট সেতুর পাটাতন ভেঙে যান চলাচল বন্ধ

রুহুল আমিন রুকু কুড়িগ্রাম প্রতিনিধিঃ প্রকাশিত: রবিবার, ২৯ জুন, ২০২৫, ৩:২৩ পিএম
ভূরুঙ্গামারীতে সোনাহাট সেতুর পাটাতন ভেঙে যান চলাচল বন্ধ

কুড়িগ্রামের ভূরুঙ্গামারী উপজেলার সোনাহাট স্থলবন্দর সংলগ্ন সোনাহাট সেতুর পাটাতন ভেঙে পড়েছে। এতে করে সেতুর ওপর দিয়ে সকল ধরনের যানবাহন চলাচল সাময়িকভাবে বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে।

কি ঘটেছে
২৯ জুন রোববার সকাল ৯টার দিকে সেতুর ওপর দিয়ে একটি পাথরবোঝাই ট্রাক উঠলে সেতুর জীর্ণ-শীর্ণ স্টিলের পাটাতন হঠাৎ করেই ভেঙে পড়ে। এতে ট্রাকটি আটকে যায় এবং সেতুর দুপাশে দীর্ঘ যানজটের সৃষ্টি হয়।

বন্ধ স্থলবন্দর কার্যক্রম
সোনাহাট স্থলবন্দরের মাধ্যমে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রমও আংশিকভাবে স্থবির হয়ে পড়েছে। স্থানীয় ব্যবসায়ী ও পরিবহন শ্রমিকরা চরম দুর্ভোগের মধ্যে রয়েছেন।

জরুরি মেরামতের চেষ্টা
সড়ক ও জনপথ (সওজ) বিভাগের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, জরুরি ভিত্তিতে সেতুর পাটাতন মেরামতের কাজ চলছে। তবে পুরোপুরি সচল হতে আরো কিছু সময় লাগবে।

স্থানীয়দের ক্ষোভ
স্থানীয়রা অভিযোগ করেছেন, বারবার অভিযোগ করার পরও সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ সেতুটির স্থায়ী মেরামতের উদ্যোগ নেয়নি। ফলে প্রায়ই এমন দুর্ঘটনা ঘটছে।

নতুন সেতুর আশ্বাস
সওজ জানিয়েছে, ইতোমধ্যে নতুন একটি সেতুর নির্মাণ প্রকল্প অনুমোদন হয়েছে। কিন্তু ডিজাইন পরিবর্তন এবং বাজেট জটিলতার কারণে কাজ শুরুতে বিলম্ব হচ্ছে।

বিকল্প রুট ব্যবহার নির্দেশনা
সড়ক বিভাগ ও প্রশাসন জানিয়েছে, মেরামতের কাজ শেষ না হওয়া পর্যন্ত ভূরুঙ্গামারী থেকে রৌমারী বা নাগেশ্বরী হয়ে বিকল্প পথে যান চলাচলের পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।

যমুনা সেতু বাজার এক দক্ষ কম্পিউটার অপারেটর মোহাম্মদ আলী

মোঃ মিজানুর সরকার (টাঙ্গাইল জেলা প্রতিনিধি) প্রকাশিত: রবিবার, ২৯ জুন, ২০২৫, ৮:৩৩ এএম
যমুনা সেতু বাজার এক দক্ষ কম্পিউটার অপারেটর মোহাম্মদ আলী

মাস্টার্স পাশ করা শিক্ষিত যুবক মোহাম্মদ আলী প্রায় দুই যুগেরও বেশি সময় ধরে কম্পিউটারের মাধ্যমে অনলাইন ব্যবসায় নিয়োজিত আছেন।

টাঙ্গাইল ভুঞাপুর নিকরাইল যমুনা সেতু বাজারের প্রাণ কেন্দ্রে মাইশা ডিজিটাল স্টুডিও অবস্থিত।

অনলাইন থেকে যে ধরনের সার্ভিস পাবেন, পাসপোর্ট আবেদন, খাজনার আবেদন, খারিজের আবেদন, ড্রাইভিং লাইসেন্স এর আবেদন, অনলাইনে ভিসা চেকিং, ল্যাব প্রিন্টের ছবি, ডিজিটাল ক্যামেরা দিয়ে ছবি তোলা, যে কোনো সরকারি চাকরির আবেদন, ইন্টারমিডিয়েট, অনার্স, মাস্টার্স, ভর্তির আবেদন, কলেজ ট্রান্সফার আবেদন করতে পারবেন। জাতীয় পরিচয়পত্রের সংশোধনের আবেদন, হারানো এনআইডি কার্ড উত্তোলন আবেদন করা হয়।

বায়না পত্র লেখা, বন্ধক দলিল লেখা গাড়ি কেনাবেচার দলিল লেখা, দোকান বিক্রি করার চুক্তিপত্র লেখা, এই সকল সেবা পাবেন মাইশা ডিজিটাল স্টুডিও যমুনা সেতু বাজার।

মাইশা ডিজিটাল স্টুডিও প্রোপাইটার জনাব মোহাম্মদ আলী বলেন মানুষকে ডিজিটাল সেবা দেওয়া আমাদের লক্ষ্য। গ্রামের অনেক সহজ সরল মানুষ আছেন তারা জমিজমা সংক্রান্ত বিষয়ে অনলাইন বুঝে না তাদেরকে আমরা সেবা দেই অনলাইন হোল্ডিং করা জমি সংক্রান্ত অনলাইনে সকল কাজ আমরা করে থাকি।

অনলাইনে যে কোন কাজ করতে আসতে পারেন এই অভিজ্ঞ সম্পন্ন কম্পিউটার দোকানে।

যোগাযোগ

০১.মোহাম্মদ আলী

(০১৭৪১-৫৬১০৫৬)

০২.মোঃ মিজানুর সরকার

(০১৭১৫-৬৬৫৪৬৭)