বৃহস্পতিবার, ৫ জুন ২০২৫, ২১ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২
বৃহস্পতিবার, ৫ জুন ২০২৫, ২১ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২

“গাজওয়াতুল হিন্দ”

ইউ বি টিভি ডেস্ক প্রকাশিত: শনিবার, ১৭ মে, ২০২৫, ১২:৫৩ পিএম | 86 বার পড়া হয়েছে
“গাজওয়াতুল হিন্দ”

পৃথিবীতে সবচেয়ে বড় যে ধর্ম*যুদ্ধ হবে সেটাই হল “গাজওয়াতুল হিন্দ” তথা হিন্দুস্থানের যুদ্ধ।
যা ভারতবর্ষে হিন্দুদের সাথে মুসলমানদের ধর্ম যুদ্ধ সংগঠিত হবে। এই যুদ্ধে নিশ্চিতভাবে মুসলমানদের বিজয় হবে। আর এই ভবিষৎ বাণী করেছিলেন হযরত রাসুলে পাক (ﷺ)
কিন্তু কবে আসবে এই গাজওয়াতুল হিন্দ? আর ঈমানদার মুসিলমদের জন্য কতোটা গুরুত্বপূর্ণ এই গাজওয়াতুল হিন্দ তা বলাবাহুল্য রাখেনা। গাজওয়া শব্দের অর্থ হলো অভিযান আর হিন্দ হলো স্থানের নাম। ১৪’শ বছর আগে বর্তমান ভারত, বাংলাদেশ, মায়ানমার, শ্রিলঙ্কা, অফগানিস্থান, পাকিস্তান, নেপাল ও ভুটানকে বলা হতো হিন্দ অর্থাৎ ভারতীয় উপমহাদেশকে বলা হতো হিন্দ বা হিন্দুস্থান।
পবিত্র হাদিস শরীফে গাজওয়াতুল হিন্দ সম্পর্কে বলা হয়েছে, এটা হবে কাফের বা মুশরিকদের সাথে মুসলমানদের পৃথিবীর ভিতর বৃহত্তর
জি হাদ বা যুদ্ধ। এই যুদ্ধে হিন্দুস্থানের মোট মুসলিমদের এক তৃতীয়াংশই শহীদ হবে, আরেক অংশ পালিয়ে যাবে আর শেষ অংশ জি হাদ চালিয়ে যাবে এবং চুড়ান্ত বিজয় লাভ করবে।
মুসলমানদের নিশ্চিত জয় হবে কিন্তু এটা এতোটাই ভ য়া বহ হবে যে হয় তো অল্প কিছু সংখ্যক মুসলিমই বেঁচে থাকবেন বিজয়ের খোশ আমদেদ করার জন্য।
অন্য বর্ণনায় আছে, গাজওয়াতুল হিন্দ হিন্দুস্তানের চুড়ান্ত যুদ্ধ। রাসুল (ﷺ) একদিন পুর্ব দিকে তাকিয়ে বড় বড় নিশ্বাস নিচ্ছিলেন, এমন সময় এক সাহাবি রাসুল (ﷺ) কে জিজ্ঞেস করলেন, ইয়া রাসুলুল্লাহ ( ﷺ) আপনি এমন করছেন কেন?
রাসুতিনিল (ﷺ)বললেন, আমি পুর্ব দিকে বিজয়ের গন্ধ পাচ্ছি। সাহাবায়ে কেরাম রাদিআল্লাহু তাআ’লা আনহুম উনারা জিজ্ঞেস করলেন ইয়া রাসুলুল্লাহ ( ﷺ) আপনি কিসের বিজয়ের গন্ধ পাচ্ছেন? রাসুল (ﷺ) বললেন, পুর্ব দিকে মুসলিম ও মুশরিকদের (যারা মুর্তিপুজা করেন) সাথে যুদ্ধ শুরু হবে। যুদ্ধটা হবে অসম। মুসলিম সেনাবাহিনী থাকবে সংখ্যায় সীমিত, কিন্তু মুশরিক সেনাবিহিনী থাকবে সংখ্যায় অধিক।
ঐ যুদ্ধে মুসলিমরা এত বেশি মা রা যাবে যে র ক্তে মুসলিমদের পায়ের টাকনু পর্যন্ত ডুবে যাবে এবং যুদ্ধে মুসলিমরা তিন ভাগে বিভক্ত থাকবে। এক ভাগ বিশাল মুশরিক বাহিনী দেখে ভয়ে পালিয়ে যাবে, তারাই হলো জাহান্নামী! আর এক ভাগ সবাই যুদ্ধে শহীদ হবেন। শেষ ভাগ আল্লাহর উপর ভরসা করে যুদ্ধ চালিয়ে যাবে এবং শেষ পর্যন্ত জয় লাভ করবেন।
দয়াল নবী রাসুলে পাক (ﷺ) বলেন, এই যুদ্ধ বদর যুদ্ধের সমতুল্য (সুবহানাল্লাহ)।

লন্ডন ফিরছেন ডা. জুবাইদা রহমান

ইউ বি টিভি ডেস্ক প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ৫ জুন, ২০২৫, ১১:৩০ এএম
লন্ডন ফিরছেন ডা. জুবাইদা রহমান

পরিবারের সঙ্গে এক মাস ব্যস্ত সময় কাটিয়ে লন্ডন ফিরছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের স্ত্রী ডা. জুবাইদা রহমান। সেখানেই স্বামী ও মেয়ের সঙ্গে ঈদুল আজহা উদযাপন করবেন তিনি।
বৃহস্পতিবার, জুন ৫, ২০২৫, বেলা ১১টায় কাতার এয়ারলাইন্সের একটি ফ্লাইটে লন্ডন যাবেন তিনি। এরই মধ্যে গুলশানের বাসা থেকে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের উদ্দেশে রওনা হয়েছেন তিনি।
(ছবি-আর্কাইভ)

ভাঙ্গুড়ায় ট্রেনের নিচে কাটা পড়ে বৃদ্ধা নিহত

Abdul Aziz প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ৫ জুন, ২০২৫, ১১:২৬ এএম
ভাঙ্গুড়ায় ট্রেনের নিচে কাটা পড়ে বৃদ্ধা নিহত

পাবনার ভাঙ্গুড়ায় সিল্কসিটি ট্রেনের নিচে কাটা পড়ে অজ্ঞাত নামা এক মানসিক ভারসাম্যহীন বৃদ্ধা নারী নিহত হয়েছেন। আজ বৃহস্পতিবার সকাল পোনে ৯টার দিকে ঢাকা-ঈশ্বরদী রেলপথের ভাঙ্গুড়া পৌর সভার ৪নং ওয়ার্ডের মাটিয়া পুলের পূর্ব পাশ দঃ সারুটিয়া এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।

জীবন

দিলরুবা আক্তার পারভীন প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ৫ জুন, ২০২৫, ১১:২১ এএম
জীবন

আমাদের জীবনকে আমরা যতটা ছোট আর সংক্ষেপিত ভেবে নেই আসলে কিন্তু তা না। আমরা যারা আজ পরিণত বয়সে এসে পৌঁছাতে পেরেছি। তার মানে হলো আমরা খুব সৌভাগ্যবান। পৃথিবীর অনেক মানুষ, অনেক প্রাণী, বৃক্ষ চারা গাছেই মরে যায়। তারা এত সুন্দর ধরণীর অনেক কিছুই অবলোকন করার ভাগ্য পায় না।
দীর্ঘ জীবনের ৫০ বছর পর হঠাৎই মনে হয় এই বুঝি জীবন শেষ। অথচ এইতো সেই দিন পুতুল নিয়ে খেলা করেছি, কতদিন দৌড়ে নুয়ে পড়া আকাশ ছুঁতে গেছি, ফড়িং ধরতে গিয়ে পায়ে কত কাঁটা ফুটিয়েছি। চাঁদনী রাতে উঠানে বসে ছোট মামার কাছে কত ভূতের গল্প শুনেছি, কিচ্ছা শুনেছি। এখন হঠাৎ করেই মনে হয় কখন বুড়িয়ে গেলাম। মেনে নিতে কষ্ট হয়।
মানুষ নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করার নেশায় , উচ্চতায় পৌছাবার আকাঙ্ক্ষায়, জীবনের মূল্যবান অনেক কিছুই ফানুসের মতো উড়িয়ে দেয়। যখন স্তুত হয় নিজের জন্য অবসর মিলে। আয়নায় তার প্রতিবিম্ব তার কাছেই অচেনা লাগে।
কানের কাছে দু’চারটা পাকা চুল চোখে মোটা ফ্রেমের চশমা, ঠোঁটের কাছে লাভ লাইন সবকিছুই বয়সের কথা মনে করিয়ে দেয়। মৃত্যু চিরন্তন সত্য। সেই ভয়ংকর সত্যি কথাটা আমাদের স্মরণ করিয়ে দেয়।
আমার মনে হয় প্রতিটা মানুষই এই পরিস্থিতিতে মানসিকভাবে ভিতরে ভিতরে ভেঙে পড়ে বিষন্নতায় পেয়ে বসে, কিন্তু কাউকে বুঝতে দেয় না। এই বয়সটা মেয়েদের জন্য আরও বেশি কঠিন। নিজেদের বাহ্যিক পরিবর্তনটা মানিয়ে নিতে কষ্ট হয় তাদের তাথস্ত হতেও সময় লাগে। তাই হয়তো অনেকেই কৃত্তিম ভাবে বয়সটাকে কমিয়ে রাখার চেষ্টা করেন। বোটকস ফিলার আরো কত কি।
আমার মনে হয় বয়সের সাথে সামঞ্জস্য রেখে নিজের dress up সাজগোজ, ব্যক্তিত্ব ধরে রাখতে পারলেই আপনি সবার কাছে আকর্ষণীয় হয়ে উঠতে পারবেন। কৃত্রিমতা সাময়িক। Bad effect ও আছে। কাজেই কঠিনেরে তুমি মানিয়া লহ সহজে।

error: Content is protected !!