বৃহস্পতিবার, ৭ আগস্ট ২০২৫, ২১ শ্রাবণ ১৪৩২
বৃহস্পতিবার, ৭ আগস্ট ২০২৫, ২১ শ্রাবণ ১৪৩২

মোহাম্মদ নাসিরঃ লিবিয়া প্রতিনিধি (আরব কান্ট্রি)

লিবিয়ায় প্রধানমন্ত্রী প্রতিদ্বন্দ্বীদের বিরুদ্ধে নাশকতার অভিযোগ আনার সাথে সাথে লিবিয়ার আর্থিক দ্বন্দ্ব আরও তীব্রতর হয়েছে

মোহাম্মদ নাসিরঃ লিবিয়া প্রতিনিধি (আরব কান্ট্রি) প্রকাশিত: বুধবার, ৯ এপ্রিল, ২০২৫, ১১:৫২ পিএম | 130 বার পড়া হয়েছে
লিবিয়ায় প্রধানমন্ত্রী প্রতিদ্বন্দ্বীদের বিরুদ্ধে নাশকতার অভিযোগ আনার সাথে সাথে লিবিয়ার আর্থিক দ্বন্দ্ব আরও তীব্রতর হয়েছে

লিবিয়ার প্রধানমন্ত্রী আব্দুল হামিদ দ্বেইবাহ সম্প্রতি কেন্দ্রীয় ব্যাংক কর্তৃক প্রকাশিত বিতর্কিত ব্যয় অনুমোদনের জন্য প্রতিনিধি পরিষদের স্পিকার আগুইলা সালেহ, কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ডেপুটি গভর্নর মারাই আল-বারাসি এবং বেলকাসিম হাফতারকে দোষারোপ করেছেন।

লিবিয়া প্রধানমন্ত্রী প্রতিদ্বন্দ্বীদের বিরুদ্ধে নাশকতার অভিযোগ আনার সাথে সাথে লিবিয়ার আর্থিক দ্বন্দ্ব আরও তীব্রতর হয়েছে লিবিয়ান এক্সপ্রেস দ্বারা

লিবিয়ার জাতীয় ঐক্য সরকারের প্রধানমন্ত্রী আব্দুল হামিদ দ্বেইবাহ লিবিয়ার প্রধানমন্ত্রী আব্দুল হামিদ দ্বেইবাহ সম্প্রতি কেন্দ্রীয় ব্যাংক কর্তৃক প্রকাশিত বিতর্কিত ব্যয় অনুমোদনের জন্য প্রতিনিধি পরিষদের স্পিকার আগুইলা সালেহ, কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ডেপুটি গভর্নর মারাই আল-বারাসি এবং বেলকাসিম হাফতারকে দোষারোপ করেছেন।

সরকারি বৈঠকে এক কঠোর ভাষায় বিবৃতিতে, দ্বেইবাহ এই কর্মকর্তাদের জাতীয় ঐক্য সরকারের (জিএনইউ) উপর আক্রমণের মাধ্যমে “লিবিয়ান রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে যুদ্ধ বন্ধ করার” আহ্বান জানিয়েছেন। তিনি দাবি করেছেন যে, সাম্প্রতিক বিক্ষোভের পিছনে প্রাক্তন মুদ্রা ব্যবসায়ীরা জড়িত, যারা মুদ্রার সুবিধা পুনরুদ্ধারের জন্য অভিযোগ করেছেন।

“এই বিক্ষোভগুলি স্বতঃস্ফূর্ত নয় – এগুলি তাদের দ্বারা পরিচালিত যারা পুরানো ব্যবস্থা থেকে উপকৃত হয়েছিল,” দ্বেইবাহ বলেন।

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রকাশ বিতর্কের জন্ম দিয়েছে

প্রধানমন্ত্রী স্বীকার করেছেন যে তিনি গত মাসে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের গভর্নরকে বাজারের স্থিতিশীলতা রক্ষার জন্য ব্যয় প্রতিবেদনের বিবরণ গোপন রাখতে বলেছিলেন। তবে, তিনি স্বচ্ছতার দিকে “একটি ইতিবাচক পদক্ষেপ” হিসাবে ব্যাংকের সমান্তরাল ব্যয় ব্যবস্থার প্রকাশকে স্বাগত জানিয়েছেন।

“এই সমান্তরাল ব্যয় ২০২৩ সালের এপ্রিলে আরোপিত ২৭% কর দিয়ে শুরু হয়েছিল,” দ্বেইবাহ ব্যাখ্যা করেছিলেন। “এগুলি সরাসরি লিবিয়ার জনগণের পকেট থেকে নেওয়া তহবিল।”

দ্বেইবাহের মতে, পূর্বাঞ্চলীয় সরকার মাত্র এক বছরে ৫৯ বিলিয়ন লিবিয়ান দিনার ব্যয় করেছে – যা সমস্ত লিবিয়ানের ১২ মাসের বেতন মেটানোর জন্য যথেষ্ট।

বাজেট দাবি এবং পাল্টা দাবি

তার প্রশাসনের আর্থিক ব্যবস্থাপনার পক্ষে কথা বলতে গিয়ে, দ্বেইবাহ জোর দিয়ে বলেন যে, ২০২৩ সালের ১২৩ বিলিয়ন দিনারের বাজেট পূর্ব ও পশ্চিম উভয় জায়গায় সামরিক বাহিনী সহ বিভক্ত দেশটিতে ন্যায়সঙ্গতভাবে বিতরণ করা হয়েছে।

“আমার সরকার এবং মন্ত্রীরা আমাদের বরাদ্দকৃত বাজেটের মাত্র ১০ শতাংশ ব্যয় করেছেন,” তিনি দাবি করেন, লিবিয়া তার মেয়াদে নতুন কোনও সরকারি ঋণ বহন করেনি।

তদন্তের আহ্বান

দ্বেইবাহ অডিট ব্যুরো, অ্যাটর্নি জেনারেল এবং তদারকি সংস্থাগুলিকে সমান্তরাল ব্যয়, বিশেষ করে পূর্ব প্রশাসন কর্তৃক ব্যয় করা ৫৯ বিলিয়ন দিনার তদন্ত করার আহ্বান জানিয়েছেন।

“এই ব্যয় কে অনুমোদন করেছে? এই তহবিল কে পেয়েছে?” তিনি দাবি করেন। “লিবিয়ার জনগণ এর উত্তর পাওয়ার যোগ্য।”

তিনি কেন্দ্রীয় ব্যাংকের গভর্নরের উপর তহবিলের বর্তমান “রক্তক্ষরণ” বন্ধ করার জন্য চাপ দেন এবং ব্যয়ের বিবরণ প্রদানে পূর্ণ সহযোগিতার প্রস্তাব দেন।

অর্থনৈতিক মুক্ত পতন

লিবিয়ার মুদ্রার দাম সমান্তরাল বাজারে পতনের সাথে সাথে, দ্বেইবাহ অর্থনীতিকে স্থিতিশীল করতে এবং দিনারের মূল্য সংরক্ষণের জন্য জরুরি ব্যবস্থা গ্রহণের আহ্বান জানিয়েছেন।

“আমাদের ভারসাম্য, মূল্য নিয়ন্ত্রণ এবং অর্থনৈতিক নিশ্চয়তা প্রয়োজন,” তিনি বলেন। “আর বিশৃঙ্খলা এবং কারসাজি নয়।”

অর্থনৈতিক সংকটের সমাধানের জন্য আলোচনায় আগ্রহ প্রকাশ করার পাশাপাশি, প্রধানমন্ত্রী ব্যবসায়ীদের মূল্যবৃদ্ধির বিরুদ্ধে এবং প্রাক্তন মুদ্রা ব্যবসায়ীদের রাজনৈতিক লাভের জন্য পরিস্থিতিকে কাজে লাগানোর বিরুদ্ধে সতর্ক করেছেন।

“উন্নয়নে আমরা যে ১২ বিলিয়ন দিনার বিনিয়োগ করেছি তা সমস্ত লিবিয়ানদের উপকার করে,” তিনি উপসংহারে বলেন। “শুধুমাত্র একটি অঞ্চল বা উপদল নয়।”

নরসিংদীর রায়পুরা মেঘনা নদীতে জলদস্যুতা ও চাঁদাবাজ নুরুল ইসলাম, হারুন, হান্নানের গ্রেপ্তার দাবিতে মানববন্ধন

তালাত মাহামুদ বিশেষ প্রতিনিধি প্রকাশিত: বুধবার, ৬ আগস্ট, ২০২৫, ১১:১৮ পিএম
নরসিংদীর রায়পুরা মেঘনা নদীতে জলদস্যুতা ও চাঁদাবাজ নুরুল ইসলাম, হারুন, হান্নানের গ্রেপ্তার দাবিতে মানববন্ধন

নরসিংদীর রায়পুরা উপজেলায় মেঘনা নদীতে জলদস্যুতা ও চাঁদাবাজির বিরুদ্ধে , প্রতিবাদ ,মানববন্ধন, কর্মসূচি পালন করেন কিশোরগঞ্জের ভৈরবে । নৌপথে চলাচলকারী ব্যবসায়ী ও সাধারণ মানুষের উদ্যোগে এ মানববন্ধনে , অংশ নেন ভৈরব ও রায়পুরা এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ।

মানববন্ধনে বক্তারা অভিযোগ করে বলেন, মির্জাচরের আওয়ামী লীগের দোসর রসুনের ছেলে নুরুল ইসলাম, বাশগাড়ির যুবলীগ নেতা হারুন ও নিলক্কার হান্নান দীর্ঘদিন ধরে স্পোর্টস বোট ও ট্রলারে করে মেঘনা নদীতে , সশস্ত্র তাণ্ডব চালাচ্ছে। গরু ব্যবসায়ী ও মোদি ব্যবসায়ীদের মালামাল ছিনতাই, অস্ত্রের ভয় দেখিয়ে চাঁদাবাজি ,ও জনসাধারণের উপর গুলি চালানোর মতো ঘটনাও ঘটিয়েছে চিহ্নিত দুর্বৃত্তরা।

এছাড়া ও নদীর চরাঞ্চলে অবৈধভাবে চুম্বুক , ড্রেজার বসিয়ে মাটি উত্তোলনের অভিযোগ ইতিপূর্বে একাধিকবার করা হয়েছে। নদীপথে চলাচল কারী কার্গো ট্রলার থেকে চাঁদা আদায়ের মতো ঘটনা , প্রতিনিয়ত চালিয়েছে বলে জানায় বিশ্বস্ত সূত্র।

এ ব্যাপারে ফেসবুকে স্ট্যাটাস দিয়ে , বিএনপির কেন্দ্রীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক সহ-সম্পাদক ইঞ্জিনিয়ার আশরাফ উদ্দিন বকুল, বলেন“এই অস্ত্রধারী সন্ত্রাসীরা আমাদের দলের কেউ নয়।” রায়পুরা উপজেলার বিএনপির , সাধারণ সম্পাদক ,আব্দুর রহমান খোকন ,বলেন “নুরুল ইসলাম, হান্নান ও হারুন আওয়ামী লীগের দোসর। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে অনুরোধ করছি, তাদের পরিচয় নিশ্চিত করে দ্রুত গ্রেপ্তার করুন।” সন্ত্রাস চাঁদাবাজদের বিএনপি দলে কোন স্থান নেই । এই বক্তব্য সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল হয় । ইতি পর্বে নুরুল ইসলাম গং মির্জাচরে মানববন্ধনে গুলি বর্ষন করেন এবং গ্রামবাসীকে পিটিয়ে রক্তাক্ত জখম করে।

তাদের বিরুদ্ধে একাধিক অভিযোগ রায়পুরা থানায় আছে । তৎকালীন সময়ের বহু ঘটনা জাতীয় দৈনিক পত্রিকা সহ নরসিংদী জেলার বিভিন্ন দৈনিক ও সাপ্তাহিক পত্রিকায় একাধিক নিউজ পোর্টালে সংবাদ প্রকাশিত হয়েছে

এ ঘটনার নিরপেক্ষ তদন্ত ও অভিযুক্তদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানিয়েছেন এলাকাবাসী ।

সৌরভ চত্বরের মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠানে থাকা আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

  তৌহিদুর রহমান শেরপুর প্রতিনিধি প্রকাশিত: বুধবার, ৬ আগস্ট, ২০২৫, ১১:০৪ পিএম
সৌরভ চত্বরের মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠানে থাকা আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

শেরপুরের ঝিনাইগাতীতে ‘সৌরভ চত্বর’-এর মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠানে বিতর্কিত এক ব্যক্তির উপস্থিতিকে কেন্দ্র করে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে নানা আলোচনা-সমালোচনা দেখা দিয়েছে। তবে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. আশরাফুল আলম রাসেল এসব অভিযোগকে ভিত্তিহীন ও উদ্দেশ্যপ্রণোদিত আখ্যা দিয়ে তীব্র প্রতিবাদ জানিয়েছেন।

৫ আগস্ট, মঙ্গলবার সকালে ঝিনাইগাতী থানা মোড়ে শহীদ ছাত্রনেতা সৌরভের নামে নির্মিত ‘সৌরভ চত্বর’-এর মোড়ক উন্মোচন করেন, ইউএনও মো. আশরাফুল আলম রাসেল। এ সময় শহীদ সৌরভের পিতা, থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আল আমিন, জনপ্রতিনিধি, শিক্ষক, সাংবাদিকসহ নানা শ্রেণি-পেশার মানুষ উপস্থিত ছিলেন।

তবে অনুষ্ঠান শেষে ফটোসেশনে ঝিনাইগাতী উপজেলা আওয়ামী লীগের সদস্য এবং ২০২৪ সালের ১৫ ডিসেম্বর বিশেষ ক্ষমতা আইনে দায়ের হওয়া একটি মামলার আসামি সারোয়ার হোসেনের ছবি ছড়িয়ে পড়লে সামাজিক মাধ্যমে ব্যাপক প্রতিক্রিয়া দেখা দেয়। অনেকেই অভিযোগ করেন, জনপ্রশাসনের কিছু কর্মকর্তা রাজনৈতিক সুবিধাভোগীদের পুনর্বাসনের কৌশল হিসেবে এমন আয়োজন করছেন।

এ নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বিষয়টি ভাইরাল হলে উপজেলা প্রশাসনের তৎপরতায় ও পুলিশের বিশেষ উদ্যোগে বিতর্কিত ব্যক্তি সারোয়ার হোসেনকে গ্রেপ্তার করে ঝিনাইগাতী থানা পুলিশ।

বিষয়টি নিয়ে ইউএনও আশরাফুল আলম রাসেল বলেন, “আমি সারোয়ার হোসেন নামে কাউকে চিনি না, তাকে আমন্ত্রণ জানানো তো দূরের কথা। শহীদ সৌরভের বাবা তাঁকে আত্মীয় হিসেবে নিজেই সঙ্গে এনেছেন। তিনি কোনো রাজনৈতিক দলের সঙ্গে সম্পৃক্ত কিংবা মামলার আসামি, এসব তথ্য আমার জানা ছিল না। আমি এই ভিত্তিহীন অপপ্রচারের তীব্র প্রতিবাদ ও নিন্দা জানাচ্ছি।”

তিনি আরও বলেন, “স্মৃতিচারণমূলক এ অনুষ্ঠানটি ছিল সম্পূর্ণ অরাজনৈতিক এবং একটি শহীদের প্রতি শ্রদ্ধা জানানোর নিঃস্বার্থ প্রয়াস। অনাকাঙ্ক্ষিতভাবে কোনো বিতর্কিত ব্যক্তি উপস্থিত থাকলে সেটিকে প্রশাসনের অভিপ্রায় হিসেবে ব্যাখ্যা করা অনুচিত।”

সবার প্রতি আহ্বান জানিয়ে ইউএনও বলেন, “সত্যতা যাচাই না করে বিভ্রান্তিকর মন্তব্য ও গুজব ছড়ানো সামাজিক দায়িত্বের পরিপন্থী। একজন শহীদের নামের সাথে জড়িত অনুষ্ঠানে অহেতুক বিতর্ক সৃষ্টি করাও অত্যন্ত দুঃখজনক।”

দশঘর মাদরাসা কমিটিতে আওয়ামীলীগের দোসর নাসির সভাপতি হওয়ার পায়তারা:এলাকায় ক্ষোভ

স্টাফ রিপোর্টারঃ প্রকাশিত: বুধবার, ৬ আগস্ট, ২০২৫, ১১:০১ পিএম
দশঘর মাদরাসা কমিটিতে আওয়ামীলীগের দোসর নাসির সভাপতি হওয়ার পায়তারা:এলাকায় ক্ষোভ

ছাতকের গোবিন্দগঞ্জ-সৈদেরগাঁও ইউনিয়নের রাজ্জাকীয়া ইসলামিয়া দাখিল মাদরাসা,দশঘরের ম্যানেজিং কমিটিতে আওয়ামীলীগের দোসর এমপি মানিকের ঘনিষ্টজন দশঘর গ্রামের মাষ্টার নাসির উদ্দীন সভাপতি হওয়ার পায়তারা চালাচ্ছেন বলে জানা গেছে।

এতে এলাকায় চরম উত্তেজনা বিরাজ করছে প্রতিষ্টানের প্রধান উলামালীগের সদস্য মাও:মুশাহিদ আলী তাঁর বিগত দিনের নিজের অপকর্ম যাতে প্রকাশ না পায় এজন্য এই আওয়ামী ডেবিলকে সভাপতি করতে তৎপরতা চালাচ্ছেন।

মাদরসার অভিভাবকদের বক্তব্য হচ্ছে ,আওয়ামীলীগের এই দোসরকে সভাপতি করলে মাদরাসা উন্নয়ন কাজ থেকে বঞ্চিত হবে।সরকারের নির্দেশনা রয়েছে।

বর্তমানে কোন শিক্ষা প্রতিষ্টানের কমিটিতে যেন নিষিদ্ধ ঘোষিত আওয়ামীলীগের কোন দোসর সভাপতি হতে না পারে।মাষ্টার নাসির উদ্দিন যে আওয়ামীলীগের নেতা ও এমপি মানিকের একনিষ্ট সহযোগী ছিল, তা ছাতকের রাজনৈতিক মহলে সবার জানা।তাই নাসির উদ্দনীন সভাপতি হলে আগামী নির্বাচনে যারাই অত্র আসনে এমপি বা উপজেলা চেয়ারম্যান হবেন স্বাভাবিক ভাবে এ কারণে অত্র মাদরাসা উন্নয়ন কাজে আগ্রহী হবেন না বলে আশংকা করা হচ্ছে।

তাই,দশঘর মাদরাসায় যাতে নিষিদ্ধ ঘোষিত আওয়ামীলীগের কোন ডেভিল সভাপতি হতে না পারে এজন্য এলাকাবাসী ছাতক উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসারের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছেন।

error: Content is protected !!