সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ৮ পৌষ ১৪৩১
সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ৮ পৌষ ১৪৩১

হাসিনাকে সামনাসামনি কোনদিন দেখেননি হারুন

ইউ বি টিভি ডেস্ক প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ১০ অক্টোবর, ২০২৪, ১:০৩ পিএম | 58 বার পড়া হয়েছে
হাসিনাকে সামনাসামনি কোনদিন দেখেননি হারুন

‘আমি সরকারি চাকরি করি। আমার সঙ্গে কোনোদিন শেখ হাসিনার দেখা হয়নি। ১৫ বছরের ক্ষমতাকালীন সময়ে কোনোদিন শেখ হাসিনার সঙ্গে দেখা করতে যাইনি। আমার সঙ্গে কথা হয়নি।’ অজ্ঞাত স্থান থেকে এমন কথা জানিয়েছে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) সাবেক অতিরিক্ত কমিশনার মোহাম্মদ হারুন-অর-রশীদ।

ছাত্র-জনতার গণ-অভ্যুত্থানে শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর দেশের রাজনৈতিক পটপরিবর্তন হয়। এর পর থেকেই আলোচনায় আছেন ডিবির এই সাবেক প্রধান। গণ-অভ্যুত্থানের পর আলোচিত পুলিশ কর্মকর্তা হারুনকে ঘিরে নানা তথ্য ছড়াতে থাকে। যার মধ্যে বিমানবন্দরে হারুনের ওপর হামলা, সিএমএইচে ভর্তি, অন্য বাহিনীর হেফাজতে থাকা, আর সর্বশেষ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে পালিয়ে যাওয়া।

তবে নানা তথ্যের মাঝেও এখনো হারুনের অবস্থান অজানা। অজ্ঞাত স্থান থেকেই সম্প্রতি এক সাংবাদিকের সঙ্গে পালিয়ে যাওয়াসহ নানা বিষয় নিয়ে কথা বলেছেন পুলিশের সাবেক এই কর্মকর্তা।

হারুন-অর-রশীদ বলেন, ‘আমাকে ঘিরে নানা ধরনের গুজব ছড়ানো হচ্ছিল। তখনো আমি চুপ ছিলাম। সরকার যখন বলল, সবাইকে কাজে যোগ দিতে। তখন আমি গত ৮ আগস্ট ডিএমপি কমিশনারের সঙ্গে যোগাযোগ করি। তিনি আমাকে তখনই যোগ দিতে নিষেধ করেন। আমাকে নিরাপদ স্থানে থাকতে বলেন। আমি যোগদান করতে গেছি। কিন্তু আমি যোগ দিতে পারিনি। দুই দিন পর দেখি আমার নামে মোহাম্মদপুর থানায় একটি মামলা করা হয়েছে। যেখানে সাবেক প্রধানমন্ত্রী, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী, আইজিপি, কমিশনার ও আমাকে হুকুমের আসামি করা হয়। তখন আমি অবাক হলাম।

তিনি আরও বলেন, ‘আমি তো ডিবিতে কাজ করি। ডিবির কাজ হলো মামলা তদন্ত করা। ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা নির্দেশ দিলে আমরা গ্রেপ্তার করি। মোহাম্মদপুরে তো আমি গিয়ে মারামারি করিনি, এটা তো আমার কাজ না। অতিরিক্ত কমিশনার কি মারামারি করতে যায়? আর ডিএমপিতে কমিশনারের পরে ৬ জন অতিরিক্ত কমিশনার। আমি হলাম ৬ নম্বর কমিশনার। সেখানে আমার নামে যখন মামলা হলো তখন তো একটু…। আবার বলা হলো মামলা হলেও সমস্যা নেই। ঘটনার সঙ্গে জড়িত না থাকলে গ্রেপ্তার করা হবে না। আমি মনে করলাম ভালো কথা। ভাবলাম জয়েন করব। পরের দিন দেখলাম একজন উপদেষ্টা বললেন, যেসব পুলিশ কর্মকর্তা জয়েন করেননি আপনারা তাদের ধরে নিয়ে আসেন। আমি তখন আরো অবাক হলাম। আমি ‍যদি চাকরিতে জয়েন না করি তাহলে প্রসিডিং করবে। আর যোগ দিলে আমাকে দিয়ে জোর করে চাকরি করাবেন। এটা শোনার পরে আমার মনে হলো রিস্ক। মানে আমার লাইফ ঝুঁকির মধ্যে। এখন মানুষকে ধরে যেভাবে পেটানো, ডিম মারা হচ্ছে। যদি আমাকে…। আগে তো বাঁচতে হবে। আমি ইচ্ছাকৃতভাবে একটু চুপ আছি।’

ছাত্র-জনতার হাতে গণধোলাইয়ের বিষয়ে জানতে চাইলে হারুন বলেন, ‘ফেসবুক, ইউটিউবে নানা গুজব আছে। আপনারা মরার ছবিসহ নানা গুজব দেখেছেন। আমি এগুলো নিয়ে মন্তব্য করতে চাই না। যারা এগুলো বলে তারা টাকা-পয়সা পাওয়ার জন্য সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছাড়ে। এগুলো গুজব।’

পুলিশ সদর দপ্তরের দেয়াল টপকে পালাতে গিয়ে ব্যথা পাওয়ার বিষয়ে সাবেক ডিবির এই কর্মকর্তা বলেন, ‘আমি পুলিশ সদর দপ্তরে যাইনি।’

তিনি আরও বলেন, ‘আমি আমার স্ত্রীকে নিয়ে আমেরিকা এসেছিলাম ছুটি নিয়ে। জুলাইয়ের ১৫ তারিখ দেশে ফিরি। দেশে যাওয়ার পর স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর কোর কমিটির বাসায় একটা মিটিং হয়। প্রতিদিন সেই মিটিং হতো। মিটিংয়ে স্বরাষ্ট্রসচিব, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী, আইজিপি, ডিএমপি কমিশনার, এনএসআই, ডিজিএফআই, এসবি, বিজিবিপ্রধান ছিল। এ ছাড়া ঢাকা রেঞ্জের ডিআইজি ও এনটিএমসির প্রধান। প্রতিদিন কোর কমিটির মিটিং হচ্ছিল। একদিন মিটিংয়ে আমাকে ডাকা হলো।

আমার কাছে গ্রেপ্তারের বিষয়ে তথ্য চাওয়া হয়। তখন আমি বলি আমার কাছে কেউ গ্রেপ্তার নেই। তবে র‌্যাব নুরুকে গ্রেপ্তার করে আমার কাছে দিয়েছে, নজরুল ইসলাম খানকে দিয়েছে। গণস্বাস্থ্য হাসপাতালে তিনজন সমন্বয়ক আছে। তাদের এসবি পাহারা দিচ্ছিল। আমাকে বলা হলো তাদের নিরাপত্তার জন্য ডিবিতে আনার জন্য। তখন বলি আমি তাদের কিভাবে নেব?’

তিনি আরো বলেন, ‘তখন তারা বলে এত কিছু বোঝার দরকার নেই। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে কথা বলব আপনি নিয়ে রাখেন। আমাকে কমিশনারসহ কোর কমিটির সবাই এই কথা বলেছে। এরপর আমি ডিবির রমনা বিভাগের ডিসি হুমায়ুনকে সমন্বয়ক তিনজনকে নিয়ে আসতে বলি। হুমায়ুন তাদের নিতে আসে। তাদের মোবাইল আগেই ডিজিএফআই নিয়ে গেছিল। রাত ২টা-৩টার দিকে আমাকে ডিজিএফআইয়ের দুজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা ফোন দিয়ে বলেন সারজিসসহ আরো দুজনকে ডিবি গেটে আনা হয়েছে। আপনার কোনো এক কর্মকর্তাকে বলেন রিসিভ করতে। পরে আমি ঢাকা মহানগর পুলিশের অতিরিক্ত উপকমিশনার (এডিসি) শাহেনশাহ মাহমুদকে ফোন দিয়ে বলি রিসিভ করতে। পরে তাদের সাইবারের একজন এডিসি রিসিভ করে। এই হলো পাঁচজন। পরের দিন ডিজিএফআইপ্রধান আমাকে ফোন দিয়ে বলেন, একটি মেয়ে (নুসরাত তাবাসসুম) খুব উৎপাত করছে তাকেও তুলে আনতে হবে। আমি মিরপুরের ডিসি মানস কুমার পোদ্দারকে বলি তাকে আনতে। এই ছয়জন হলো। এরপর আমাকে কিছু নির্দেশনা দেওয়া হলো।

প্রধানমন্ত্রী পুলিশ হাসপাতালে যাওয়ার পরে আমার কাছে কাজের আপডেট জানতে চান এসবি প্রধান মনিরুল ইসলাম। আমি বিস্তারিত তাকে পাঠাই। আগে তাদের বিভিন্ন সংস্থা মারধর করেছে। কিন্তু আমি তাদের (সমন্বয়ক) স্বজনদের সঙ্গে কথা বলিয়ে দিয়েছি। আত্মীয়-স্বজনদের নিয়ে আমি ভাতও খেয়েছি। ওই মেয়েটার মাকে এনে তার সঙ্গে রাখা হয়েছে। এর আগে আরেকটি রেকর্ড প্রকাশিত হয়েছিল আইনসচিবের সঙ্গে আমার কথার। আমি আইনসচিবকে বলি আমি তাদের ধরিনি। কিন্তু আমাকে কালার করা হচ্ছে। তখন কিন্তু বিভিন্ন মিডিয়ায় আসছিল তাদের ডিবিতে আটকে রাখা হয়েছে। আমি তো কোনো কূলই পাচ্ছি না। সাধারণ মানুষ জানতেছে তাদের আমি আটকে রেখেছি। আমি হারুন তাদের সঙ্গে কোনো খারাপ কথা বলিনি। ভিপি নুরের সঙ্গেও দুজন সমন্বয়কের কথা বলিয়ে দিয়েছি। তারা যাওয়ার পরে কিন্তু এখন পর্যন্ত বলেনি হারুন তাদের সঙ্গে খারাপ ব্যবহার করেছে। আমার ক্ষতিটা হলো মানুষ জানল হারুন তাদের ধরে নিয়েছে।’

এত সংস্থা থাকতে ডিবিকে দিয়ে কেন এই কাজটি করাতে গেল। আপনার তো অতিউৎসাহী মনোভাব ছিল। এমন প্রশ্নের জবাবে হারুন বলেন, ‘এখনো তো সব গ্রেপ্তার ডিবি করছে। সারা দেশে ধরা হচ্ছে তাদের তো ডিবিতে নেওয়া হচ্ছে। আমি ডিবিকে মানুষের আস্থার স্থানে নিয়ে এসেছি। বিএনপি যত নেতাকে গ্রেপ্তার করে ডিবিতে এনেছি। কেউ বলতে পারবে না কারো সঙ্গে খারাপ ব্যবহার করেছি। আমি কখনো খারাপ ব্যবহার করিনি। মতিঝিলের আওয়ামী লীগ নেতা টিপু হত্যার ঘটনায় ৩৩ জন দলীয় নেতার বিরুদ্ধে চার্জশিট দিয়েছি। এতে দলের নেতারা ক্ষুব্ধ হয়েছেন। সর্বশেষ এমপি আনার হত্যার ঘটনায় নেপাল, ভারত এমনকি পাহাড় থেকে আসামি ধরে এনেছি। জেলার সাধারণ সম্পাদককে ধরেছি। তার মানে কোনো ঘটনা ঘটলে ইচ্ছাকৃতভাবে কাউকে জড়াইনি। আমার এমন কাজে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের অনেকে ক্ষিপ্ত হয়েছে।’

সরকারপ্রধান (শেখ হাসিনা) সবাইকে বিপদে ফেলে চলে গেছেন। এ বিষয়ে জানতে চাইলে মোহাম্মদ হারুন-অর-রশীদ বলেন, ‘এ নিয়ে আমি কিছু বলতে পারব না। আমি ছোট মানুষ। আমি ডিএমপির প্রধানও না, পুলিশের প্রধান না। আমাকে নিয়ে ষড়যন্ত্র করা হচ্ছে। আমাকে মোয়া বানানো হচ্ছে। আমি কেন আলোচিত-এর একটাই কারণ যেখানে অপরাধ হয়েছে সেখানে আমি মানুষকে সেবা দিয়েছি। মানুষ যখন যে সমস্যায় পড়েছে তারা থানায় না গিয়ে ডিবিতে আসত। ডিবিতে আমার চাকরিজীবনে মানুষের উপকার করেছি। কারো ক্ষতি করিনি।’

সরকারের লাঠিয়াল হিসেবে কাজ করে আপনি অনুতপ্ত কি না জানতে চাইলে ডিবির সাবেক এই কর্মকর্তা বলেন, ‘আমি লাঠিয়াল হিসেবে কাজ করিনি। আমি সরকারি চাকরি করি। আমার সঙ্গে কোনো দিন শেখ হাসিনার দেখা হয়নি। ১৫ বছরের ক্ষমতাকালীন সময়ে কোনো দিন শেখ হাসিনার সঙ্গে দেখা করতে যাইনি। আমার সঙ্গে কথা হয়নি। আমাকে বলা হচ্ছে হুকুমদাতা। আমি হুকুমদাতা কিভাবে হলাম। আমি তো ডিএমপি কমিশনারের অধীনে কাজ করেছি। আমি যা করেছি ন্যায়বোধ থেকে করেছি। অন্যায় করিনি। ন্যায়বোধ দিয়ে কাজ করায় ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের রোষানলে পড়েছি। কিন্তু মানুষ আমার কাজের প্রশংসা করেছে। আমাকে ভুল বোঝার অবকাশ নেই।’

১০ হাজার টাকা জরিমানা

পাইকগাছায় নিষিদ্ধ পলিথিন ব্যাগ কারেন্ট জাল জব্দ

শেখ খায়রুল ইসলাম পাইকগাছা(খুলনা) প্রতিনিধি:- প্রকাশিত: সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর, ২০২৪, ৩:৩০ পিএম
পাইকগাছায় নিষিদ্ধ পলিথিন ব্যাগ কারেন্ট জাল জব্দ

রবিবার গোপন সংবাদের ভিত্তিতে অভিযান চালিয়ে বিপুল পরিমাণ নিষিদ্ধ পলিথিন ব্যাগ ও কারেন্ট জাল জব্দ করেছে ভ্রাম্যমান আদালত।পাইকগাছার গদাইপুর ইউনিয়নের মেলেক পুরাইকাটি গ্রামের সাধু পাড়ায় নিষিদ্ধ পলিথিন ব্যাগ কারেন্ট জাল আছে এমন সংবাদের ভিত্তিতে উপজেলা নির্বাহী অফিসার সঙ্গীয় ফোর্সসহ অভিযান পরিচালনা করে।এসময় মেলেক পুরাইকাটি গ্রামের প্রণব সাধুর বাড়ি থেকে ৩১৪ কেজি নিষিদ্ধ পলিথিন ব্যাগ উদ্ধার করে এবং তাকে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ আইনে ৬ হাজার টাকা অর্থদণ্ড প্রদান করে।একই গ্রামের সত্য সাধুর বাড়ি থেকে ৪২ কেজি নিষিদ্ধ ঘোষিত কারেন্ট জাল উদ্ধার করে এবং তাকে ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে ৪ হাজার টাকা অর্থদণ্ড প্রদান করে।জব্দকৃত ৩১৪কেজি নিষিদ্ধ পলিথিন ব্যাগ, ৪২কেজি কারেন্ট জাল আগুনে পুড়িয়ে বিনষ্ট করা হয়। উক্ত নিষিদ্ধ পলিথিন ব্যাগ ও কারেন্ট জালের বর্তমান বাজার মূল্য প্রায় আনুমানিক ১লক্ষ ২০হাজার টাকা।অভিযান পরিচালনাকালে স্যানিটারি ইন্সপেক্টর উদয় কুমার মন্ডল,পুলিশ উপপরিদর্শক বাবলা দাশ,উপজেলা আনসার ভিডিপি প্রশিক্ষক মোঃ আলতাফ হোসেন,পেশকার মোঃ ইবরাহীম হোসেন উপস্থিত ছিলেন।উপজেলা নির্বাহী অফিসার মাহেরা নাজনীন বলেন,নিষিদ্ধ ঘোষিত পলিথিন ব্যাগ ও কারেন্ট জাল পরিবেশের জন্য হুমকিস্বরূপ।এগুলো ক্রয় বিক্রয় মজুদ দণ্ডনীয় অপরাধ।উপজেলা প্রশাসনের এ ধরনের অভিযান অব্যাহত থাকবে বলে জানিয়েছেন তিনি।

মুন্সীগঞ্জে মামলার রহস্য উদঘাটনে গোয়েন্দা পুলিশকে স্বীকৃতি প্রদান

মোঃ সুজন বেপারী প্রকাশিত: সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর, ২০২৪, ৩:১০ পিএম
মুন্সীগঞ্জে মামলার রহস্য উদঘাটনে গোয়েন্দা পুলিশকে স্বীকৃতি প্রদান

মুন্সীগঞ্জ জেলার শ্রীনগর থানাধীন পদ্মা সেতুর মহাসড়কের বাইপাস লেন-এ একটি ক্লু-লেস হত্যা মামলা রহস্য উদঘাটন এবং শ্রীনগর থানাধীন মহাসড়ে ক্লু- লেস রোড ডাকাতি মামলার রহস্য উদঘাটন সহ দ্রুত সময়ের মধ্যে অপরাধীদের গ্রেপ্তার এবং হত্যা কান্ড ব্যবহৃত বিদেশি পিস্তল উদ্ধার এবং ডাকাতি কাজে ব্যবহৃত বিদেশী পিস্তলসহ উদ্ধারসহ লুণ্ঠিত মালামাল উদ্ধার করার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করায় মুন্সিগঞ্জ জেলার সুযোগ্য ও মানবিক পুলিশ সুপার জনাব মুহম্মদ শামসুল আলম সরকার মহোদয় অদ্য ইং ২৩/১২/২০২৪ তারিখ সকাল ১০.০০ ঘটিকার সময় মুন্সিগঞ্জ পুলিশ লাইন্স শহিদ কনস্টবল বোরহান উদ্দিন খান মিলনায়তন-এ মাসিক কল্যাণ সভার সভাপতি মুন্সিগঞ্জ জেলার সুযোগ ও পুলিশ সুপার মহোদয় ক্লু-লেস হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার করায় এবং ক্লু-লেস ডাকাতি মামলার আসামি গ্রেফতার করায় এবং লুন্ঠিত মালামাল উদ্ধার করার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করায় তদন্তকারী সাব-ইন্সপেক্টর হিসেবে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখায় ভালো কাজের স্বীকৃতি স্বরূপ মুন্সিগঞ্জ জেলার সুযোগ্য ও মানবিক পুলিশ সুপার মহোদয় আমাকে সম্মাননা স্মারক হিসেবে নগদ অর্থ পুরস্কার প্রদান করেন।

উক্ত অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (প্রশাসন ও অর্থ) জনাব মোহাম্মদ বদিউজ্জামান, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ক্রাইম এ্যান্ড অপস্) জনাব মোঃ ফিরোজ কবির, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার(ডিএসবি) জনাব কাজী হুমায়ূন রশিদ, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (মুন্সিগঞ্জ সদর সার্কেল) জনাব মোঃ বিল্লাল হোসেন মহোদয়।

ক্লু-লেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন ও আসামি গ্রেফতার এবং ক্লু-লেস ডাকাতি মামলার রহস্য উদঘাটন ও লুন্ঠিত মালামাল উদ্ধার ও ঘটনার সাথে সরাসরি জড়িত আসামিদের গ্রেফতার করার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ দিকনির্দেশনা প্রদান সহ অভিযানের সাহস এবং অভিযানের বিষয় সার্বিক সহযোগিতা করেন মুন্সিগঞ্জ জেলার মাননীয় পুলিশ সুপার জনাব মুহাম্মদ শামসুল আলম সরকার মহোদয় এবং অফিসার ইনচার্জ জনাব মোঃ ইশতিয়াক আহমেদ রাসেল, জেলা গোয়েন্দা শাখা মুন্সিগঞ্জ মহোদয়।

মাধবপুরে মুফতি গিয়াস উদ্দিন ত্বাহেরী নামে মামলা প্রত্যাহারের দাবী তে মানববন্ধন করছেন

হবিগঞ্জ ( মাধবপুর প্রতিনিধি )ফোরকান উদ্দিন রোমান  প্রকাশিত: শনিবার, ২১ ডিসেম্বর, ২০২৪, ৫:১৮ পিএম
মাধবপুরে মুফতি গিয়াস উদ্দিন ত্বাহেরী নামে মামলা প্রত্যাহারের দাবী তে মানববন্ধন করছেন

আজ( ২১শে ডিসেম্বর ) শনিবার সকাল ১১ টা দিকে মাধবপুর উপজেলা গেইটের সামনে

মুফতি গিয়াস উদ্দিন ত্বাহেরী নামে মিথ্যা মামলা প্রত্যাহারের দাবী তে মানববন্ধন পালন করছেন,

মাধবপুর উপজেলা আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাত ও সকল সহযোগী অঙ্গ সংগঠন এবং সকল পীর মাশায়েখগন।

মুফতি দুলাল ইসলাম বীন নুরী বলেন, মুফতি গিয়াস উদ্দিন আত তাহেরীর নামে যে মামলাটি করেছেন তা সম্পূর্ণ মিথ্যা, আমরা তার নামে মিথ্যা মামলাটি প্রত্যাহার চাই,

শেখ তানভীর হোসাইন আরিফ বলেন, মুফতি গিয়াস উদ্দিন আত তাহেরি আমাদের গর্ব, উনার বিরুদ্ধে যে মিথ্যা মামলা হয়েছে তা প্রত্যাহার করা হোক,

মাধবপুর আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাতের অনেক নেতৃবৃন্দ বক্তব্য রাখেন,