বুধবার, ১৫ অক্টোবর ২০২৫, ৩০ আশ্বিন ১৪৩২
বুধবার, ১৫ অক্টোবর ২০২৫, ৩০ আশ্বিন ১৪৩২

শান্তির নোবেলজয়ী মাচাদোকে নিয়ে কেন এত সমালোচনা?

ইউ বি টিভি ডেস্ক প্রকাশিত: রবিবার, ১২ অক্টোবর, ২০২৫, ১১:২৩ এএম | 35 বার পড়া হয়েছে
শান্তির নোবেলজয়ী মাচাদোকে নিয়ে কেন এত সমালোচনা?

ভেনেজুয়েলার গণতন্ত্রপন্থি নেতা মারিয়া কোরিনা মাচাদো চলতি বছরের নোবেল শান্তি পুরস্কার পাওয়ার পর তা নিয়ে তুমুল বিতর্কের সৃষ্টি হয়েছে। সমালোচকরা বলেছেন, মাচাদো ইসরায়েলের সমর্থক এবং গাজায় ইসরায়েলি বিমান হামলার পক্ষে অবস্থান নিয়েছিলেন। এমনকি নিজ দেশ ভেনেজুয়েলায় সরকার পতনের জন্য বিদেশি হস্তক্ষেপেরও আহ্বান জানিয়েছিলেন তিনি।
মাচাদো ভেনেজুয়েলার গণতান্ত্রিক আন্দোলনের অন্যতম প্রধান নেতা। গত কয়েক বছরে দেশটির বেসামরিক নাগরিকদের সাহসের এক শক্তিশালী প্রতীকে পরিণত হয়েছেন তিনি। ভেনেজুয়েলায় গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা ও স্বৈরশাসনের বিরুদ্ধে লড়াইয়ের স্বীকৃতি হিসেবে নোবেল কমিটি শুক্রবার তাকে শান্তি পুরস্কার বিজয়ী হিসেবে ঘোষণা দিয়েছে।
নোবেল শান্তি পুরস্কার ঘোষণার কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই হোয়াইট হাউস এই পুরস্কারের ক্ষেত্রে ‘‘শান্তির চেয়ে রাজনীতিকে অগ্রাধিকার দেওয়া হয়েছে’’ বলে সমালোচনা করে। বিশ্বজুড়ে অর্ধ-ডজনের বেশি যুদ্ধ থামানো যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পকে বৈশ্বিক শান্তির দূত হিসেবে প্রতিষ্ঠার হোয়াইট হাউসের ব্যর্থ প্রচারণার পরই এই প্রতিক্রিয়া আসে।
পরে মাচাদো তার নোবেল পুরস্কার ট্রাম্পকে উৎসর্গ করেন। আর মার্কিন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প বলেন, তিনি এ নিয়ে ‘‘খুশি’’।
• মাচাদো কেন নোবেল পেলেন?
নোবেল কমিটি মাচাদোকে ‘‘শান্তির দূত’’ হিসেবে আখ্যায়িত করেছে, যিনি ভেনেজুয়েলায় ক্রমবর্ধমান অন্ধকারের মাঝেও গণতন্ত্রের আলোকশিখা জ্বালিয়ে রেখেছেন। কমিটির চেয়ারম্যান জর্গেন ওয়াটনে ফ্রিডনেস মাচাদোকে ‘‘রাজনৈতিকভাবে বিভক্ত বিরোধীদলের মধ্যে ঐক্যের প্রতীক’’ হিসেবে বর্ণনা করেন।
কমিটি বলেছে, মাচাদো দেখিয়েছেন, গণতন্ত্রের উপকরণই শান্তির হাতিয়ার। তিনি এমন এক ভবিষ্যতের আশা জাগিয়ে তুলেছেন, যেখানে নাগরিকদের মৌলিক অধিকার সুরক্ষিত থাকবে এবং তাদের কণ্ঠস্বর শোনা যাবে।
ফ্রিডনেস বলেন, গত এক বছরে মাচাদোকে আত্মগোপনে থাকতে হয়েছে। জীবনের জন্য ভয়াবহ হুমকি থাকা সত্ত্বেও তিনি দেশ ছাড়েননি; যা লাখ লাখ মানুষকে অনুপ্রাণিত করেছে। যখন স্বৈরশাসকরা ক্ষমতা দখল করে, তখন স্বাধীনতার সাহসী রক্ষকদের স্বীকৃতি দেওয়া অত্যন্ত জরুরি।
• মাচাদোর বিরুদ্ধে সমালোচনা
সমালোচকরা এখন মাচাদোর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম পোস্টগুলো শেয়ার করছেন, যেখানে তিনি ইসরায়েল ও বেঞ্জামিন নেতানিয়াহুর লিকুদ পার্টির প্রতি সমর্থন জানিয়েছিলেন। তাদের অভিযোগ, গাজায় গণহত্যা চালানো ইসরায়েলের প্রতি সমর্থন দিয়েছেন তিনি।
২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর হামাসের আকস্মিক আক্রমণের পর মাচাদো ইসরায়েলের প্রতি সংহতি প্রকাশ করেছিলেন। তবে কখনোই প্রকাশ্যে ফিলিস্তিনিদের হত্যার পক্ষে অবস্থান নেননি তিনি।
তবে তার দীর্ঘদিনের পোস্টগুলোতে এটা পরিষ্কার যে, তিনি নেতানিয়াহুর ঘনিষ্ঠ সমর্থক ছিলেন। সমালোচকরা এমন এক পোস্টের বরাত দিয়ে বলেছেন, যেখানে তিনি লিখেছিলেন, ‘‘ভেনেজুয়েলার সংগ্রামই ইসরায়েলের সংগ্রাম।’’ এর দুই বছর পর তিনি ইসরায়েলকে ‘‘স্বাধীনতার প্রকৃত মিত্র’’ বলে অভিহিত করেন। এমনকি তিনি প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন, ক্ষমতায় এলে ভেনেজুয়েলার দূতাবাস তেল আবিব থেকে জেরুজালেমে স্থানান্তর করবেন।
নরওয়ের সংসদ সদস্য বিয়র্নার মক্সনেস বলেছেন, মাচাদো ২০২০ সালে ইসরায়েলের লিকুদ পার্টির সঙ্গে একটি সহযোগিতা চুক্তিতে স্বাক্ষর করেছিলেন। তিনি বলেন, লিকুদ পার্টি গাজায় গণহত্যার জন্য দায়ী। তাই এই পুরস্কার নোবেলের মূল উদ্দেশ্যের সঙ্গে সঙ্গতিপূর্ণ নয়।

হাকিকুল ইসলাম খোকন

মিরপুরে পোশাক কারখানা ও রাসায়নিকের গুদামে অগ্নিকাণ্ডে ১৬ জনের মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করেছে জেএসএফ

হাকিকুল ইসলাম খোকন প্রকাশিত: বুধবার, ১৫ অক্টোবর, ২০২৫, ১১:৪৯ এএম
মিরপুরে পোশাক কারখানা ও রাসায়নিকের গুদামে অগ্নিকাণ্ডে ১৬ জনের মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করেছে জেএসএফ

মঙ্গলবার (১৪ অক্টোবর) জাতীয় সম্মিলিত ফোরাম (জেএসএফ) বাংলাদেশ এর সংগঠক হাজী আনোয়ার হোসেন লিটন এক বিবৃতিতে নিহতদের রুহের মাগফিরাত কামনা করেন এবং শোকসন্তপ্ত পরিবারগুলোর প্রতি গভীর সমবেদনা জানিয়েছেন।

তিনি আরোও বলেছেন,মিরপুরের আরএমজি কারখানা ও রাসায়নিক গুদামে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে কমপক্ষে ১৬ জনের প্রাণহানির ঘটনায় আমি গভীরভাবে শোকাহত। সৃষ্টিকর্তার কাছে নিহতদের আত্মার চির শান্তি দান করুন এবং আহতদের দ্রুত ও পূর্ণ সুস্থতা দান করুন।

এই ধরনের হৃদয়বিদারক ঘটনা বারবার ঘটছে, যা অত্যন্ত দুঃখজনক। আমাদের অবশ্যই কর্মক্ষেত্রের নিরাপত্তার মান নিশ্চিত করার জন্য কাজ করতে হবে, যাতে অবহেলার কারণে আর কোনও প্রাণহানি না ঘটে। তদন্তে স্বচ্ছতা নিশ্চিত করতে এবং দায়ীদের জবাবদিহির আওতায় আনতে কর্তৃপক্ষের প্রতি আহ্বান জানাচ্ছি।
এ ঘটনায় যারা প্রিয়জন হারিয়েছেন, তাদের প্রতি আমি আন্তরিক সমবেদনা জানাচ্ছি। বার বার তদন্ত কমিটি গঠন করা হলে ও আজ পর্যন্ত কোন তদন্ত আলোর মুখ দেখেনি।

সংবাদ মাধমে জানা যাচ্ছে , অগ্নিকাণ্ডের ওই ঘটনায় আরও অনেকে নিখোঁজ রয়েছেন। তাদের খোঁজে ঘটনাস্থলে এবং বিভিন্ন হাসপাতালে ছুটে বেড়াচ্ছেন স্বজনরা। ফলে মৃতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে।

ঘটনাস্থলে স্বজনদের পাশাপাশি ভিড় জমিয়েছে উৎসুক জনতাও। সার্বিক পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে সেখানে ফায়ার সার্ভিসের পাশাপাশি দায়িত্ব পালন করছেন সেনাবাহিনীর সদস্যরাও।

গাজা যুদ্ধের সমাপ্তি ঘোষণা

ইউ বি টিভি ডেস্ক প্রকাশিত: বুধবার, ১৫ অক্টোবর, ২০২৫, ১১:৪২ এএম
গাজা যুদ্ধের সমাপ্তি ঘোষণা

আগেই মারা যাওয়া ইসরায়েলি জিম্মিদের মরদেহ হস্তান্তরকে গাজায় যুদ্ধবিরতির দ্বিতীয় পর্ব বলে ঘোষণা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। নিজের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ট্রুথ সোশ্যালে করা এক বার্তায় এ ঘোষণা দিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট।

মঙ্গলবার ট্রুথ সোশ্যালে ট্রাম্প লেখেন, গাজায় আটক জীবিত ২০ জন জিম্মির সবাই ফিরে এসেছে। এটা খুবই ভালো হয়েছে, কারণ আমরা এমনটাই প্রত্যাশা করছিলাম।

যদিও একটি বড় সংকট কেটে গেছে, তবে কাজ এখনও শেষ হয়নি। কারণ সমঝোতা চুক্তির প্রতিশ্রুতি ছিল মৃত সব জিম্মির মরদেহ ফিরিয়ে দেওয়া হবে- তা এখনও ঘটেনি। তাদের অবশ্যই ফেরত দিতে হবে এবং যুদ্ধবিরতির দ্বিতীয় পর্যায় এখন থেকে শুরু হলো।

২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর ইসরায়েলে হামলা চালিয়ে ১ হাজার ২০০ জনকে হত্যা ও ২৫১ জনকে জিম্মি হিসেবে ধরে নিয়ে এসেছিল হামাসের যোদ্ধারা। এই জিম্মিদের মধ্যে শেষ পর্যন্ত হামাসের কব্জায় ছিল ৪৮ জন জিম্মি। হামাস জানিয়েছিল, এই ৪৮ জনের মধ্যে ২০ জন জীবিত আছে, বাকি ২৮ জন মারা গেছে।

গত ২৯ সেপ্টেম্বর ওয়াশিংটনে গাজায় যুদ্ধবিরতি সংক্রান্ত নতুন যে পরিকল্পনা প্রস্তাব আকারে হাজির করেছিলেন ট্রাম্প— ইসরায়েল ও গাজা উপত্যকা নিয়ন্ত্রণকারী সশস্ত্র গোষ্ঠী হামাস তাতে সম্মতি জানানোর পর ১০ অক্টোবর থেকে যুদ্ধবিরতি শুরু হয় ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকায়। প্রস্তাবিত পরিকল্পনায় হামাসকে ট্রাম্প শর্ত দিয়েছিলেন যে গোষ্ঠীটিকে অবশ্যই জীবিত ২০ ইসরায়েলি জিম্মি এবং মৃত ২৮ জন জিম্মির মরদেহ হস্তান্তর করতে হবে।

যুদ্ধবিরতির তৃতীয় দিন সোমাবার নিজেদের কব্জায় থাকা জীবিত ২০ জন ইসরায়েলি জিম্মির সবাইকে মুক্তি দেয় হামাস। বিনিময়ে ইসরায়েলও কারাগারে আটক ফিলিস্তিনিদের মধ্যে থেকে ৩ হাজার ৭০০ জনকে ছেড়ে দেয়।

২০ জীবিত জিম্মিকে মুক্তির পাশাপাশি ৪ জন মৃত জিম্মির মরদেহও হস্তান্তর করে হামাস। যুদ্ধবিরতির আগেই অবশ্য হামাস জানিয়েছিল যে তারা কিছু জিম্মির মরদেহের সন্ধান হারিয়ে ফেলেছে। এর কারণ হিসেবে গোষ্ঠীটির হাইকমান্ড বলেছে, জিম্মিদের মরদেহের ব্যাপারে যারা জানতেন তাদের হত্যা করা হয়েছে এবং ইসরায়েলি বাহিনীর অথবা হামলার কারণে মরদেহগুলো যেখানে রাখা হয়েছিল, সেই স্থানের চিহ্ন হারিয়ে গেছে।

এসব জিম্মির মরদেহ খুঁজে পেতে বেশ কয়েকদিন সময় লাগবে বলে জানিয়েছিল হামাস। এমনকি ৭ থেকে ৯ জিম্মির মরদেহের সন্ধান আর কখনো পাওয়া যাবে না বলেও উল্লেখ করেছেন গোষ্ঠীটির নেতারা।

২৮ মৃতদেহের বদলে গতকাল মাত্র চারটি মরদেহ ফেরত দেওয়ায় দখলদার ইসরায়েল গাজা-মিসর সীমান্তের রাফা ক্রসিং বন্ধ রাখা এবং ত্রাণ সরবরাহ কমিয়ে দেওয়ার পরিকল্পনা করছে। সংবাদমাধ্যম টাইমস অব ইসরায়েল জানিয়েছে, যদি হামাস জিম্মিদের মরদেহ ফেরত না দেয় তাহলে সীমান্ত ক্রসিং বন্ধ রাখা এবং ত্রাণ কম পরিমাণে প্রবেশের সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত করা হয়েছে। এরমধ্যেই জানা গেলো আরও কয়েকজন জিম্মির মরদেহ ফেরত দিতে যাচ্ছে হামাস।

এদিকে জিম্মিদের ২৮টি মৃতদেহের পরিবর্তে মাত্র ৪টি ফেরত দেওয়ায় হামাসের ওপর ক্ষুব্ধ হয়েছে ইসরায়েল। প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহুর নেতৃত্বাধীন মন্ত্রিসভা থেকে প্রদান করা এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, হামাস যদি জিম্মিদের মরদেহ ফেরত না দেয় তাহলে সীমান্ত ক্রসিং বন্ধ রাখা ও গাজায় ত্রাণের প্রবেশ সীমিত করার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত করেছে ইসরায়েলের সরকার।

সালমান-আনিসুলসহ ৪৫ জনকে ট্রাইব্যুনালে হাজির

ইউ বি টিভি ডেস্ক প্রকাশিত: বুধবার, ১৫ অক্টোবর, ২০২৫, ১১:৪০ এএম
সালমান-আনিসুলসহ ৪৫ জনকে ট্রাইব্যুনালে হাজির

জুলাই-আগস্টে মানবতাবিরোধী অপরাধের সাত মামলায় সাবেক প্রধানমন্ত্রীর বাণিজ্য উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান ও সাবেক আইনমন্ত্রী আনিসুল হকসহ ৪৫ জনকে ট্রাইব্যুনালে হাজির করা হয়েছে। বুধবার (১৫ অক্টোবর) সকালে প্রিজন ভ্যানে করে তাদের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে হাজির করা হয়।

আসামিদের মধ্যে রয়েছেন- সাবেক আইনমন্ত্রী আনিসুল হক, সাবেক আইসিটি প্রতিমন্ত্রী জুনায়েদ আহমেদ পলক, সাবেক সমাজকল্যাণ মন্ত্রী দীপু মনি। এছাড়াও সাবেক ১০ জন মন্ত্রী এবং সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান, তৌফিক-ই-এলাহী চৌধুরী ছাড়াও সচিব ও সাবেক সংসদ সদস্যসহ মোট ৪৫ জন।

জানা গেছে, আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১ ও ট্রাইব্যুনাল-২ এ এই সাত মামলার শুনানি অনুষ্ঠিত হবে। এসব মামলায় তাদের বিরুদ্ধে বুধবার তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের দিন নির্ধারিত থাকলেও সময় আবেদন করতে পারে প্রসিকিউশন।

এদিকে জুলাই গণঅভ্যুত্থানে সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় শেখ হাসিনাসহ ৩ আসামির বিরুদ্ধে তৃতীয় দিনের যুক্তিতর্ক উপস্থাপন আজ। বুধবার বিচারপতি গোলাম মর্তুজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন ট্রাইব্যুনাল-১ এ শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে যুক্তি তুলে ধরবেন চিফ প্রসিকিউটর তাজুল ইসলাম।

এর আগে মঙ্গলবার (১৪ অক্টোবর) দিনভর এ মামলার শুনানিতে দালিলিক প্রমাণ, ‘প্লেস অব অকরেন্স’, গণহত্যার বিস্তার, সংশ্লিষ্ট পক্ষগুলোর ভূমিকা এবং জুলাইয়ের ধারাবাহিক ঘটনাক্রম তুলে ধরা হয়। প্রসিকিউশন আসামিদের বিরুদ্ধে সুনির্দিষ্ট পাঁচটি অভিযোগ উপস্থাপন করছে। এছাড়াও বুধবার আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-২ এ সাভারের আশুলিয়ায় মরদেহ পোড়ানো মামলার সাক্ষ্যগ্রহণের কথা রয়েছে।