তারেক রহমান শহীদ জিয়াউর রহমানের প্রতিচ্ছবি, ছাত্রদের অনুপ্রেরণা


বাংলাদেশের রাজনীতিতে একটি অমর নাম শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান। তাঁর আদর্শ, তাঁর দিকনির্দেশনা এবং গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার সংগ্রামের উত্তরসূরি আজকের দিনে যে নেতার মাঝে সবচেয়ে উজ্জ্বলভাবে ফুটে উঠেছে তিনি হলেন জনাব তারেক রহমান। তিনি যেন জিয়াউর রহমানের এক জীবন্ত প্রতিচ্ছবি। জাতির দুঃসময়ে, গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার লড়াইয়ে তাঁর ভূমিকা অনস্বীকার্য। এক ট্যাবলেট আর একটি চেয়ারেই বসে তিনি প্রমাণ করেছেন কিভাবে মেধা, সাহস এবং দূরদর্শী নেতৃত্ব দিয়ে একটি ফ্যাসিস্ট শাসনকে উৎখাত করা যায়। তাঁর এই সংগ্রামী নেতৃত্ব তরুণ প্রজন্মকে অনুপ্রেরণা জুগিয়েছে, জাগিয়েছে নতুন আশার প্রদীপ।
আজ বাংলাদেশের প্রতিটি প্রান্তে ছাত্রসমাজের কণ্ঠে একটি স্লোগান ধ্বনিত হচ্ছে —
“এসো নবীন দলে দলে, ছাত্রদলের পতাকা তলে, তারুণ্যের প্রথম ভোট ধানের শীষের পক্ষে হোক।”
এটাই হলো ছাত্রসমাজের অঙ্গীকার, এটাই হলো পরিবর্তনের স্লোগান।
ফাহিম রাব্বী জানান, বগুড়ার মাটিতে সব সময়ই জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের ঐতিহ্য শক্তিশালী। ইতিহাস সাক্ষী, এই জনপদ বারবার গণতন্ত্রের আন্দোলনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে। এই ধারাবাহিকতায় বগুড়া জেলা ছাত্রদলও আজ দৃপ্ত পদক্ষেপে এগিয়ে যাচ্ছে জনাব তারেক রহমানের নেতৃত্বের প্রতি আস্থা রেখে।
বগুড়া জেলা ছাত্রদলের সহ-সম্পাদক “ফাহিম আল ইবনে রাব্বী” আরো বলেন — “তারেক রহমান শুধু একজন রাজনৈতিক নেতা নন, তিনি আমাদের রাজনৈতিক অনুপ্রেরণা, শক্তি, আমাদের রাজনৈতিক পথপ্রদর্শক। আমরা বিশ্বাস করি, ছাত্রসমাজ ঐক্যবদ্ধ হলে যেকোনো ফ্যাসিস্ট শক্তিকে পরাজিত করে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার সম্ভব। বগুড়ার প্রতিটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, প্রতিটি মাঠে আমরা ধানের শীষের পতাকা তুলে ধরব।”
তিনি আরও বলেন — “আজকের ছাত্রই আগামী দিনের রাষ্ট্রনায়ক। তাই ছাত্রদল শুধু একটি সংগঠন নয়, এটি হচ্ছে আদর্শের সংগ্রামী বাহিনী। আমাদের একটাই শপথ— গণতন্ত্রকে ফিরিয়ে আনা, দেশের মানুষের ভোটাধিকার ফিরিয়ে দেওয়া।”
বগুড়ার স্থানীয় সাংবাদিকদের কাছে সহ-সম্পাদক ফাহিম আল ইবনে রাব্বী তাঁর বক্তব্যে জোর দিয়ে বলেন, “তারেক রহমানের নেতৃত্বই হলো বাংলাদেশের ভবিষ্যতের দিকনির্দেশনা। শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের সোনার বাংলার স্বপ্নকে বাস্তবে রূপ দিতে হলে ছাত্রসমাজকে এগিয়ে আসতে হবে। এসো নবীন দলে দলে, ছাত্রদলের পতাকা তলে— এই আহ্বানকে আমরা বাস্তবে রূপ দেব।