বৃহস্পতিবার, ৭ আগস্ট ২০২৫, ২১ শ্রাবণ ১৪৩২
বৃহস্পতিবার, ৭ আগস্ট ২০২৫, ২১ শ্রাবণ ১৪৩২

শেখ খায়রুল ইসলাম পাইকগাছা (খুলনা) প্রতিনিধি

পাইকগাছার পল্লীতে বাসস চেয়ারম্যানের উদ্যোগে দুই সহস্রাধিক চক্ষু রোগীর চিকিৎসা প্রদান

শেখ খায়রুল ইসলাম পাইকগাছা (খুলনা) প্রতিনিধি প্রকাশিত: বুধবার, ৬ আগস্ট, ২০২৫, ৩:৫১ পিএম | 37 বার পড়া হয়েছে
পাইকগাছার পল্লীতে বাসস চেয়ারম্যানের উদ্যোগে দুই সহস্রাধিক চক্ষু রোগীর চিকিৎসা প্রদান

শেখ খায়রুল ইসলাম পাইকগাছা (খুলনা) প্রতিনিধি:- মানবসেবার ধারাবাহিক কর্মযজ্ঞের অংশ হিসেবে খুলনার পাইকগাছা উপজেলার নগর শ্রীরামপুরে জিয়া প্রাইমারি হেলথ কেয়ার সেন্টারের উদ্যোগে চক্ষু চিকিৎসা ও ছানি অপারেশন ক‍্যাম্প অনুষ্ঠিত হয়েছে।বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থা বাসসের চেয়ারম‍্যান ও দৈনিক ইত্তেফাকের যুগ্ম সম্পাদক আনোয়ার আলদীনের সার্বিক তত্ত্বাবধানে আয়োজিত এই ক‍্যাম্পে দুই সহস্রাধিক মানুষকে বিনা মূল্যে চক্ষু চিকিৎসা সেবা প্রদান করা হয়। সকাল ৯টা থেকে দুপুর ১ টা পর্যন্ত সাইটসেভার্সের অর্থায়নে ব্র্যাক ও খুলনা বিএনএসবি চক্ষু হাসপাতালের অভিজ্ঞ–বিশেষজ্ঞ ডাক্তার-নার্সদের সমন্বয়ে গঠিত ১২ জনের মেডিকেল টিম চক্ষু রোগীদের চিকিৎসা প্রদান ও ছানি রোগীদের বাছাই করেন।বাছাই করা রোগীদের পর্যায়ক্রমে বিনামূল্যে চোখের ছানি অপারেশন করা হবে।ছানি অপারেশনের পর কালো চশমা ও ১ মাসের ঔষধ বিনামূল্যে প্রদান করা হবে। এ যাবতকালের সবচেয়ে বড় এই ক‍্যাম্পের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে
সভাপতিত্ব করেন পাইকগাছা উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক ডাঃ আব্দুল মজিদ। প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন আনোয়ার আলদীন।উপস্থিত ছিলেন জেলা বিএনপির অন‍্যতম সিনিয়র নেতা কে এম আশরাফুল আলম নান্নু,শেখ সামসুল আলম পিন্টু ,যুবদলের পাইকগাছা আহ্বায়ক তহিদুজ্জামান মুকুল,ছাত্রদল সভাপতি
সরজিৎ ঘোষ দেবেন,বিএনপি নেতা শেখ ইমাদুল ইসলাম ,আবুল হোসেন,মাসুদুজ্জামান বাবু ,তুষার কান্তি মন্ডল,শেখ আনারুল ইসলাম,তানভীর আলম,মহিলা দলের নেত্রী চুমকি ,মীর শাফায়েত হোসেন,শাহ আলম,আকিজ উদ্দিন,শহিদুল ইসলাম, আকারাম জোয়ারদার,হুরায়রা বাদশা,শহিদুর রহমান,আজাহারুল ইসলাম গাজী ,সুমন কাজী,শেখ আবদুল গফুর,জাহাঙ্গীর গাজী,শেখ বিল্লাল,গাজী জাহিদ,খান মাসুম,সাব্বির আহমেদ,মোস্তফা মোড়ল , কবির গাজী প্রমুখ।কপিলমুনি মেহেরন্নেছা বালিকা বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষিকা রহিমা আক্তার শম্পা,মানবাধিকার সংগঠক সাংবাদিক মোস্তাফিজুর রহমান পারভেজ ,শফিউল ইসলাম হাজারা,অলিউল ইসলাম শেখ,জহিরুল হাসান শাকিল,জাহিদ আলম,বিশিষ্ট চিকিৎসক ডা.হাফিজুর রহমান আশিক,ডা.আসিফ হাসান ,ডা.হাবিবুল্লাহ,ডা.অয়ন,ডা.আশিক,ডা.ফুয়াদ প্রমুখ।এই বিনা মূল্যে চক্ষু চিকিৎসা সেবা প্রদান ক‍্যাম্পে পাইকগাছা ও কয়রা উপজেলাসহ আশপাশ এলাকার গরীব দুঃস্থসহ সর্বস্তরের মানুষ প্রয়োজন অনুযায়ী ফ্রি চিকিৎসা সুবিধা গ্রহণ করেন।ক্যাম্পে আগত রোগীদের ফ্রি চোখের পরীক্ষা,অভিজ্ঞ চক্ষু বিশেষজ্ঞ দ্বারা পরামর্শ ও চিকিৎসা,প্রয়োজন অনুযায়ী ফ্রি চশমা ও ওষুধ প্রদান ও নির্বাচিত রোগীদের ফ্রি ক্যাটারাক্ট (ছানি) অপারেশনের বন্দোবস্ত করা হয়েছে।ছানিজনিত কারণে যে সকল রোগী দৃষ্টিশক্তি হারিয়েছেন,তাদের চোখের ছানি অপারেশন এবং (আইএলও) লেন্স স্থাপনের লক্ষ্যে ছানি রোগী শনাক্তকরণ করা হয়।রোগী শনাক্তকরণের ক্ষেত্রে বিনামূল্যে রোগীর প্রয়োজনীয় কিছু পরীক্ষা-নিরীক্ষা করা হয়।যেমন, চোখের প্রেশার,শরীরের রক্ত চাপ,ডায়াবেটিস ইত্যাদি।প্রয়োজনীয় সকল পরীক্ষা-নিরীক্ষার মাধ্যমে পাঁচ শতাধিক রোগীকে ছানি অপারেশনের জন্য চূড়ান্তভাবে নির্বাচন করা হয়।আনোয়ার আলদীন বলেন,সামাজিক দায়বদ্ধতার অংশ হিসেবে সাধারণ মানুষের জন্য এ ক্যাম্পের আয়োজন করা হয়েছে।বহু মানুষ চোখের নানা ধরনের দৃষ্টি সমস্যায় ভুগছেন।কিন্তু অনেকেই অর্থাভাবে চিকিৎসা নিতে পারছেন না। তাই আমরা বিনা মূল্যের চক্ষু ক্যাম্পের আয়োজন করি।এ আয়োজনে সব শ্রেণির মানুষের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণ আমাদের অনুপ্রাণিত করেছে। আগামীতে এ ধরনের কার্যক্রম আরো অনুষ্ঠিত হবে বলেও তিনি জানান।
চিকিৎসা নিতে আসা আনোয়ারা খাতুন বলেন,চোখে সমস্যা ছিল,কিন্তু টাকা না থাকায় চিকিৎসা করাতে পারিনি।আজ ফ্রি ক্যাম্পে এসে ডাক্তার দেখালাম,অপারেশনের সুযোগও পেলাম।আল্লাহ যেন তাদের ভালো রাখেন।এমন উদ্যোগ গরিবদের জন্য আশীর্বাদ। তারা চান ভবিষ্যতেও এ কার্যক্রম চলমান থাকুক এ প্রত্যাশা এলাকাবাসীর।
আনোয়ার আলদীন দীর্ঘদিন ধরে অত্র অঞ্চলে বহুবিধ দাতব্যমূলক,কল্যাণমূলক ও উন্নয়নমূলক কর্মকাণ্ড পরিচালনা করে আসছেন।নান্দনিক জামে মসজিদ,মাদ্রাসা এতিমখানা হেফজখানা,ক্লিনিক ,রাস্তা ঘাট ড্রেনেজ নির্মাণ ও স্থাপন করেছেন। ৩০ বছর রাজনৈতিক দলীয় দূর্বৃত্তদের দখলে থাকা একটি ১০ কিলোমিটার দীর্ঘ সরকারি নাছিরপুর খাল দখলমুক্ত করে স্থানীয় সর্বসাধারণ মানুষের জন্য উন্মুক্ত করে দেয়ার ক্ষেত্রে ঐতিহাসিক ভূমিকা পালন করেছেন।এছাড়া প্রতিবছর শীতে শীতবস্ত্র প্রদান,কোরবানির সময় হাজার হাজার দুঃস্থ অসহায় গরিব মানুষকে মাংসের সংস্থান,ঈদুল ফিতরের সময় গরীবদের মাঝে খাবার বিতরণসহ বিভিন্ন সামাজিক কর্মসূচি বাস্তবায়ন করে আসছেন ।

নরসিংদীর রায়পুরা মেঘনা নদীতে জলদস্যুতা ও চাঁদাবাজ নুরুল ইসলাম, হারুন, হান্নানের গ্রেপ্তার দাবিতে মানববন্ধন

তালাত মাহামুদ বিশেষ প্রতিনিধি প্রকাশিত: বুধবার, ৬ আগস্ট, ২০২৫, ১১:১৮ পিএম
নরসিংদীর রায়পুরা মেঘনা নদীতে জলদস্যুতা ও চাঁদাবাজ নুরুল ইসলাম, হারুন, হান্নানের গ্রেপ্তার দাবিতে মানববন্ধন

নরসিংদীর রায়পুরা উপজেলায় মেঘনা নদীতে জলদস্যুতা ও চাঁদাবাজির বিরুদ্ধে , প্রতিবাদ ,মানববন্ধন, কর্মসূচি পালন করেন কিশোরগঞ্জের ভৈরবে । নৌপথে চলাচলকারী ব্যবসায়ী ও সাধারণ মানুষের উদ্যোগে এ মানববন্ধনে , অংশ নেন ভৈরব ও রায়পুরা এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ।

মানববন্ধনে বক্তারা অভিযোগ করে বলেন, মির্জাচরের আওয়ামী লীগের দোসর রসুনের ছেলে নুরুল ইসলাম, বাশগাড়ির যুবলীগ নেতা হারুন ও নিলক্কার হান্নান দীর্ঘদিন ধরে স্পোর্টস বোট ও ট্রলারে করে মেঘনা নদীতে , সশস্ত্র তাণ্ডব চালাচ্ছে। গরু ব্যবসায়ী ও মোদি ব্যবসায়ীদের মালামাল ছিনতাই, অস্ত্রের ভয় দেখিয়ে চাঁদাবাজি ,ও জনসাধারণের উপর গুলি চালানোর মতো ঘটনাও ঘটিয়েছে চিহ্নিত দুর্বৃত্তরা।

এছাড়া ও নদীর চরাঞ্চলে অবৈধভাবে চুম্বুক , ড্রেজার বসিয়ে মাটি উত্তোলনের অভিযোগ ইতিপূর্বে একাধিকবার করা হয়েছে। নদীপথে চলাচল কারী কার্গো ট্রলার থেকে চাঁদা আদায়ের মতো ঘটনা , প্রতিনিয়ত চালিয়েছে বলে জানায় বিশ্বস্ত সূত্র।

এ ব্যাপারে ফেসবুকে স্ট্যাটাস দিয়ে , বিএনপির কেন্দ্রীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক সহ-সম্পাদক ইঞ্জিনিয়ার আশরাফ উদ্দিন বকুল, বলেন“এই অস্ত্রধারী সন্ত্রাসীরা আমাদের দলের কেউ নয়।” রায়পুরা উপজেলার বিএনপির , সাধারণ সম্পাদক ,আব্দুর রহমান খোকন ,বলেন “নুরুল ইসলাম, হান্নান ও হারুন আওয়ামী লীগের দোসর। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে অনুরোধ করছি, তাদের পরিচয় নিশ্চিত করে দ্রুত গ্রেপ্তার করুন।” সন্ত্রাস চাঁদাবাজদের বিএনপি দলে কোন স্থান নেই । এই বক্তব্য সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল হয় । ইতি পর্বে নুরুল ইসলাম গং মির্জাচরে মানববন্ধনে গুলি বর্ষন করেন এবং গ্রামবাসীকে পিটিয়ে রক্তাক্ত জখম করে।

তাদের বিরুদ্ধে একাধিক অভিযোগ রায়পুরা থানায় আছে । তৎকালীন সময়ের বহু ঘটনা জাতীয় দৈনিক পত্রিকা সহ নরসিংদী জেলার বিভিন্ন দৈনিক ও সাপ্তাহিক পত্রিকায় একাধিক নিউজ পোর্টালে সংবাদ প্রকাশিত হয়েছে

এ ঘটনার নিরপেক্ষ তদন্ত ও অভিযুক্তদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানিয়েছেন এলাকাবাসী ।

সৌরভ চত্বরের মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠানে থাকা আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

  তৌহিদুর রহমান শেরপুর প্রতিনিধি প্রকাশিত: বুধবার, ৬ আগস্ট, ২০২৫, ১১:০৪ পিএম
সৌরভ চত্বরের মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠানে থাকা আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

শেরপুরের ঝিনাইগাতীতে ‘সৌরভ চত্বর’-এর মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠানে বিতর্কিত এক ব্যক্তির উপস্থিতিকে কেন্দ্র করে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে নানা আলোচনা-সমালোচনা দেখা দিয়েছে। তবে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. আশরাফুল আলম রাসেল এসব অভিযোগকে ভিত্তিহীন ও উদ্দেশ্যপ্রণোদিত আখ্যা দিয়ে তীব্র প্রতিবাদ জানিয়েছেন।

৫ আগস্ট, মঙ্গলবার সকালে ঝিনাইগাতী থানা মোড়ে শহীদ ছাত্রনেতা সৌরভের নামে নির্মিত ‘সৌরভ চত্বর’-এর মোড়ক উন্মোচন করেন, ইউএনও মো. আশরাফুল আলম রাসেল। এ সময় শহীদ সৌরভের পিতা, থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আল আমিন, জনপ্রতিনিধি, শিক্ষক, সাংবাদিকসহ নানা শ্রেণি-পেশার মানুষ উপস্থিত ছিলেন।

তবে অনুষ্ঠান শেষে ফটোসেশনে ঝিনাইগাতী উপজেলা আওয়ামী লীগের সদস্য এবং ২০২৪ সালের ১৫ ডিসেম্বর বিশেষ ক্ষমতা আইনে দায়ের হওয়া একটি মামলার আসামি সারোয়ার হোসেনের ছবি ছড়িয়ে পড়লে সামাজিক মাধ্যমে ব্যাপক প্রতিক্রিয়া দেখা দেয়। অনেকেই অভিযোগ করেন, জনপ্রশাসনের কিছু কর্মকর্তা রাজনৈতিক সুবিধাভোগীদের পুনর্বাসনের কৌশল হিসেবে এমন আয়োজন করছেন।

এ নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বিষয়টি ভাইরাল হলে উপজেলা প্রশাসনের তৎপরতায় ও পুলিশের বিশেষ উদ্যোগে বিতর্কিত ব্যক্তি সারোয়ার হোসেনকে গ্রেপ্তার করে ঝিনাইগাতী থানা পুলিশ।

বিষয়টি নিয়ে ইউএনও আশরাফুল আলম রাসেল বলেন, “আমি সারোয়ার হোসেন নামে কাউকে চিনি না, তাকে আমন্ত্রণ জানানো তো দূরের কথা। শহীদ সৌরভের বাবা তাঁকে আত্মীয় হিসেবে নিজেই সঙ্গে এনেছেন। তিনি কোনো রাজনৈতিক দলের সঙ্গে সম্পৃক্ত কিংবা মামলার আসামি, এসব তথ্য আমার জানা ছিল না। আমি এই ভিত্তিহীন অপপ্রচারের তীব্র প্রতিবাদ ও নিন্দা জানাচ্ছি।”

তিনি আরও বলেন, “স্মৃতিচারণমূলক এ অনুষ্ঠানটি ছিল সম্পূর্ণ অরাজনৈতিক এবং একটি শহীদের প্রতি শ্রদ্ধা জানানোর নিঃস্বার্থ প্রয়াস। অনাকাঙ্ক্ষিতভাবে কোনো বিতর্কিত ব্যক্তি উপস্থিত থাকলে সেটিকে প্রশাসনের অভিপ্রায় হিসেবে ব্যাখ্যা করা অনুচিত।”

সবার প্রতি আহ্বান জানিয়ে ইউএনও বলেন, “সত্যতা যাচাই না করে বিভ্রান্তিকর মন্তব্য ও গুজব ছড়ানো সামাজিক দায়িত্বের পরিপন্থী। একজন শহীদের নামের সাথে জড়িত অনুষ্ঠানে অহেতুক বিতর্ক সৃষ্টি করাও অত্যন্ত দুঃখজনক।”

দশঘর মাদরাসা কমিটিতে আওয়ামীলীগের দোসর নাসির সভাপতি হওয়ার পায়তারা:এলাকায় ক্ষোভ

স্টাফ রিপোর্টারঃ প্রকাশিত: বুধবার, ৬ আগস্ট, ২০২৫, ১১:০১ পিএম
দশঘর মাদরাসা কমিটিতে আওয়ামীলীগের দোসর নাসির সভাপতি হওয়ার পায়তারা:এলাকায় ক্ষোভ

ছাতকের গোবিন্দগঞ্জ-সৈদেরগাঁও ইউনিয়নের রাজ্জাকীয়া ইসলামিয়া দাখিল মাদরাসা,দশঘরের ম্যানেজিং কমিটিতে আওয়ামীলীগের দোসর এমপি মানিকের ঘনিষ্টজন দশঘর গ্রামের মাষ্টার নাসির উদ্দীন সভাপতি হওয়ার পায়তারা চালাচ্ছেন বলে জানা গেছে।

এতে এলাকায় চরম উত্তেজনা বিরাজ করছে প্রতিষ্টানের প্রধান উলামালীগের সদস্য মাও:মুশাহিদ আলী তাঁর বিগত দিনের নিজের অপকর্ম যাতে প্রকাশ না পায় এজন্য এই আওয়ামী ডেবিলকে সভাপতি করতে তৎপরতা চালাচ্ছেন।

মাদরসার অভিভাবকদের বক্তব্য হচ্ছে ,আওয়ামীলীগের এই দোসরকে সভাপতি করলে মাদরাসা উন্নয়ন কাজ থেকে বঞ্চিত হবে।সরকারের নির্দেশনা রয়েছে।

বর্তমানে কোন শিক্ষা প্রতিষ্টানের কমিটিতে যেন নিষিদ্ধ ঘোষিত আওয়ামীলীগের কোন দোসর সভাপতি হতে না পারে।মাষ্টার নাসির উদ্দিন যে আওয়ামীলীগের নেতা ও এমপি মানিকের একনিষ্ট সহযোগী ছিল, তা ছাতকের রাজনৈতিক মহলে সবার জানা।তাই নাসির উদ্দনীন সভাপতি হলে আগামী নির্বাচনে যারাই অত্র আসনে এমপি বা উপজেলা চেয়ারম্যান হবেন স্বাভাবিক ভাবে এ কারণে অত্র মাদরাসা উন্নয়ন কাজে আগ্রহী হবেন না বলে আশংকা করা হচ্ছে।

তাই,দশঘর মাদরাসায় যাতে নিষিদ্ধ ঘোষিত আওয়ামীলীগের কোন ডেভিল সভাপতি হতে না পারে এজন্য এলাকাবাসী ছাতক উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসারের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছেন।

error: Content is protected !!