রবিবার, ৩ আগস্ট ২০২৫, ১৭ শ্রাবণ ১৪৩২
রবিবার, ৩ আগস্ট ২০২৫, ১৭ শ্রাবণ ১৪৩২

এফ শাহজাহান ২৮ জুলাই ২০২৫

দক্ষিণপন্থী এবং বামপন্থীদের ভবিষ্যত পরিনতি

এফ শাহজাহান ২৮ জুলাই ২০২৫ প্রকাশিত: সোমবার, ২৮ জুলাই, ২০২৫, ১:৫৩ পিএম | 85 বার পড়া হয়েছে
দক্ষিণপন্থী এবং বামপন্থীদের ভবিষ্যত পরিনতি

বাংলাদেশের রাজনীতিতে ‘দক্ষিণপন্থীদের উত্থানে’ বামপন্থীরা এখন বেশ উদ্বিগ্ন। ৫ই আগস্টের পর থেকে দক্ষিণপন্থীদের বিষ্ময়কর উত্থানে বামপন্থীরা তাদের ভবিষ্যৎ পরিনতি নিয়েও দু:শ্চিনাতায় আছেন।
এমতাবস্থায় সময় এসেছে, আপনি দক্ষিণপন্থী না বামপন্থী সেটা নির্ধারন করার। আপনি বামপন্থীদের দলে নাকি দক্ষিণপন্থীদের দলে, সেটা নির্ধারণ করাও মানবজীবনের একটা জরুরী বিষয়। কেননা,এবিষয়ে মহান আল্লাহ সুবহানুহু ওয়া তা’আলার সুস্পষ্ট নির্দেশ রয়েছে।
আপনি কীভাবে জানবেন যে আপনি দক্ষিণপন্থী না বামপন্থী ?
এবিষয়ে আপনি মহবিশ্বের মহান স্রষ্টা আল্লাহ সুবহানুহু ওয়া তায়ালার কাছেই জানতে চাইতে পারেন। আল্লাহ খুবই স্পষ্টভাবে পবিত্র কুরআনে বলে দিয়েছেন, কারা ডানপন্থী আর কারা বামপন্থী।
আল্লাহ শুধু এটুকু বলেই খান্ত হননি। আল্লাহ সুবহানুহু ওয়া তায়ালা পবিত্র কুরআনে দক্ষিণপন্থী এবং বামপন্থীদের ভবিষ্যৎ পরিনতির কথাও সুস্পষ্টভাবে বলে দিয়েছেন ।
আল্লাহ ডানপন্থী এবং বামপন্থীদের বৈশিষ্ঠ্য উল্লেখ করে তাদের চিহ্নিত করার ব্যবস্থাও করে দিয়েছেন।
যারা ভালো কাজ করে, আল্লাহর আদেশ নিষেধ পালন করে, তাদেরকেই দক্ষিণপন্থী বা ডানপন্থী বলা হয়েছে। অপরদিকে যারা আল্লাহর আদেশ নিষেধ অমান্য করে, তাদেরকে বামপন্থী বলা হয়েছে।
ডান ও বামপন্থীদের সম্পর্কে আল্লাহ তা’আলা পবিত্র কুরআনে সূরা আল ওয়াকিয়ার ৭, ৮ এবং ৯ নং আয়াতে বলেন,“সে সময় তোমরা তিনটি দলে বিভক্ত হয়ে যাবে। ডান দিকের লোক। ডান দিকের লোকেরা কতই সৌভাগ্যবান,তাদের সৌভাগ্যের কথা আর কতটাই বলা যাবে। বাম দিকের লোক, বাম দিকের লোকরা কত হতভাগা! তাদের দুর্ভাগ্যের পরিণতি আর কতটাই বলা যাবে!
এই আয়াতের তাফসীরে আল্লামা ইবনে কাসীর বলেন, কেয়ামতের দিন সব মানুষ তিন দলে বিভক্ত হয়ে পড়বে। এক দল আরশের ডানপার্শ্বে থাকবে। তারা আদম (আ:) এর ডানপর্শ্বে থেকে পয়দা হয়েছিলেন এবং তাদের আমলনামা তাদের ডান হাতে দেয়া হবে। তারা সবাই জান্নাতী হবেন।
দ্বিতীয় দল আরশের বামদিকে একত্রিত হবেন। তারা আদম (আ:)এর বামপার্শ্ব থেকে পয়দা হয়েছিলেন। তাদের আমলনামা তাদের বাম হাতে দেয়া হবে। তারা সবাই জাহান্নামী হবেন।
তৃতীয় দল হবে অগ্রবর্তীদের দল। তাঁরা আল্লাহর সামনে বিশেষ স্বাতন্ত্র্য ও নৈকট্যের আসনে থাকবেন। তাঁরা হবেন নবী, রাসূল, সিদ্দীক, শহীদগণ। তাদের সংখ্যা প্রথমোক্ত দলের তুলনায় কম হবে।
কুরআন এবং হাদীস অনুযায়ী বামপন্থীরা আল্লাহর কাছে লাঞ্ছনার শিকার হবেন এবং আল্লাহর দরবারে তাদেরকে বাম দিকে দাঁড় করানো হবে। এরাই দুর্ভাগা বামপন্থী।
আল্লাহ তা’আলা সূরা আল বালাদের ১৭-২০ নং আয়াতে বলেন, “তারপর এই সংগে তাদের মধ্যে শামিল হওয়া যারা ঈমান এনেছে এবং যারা পরস্পরকে সবর ও আল্লাহর সৃষ্টির প্রতি রহম করার উপদেশ দেয়।এরাই ডানপন্থী।’’
আর যারা আমার আয়াত মানতে অস্বীকার করেছে তারা বামপন্থী। এদের ওপর আগুন ছেয়ে থাকবে।”
পবিত্র কুরআনের উল্লেখিত সূরার আয়াতে ছোট ছোট বাক্যে আল্লাহতায়ালা ডানপন্থীদের গুরুত্বপূর্ণ দু’টি বৈশিষ্ট্যের কথা বর্ণনা করেছেন। প্রথম বৈশিষ্ট্য হচ্ছে, ডানপন্থীরা পরস্পরকে সবর করার উপদেশ দেবে এবং দ্বিতীয় বৈশিষ্ট্য হচ্ছে, তারা পরস্পরকে রহম ও পরস্পরের প্রতি স্নেহার্দ্র ব্যবহারের উপদেশ দান করবে।
ডানপন্থী হওয়ার জন্য ঈমানদার হওয়া জরুরী। কারণ, ঈমান ছাড়া কোন কাজ সৎকাজ হিসাবে চিহ্নিত হতে এবং আল্লাহর কাছে গৃহীত হতে পারে না।
কুরঅনের বিভিন্ন স্থানে এর ব্যাখ্যা করা হয়েছে। সেখানে বলা হয়েছে ঈমান সহকারে যে সৎকাজ করা হয় একামত্র সেটিই নেকী ও মুক্তির উপায় হিসেবে গৃহিত হয়।
যেমন : আল্লাহ তা’আলা বলেন: “পুরুষ বা নারী যে ব্যক্তিই সৎকাজ করে সে যদি মু’মিন হয়, তাহলে সে জান্নাতে প্রবেশ করবে।”
এখন আশা করা যায় সহজেই বুঝতে পারছেন বাংলাদেশে কারা দক্ষিণপন্থী আর কারা বামপন্থী। সেইসঙ্গে স্পষ্টভাবে বুঝতে পারছেন যে, দক্ষিণপন্থীদের ভবিষ্যৎ পরিণতি কী হবে এবং বামপন্থীদের ভবিষ্যৎ পরিণতি কী হবে।
এখন আপনি সহজেই সিদ্ধান্ত নিতে পারবেন।
আপনি ডানপন্থী হবেন নাকি বামপন্থী হবেন।

দিনাজপুরে বাহাদুর বাজার কুলি শ্রমিক ইউনিয়নের নব-নির্বাচিত কার্য্যনির্বাহী সদস্যদের শপথ বাক্য পাঠ ও অভিষেক অনুষ্ঠিত

মো: মেহেদী হাসান ফুয়াদ দিনাজপুর জেলা প্রতিনিধি প্রকাশিত: শনিবার, ২ আগস্ট, ২০২৫, ৪:৫৫ পিএম
দিনাজপুরে বাহাদুর বাজার কুলি শ্রমিক ইউনিয়নের নব-নির্বাচিত কার্য্যনির্বাহী সদস্যদের শপথ বাক্য পাঠ ও অভিষেক অনুষ্ঠিত

২ আগষ্ট শনিবার বাহাদুর বাজার কুলি শ্রমিক ইউনিয়ন (রেজিঃ নং- রাজ-২২৬৭) এর নব নির্বাচিত কার্য্যকরী কমিটির সদস্যদের শপথ বাক্য পাঠ ও অভিষেক অনুষ্ঠিত হয়েছে।
নব- নির্বাচিত সভাপতি- মোঃ আব্দুস সাত্তার, সহ সভাপতি- মোঃ শরিফুল ইসলাম সেলি, সাধারণ সম্পাদক মোঃ আনিসুর রহমান, সহ সাধারণ সম্পাদক, আবুল কালাম (১), সাংগঠনিক সম্পাদক মোঃ এনামুল হক, অর্থ সম্পাদক- আবুস সালাম ও কার্র্য্যনির্বাহী পরিষোধের সদস্য মোঃ কমর আলী শেখ ও মোঃ বিশালকে ইউনিয়নের গঠনতন্ত্র অনুর্যায়ী শপথ বাক্য পাঠ করান জাতীয় শ্রমিক ফেডারেশান দিনাজপুর জেলা শাখার সভাপতি রবিউল আউয়াল খোকা। এসময় উপস্থিত ছিলেন ইউনিয়নের প্রধান উপদেষ্টা ও প্রধান নির্বাচন কমিশনার হবিবর রহমান। উল্লেখ্য, বাহাদুর বাজার কুলি শ্রমিক ইউনিয়ন (রেজিঃ নং- রাজ-২২৬৭) এর ত্রি-বার্ষিক নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছিল গত ২ জুলাই ‘২০২৫। নির্বাচনে উপরোক্ত ৮জন প্রার্থী বিজয়ী হন।

দেশের উন্নয়ন ও ন্যায় বিচারে ধানের শীষের প্রতি জনগণের আস্থা : ফজলে রাব্বি মন্ডল ফিরোজ

বগুড়া থেকে মোঃ হাফিজুর রহমান প্রকাশিত: শনিবার, ২ আগস্ট, ২০২৫, ৪:৫১ পিএম
দেশের উন্নয়ন ও ন্যায় বিচারে ধানের শীষের প্রতি জনগণের আস্থা : ফজলে রাব্বি মন্ডল ফিরোজ

গাবতলী উপজেলা বিএনপির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক, গাবতলী উপজেলা পরিষদের সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান জনাব ফজলে রাব্বি মন্ডল ফিরোজ জানিয়েছেন —
আমাদের দেশ চলে মানুষের ঘাম আর পরিশ্রমের করের টাকায়। প্রতিটি রাস্তা, স্কুল, হাসপাতাল, সরকারি সেবা ও অবকাঠামো জনগণের টাকায় গড়ে উঠেছে।
কিন্তু বিগত ফ্যাসিস্ট শাসন আর আজকের কর্তৃত্ববাদী মনোভাব দেশের মানুষের ন্যায্য অধিকারকে অবমূল্যায়ন করেছে — মানুষের ভোটাধিকার হরণ হয়েছে, মতপ্রকাশের স্বাধীনতা সীমিত হয়েছে, গণতন্ত্রকে পদদলিত করা হয়েছে। স্বজনপ্রীতি, লুটপাট আর দুর্নীতি সাধারণ মানুষের জীবনকে জিম্মি করে রেখেছে।
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) বিশ্বাস করে—গণতন্ত্র মানে শুধু ভোট নয়, মানুষের কথা শোনা, মত প্রকাশের স্বাধীনতা আর সবার জন্য ন্যায়বিচার নিশ্চিত করা।
আমাদের আপোষহীন নেত্রী, তিনবারের নির্বাচিত প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া দেশের গণতন্ত্র ও জনগণের অধিকার রক্ষায় আজও আপোষহীনভাবে সংগ্রাম করে যাচ্ছেন। বিএনপি জনগণের অধিকার, অর্থনৈতিক মুক্তি এবং দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষার লড়াইয়ে সবসময়ই জনগণের পাশে দাঁড়িয়েছে।
বিএনপি সরকারের সময় দেশের মানুষের ভাগ্য উন্নয়নের পথে ছিল, গণতন্ত্র ও মানুষের কথা বলার অধিকার সুরক্ষিত ছিল — যা আজ হরণ হয়েছে।
আগামী নির্বাচন দেশের গণতন্ত্র ও মানুষের অধিকার রক্ষার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আমরা জনগণকে আহ্বান জানাই—আপনাদের শক্তি ও অধিকারকে সঠিকভাবে কাজে লাগিয়ে দেশের উন্নয়ন ও ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার জন্য বিজয়ের প্রতীক ধানের শীষে ভোট দিন, আপনার আস্থা ও বিশ্বাস প্রকাশ করুন।
বিএনপি জনগণের কাছে দায়বদ্ধ। আমরা প্রতিশ্রুতিবদ্ধ সুশাসন, স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতার পক্ষে। দেশের প্রতিটি টাকার যথাযথ ব্যবহার নিশ্চিত করতে এবং জনগণের অধিকার প্রতিষ্ঠায় একযোগে কাজ করাই আমাদের অঙ্গীকার। অন্যায়-অবিচারের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ থাকাটাই গণতন্ত্রের প্রকৃত শক্তি।
আমরা বিশ্বাস করি—ধানের শীষে জনগণের এই আস্থা গণতন্ত্র, উন্নয়ন আর ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার হাতিয়ার হয়ে উঠবে।

মধ্যবয়স্ক নারীর ভালবাসা এক নীরব নদীর মতো

Masud Parves প্রকাশিত: শনিবার, ২ আগস্ট, ২০২৫, ৪:৪৯ পিএম
মধ্যবয়স্ক নারীর ভালবাসা এক নীরব নদীর মতো

মধ্যবয়সী নারীকে বাইরে থেকে দেখে কেউ বুঝতে পারে না, তার ভেতর কতটা জীবন বয়ে চলে। তার মুখে হয়তো একরাশ শান্তি, চোখে একটুখানি ক্লান্তি—কিন্তু এই চেহারার ভেতরে আছে এক গভীর নদী, যেটা ধীরে ধীরে বয়ে যায়। এই নদী যেন নীরব, তবে থেমে নেই। প্রতিদিনের অভিজ্ঞতা, ভালোবাসা, হারানো-বিলুপ্ত কিছু স্মৃতি—সব মিলে তার কামনা তৈরি হয় এক নতুন রূপে, এক অনন্য ভাষায়।
এই বয়সে সে আর কারো মন জেতার জন্য হাসে না। সে নিজেকে লুকিয়ে রাখে না, সাজিয়ে তোলে না কেবল কারো নজর কাড়ার জন্য। বরং সে নিজেকে ভালোবাসে গভীরভাবে। জানে—তার শরীর ঠিক যেমন, তেমনটাই সুন্দর। তার যৌনতা এখন আর দেহের খেলায় সীমাবদ্ধ নয়, বরং তা হয়ে উঠেছে বোঝাপড়ার, সম্মান আর সংবেদনের জায়গা।
তরুণ বয়সের কামনা হঠাৎ জ্বলে ওঠে, হঠাৎ নিভেও যায়। সেখানে থাকে আবেগের ঝড়, না বুঝে ফেলার এক উন্মাদনা। কিন্তু মধ্যবয়সী নারীর কামনা অনেক বেশি ধৈর্যের, অনেক বেশি আত্মবিশ্বাসের। সে জানে, কীভাবে তার শরীরের প্রতিটি প্রতিক্রিয়া বোঝে নিতে হয়। সে জানে, কখন আগলে রাখতে হয় নিজেকে, আর কখন খুলে দিতে হয় সমস্ত দরজা।
এই নারী কাউকে ছুঁতে চায়—কিন্তু ছোঁয়াটার আগে সে বোঝে নেয় সেই মানুষটার ভেতরটা। সে শুধু শরীর খোঁজে না—সে এমন একজন সঙ্গী খোঁজে, যার স্পর্শে থাকে শ্রদ্ধা, যার চোখে থাকে নিরাপত্তা। সে জানে কার পাশে ঘুমালে শান্তি নামে, আর কার পাশে থাকলে ভালোবাসা শুকিয়ে যায়।
তার কামনা আর শিশুর মতো নিষ্পাপ নয়। বরং তাতে এক ধরনের প্রাপ্তবয়স্ক মমতা থাকে, থাকে বোঝাপড়া। সে জানে কখন চাওয়া, কখন না বলা। সে জানে, ‘না’ বলাটাও নিজের প্রতি এক রকম ভালোবাসা। তার ভালোবাসা এখন আর পাগলামি নয়—তা গভীর, সযত্নে বাছাই করা, বোধসম্পন্ন।
সমাজ হয়তো ভাবে এই বয়সের নারী নিঃসাড়, নিঃস্পৃহ। কিন্তু তারা জানে না, তার ভেতরটায় প্রতিদিন ঢেউ খেলে যায়। তার চোখে জমে থাকা পুরনো গল্পের আলো ঝিলমিল করে, তার হাসিতে মিশে থাকে না বলা ভালোবাসার রেশ। এই নারী চাইলেই কারো জীবনে নীরবে ঢুকে যেতে পারে, আবার কাউকে বিদায়ও জানাতে পারে নিঃশব্দে—এক বিন্দু তিক্ততা ছাড়াই।
তার যৌনতা আজ আর কারো কাছ থেকে অনুমতি চায় না। সে নিজের শরীর, নিজের কামনা, নিজের মনের দায়িত্ব নিজেই নেয়। সে জানে—কে তার জলের গভীরে স্নান করার যোগ্য, আর কে কেবল পাথর ছুড়ে জল ঘোলা করতে চায়।
মধ্যবয়স মানে ক্ষয় নয়, সেটি এক নবজন্ম। একজন নারী এই বয়সে এসে হয়তো সবচেয়ে বেশি উজ্জ্বল হয়—যেন সন্ধ্যার আলোয় জ্বলে ওঠা দীপ, যা সারা দিনের ক্লান্তিকে শান্ত করে। তার কামনা আগুন নয়—তা আলো। তা জ্বলিয়ে দেয় না, তা গায়ে মেখে থাকে।
এক নদী, যে জানে কখন কার দিকে পথ খুলে দিতে হয়, আর কখন নিজেকে আগলে রাখতে হয়।
যে জানে, ভালোবাসা মানে কারো হাত ধরা নয়—বরং কারো হাতে নিজের হাত রাখার মতো আত্মবিশ্বাস অর্জন করা।

error: Content is protected !!