রবিবার, ৩ আগস্ট ২০২৫, ১৭ শ্রাবণ ১৪৩২
রবিবার, ৩ আগস্ট ২০২৫, ১৭ শ্রাবণ ১৪৩২

ভালোবাসা আর সংসার

ইউ বি টিভি ডেস্ক প্রকাশিত: বুধবার, ১৬ জুলাই, ২০২৫, ১:৪৬ পিএম | 95 বার পড়া হয়েছে
ভালোবাসা আর সংসার

বিয়ের পরে একটা সংসার ডান দিকে যাবে না বাম দিকে — এর মূল চালক হলো স্বামী।
সংসার অবশ্যই স্ত্রী গুছিয়ে রাখে, কিন্তু সংসার গুছিয়ে দেওয়ার দায়িত্ব একজন পুরুষের।

তাই একজন ভালো পুরুষকে বিয়ে করা অনেক জরুরি।
ভালোবাসা আর সংসার করা — দুইটা এক জিনিস না।
সময়ের সাথে সাথে কিন্তু মানুষ বদলায়।
আপনি নিজের বদলানো নিয়ন্ত্রণ করতে পারবেন, কিন্তু আরেকজন ভালো হবে নাকি খারাপ — এটা আপনি চাইলেও নিয়ন্ত্রণ করতে পারবেন না।

তাই ভালোবাসার পরেও বিয়ের অনেক বছর পর অনেক সমস্যা দেখা যায়।

একজন পুরুষ যদি সঠিক হয়, তাহলে সংসার এমনি নিজে থেকেই সুন্দরভাবে চলে।

চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ। একজন সংসারিক পুরুষ কেমন হওয়া উচিত এবং তার মধ্যে কি কি থাকা উচিত বা থাকা উচিত নয়, তাই লিখব।

🌸দায়িত্বহীন পুরুষ🌸

সবার আগে গুরুত্বপূর্ণ হলো দায়িত্বশীল হওয়া।
যে পুরুষ কানে শুনেও শোনে না, প্রয়োজন দেখার পরেও অন্ধের মতো ভান করে বসে থাকে,যে সংসারে থেকেও থাকে না — উড়ে ঘুরে বেড়ায়, সংসারের সমস্যাকে নিজের সমস্যা মনে করে না,
দায়িত্ব দেখলেই অজুহাত করে পালিয়ে যায় —
সেই পুরুষ কোনোদিন আপনাকে শান্তি দেবে না।

🌸বেকার, ধান্ধাবাজ পুরুষ🌸

এখন অনেকে এসে বলবে —
“Taka dekhe biye kore meyera”, “Takai shob”, bla bla.
ভাই, আপনি একজন স্ত্রীকে বিয়ে করে তার ৫টা মৌলিক চাহিদা পূরণ করতে না পারেন?
তাহলে আপনি কেন বিয়ে করবেন??

আপনি যখন একজন মেয়েকে বিয়ে করেন, you are the guardian of that girl!!
বাংলাদেশের আইন, ইসলাম — সব বলে, একজন মেয়েকে বিয়ে করলেyou must have to provide her a good house, food, clothes and all basic needs!
ভালোবাসা ঠিক আছে।আপনি যখন ভালোবাসেন, তখন আপনারা দুজন থাকেন ওই ভালোবাসায়, কিন্তু আপনারা যখন বিয়ে করেন, তখন একটা পুরো সমাজ আর আপনার সন্তান সেই বিয়েতে চলে আসে।যদি পুরুষ স্বনির্ভর না হয়, তাহলে এর খারাপ প্রভাব আপনার সন্তানদের ওপরেও পড়ে।আপনার সন্তানের ভবিষ্যৎ নষ্ট হয়ে যেতে পারে।
আপনি আত্মীয়স্বজনকেও ঠিকভাবে মেইনটেইন করতে পারবেন না।মৌলিক চাহিদা চাওয়া কোনো অপরাধ না — এটা অধিকার!
যদি আপনি স্বামী হিসেবে তা পূরণ করতে না পারেন, তাহলে সেটা আপনার দোষ!

🌸চরিত্রহীনতা🌸

একটা বড় সংখ্যক পুরুষ আছে বাংলাদেশে, যাদের চরিত্রে সমস্যা আছে।এবং তারা এটা জীবনে কোনোদিনও স্বীকার করবে না!
তারা ছেসরামি করবে, কিন্তু যুক্তি দেখাবে।
তারা ৪টা বিয়ে করবে, কারণ ইসলাম না — reason tader character e problem!কিন্তু বিয়ের সময় ব্যবহার করবে ইসলামকে।
একটা বিয়েতে যখন আপনার সঙ্গী চরিত্রহীন হয় — এর চেয়ে পেইনফুল আর কিছু হতে পারে না।And trust me!
আপনি সব বদলাতে পারবেন, কিন্তু এই চরিত্রের সমস্যা বদলাতে পারবেন না।কারণ এটা একটা রোগ!!!! চরিত্রবান পুরুষ আল্লাহর সবচেয়ে সুন্দর উপহার। যার চরিত্র ভালো, সে এক নারী নিয়েই ১০০ বছর কাটিয়ে দিতে পারবে। যে পুরুষের চরিত্র ভালো, তার নিজের স্ত্রী ছাড়া অন্য নারীকে নিয়ে এসব ভাবতেই ঘৃণা আসার কথা।

🌸গ্রহণযোগ্যতা না থাকা (Acceptance)🌸

সংসার জীবনে দুজন মানুষ একসাথে থাকে, উঠে-বসে।
অনেক কিছু মিলবে, অনেক কিছু মিলবে না — এটা স্বাভাবিক।
একজন পুরুষ যেহেতু একজন নারীর অভিভাবক, তাকে সেইভাবেই অনেক কিছু গ্রহণ করতে হয়।
স্ত্রীর ছোট ছোট ভুল থেকে শুরু করে তার উদ্বেগ, হতাশা, সমস্যা, বয়সের ছাপ, বিশৃঙ্খলতা — সব কিছুই গ্রহণ করতে হবে।
কেউ ১০০% পারফেক্ট না, কেউ ১০০% সার্ভ করে না।
যে পুরুষ যত বেশি গ্রহণ করতে পারে, সংসারে তত বেশি শান্তি।

🌸বোঝাপড়া (Understanding)🌸

একজন understanding husband পাওয়া একজন মেয়ের জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ।
না হলে সংসারজীবন খুব কঠিন হয়ে যায়।
স্ত্রীর সমস্যা বুঝে সেই অনুযায়ী ইতিবাচকভাবে আচরণ করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
স্ত্রীর শরীর খারাপ হলে তার যত্ন নেওয়া, কাজে সাহায্য করা —
যে কোনো সমস্যা হলে বা স্ত্রী বিপদে পড়লে তাকে পজিটিভভাবে সাহায্য করা — এটা একজন understanding স্বামীর লক্ষণ।

🌸ঠান্ডা মাথা🌸

রাগ আসলে কম-বেশি সবার থাকে, কিন্তু বিয়ের পরে সেটা কন্ট্রোল করতে হয়।
ইসলামেও রাগ থাকা কোনো ভালো বা কুল জিনিস না।
এটা একটা খারাপ গুণ — রাগ শয়তানের চরিত্র, মানুষের হতে পারে না।দু’জন একসাথে থাকলে অনেক কিছু মিলবে না।
না মিললে রাগ উঠবে, কথা কাটাকাটি হবে —
তাই বলে স্ত্রীর গায়ে হাত তোলা উচিত না, গালাগালি করাও উচিত না।
এই জিনিসগুলো কোনো সুস্থ বা স্বাভাবিক মানুষ করে না!
একমাত্র পশুদের দ্বারাই এমন আচরণ সম্ভব।

আপনি জীবনের শেষ সময় শান্তিতে থাকবেন না অশান্তিতে — এটা নির্ভর করে আপনার জীবনসঙ্গীর ওপর।
তাই আবেগ না, বিবেক দিয়ে জীবনসঙ্গী বেছে নেবেন।

দিনাজপুরে বাহাদুর বাজার কুলি শ্রমিক ইউনিয়নের নব-নির্বাচিত কার্য্যনির্বাহী সদস্যদের শপথ বাক্য পাঠ ও অভিষেক অনুষ্ঠিত

মো: মেহেদী হাসান ফুয়াদ দিনাজপুর জেলা প্রতিনিধি প্রকাশিত: শনিবার, ২ আগস্ট, ২০২৫, ৪:৫৫ পিএম
দিনাজপুরে বাহাদুর বাজার কুলি শ্রমিক ইউনিয়নের নব-নির্বাচিত কার্য্যনির্বাহী সদস্যদের শপথ বাক্য পাঠ ও অভিষেক অনুষ্ঠিত

২ আগষ্ট শনিবার বাহাদুর বাজার কুলি শ্রমিক ইউনিয়ন (রেজিঃ নং- রাজ-২২৬৭) এর নব নির্বাচিত কার্য্যকরী কমিটির সদস্যদের শপথ বাক্য পাঠ ও অভিষেক অনুষ্ঠিত হয়েছে।
নব- নির্বাচিত সভাপতি- মোঃ আব্দুস সাত্তার, সহ সভাপতি- মোঃ শরিফুল ইসলাম সেলি, সাধারণ সম্পাদক মোঃ আনিসুর রহমান, সহ সাধারণ সম্পাদক, আবুল কালাম (১), সাংগঠনিক সম্পাদক মোঃ এনামুল হক, অর্থ সম্পাদক- আবুস সালাম ও কার্র্য্যনির্বাহী পরিষোধের সদস্য মোঃ কমর আলী শেখ ও মোঃ বিশালকে ইউনিয়নের গঠনতন্ত্র অনুর্যায়ী শপথ বাক্য পাঠ করান জাতীয় শ্রমিক ফেডারেশান দিনাজপুর জেলা শাখার সভাপতি রবিউল আউয়াল খোকা। এসময় উপস্থিত ছিলেন ইউনিয়নের প্রধান উপদেষ্টা ও প্রধান নির্বাচন কমিশনার হবিবর রহমান। উল্লেখ্য, বাহাদুর বাজার কুলি শ্রমিক ইউনিয়ন (রেজিঃ নং- রাজ-২২৬৭) এর ত্রি-বার্ষিক নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছিল গত ২ জুলাই ‘২০২৫। নির্বাচনে উপরোক্ত ৮জন প্রার্থী বিজয়ী হন।

দেশের উন্নয়ন ও ন্যায় বিচারে ধানের শীষের প্রতি জনগণের আস্থা : ফজলে রাব্বি মন্ডল ফিরোজ

বগুড়া থেকে মোঃ হাফিজুর রহমান প্রকাশিত: শনিবার, ২ আগস্ট, ২০২৫, ৪:৫১ পিএম
দেশের উন্নয়ন ও ন্যায় বিচারে ধানের শীষের প্রতি জনগণের আস্থা : ফজলে রাব্বি মন্ডল ফিরোজ

গাবতলী উপজেলা বিএনপির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক, গাবতলী উপজেলা পরিষদের সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান জনাব ফজলে রাব্বি মন্ডল ফিরোজ জানিয়েছেন —
আমাদের দেশ চলে মানুষের ঘাম আর পরিশ্রমের করের টাকায়। প্রতিটি রাস্তা, স্কুল, হাসপাতাল, সরকারি সেবা ও অবকাঠামো জনগণের টাকায় গড়ে উঠেছে।
কিন্তু বিগত ফ্যাসিস্ট শাসন আর আজকের কর্তৃত্ববাদী মনোভাব দেশের মানুষের ন্যায্য অধিকারকে অবমূল্যায়ন করেছে — মানুষের ভোটাধিকার হরণ হয়েছে, মতপ্রকাশের স্বাধীনতা সীমিত হয়েছে, গণতন্ত্রকে পদদলিত করা হয়েছে। স্বজনপ্রীতি, লুটপাট আর দুর্নীতি সাধারণ মানুষের জীবনকে জিম্মি করে রেখেছে।
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) বিশ্বাস করে—গণতন্ত্র মানে শুধু ভোট নয়, মানুষের কথা শোনা, মত প্রকাশের স্বাধীনতা আর সবার জন্য ন্যায়বিচার নিশ্চিত করা।
আমাদের আপোষহীন নেত্রী, তিনবারের নির্বাচিত প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া দেশের গণতন্ত্র ও জনগণের অধিকার রক্ষায় আজও আপোষহীনভাবে সংগ্রাম করে যাচ্ছেন। বিএনপি জনগণের অধিকার, অর্থনৈতিক মুক্তি এবং দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষার লড়াইয়ে সবসময়ই জনগণের পাশে দাঁড়িয়েছে।
বিএনপি সরকারের সময় দেশের মানুষের ভাগ্য উন্নয়নের পথে ছিল, গণতন্ত্র ও মানুষের কথা বলার অধিকার সুরক্ষিত ছিল — যা আজ হরণ হয়েছে।
আগামী নির্বাচন দেশের গণতন্ত্র ও মানুষের অধিকার রক্ষার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আমরা জনগণকে আহ্বান জানাই—আপনাদের শক্তি ও অধিকারকে সঠিকভাবে কাজে লাগিয়ে দেশের উন্নয়ন ও ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার জন্য বিজয়ের প্রতীক ধানের শীষে ভোট দিন, আপনার আস্থা ও বিশ্বাস প্রকাশ করুন।
বিএনপি জনগণের কাছে দায়বদ্ধ। আমরা প্রতিশ্রুতিবদ্ধ সুশাসন, স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতার পক্ষে। দেশের প্রতিটি টাকার যথাযথ ব্যবহার নিশ্চিত করতে এবং জনগণের অধিকার প্রতিষ্ঠায় একযোগে কাজ করাই আমাদের অঙ্গীকার। অন্যায়-অবিচারের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ থাকাটাই গণতন্ত্রের প্রকৃত শক্তি।
আমরা বিশ্বাস করি—ধানের শীষে জনগণের এই আস্থা গণতন্ত্র, উন্নয়ন আর ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার হাতিয়ার হয়ে উঠবে।

মধ্যবয়স্ক নারীর ভালবাসা এক নীরব নদীর মতো

Masud Parves প্রকাশিত: শনিবার, ২ আগস্ট, ২০২৫, ৪:৪৯ পিএম
মধ্যবয়স্ক নারীর ভালবাসা এক নীরব নদীর মতো

মধ্যবয়সী নারীকে বাইরে থেকে দেখে কেউ বুঝতে পারে না, তার ভেতর কতটা জীবন বয়ে চলে। তার মুখে হয়তো একরাশ শান্তি, চোখে একটুখানি ক্লান্তি—কিন্তু এই চেহারার ভেতরে আছে এক গভীর নদী, যেটা ধীরে ধীরে বয়ে যায়। এই নদী যেন নীরব, তবে থেমে নেই। প্রতিদিনের অভিজ্ঞতা, ভালোবাসা, হারানো-বিলুপ্ত কিছু স্মৃতি—সব মিলে তার কামনা তৈরি হয় এক নতুন রূপে, এক অনন্য ভাষায়।
এই বয়সে সে আর কারো মন জেতার জন্য হাসে না। সে নিজেকে লুকিয়ে রাখে না, সাজিয়ে তোলে না কেবল কারো নজর কাড়ার জন্য। বরং সে নিজেকে ভালোবাসে গভীরভাবে। জানে—তার শরীর ঠিক যেমন, তেমনটাই সুন্দর। তার যৌনতা এখন আর দেহের খেলায় সীমাবদ্ধ নয়, বরং তা হয়ে উঠেছে বোঝাপড়ার, সম্মান আর সংবেদনের জায়গা।
তরুণ বয়সের কামনা হঠাৎ জ্বলে ওঠে, হঠাৎ নিভেও যায়। সেখানে থাকে আবেগের ঝড়, না বুঝে ফেলার এক উন্মাদনা। কিন্তু মধ্যবয়সী নারীর কামনা অনেক বেশি ধৈর্যের, অনেক বেশি আত্মবিশ্বাসের। সে জানে, কীভাবে তার শরীরের প্রতিটি প্রতিক্রিয়া বোঝে নিতে হয়। সে জানে, কখন আগলে রাখতে হয় নিজেকে, আর কখন খুলে দিতে হয় সমস্ত দরজা।
এই নারী কাউকে ছুঁতে চায়—কিন্তু ছোঁয়াটার আগে সে বোঝে নেয় সেই মানুষটার ভেতরটা। সে শুধু শরীর খোঁজে না—সে এমন একজন সঙ্গী খোঁজে, যার স্পর্শে থাকে শ্রদ্ধা, যার চোখে থাকে নিরাপত্তা। সে জানে কার পাশে ঘুমালে শান্তি নামে, আর কার পাশে থাকলে ভালোবাসা শুকিয়ে যায়।
তার কামনা আর শিশুর মতো নিষ্পাপ নয়। বরং তাতে এক ধরনের প্রাপ্তবয়স্ক মমতা থাকে, থাকে বোঝাপড়া। সে জানে কখন চাওয়া, কখন না বলা। সে জানে, ‘না’ বলাটাও নিজের প্রতি এক রকম ভালোবাসা। তার ভালোবাসা এখন আর পাগলামি নয়—তা গভীর, সযত্নে বাছাই করা, বোধসম্পন্ন।
সমাজ হয়তো ভাবে এই বয়সের নারী নিঃসাড়, নিঃস্পৃহ। কিন্তু তারা জানে না, তার ভেতরটায় প্রতিদিন ঢেউ খেলে যায়। তার চোখে জমে থাকা পুরনো গল্পের আলো ঝিলমিল করে, তার হাসিতে মিশে থাকে না বলা ভালোবাসার রেশ। এই নারী চাইলেই কারো জীবনে নীরবে ঢুকে যেতে পারে, আবার কাউকে বিদায়ও জানাতে পারে নিঃশব্দে—এক বিন্দু তিক্ততা ছাড়াই।
তার যৌনতা আজ আর কারো কাছ থেকে অনুমতি চায় না। সে নিজের শরীর, নিজের কামনা, নিজের মনের দায়িত্ব নিজেই নেয়। সে জানে—কে তার জলের গভীরে স্নান করার যোগ্য, আর কে কেবল পাথর ছুড়ে জল ঘোলা করতে চায়।
মধ্যবয়স মানে ক্ষয় নয়, সেটি এক নবজন্ম। একজন নারী এই বয়সে এসে হয়তো সবচেয়ে বেশি উজ্জ্বল হয়—যেন সন্ধ্যার আলোয় জ্বলে ওঠা দীপ, যা সারা দিনের ক্লান্তিকে শান্ত করে। তার কামনা আগুন নয়—তা আলো। তা জ্বলিয়ে দেয় না, তা গায়ে মেখে থাকে।
এক নদী, যে জানে কখন কার দিকে পথ খুলে দিতে হয়, আর কখন নিজেকে আগলে রাখতে হয়।
যে জানে, ভালোবাসা মানে কারো হাত ধরা নয়—বরং কারো হাতে নিজের হাত রাখার মতো আত্মবিশ্বাস অর্জন করা।

error: Content is protected !!