শনিবার, ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ১২ আশ্বিন ১৪৩২
শনিবার, ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ১২ আশ্বিন ১৪৩২

চিকিৎসা পেশায় ব্যস্ত নায়লা নাঈম!

ইউ বি টিভি ডেস্ক প্রকাশিত: রবিবার, ১৩ জুলাই, ২০২৫, ১১:৫০ এএম | 75 বার পড়া হয়েছে
চিকিৎসা পেশায় ব্যস্ত নায়লা নাঈম!

ফ্যাশন মডেল হিসেবে নায়লা নাঈম তুমুলভাবে আলোচনায় আসেন ২০১৩ সালের শেষভাগে। সামাজিক মাধ্যমের আলোচিত ব্যক্তি হয়ে ওঠেন তিনি। শোবিজে নায়লার গুরুত্ব বেড়ে যায়। কাজের পরিধিও বাড়তে থাকে তার।বিজ্ঞাপন, গানের মডেল, নাটক – সবই চলতে থাকে সমানতালে।
গ্রামীণফোনের একটি বিজ্ঞাপনচিত্রে মডেল হিসেবে কাজ করে শোবিজে অভিষেক ঘটে নায়লা নাঈমের। এরপর পোশাকের মডেল হিসেবে দীর্ঘ সময় কাজ করেন।
তন্ময় তানসেন পরিচালিত রানআউট নামের একটি চলচ্চিত্রে একটি আইটেম গানে অংশ নেওয়ার মধ্য দিয়ে বাংলা চলচ্চিত্রে তার অভিষেক নায়লা নাঈমের। পরে তিনি কাজী হায়াত পরিচালিত ‘মারুফ টাকা ধরে না’ চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন। এরপর তার গুরুত্ব চারদিকে ছড়িয়ে পড়ে। কিন্তু করোনা পরবর্তী সময়ে আলোচিত এই মডেলকে সেভাবে আর দেখা যায়নি।
জানা গেছে, তিনি নিজের ফেসবুক প্রোফাইলের নাম পরিবর্তন করে ফেলেছেন। তবে যে ভেরিফায়েড পেজের মাধ্যমে আলোচনায় ছিলেন, সেটি এখনো একই নামে আছে। কিন্তু তার টাইমলাইন ধরে এগোলে দেখা যাবে কোনো মডেলের ফেসবুক পেজ নয়, যেন শৌখিন কোনো ব্যক্তি চালান এটি।
নায়লা নাঈম জানালেন, ব্যক্তিগত ঝামেলায় শোবিজ দুনিয়া থেকে সরে আছেন। একেবারে পারিবারিক কিছু জটিলতার কারণে নেই অন্তরাল।
অন্তরালে অন্তর্ধান কত দিন চলবে – এমন প্রশ্নে নায়লা বলেন, কই, আমি তো হারাইনি। আপনি কি আমাকে পাননি ? নায়লা নাঈমকে ঠিকই খুঁজে পাওয়া যায়, তবে আগে যেভাবে পাওয়া যেতো সেভাবে নয়। চলমান ব্যস্ততা নিয়ে তিনি বলেন, আমি এখন চেম্বার নিয়ে ব্যস্ত। সবার নিশ্চয়ই মনে আছে আমি একজন দন্তচিকিৎসক। আগে খিলগাঁওয়ে আমার নিজের চেম্বার ছিল, এখন বনশ্রীতেও একটি চেম্বারে বসি। বুঝতেই পারছেন আমার ব্যস্ততা কোন দিকে বেড়েছে।
কথায় কথায় নায়লা নাঈম জানান, ক্যামেরার সামনে থেকে সরে রোগীর দিকে মনোযোগ বাড়লেও কমেনি কুকুর – বিড়ালদের প্রতি মনোযোগ। তিনি আফতাবনগরের যে ফ্ল্যাটে থাকতেন, সেখানে অন্য ভাড়াটে বা ফ্ল্যাট মালিকরা নায়লা’র সঙ্গে প্রায়ই ঝামেলা করতেন। কেননা অনেক বিড়াল পুষতেন তিনি। আফতাবনগরের সব কুকুরকে খাওয়াতেন নায়লা। খাওয়াতেন বলা হচ্ছে এ কারণেই যে, তিনি এখন চলে গেছেন বনশ্রীতে। তাই বলে কুকুর – বিড়ালদের খাওয়ানো বা রেসকিউ করা এখনো থেমে যায়নি। আফতাবনগরে অন্য একজনকে দায়িত্ব দিয়েছেন, আর তিনি বনশ্রী, খিলগাঁও এলাকায়। নায়লা বলেন, ওরা তো আমার স্বজন, কুকুর – বিড়ালদের কাছ থেকে দূরে সরে যাওয়ার উপায় নেই।
শোবিজে ফেরা প্রসঙ্গে নায়লা নাঈম বলেন, শীঘ্রি ফেরা হচ্ছে না। কিংবা নায়লা নাঈম নিজেও বলতে পারছেন না। ফিরে গেলেন শুরুর কথায়। বললেন, প্রথমেই বললাম, পারিবারিক কিছু জটিলতা চলছে। সেসবের পর দেখা যাক। সমসাময়িক এসব বিষয়ে কথা বললেও নায়লা নাঈম বিয়ে প্রসঙ্গটি কৌশলে এড়িয়ে গেলেন।

খ: আওয়াল জেলা প্রতিনিধি টাঙ্গাইল প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ২৫ সেপ্টেম্বর, ২০২৫, ১০:১৭ পিএম

ঘর,প্রেম ও মানবতার গান

===================

    🖊️হায়দার খালীদ

মাটির ঘরে সকাল আসে, ধোঁয়া ওঠে চুলোর ধারে,

মায়ের গলায় ঘুমপাড়ানি গান, শিশুরা ঘুম ভাঙে কারে?

খেজুর পাতার খড়ের ছাওয়া, পুকুরঘাটে ভেজা জল,

গৃহস্থালীর মায়া-গন্ধে বেঁচে ওঠে প্রাণের দল।

চাষার ঘামে সোনার দানা, মাঠে জন্মে ফসলের গান,

স্ত্রীর চোখে নীল দিগন্তে স্বপ্ন রাখে সারা প্রাণ।

কিশোর কিশোরী প্রেমে ভেসে নদীর তীরে বাঁধে আশা,

চিঠির পাতায় অক্ষর হয়ে ফুটে ওঠে ভালবাসা।

কিন্তু সমাজ! হায় সমাজ! আঁধার মাখা দেয়াল ঘেরা,

সত্যকে করে তুচ্ছ তারা, মিথ্যা পায় সোনার সেরা।

অসঙ্গতির বিষাক্ত শ্বাসে নষ্ট হয় কত হৃদয়,

অন্যায়ের রুদ্র ঝড়ে কেঁদে ওঠে দিগন্তময়।

তবুও প্রেম থামে না কিছুতেই—

হাতে হাত রেখে দু’জন মানুষ

বলে যায় ধ্বনি—আহবান,

“মানুষের আগে ধর্ম নয়,

মানবতার আগুনে জ্বলে সব আলোর নিশান।”

পাহাড় ডাক দেয় শক্তির মতো,

তাদের বুকে দাঁড়িয়ে থাকে শত সহস্র বছর,

নদী গেয়ে যায় চিরন্তন স্রোতের সুরে—

কখনো শান্ত, কখনো প্রলয় ভরা মহাস্বর।

যখন বন্যা নেমে আসে—

চোখের জলে ভেসে যায় ঘর,

শিশুরা হারায় নৌকার খোঁজে,

ধানের খেতে জমে শুধু শোকের ঘোর।

আবার কখনো খরা এসে,

পুড়িয়ে দেয় ধানের স্বপ্ন,

ফেটে যায় মাটির বুক,

শুকিয়ে যায় নদীর কণ্ঠ।

তবু এই অন্ধকার ভেদ করে

মানুষ দাঁড়ায় মানুষের পাশে,

ভাঙা ঘরে, ক্ষুধার রাতে

এক মুঠো ভাতও ভাগ হয় ভালোবাসায়।

প্রেম তখন শুধু দেহের নয়,

প্রেম তখন মানুষ বাঁচানোর হাত,

মানবতার গান হয়ে ওঠে

দুর্ভিক্ষের বুক ভেদ করা শক্তির বাতাস।

যতই আঁধার নামুক সমাজে,

যতই অন্যায় ছড়াক বিষ,

ঘরের আলো, প্রেমের গান,

পাহাড়-নদীর ডাক, আর মানবতা—

সবাই মিলে হয়ে ওঠে এক মহাকাব্য,

জীবনকে শেখায়—

“মানুষের জন্য মানুষই আশ্রয়,

মানবতার আগুনেই বাঁচে আগামী।”

কুড়িগ্রামে রাজারহাটে পাওনা টাকা চাওয়ায় স্বামী ও ৫ মাসের অন্তঃসত্ত্বা নারীর উপর ব্যাপক মারধর

মোঃ নাহিদ হাসান রাজারহাট কুড়িগ্রাম প্রতিনিধিঃ প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ২৫ সেপ্টেম্বর, ২০২৫, ৪:৩১ পিএম
কুড়িগ্রামে রাজারহাটে পাওনা টাকা চাওয়ায় স্বামী ও ৫ মাসের অন্তঃসত্ত্বা নারীর উপর ব্যাপক মারধর

কুড়িগ্রামে রাজারহাটের, রাজারহাট ইউনিয়নের,দেবী চরণ গ্রামে আজ সকাল ১০ঃ৩০ মিনিটে এ ঘটনা ঘটে। মোহাম্মদ আনিসুর রহমান জানান, আমরা পাওনা টাকা চাইতে গেলে আমি ও আমার স্ত্রী পাঁচ মাসের অন্তঃসত্ত্বা আফরোজা বেগমকে নির্মমভাবে মারধর করে লুৎফর রহমান ও তাঁর দুই ছেলে। আনিসুর রহমান বলেন, আমি ও আমার স্ত্রী কে রামদা দিয়ে হাত এবং মাথায় কুপিয়ে মারার চেষ্টা করে অভিযোগ এনে আনিসুর রহমান আরো বলেন, আমার মাথায় চোট লাগে এবং আমার স্ত্রী আমাকে বাঁচাতে গেলে তার আমার স্ত্রীর হাতে ব্যাপক মারধর করে, যদিও আমার স্ত্রী পাঁচ মাসের অন্তসত্ত্বা থাকায় পেটের মধ্যে পা দিয়ে লাথি মারার কারণে এখন হাসপাতালে অজ্ঞান অবস্থায় আছে। এলাকাবাসী সূত্রে জানা যায়, আনিসুর রহমানের কাছে থেকে ৫৫ হাজার টাকা কেড়ে নেয়। এবং পাওনা টাকা চাইতে গেলে, এই ঘটনাটির শিকার হয় আনিসুর রহমান ও তার পাঁচ মাসের অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রী। এ ঘটনায় এলাকাবাসীর লুৎফা রহমান ও তার দুই ছেলে উপর অনেক ক্ষোভ প্রকাশ করে তাদের বিচারের দাবি করে ও আইনের আওতায় এনে দ্রুত শাস্তি দাবি জানায় এলাকাবাসী।

কাহালু উপজেলা প্রেসক্লাবের নতুন কমিটি গঠন: রবি সভাপতি, সাঈদ সম্পাদক, দেলোয়ার সাংগঠনিক সম্পাদক

ডেস্ক নিউজ প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ২৫ সেপ্টেম্বর, ২০২৫, ৩:২১ পিএম
কাহালু উপজেলা প্রেসক্লাবের নতুন কমিটি গঠন: রবি সভাপতি, সাঈদ সম্পাদক, দেলোয়ার সাংগঠনিক সম্পাদক

বুধবার (২৪ সেপ্টেম্বর) দুপুরে বগুড়ার কাহালু রেল স্টেশনের সংলগ্ন কাহালু উপজেলা প্রেসক্লাবের অস্থায়ী কার্যালয়ে প্রেসক্লাবের নতুন কমিটি গঠন ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।

সভায় সভাপতিত্ব করেন কাহালু উপজেলা প্রেসক্লাবের সাবেক প্রতিষ্ঠাতা সাধারণ সম্পাদক ও ৭১ ভিশনের স্টাফ রিপোর্টার মোঃ মোরশেদুল ইসলাম রবি। আলোচনার পর সর্বসম্মতিক্রমে ৯ সদস্য বিশিষ্ট কমিটি গঠন করা হয়।

নবগঠিত কমিটির সভাপতি নির্বাচিত হন মোঃ মোরশেদুল ইসলাম রবি এবং সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন দৈনিক দেশ সেবার কাহালু উপজেলা প্রতিনিধি মোঃ আবু সাঈদ। সাংগঠনিক সম্পাদক হিসেবে নির্বাচিত হন দৈনিক প্রভাতী বাংলাদেশের স্টাফ রিপোর্টার মোঃ দেলোয়ার হোসেন।

এছাড়াও অন্যান্য সদস্যরা হলেন—

সহ-সভাপতি: মোঃ নজরুল ইসলাম (কাহালু উপজেলা প্রতিনিধি, দৈনিক আমার সোনার দেশ)

দপ্তর সম্পাদক: মোঃ রাসেল হোসেন (কাহালু উপজেলা প্রতিনিধি, দৈনিক প্রভাতী বাংলাদেশ)

কার্যকরী সদস্য: মোঃ আব্দুল মান্নান, মোঃ আলামিন হোসেন, সেলিম চৌধুরী।

সভা শেষে প্রেসক্লাবের উন্নয়ন ও সাংবাদিকদের পেশাগত মান উন্নয়নে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়।