মঙ্গলবার, ৫ আগস্ট ২০২৫, ১৯ শ্রাবণ ১৪৩২
মঙ্গলবার, ৫ আগস্ট ২০২৫, ১৯ শ্রাবণ ১৪৩২

বেবিটা আমার বোনের : তানজিন তিশা

ইউ বি টিভি ডেস্ক প্রকাশিত: রবিবার, ৬ জুলাই, ২০২৫, ৪:৩৮ পিএম | 28 বার পড়া হয়েছে
বেবিটা আমার বোনের : তানজিন তিশা

দীর্ঘদিন ধরে মার্কিন মুলুকে বাস করছেন অভিনেতা জায়েদ খান। সেখানে বিভিন্ন অনুষ্ঠানে নিয়মিত পারফর্ম করছেন তিনি। ঘুরে বেড়াচ্ছেন যুক্তরাষ্ট্রের বিভিন্ন শহরে।
এর মধ্যেই নতুন এক ভূমিকায় দেখা মিলবে এই নায়কের। নিউইয়র্ক থেকে প্রকাশিত গণমাধ্যম ঠিকানা-টিভিতে টক শো নিয়ে হাজির হচ্ছেন জায়েদ। যার শিরোনাম ‘ফ্রাইডে নাইট উইথ জায়েদ খান’।
এই অনুষ্ঠানের উপস্থাপক হিসেবে জায়েদ খান নিয়মিত থাকছেন। প্রতি শুক্রবার রাতে দর্শকদের সামনে নতুন নতুন অতিথি নিয়ে হাজির হবেন তিনি। যার শুরুটা করেছেন অভিনেত্রী তানজিন তিশাকে দিয়ে।
জায়েদের সেই অনুষ্ঠানে হাজির হয়ে ব্যক্তিজীবনের বিভিন্ন প্রসঙ্গ নিয়ে কথা বলেছেন তিশা। যেখানে উঠে এসেছে অভিনেত্রীর ক্যারিয়ার পরিকল্পনা, তাকে নিয়ে ছড়িয়ে পড়া বিভিন্ন গুজবের উত্তরও।
জায়েদের এই টকশোতে তিশার কাছে জানতে চাওয়া হয়, ‘পাঁচ বছর পর নিজেকে কোথায় দেখতে চাও?’— তিশা অকপটে জবাব দেন, ‘আই উইল বি আ মাদার। এরমধ্যে আমি বিয়ে করবো। মা হবো।’
তিশা বলেন, ‘দেখুন এভাবে হয় তো কেউ বলবে না, যেভাবে আমি বলেছি। কারণ, মানুষের প্রফেশনাল লাইফের সঙ্গে পারসোনাল লাইফটাও গুরুত্বপূর্ণ। সেটিকে এড়িয়ে চলার সুযোগ নেই। লুকানোরও কিছু নেই।’
এরপরই অভিনেত্রীর কাছে জানতে চাওয়া হয়, তোমাকে নিয়ে ছড়িয়ে পড়া একটি গুজব সম্পর্কে বলো— জবাবে তিশা বলেন, ‘অনেক গুজব শুনেছি। তবে এর মধ্যে একটা হচ্ছে- আমার নাকি দুইটা বিয়ে হয়েছে, তিন নম্বর বিয়ের অনুসন্ধান চলছে! আর, আমার একটা বেবি আছে, যাকে তার দাদির কাছে লুকায় রাখছি।’
তানজিন তিশা বলেন, ‘এসব গুজব শুনে আমি আমার পরিবার, সকলে মিলে অনেক হাসছি। কারণ ওই বেবিটা আমার বোনের।

“হংকং থেকে ১২৩ কোটি টাকার চোরাচালান! ন্যাশনাল প্রতারক ইব্রাহিম এখন পলাতক

টঙ্গী প্রতিনিধি প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ৫ আগস্ট, ২০২৫, ২:০৪ পিএম
“হংকং থেকে ১২৩ কোটি টাকার চোরাচালান! ন্যাশনাল প্রতারক ইব্রাহিম এখন পলাতক

২০১৫ সালে ইতালি পাঠানোর নামে বাংলাদেশ থেকে ৪২ জনের পাসপোর্ট ও নগদ অর্থ হাতিয়ে নেয় ইব্রাহিম শেখ নামের এক প্রতারক। প্রতারণার সেই অঙ্ক তখনই দাঁড়িয়েছিল প্রায় দুই কোটি তিন লাখ টাকায়। এরপর থেকেই ইব্রাহিম যেন হয়ে ওঠেন আন্তর্জাতিক চোরাকারবারির ‘প্রতীক’।

পরবর্তীতে ২০১৬ সালে অবৈধ পথে দালালের মাধ্যমে হংকং পাড়ি জমান তিনি। হংকংয়ে পৌঁছেই সেখানে গড়ে তোলেন একাধিক প্রতারণার নেটওয়ার্ক। ইউরোপ পাঠানোর নামে টাকা আত্মসাৎ, নকল আইফোন ও সোনা বিক্রি, এমনকি বাংলাদেশ থেকে নকল পণ্য পাচার—সবই চলতে থাকে একই ছকের ভেতরে।

স্থানীয় সূত্র বলছে, হংকং-এ অবস্থানকালে ইব্রাহিম একাধিক বিয়ে করেছেন পরিচয় গোপন করে। তার প্রতিটি প্রতারণার পেছনে ছিল সুপরিকল্পিত জালিয়াতি।

সম্প্রতি গোয়েন্দা তথ্যে উঠে এসেছে, হংকং থেকে বাংলাদেশে ফিরেও থেমে থাকেননি এই ‘ন্যাশনাল প্রতারক’। আনুমানিক ১২৩ কোটি টাকা হুন্ডির মাধ্যমে দেশে এনে লুকিয়ে রেখেছেন একাধিক ব্যাংক অ্যাকাউন্টে। এমনকি মাদক ব্যবসার সাথেও জড়িত থাকার প্রমাণ পাওয়া গেছে।

অভিযোগ রয়েছে, প্রতারণা, মাদক, চোরাচালান—সবকিছুতে সম্পৃক্ত এই ইব্রাহিম এখন দেশের ভেতরেই অবস্থান করছেন ছদ্মবেশে।

এখন প্রশ্ন উঠেছে, আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর চোখ ফাঁকি দিয়ে কীভাবে এতদিন ধরেই তার অপকর্ম চালিয়ে যাওয়া সম্ভব হলো? প্রতারিত পরিবারগুলো চাইছেন দ্রুত এই চক্রের মূলহোতা ইব্রাহিমকে আইনের আওতায় এনে কঠোর শাস্তির মুখোমুখি করা হোক।

কাহালুতে ভাসমান অবস্থায় যুবকের অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

মো:স্বাধীন খান বিশেষ প্রতিনিধি প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ৫ আগস্ট, ২০২৫, ২:০১ পিএম
কাহালুতে ভাসমান অবস্থায় যুবকের অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

বগুড়ার কাহালুতে জমির ড্রেনের পানিতে ভাসমান অবস্থায় অজ্ঞাতনামা এক ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ।

মঙ্গলবার (৫ জুলাই) সকাল ৯টার দিকে কর্নিপাড়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।

নিহতের বয়স আনুমানিক ৩০-৩৫ বছর। তাঁর পরিচয় শনাক্তে কাজ করছে পুলিশ বলে জানিয়েছেন কাহালু থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) নিতাই চন্দ্র সরকার।

কুড়িগ্রাম সদরে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকের বেতারাঘাতে ছাত্র অসুস্থ 

রুহুল আমিন, রুকু, কুড়িগ্রাম প্রতিনিধিঃ প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ৫ আগস্ট, ২০২৫, ১:৫৪ পিএম
কুড়িগ্রাম সদরে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকের বেতারাঘাতে ছাত্র অসুস্থ 

কুড়িগ্রাম সদরের হরিম্বর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারি শিক্ষিকার বেতারাঘাতে এক ছাত্র অসুস্থ হয়ে পড়েছে। গত ৪ আগস্ট ২০২৫ ইং দুপুরে বিদ্যালয়ের শ্রেনী কক্ষে এই ঘটনা ঘটে।

জানাযায়, বিদ্যালয়ের ৫ ম শ্রেনীর ক্লাসে হাসিনা খাতুন নামের এক শিক্ষিকা বেতারাঘাত করেন। এ সময় হাতে প্রচন্ড ব্যাথা শুরু হলে রাকিবুল হাসান রাকিবকে বিদ্যালয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে বাড়িতে পাটিয়ে দেয়া হয়। এর পর বাড়িতে হাত ফুলে গিয়ে প্রচন্ড ব্যাথা শুরু হলে তাকে সন্ধ্যায় তার অভিভাবক কুড়িগ্রাম জেনারেল হাসপাতালের জরুরি বিভাগে নিয়ে আসেন। রাকিব বলেন, হাসিনা আপা বড় বড় তিনটি প্রশ্ন লেখতে বলেন। আমি একটু পড়ে লেখতে চাইলেই বেত দিয়ে আমাকে খুব জোড়ে মারেন।এখন আমার হাতে অনেক ব্যাথা হচ্ছে। রাকিবের বাবা আব্দুস সালাম বলেন, আমার ছেলেকে পড়া-লেখা শিখানোর জন্য স্কুলে দিয়েছি। শিক্ষকের মার খেয়ে হাসপাতালে আসার জন্য নয়। আমি এর বিচার চাই। বিদ্যালয়ের সহকারি শিক্ষিকা শাহনাজ বেগম বলেন,ঘটনার সময় আমি স্কুলের বাহিরে ছিলাম। শুনেছি হাসিনা বেত দিয়ে মেরেছে এতেই রাকিব ব্যাথা পায়। হাসিনা বেগম বলেন, আমি তাকে পড়ার জন্য মারিনি,মেরেছি নির্দাশিকা লাঠি দিয়ে দুষ্টুমি করার জন্য। উপজেলা সহকারি প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার আলহাজ্ব বুলবুল হোসেন বলেন,আমি আমার অফিসের এক স্টাফ এর নিকট বিষয়টি শুনলাম। প্রধান শিক্ষিকাকে ফোনে পাইনি। কাল ছুটি আছে অফিস খুললেই জেনে ব্যবস্তা নিবো।

error: Content is protected !!