রবিবার, ২৯ জুন ২০২৫, ১৪ আষাঢ় ১৪৩২
রবিবার, ২৯ জুন ২০২৫, ১৪ আষাঢ় ১৪৩২

তন্ময় দেবনাথ স্টাফ রিপোর্টার

বিডিডিএসওএ’র কেন্দ্রীয় সদস্য হলেন রাজশাহীর শাওন ও রিটন

তন্ময় দেবনাথ স্টাফ রিপোর্টার প্রকাশিত: শনিবার, ২৮ জুন, ২০২৫, ৪:০৫ পিএম | 42 বার পড়া হয়েছে
বিডিডিএসওএ’র কেন্দ্রীয় সদস্য হলেন রাজশাহীর শাওন ও রিটন

বাংলাদেশ জেলা ও বিভাগীয় ক্রীড়া সংগঠক অ্যাসোসিয়েশন এর নবগঠিত কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন রাজশাহীর বিশিষ্ট ক্রীড়া সংগঠক ও ব্যবসায়ী হাসিবুল আলম শাওন ও যুবনেতা মো: মাহফুজুর রহমান লিটন। গত ২৭ জুন কার্যনির্বাহী কমিটির প্রথম সভায় ৬৮ সদস্য বিশিষ্ট এই কমিটির অনুমোদন দেওয়া হয়।
এর আগে রাজশাহী বিভাগীয় ক্রীড়া সংস্থার ১১ সদস্য বিশিষ্ট আহ্বান কমিটির অন্যতম সদস্য নির্বাচিত হন হাসিবুল আলম শাওন। পদাধীকার বলে এই কমিটির আহবায়ক করা হয়েছে বিভাগীয় কমিশনার এবং সদস্য সচিব করা হয়েছে যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরের রাজশাহীর উপ-পরিচালককে।
এদিকে রাজশাহী বিভাগীয় ক্রীড়া সংস্থা ও বাংলাদেশ জেলা ও বিভাগীয় ক্রীড়া সংগঠক অ্যাসোসিয়েশনের কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য নির্বাচিত করায় ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছেন ক্রীড়া সংগঠক ও বিশিষ্ট ব্যবসায়ী হাসিবুল আলম শাওন।
এ সময় তিনি বলেন, ৬৮ সদস্য বিশিষ্ট কেন্দ্রীয় কমিটিতে রাজশাহীর দুই ক্রিড়া সংগঠককে স্থান দেওয়া হয়েছে। এতে করে রাজশাহী অঞ্চলের খেলাধুলার মান উন্নয়নে কার্যকর ও যুগোপযোগী পদক্ষেপ নিতে সুবিধা হবে। তিনি বলেন, নতুন নতুন খেলোয়ার তৈরি, যুগোপযোগী প্রশিক্ষণ এবং আন্তর্জাতিক মানে উন্নতির লক্ষ্যে রাজশাহীর সকল ক্রীড়া সংগঠনকে সাথে নিয়ে কাজ করতে চাই। তিনি আরো বলেন, সমন্বিত পরিকল্পনা করে, খেলাধুলার গুরুত্ব সম্পর্কে সাধারণ মানুষের মধ্যে সচেতনতা বৃদ্ধি, জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণের জন্য খেলোয়াড় প্রস্তুতসহ সংশ্লিষ্ট বিষয়ে কার্যকর ভূমিকা পালন করবে এই কমিটি। এমন একটি কার্যকর, যুগোপযোগী কমিটিতে জায়গা করে দেয়ার জন্য যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয় এবং বাংলাদেশ জেলা ও বিভাগীয় ক্রীড়া সংগঠক অ্যাসোসিয়েশনের কর্মকর্তাদের প্রতি ধন্যবাদ অকৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছেন ক্রীড়া সংগঠক হাসিবুল আলম শাওন ।
এছাড়াও সংগঠনের প্রতি ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছেন কমিটির অন্যতম সদস্য মো: মাহফুজুর রহমান রিটন। তিনি বলেন বিগত সময়ে খেলাধুলায় পিছিয়ে পড়েছিল রাজশাহী। বর্তমান কমিটি পিছিয়ে পড়া ক্রীড়া প্রেমীদের নিয়ে সামনের দিকে এগিয়ে যাবে। জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে স্থানকরে নিবে রাজশাহীর খেলোয়াড়রা। তিনি বলেন, অনিয়ম ও দুর্নীতির উর্ধ্বে উঠে আমাদের সততার সহিত কাজ করতে হবে। বিভিন্ন অঞ্চলের ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা প্রতিভাবান খেলোয়াড়দের খুঁজে বের করে উন্নত প্রশিক্ষণের মাধ্যমে যুগোপযোগী করে গড়ে তোলাই আমাদের দায়িত্ব। ভালো খেলোয়ারদের মূল্যায়ন করতে পারলে দেশের গণ্ডি ছাড়িয়ে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে দেশের জন্য সুনাম অর্জন করা সম্ভব হবে। অভিভাবকদের প্রতি তিনি বলেন, সন্তানদেরকে পড়াশোনার পাশাপাশি খেলাধুলায় মনোযোগী করতে হবে। এতে করে তারা অনৈতিক ও অন্যায় কাজ করা থেকে বিরত থাকবে।

রুবিনা শেখ

আজ ক্যামেরা দিবস

রুবিনা শেখ প্রকাশিত: রবিবার, ২৯ জুন, ২০২৫, ৬:৪২ পিএম
আজ ক্যামেরা দিবস

রুবিনা শেখ: আজ ২৯ জুন। বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে এই দিনটি পালন করা হচ্ছে ক্যামেরা দিবস হিসেবে। ক্যামেরার গুরুত্ব এবং এর সঠিক ব্যবহার নিশ্চিত করতে বিভিন্ন দেশে উদ্যোক্তাদের পক্ষ থেকে দিনটি উদযাপন করা হচ্ছে। ছবি তোলার প্রতি মানুষের আকর্ষণ কিন্তু নতুন নয়। প্রাচীন যুগেও মানুষ নিজের প্রতিকৃতি, প্রিয়জন, পছন্দের কোনো বস্তু বা দৃশ্য স্থায়ীভাবে সংরক্ষণের জন্য যান্ত্রিক ব্যবস্থা উদ্ভাবনের চেষ্টা চালিয়েছেন। জানা যায়, প্রায় পাঁচশ’ বছর আগে চাইনিজ এবং গ্রিক দার্শনিকরা ক্যামেরার মতো যন্ত্রের মূলনীতিও বর্ণনা করেছিলেন।
ফরাসি বিজ্ঞানী জোসেফ নিপসে ১৮২৬ বা ১৮২৭ সালে প্রথম স্থির আলোকচিত্র গ্রহণ বা ছবি তোলার ক্যামেরা আবিস্কার করেন। তিনি একটি কাঠের বাক্সের ভেতর এটি তৈরি করেন, যা দেখতে ছিল একটি ছোট্ট ঘরের মতো এবং দু’তিনজন মানুষ তার মধ্যে ঢুকে যেতে পারত। তবে অনেকের মতে, এরও দেড়শ’ বছর আগে ১৬৮৫ সালে জোহান জ্যান ব্যবহার উপযোগী ছোট বহনযোগ্য ক্যামেরা তৈরি করেন। আমেরিকার বিজ্ঞানী জর্জ ইস্টম্যান ১৮৮৮ সালে রোলফিল ক্যামেরা উদ্ভাবন করে ‘কোডাক’ নামে বাজারে ছাড়েন।
বর্তমানে আধুনিক প্রযুক্তির ডিজিটাল ক্যামেরায় ফিল্মের পরিবর্তে ব্যবহার শুরু হয়েছে ডিজিটাল মেমোরি কার্ড এবং এতে ছবি সংরক্ষণেরও ব্যবস্থা আছে। ক্যামেরা যন্ত্রটি একেবারে ছোট হলেও এর কাজের পরিধি ব্যাপক। খেলার মাঠ, সভা-সমিতি, চিকিৎসা ব্যবস্থা, প্রতিরক্ষা, চলচ্চিত্র, টেলিভিশন, ভিডিও কনফারেন্সসহ বহু কাজে ব্যবহার হচ্ছে নানা ক্যামেরা। এমনকি মঙ্গলগ্রহেও রোবটের সঙ্গে সংযুক্ত ক্যামেরার মাধ্যমে আমরা পাচ্ছি মঙ্গলগ্রহের নানা ছবি।

রুহুল আমিন রুকু কুড়িগ্রাম প্রতিনিধিঃ

ভূরুঙ্গামারীতে সোনাহাট সেতুর পাটাতন ভেঙে যান চলাচল বন্ধ

রুহুল আমিন রুকু কুড়িগ্রাম প্রতিনিধিঃ প্রকাশিত: রবিবার, ২৯ জুন, ২০২৫, ৩:২৩ পিএম
ভূরুঙ্গামারীতে সোনাহাট সেতুর পাটাতন ভেঙে যান চলাচল বন্ধ

কুড়িগ্রামের ভূরুঙ্গামারী উপজেলার সোনাহাট স্থলবন্দর সংলগ্ন সোনাহাট সেতুর পাটাতন ভেঙে পড়েছে। এতে করে সেতুর ওপর দিয়ে সকল ধরনের যানবাহন চলাচল সাময়িকভাবে বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে।

কি ঘটেছে
২৯ জুন রোববার সকাল ৯টার দিকে সেতুর ওপর দিয়ে একটি পাথরবোঝাই ট্রাক উঠলে সেতুর জীর্ণ-শীর্ণ স্টিলের পাটাতন হঠাৎ করেই ভেঙে পড়ে। এতে ট্রাকটি আটকে যায় এবং সেতুর দুপাশে দীর্ঘ যানজটের সৃষ্টি হয়।

বন্ধ স্থলবন্দর কার্যক্রম
সোনাহাট স্থলবন্দরের মাধ্যমে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রমও আংশিকভাবে স্থবির হয়ে পড়েছে। স্থানীয় ব্যবসায়ী ও পরিবহন শ্রমিকরা চরম দুর্ভোগের মধ্যে রয়েছেন।

জরুরি মেরামতের চেষ্টা
সড়ক ও জনপথ (সওজ) বিভাগের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, জরুরি ভিত্তিতে সেতুর পাটাতন মেরামতের কাজ চলছে। তবে পুরোপুরি সচল হতে আরো কিছু সময় লাগবে।

স্থানীয়দের ক্ষোভ
স্থানীয়রা অভিযোগ করেছেন, বারবার অভিযোগ করার পরও সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ সেতুটির স্থায়ী মেরামতের উদ্যোগ নেয়নি। ফলে প্রায়ই এমন দুর্ঘটনা ঘটছে।

নতুন সেতুর আশ্বাস
সওজ জানিয়েছে, ইতোমধ্যে নতুন একটি সেতুর নির্মাণ প্রকল্প অনুমোদন হয়েছে। কিন্তু ডিজাইন পরিবর্তন এবং বাজেট জটিলতার কারণে কাজ শুরুতে বিলম্ব হচ্ছে।

বিকল্প রুট ব্যবহার নির্দেশনা
সড়ক বিভাগ ও প্রশাসন জানিয়েছে, মেরামতের কাজ শেষ না হওয়া পর্যন্ত ভূরুঙ্গামারী থেকে রৌমারী বা নাগেশ্বরী হয়ে বিকল্প পথে যান চলাচলের পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।

যমুনা সেতু বাজার এক দক্ষ কম্পিউটার অপারেটর মোহাম্মদ আলী

মোঃ মিজানুর সরকার (টাঙ্গাইল জেলা প্রতিনিধি) প্রকাশিত: রবিবার, ২৯ জুন, ২০২৫, ৮:৩৩ এএম
যমুনা সেতু বাজার এক দক্ষ কম্পিউটার অপারেটর মোহাম্মদ আলী

মাস্টার্স পাশ করা শিক্ষিত যুবক মোহাম্মদ আলী প্রায় দুই যুগেরও বেশি সময় ধরে কম্পিউটারের মাধ্যমে অনলাইন ব্যবসায় নিয়োজিত আছেন।

টাঙ্গাইল ভুঞাপুর নিকরাইল যমুনা সেতু বাজারের প্রাণ কেন্দ্রে মাইশা ডিজিটাল স্টুডিও অবস্থিত।

অনলাইন থেকে যে ধরনের সার্ভিস পাবেন, পাসপোর্ট আবেদন, খাজনার আবেদন, খারিজের আবেদন, ড্রাইভিং লাইসেন্স এর আবেদন, অনলাইনে ভিসা চেকিং, ল্যাব প্রিন্টের ছবি, ডিজিটাল ক্যামেরা দিয়ে ছবি তোলা, যে কোনো সরকারি চাকরির আবেদন, ইন্টারমিডিয়েট, অনার্স, মাস্টার্স, ভর্তির আবেদন, কলেজ ট্রান্সফার আবেদন করতে পারবেন। জাতীয় পরিচয়পত্রের সংশোধনের আবেদন, হারানো এনআইডি কার্ড উত্তোলন আবেদন করা হয়।

বায়না পত্র লেখা, বন্ধক দলিল লেখা গাড়ি কেনাবেচার দলিল লেখা, দোকান বিক্রি করার চুক্তিপত্র লেখা, এই সকল সেবা পাবেন মাইশা ডিজিটাল স্টুডিও যমুনা সেতু বাজার।

মাইশা ডিজিটাল স্টুডিও প্রোপাইটার জনাব মোহাম্মদ আলী বলেন মানুষকে ডিজিটাল সেবা দেওয়া আমাদের লক্ষ্য। গ্রামের অনেক সহজ সরল মানুষ আছেন তারা জমিজমা সংক্রান্ত বিষয়ে অনলাইন বুঝে না তাদেরকে আমরা সেবা দেই অনলাইন হোল্ডিং করা জমি সংক্রান্ত অনলাইনে সকল কাজ আমরা করে থাকি।

অনলাইনে যে কোন কাজ করতে আসতে পারেন এই অভিজ্ঞ সম্পন্ন কম্পিউটার দোকানে।

যোগাযোগ

০১.মোহাম্মদ আলী

(০১৭৪১-৫৬১০৫৬)

০২.মোঃ মিজানুর সরকার

(০১৭১৫-৬৬৫৪৬৭)