শনিবার, ২১ জুন ২০২৫, ৬ আষাঢ় ১৪৩২
শনিবার, ২১ জুন ২০২৫, ৬ আষাঢ় ১৪৩২

প্রশ্ন নেটিজেনদের

সঞ্জয়ের শেষকৃত্য থেকে ফিরে কারিশমার মুখে হাসি কেন?

ইউ বি টিভি ডেস্ক প্রকাশিত: শনিবার, ২১ জুন, ২০২৫, ১২:৫১ পিএম | 7 বার পড়া হয়েছে
সঞ্জয়ের শেষকৃত্য থেকে ফিরে কারিশমার মুখে হাসি কেন?
বলিউড অভিনেত্রী কারিশমা কাপুরের প্রাক্তন স্বামী বিশিষ্ট শিল্পপতি সঞ্জয় কাপুরের আকস্মিক মৃত্যুর সাতদিনের মাথায় হলো তার শেষ বিদায়। গত বৃহস্পতিবার শেষকৃত্য সম্পন্ন হয়েছে তার। সেখানে যোগ দিতে ছেলেমেয়েকে নিয়ে মুম্বাই থেকে দিল্লীতে যান কারিশমা।
সঞ্জয়ের সঙ্গে কারিশমার বিবাহবিচ্ছেদ হলেও সন্তানদের জন্য তাদের মধ্যে যোগাযোগ ছিল। শোনা যায়, আগামী কয়েকটা দিন দিল্লীতেই থাকবেন অভিনেত্রী। কিন্তু তা হয় নি; মুম্বাই ফেরেন শুক্রবারেই।
এরই মধ্যে মুম্বাই বিমানবন্দর থেকে কারিশমার কিছু মুহূর্ত ভাইরাল। যেখানে দেখা যাচ্ছে সাদা সালোয়ারে অভিনেত্রী। চোখে রোদচশমা। তবে তিনি একা ছিলেন না। সঙ্গে ছিলেন সাইফ আলি খানসহ পরিবারের ঘনিষ্ঠরা। সেই ভিডিও প্রকাশ্যে আসতেই ধেয়ে আসছে একের পর এক নেতিবাচক মন্তব্য।
ভিডিওতে দেখা গেছে, বিমানের সিঁড়ি দিয়ে উঠছেন কারিশমা। মুখে লেগে হালকা হাসি। যা দেখে হইহই করে উঠেছে অনুরাগীরা।
অনেকেই নানা ধরনের মন্তব্য করেছেন। কেউ লিখেছেন, ‘সম্পত্তির ভাগ নেবেন বলে এসেছিলেন!’ আবার কেউ লিখেছেন, ‘শেষকৃত্য থেকে ফেরার সময় মুখে এত হাসি আসছে কী করে!’ কারও মন্তব্য, ‘লোক দেখাতেই কি গিয়েছিলেন ওখানে!’
যদিও অনেকে আবার এই ধরনের মন্তব্যের বিরোধিতাও করেছেন। তবে বৃহস্পতিবার সঞ্জয়ের মরদেহর সামনে কান্নায় ভেঙে পড়েছিল ছেলে কিয়ান। এই পরিস্থিতিতে দুইহাত দিয়ে ভাগ্নেদের আগলাচ্ছিলেন কারিনা কাপুর। মেয়ে সামাইরা শক্ত থাকলেও ছেলেকে সামলানো কঠিন হয়েছিল। অভিনেত্রীর সঙ্গে ২০১৬ সালে বিচ্ছেদ হয় সঞ্জয়ের; এরপরও দুই ছেলেমেয়ের সঙ্গে যোগাযোগ ছিল তার।

পরকীয়া পাপের পথ! ঝিনাইগাতীর গৃহবধূর করুণ পরিণতি

তৌহিদুর রহমান ( শেরপুর) সংবাদদাতাঃ   প্রকাশিত: শনিবার, ২১ জুন, ২০২৫, ৪:০৪ পিএম
পরকীয়া পাপের পথ! ঝিনাইগাতীর গৃহবধূর করুণ পরিণতি

পরকীয়ায় জড়িয়ে একুল ওকুল দু কুল হারালেন আইরিন নামে এক গৃহবধূ। ওই গৃহবধূ ঝিনাইগাতী উপজেলার দড়িকালিনগর গ্রামের শাহ আলমের ছেলে সুমন মিয়ার স্ত্রী ও পার্শ্ববর্তী নালিতাবাড়ী উপজেলার নন্নী গ্রামের আমজাদ মিয়ার কন্যা। জানা গেছে গত ৩ বছর পুর্বে আইরিনের বিয়ে হয় সুমন মিয়ার সাথে। সুমন মিয়া ও আইরিনের ঘর সংসার চলাকালে গত ৩ মাস ধরে আরাফাত নামে এক ছেলের সঙ্গে ফেসবুকে সম্পর্ক গড়ে তুলে আইরিন । বিষয়টি এলাকাবাসীর জানাজানি হয়ে গেলে সুমন ও আইরিনের সংসারে দেখা দেয় অশান্তি। এদিকে আরাফাতের সাথে আইরিনের মোবাইলে ও মেসেঞ্জারে নিয়মিত যোগাযোগ অব্যাহত ছিল। এক পর্যায়ে গত ১৬ জুন সোমবার আরাফাতের সাথে অজানার উদ্যেশ্যে পারি জমাতে আইরিন স্বামীর বাড়ি থেকে পালিয়ে ঝিনাইগাতী বাজারে আরাফাতে কাছে আসে। কিন্তু আরাফাত আইরিনের সাথে দেখা না করে গা- ঢাকা দেয়। এতে বিপাকে পরে আইরিন। আরাফাতকে খুঁজাখুঁজির একপর্যায়ে ঝিনাইগাতী বাজারে আইরিনের সাথে দেখা মেলে আইরিনের তাওই শশুর লাল মিয়ার সাথে। পরে বিস্তারিত জেনে লাল মিয়া আইরিনকে তার বাড়িতে নিয়ে আসে। এসময় লাল মিয়া বিষয়টি থানা পুলিশকে অবহিত করলে পুলিশ ঘটনাস্থলে এসে আইরিনের জবানবন্দি নেয়। আইরিন পুলিশ কে আরাফাতের সাথে সম্পর্কের কথা জানিয়ে তার স্বামী সুমন মিয়ার ঘর সংসার করবেন না বলে জানান। পরে পুলিশের সহায়তায় আইরিনকে তার বাবা আমজাদ মিয়ার হাতে তৃলে দেয়। এঘটনাকে কেন্দ্র করে সুমন মিয়াও আর আইরিনকে ঘরে তুলতে চাইছেন না। অপরদিকে আরাফাতের সন্ধ্যানও মিলছে না। ফলে পরকীয়া জড়িয়ে একুল ওকুল দু কুলই হারালেন গৃহবধূ আইরিন। ঘটনাটি এলাকাবাসীর মধ্যে ব্যাপক চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে।

তৌহিদুর রহমান (শেরপুর) সংবাদদাতাঃ

ঝিনাইগাতীতে গৃহবধূর করুণ পরিণতি

তৌহিদুর রহমান (শেরপুর) সংবাদদাতাঃ প্রকাশিত: শনিবার, ২১ জুন, ২০২৫, ৪:০৩ পিএম
ঝিনাইগাতীতে গৃহবধূর করুণ পরিণতি

পরকীয়ায় জড়িয়ে একুল ওকুল দু কুল হারালেন আইরিন নামে এক গৃহবধূ। ওই গৃহবধূ ঝিনাইগাতী উপজেলার দড়িকালিনগর গ্রামের শাহ আলমের ছেলে সুমন মিয়ার স্ত্রী ও পার্শ্ববর্তী নালিতাবাড়ী উপজেলার নন্নী গ্রামের আমজাদ মিয়ার কন্যা। জানা গেছে গত ৩ বছর পুর্বে আইরিনের বিয়ে হয় সুমন মিয়ার সাথে। সুমন মিয়া ও আইরিনের ঘর সংসার চলাকালে গত ৩ মাস ধরে আরাফাত নামে এক ছেলের সঙ্গে ফেসবুকে সম্পর্ক গড়ে তুলে আইরিন । বিষয়টি এলাকাবাসীর জানাজানি হয়ে গেলে সুমন ও আইরিনের সংসারে দেখা দেয় অশান্তি। এদিকে আরাফাতের সাথে আইরিনের মোবাইলে ও মেসেঞ্জারে নিয়মিত যোগাযোগ অব্যাহত ছিল। এক পর্যায়ে গত ১৬ জুন সোমবার আরাফাতের সাথে অজানার উদ্যেশ্যে পারি জমাতে আইরিন স্বামীর বাড়ি থেকে পালিয়ে ঝিনাইগাতী বাজারে আরাফাতে কাছে আসে। কিন্তু আরাফাত আইরিনের সাথে দেখা না করে গা- ঢাকা দেয়। এতে বিপাকে পরে আইরিন। আরাফাতকে খুঁজাখুঁজির একপর্যায়ে ঝিনাইগাতী বাজারে আইরিনের সাথে দেখা মেলে আইরিনের তাওই শশুর লাল মিয়ার সাথে। পরে বিস্তারিত জেনে লাল মিয়া আইরিনকে তার বাড়িতে নিয়ে আসে। এসময় লাল মিয়া বিষয়টি থানা পুলিশকে অবহিত করলে পুলিশ ঘটনাস্থলে এসে আইরিনের জবানবন্দি নেয়। আইরিন পুলিশ কে আরাফাতের সাথে সম্পর্কের কথা জানিয়ে তার স্বামী সুমন মিয়ার ঘর সংসার করবেন না বলে জানান। পরে পুলিশের সহায়তায় আইরিনকে তার বাবা আমজাদ মিয়ার হাতে তৃলে দেয়। এঘটনাকে কেন্দ্র করে সুমন মিয়াও আর আইরিনকে ঘরে তুলতে চাইছেন না। অপরদিকে আরাফাতের সন্ধ্যানও মিলছে না। ফলে পরকীয়া জড়িয়ে একুল ওকুল দু কুলই হারালেন গৃহবধূ আইরিন। ঘটনাটি এলাকাবাসীর মধ্যে ব্যাপক চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে।

অভিনন্দন শান্ত!

ইউ বি টিভি ডেস্ক প্রকাশিত: শনিবার, ২১ জুন, ২০২৫, ৩:৪৬ পিএম
অভিনন্দন শান্ত!

টেস্ট ক্রিকেট ইতিহাসে এর আগে মাত্র ১৫ জন ক্যাপ্টেনের এই রেকর্ড আছে, শান্ত ইতিহাসের ১৬ নম্বর অধিনায়ক। অবশ্যই বাংলাদেশের ইতিহাসে প্রথম।
বাংলাদেশের ইতিহাসে এক টেস্ট ম্যাচের দুই ইনিংসে সেঞ্চুরি পাওয়া প্রথম ক্রিকেটার মুমিনুল হক, শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে এই রেকর্ড করেছিলেন তিনি। দ্বিতীয় ক্রিকেটার নাজমুল হোসেন শান্ত, করেছিলেন আফগানিস্তানের বিপক্ষে। শান্ত আবার একই কাজ করলেন।
অর্থাৎ, প্রথম বাংলাদেশি হিসেবে একাধিকবার এক টেস্টের দুই ইনিংসেই সেঞ্চুরি পেলেন শান্ত। একাধিকবার এক ইনিংসে দুই সেঞ্চুরি করা প্লেয়ারদের নামগুলো খুব ‘বড়’। সেই বড় নামদের সাথে শান্তের নাম থাকাটা নিশ্চয়ই গর্বের!
টেস্ট ক্যারিয়ারের ৭ম সেঞ্চুরি শান্তের, আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ারের ১০ম সেঞ্চুরি। অলরেডি আন্তর্জাতিক সেঞ্চুরির তালিকায় তামিম, মুশি, সাকিব ও মুমিনুলের পর পাঁচ নম্বরে চলে এসেছেন শান্ত।