শনিবার, ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ১২ আশ্বিন ১৪৩২
শনিবার, ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ১২ আশ্বিন ১৪৩২

খাওয়ার পর পেট ফুলে যায়?

ইউ বি টিভি ডেস্ক প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ৬ মে, ২০২৫, ৫:১৮ পিএম | 173 বার পড়া হয়েছে
খাওয়ার পর পেট ফুলে যায়?

খাবার খাওয়ার পর পেট ভারী এবং ফুলে যাওয়ার মতো সমস্যা হয় অনেকেরই। যদিও আমাদের মধ্যে বেশিরভাগই এটি মাঝে মাঝে অনুভব করে, কেউ কেউ প্রতিদিন এই সমস্যায় ভুগে থাকে। আপনি যদি ক্রমাগত খাওয়ার পরে পেট ফুলে যাওয়ার কারণগুলো জেনে নেওয়া জরুরি। তাই খাবারের পরের অস্বস্তি এড়াতে আপনার দৈনন্দিন খাবারে প্রতিষেধক যোগ করার কথা বিবেচনা করুন। সবচেয়ে ভালো দিক হল, আপনি রান্নাঘরের প্যান্ট্রিতে এই সমাধান খুঁজে নেওয়া।

চলুন জেনে নেওয়া যাক খাবারের পর পেট ফুলে যাওয়ার কারণ-

যথেষ্ট চিবানো না হলে : আপনার খাবার সম্ভবত যথেষ্ট চিবানো হচ্ছে না। আপনি যখন দ্রুত খাবেন, তখন খাবারটি আপনার পেটে বড় অংশে আঘাত করে, যা হজম এনজাইমগুলোর জন্য তাদের কাজ করা কঠিন করে তোলে। ফলাফল? অন্ত্রে গাঁজন, গ্যাসের দিকে নিয়ে যায়। সুতরাং আপনার খাবারকে ছোট ছোট টুকরো টুকরো করতে সাহায্য করার জন্য পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে চিবানোর জন্য সময় নিন

মসলার অতিরিক্ত ব্যবহার: আমাদের বেশিরভাগ খাবার হলো মসলার মিশ্রণ। এগুলো খাবারে স্বাদ, গঠন এবং সুগন্ধ যোগ করে। কিছু মসলা স্বাস্থ্যের জন্য ভালো বলে বিবেচিত হলেও কিছু আবার গ্যাস, পেট ফাঁপা এবং অ্যাসিড রিফ্লাক্সের কারণ হলো অতিরিক্ত মসলার ব্যবহার।

অতিরিক্ত লবণ ব্যবহার: খাবারে অতিরিক্ত লবণ যোগ করলে কেবল স্বাদই নষ্ট হয় না বরং জল ধরে রাখা এবং ফোলাভাবও দেখা দেয়। বিশেষজ্ঞরা বলছেন যে অতিরিক্ত সোডিয়াম টিস্যুতে পানি টেনে নেয়, যার ফলে পেট ফাঁপা এবং অস্বস্তি হয়।

ডালও গ্যাস তৈরি করতে পারে: মসুর ডাল স্বাস্থ্যের জন্য ভালো। কিন্তু আপনি কি জানেন, এটি কখনো কখনো শরীরে অতিরিক্ত গ্যাস তৈরি করতে পারে? শিম, মসুর ডাল এবং ছোলা অলিগোস্যাকারাইড সমৃদ্ধ, যা পেট ফাঁপা করতে পারে।

খাওয়ার গতি: আপনি যখন দ্রুত খাবেন, তখন প্রচুর বাতাসও গিলে ফেলবেন। এই আটকে থাকা বায়ু আপনার পেটে জমা হয়, যার ফলে গ্যাস এবং ফোলাভাব হয়। কী করে ঠিক করবেন? ধীরে ধীরে খাওয়ার অভ্যাস করুন এবং প্রতিটি কামড়ের স্বাদ নিন।

খাবারের পরিমাণ গুরুত্বপূর্ণ: আপনি দিনে কী খান তার চেয়ে আপনি কতটা খান তা গুরুত্বপূর্ণ। পুষ্টিবিদরা বলছেন যে, স্বাস্থ্যকর খাবারও বেশি পরিমাণে খেলে পেট ফাঁপা হতে পারে। তাই প্রতিবেলার খাবারের পরিমাণের দিকে খেয়াল করুন।

পেট ভরার সংকেত উপেক্ষা করা : আপনি কি জানেন যে খুব দ্রুত খাওয়ার অভ্যাস পেট পূর্ণ হওয়ার সময় আপনার মস্তিষ্কের সংকেত পাঠানোর ক্ষমতাকে নষ্ট করে দেয়? এটি অতিরিক্ত খাওয়ার কারণ হতে পারে, যার ফলে পেট ফাঁপা, গ্যাস ইত্যাদি সমস্যা দেখা দেয়। ফলে পাচনতন্ত্রের ওপর অতিরিক্ত চাপ পড়ে।

ফোলা উপশম জন্য দ্রুত যা করতে হবে-

গরম জল বা ভেষজ চা পান করুন: উষ্ণ জল হজমকে উদ্দীপিত করতে এবং ফোলাভাব কমাতে সাহায্য করতে পারে। আদা, পেপারমিন্ট বা ক্যামোমাইলের মতো ভেষজ চা হজম প্রক্রিয়াকে প্রশমিত করতে এবং গ্যাস গঠন কমাতে বিশেষভাবে কার্যকর। সকালে বা খাবারের পর এক গ্লাস গরম পানি পান করুন। পেট ফোলাভাব কমাতে এবং পেট প্রশমিত করতে আদা বা পুদিনা চা পান করুন। হালকা শারীরিক কার্যকলাপ চেষ্টা করুন। একটি ছোট হাঁটা বা হালকা ব্যায়াম পাচনতন্ত্র থেকে গ্যাস বের করে দিতে এবং ফোলাভাব কমাতে সাহায্য করতে পারে। ক্রিয়াকলাপ হজমকে উৎসাহিত করে এবং পেটে গ্যাস আটকে যাওয়া থেকে রক্ষা করতে সহায়তা করে।

খাবারের পর ১০-১৫ মিনিট দ্রুত হাঁটুন: অস্বস্তি দূর করতে হালকা স্ট্রেচিং বা যোগব্যায়াম করার চেষ্টা করুন, যেমন বিড়াল-গরু বা শিশুর ভঙ্গি। একটি হিটিং প্যাড ব্যবহার করুন
তাপ আপনার পেট এবং অন্ত্রের পেশী শিথিল করতে সাহায্য করতে পারে, যা গ্যাসের চলাচল বাড়ায় এবং ফোলা অনুভূতি কমায়।

আপনার পেট ম্যাসেজ করুন: হালকা পেটের ম্যাসেজ হজমকে উদ্দীপিত করতে পারে এবং অন্ত্র থেকে গ্যাস বের করে দিতে সাহায্য করতে পারে, যা ফুলে যাওয়া থেকে তাৎক্ষণিক ত্রাণ প্রদান করে। পাচনতন্ত্রের গতিশীলতা বাড়াতে ঘড়ির কাঁটার দিকে বৃত্তাকার গতিতে আপনার পেটকে আলতো করে ম্যাসেজ করুন।

ভারী খাবার খাওয়া এড়িয়ে চলুন: বড় বা ভারী খাবার খাওয়া আপনার পাচনতন্ত্রের উপর অতিরিক্ত চাপ দেয় যা ফোলা বাড়াতে পারে। ছোট এবং আরও ঘন ঘন খাবার খাওয়া প্রদাহকে আরও কার্যকরভাবে নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করতে পারে।

ছোট খাবার ঘন ঘন খান: প্রচুর পরিমাণে খাবার খেলে পরিপাকতন্ত্রের উপর চাপ পড়ে, যা পেট ফাঁপা হতে পারে। পরিবর্তে, সারা দিন ছোট এবং ঘন ঘন খাবার খাওয়ার দিকে মনোনিবেশ করুন। এটি আপনার পরিপাকতন্ত্রকে আরও দক্ষতার সাথে খাবার হজম করতে সাহায্য করে এবং পেট ফাঁপা হওয়ার সম্ভাবনা কমায়।

লবণ গ্রহণ সীমিত : অতিরিক্ত লবণ খেলে শরীরে পানি জমতে পারে, যার ফলে ফোলাভাব হতে পারে। সোডিয়াম খাওয়া কমিয়ে দিলে এই সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।

আপনার ডায়েটে আরও ফাইবার অন্তর্ভুক্ত করুন: একটি ফাইবার-সমৃদ্ধ খাদ্য নিয়মিত মলত্যাগকে উৎসাহিত করে এবং সামগ্রিক হজমের উন্নতি করে, যা ফোলা প্রতিরোধে সাহায্য করতে পারে। যাইহোক, আপনার পরিপাকতন্ত্রের অপ্রতিরোধ্যতা এড়াতে ধীরে ধীরে আপনার ফাইবার গ্রহণের পরিমাণ বাড়ান, যা কখনও কখনও অস্থায়ী ফুলে যাওয়া হতে পারে। আপনার খাদ্যতালিকায় পুরো শস্য, ফল, শাকসবজি এবং মটরশুটি অন্তর্ভুক্ত করুন।

কার্বনেটেড পানীয় এড়িয়ে চলুন: সোডা এবং স্পার্কিং ওয়াটার সহ কার্বনেটেড পানীয় আপনার পেটে গ্যাস জমতে পারে, যার ফলে ফোলাভাব হতে পারে। এই পানীয়গুলি এড়িয়ে চলা পেট ফাঁপা সমস্যাকে উল্লেখযোগ্যভাবে কমাতে পারে এবং ভাল হজম বজায় রাখতে সহায়তা করে।

ফাস্ট ফুড এড়িয়ে চলুন: ফাস্ট ফুড, প্যাকেজড স্ন্যাকস এবং রেডি-টু-ইট খাবার সহ প্রক্রিয়াজাত খাবারগুলিতে প্রায়শই উচ্চ পরিমাণে সোডিয়াম এবং প্রিজারভেটিভ থাকে, যা জল ধরে রাখা এবং ফোলাভাব সৃষ্টি করতে পারে।

খ: আওয়াল জেলা প্রতিনিধি টাঙ্গাইল প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ২৫ সেপ্টেম্বর, ২০২৫, ১০:১৭ পিএম

ঘর,প্রেম ও মানবতার গান

===================

    🖊️হায়দার খালীদ

মাটির ঘরে সকাল আসে, ধোঁয়া ওঠে চুলোর ধারে,

মায়ের গলায় ঘুমপাড়ানি গান, শিশুরা ঘুম ভাঙে কারে?

খেজুর পাতার খড়ের ছাওয়া, পুকুরঘাটে ভেজা জল,

গৃহস্থালীর মায়া-গন্ধে বেঁচে ওঠে প্রাণের দল।

চাষার ঘামে সোনার দানা, মাঠে জন্মে ফসলের গান,

স্ত্রীর চোখে নীল দিগন্তে স্বপ্ন রাখে সারা প্রাণ।

কিশোর কিশোরী প্রেমে ভেসে নদীর তীরে বাঁধে আশা,

চিঠির পাতায় অক্ষর হয়ে ফুটে ওঠে ভালবাসা।

কিন্তু সমাজ! হায় সমাজ! আঁধার মাখা দেয়াল ঘেরা,

সত্যকে করে তুচ্ছ তারা, মিথ্যা পায় সোনার সেরা।

অসঙ্গতির বিষাক্ত শ্বাসে নষ্ট হয় কত হৃদয়,

অন্যায়ের রুদ্র ঝড়ে কেঁদে ওঠে দিগন্তময়।

তবুও প্রেম থামে না কিছুতেই—

হাতে হাত রেখে দু’জন মানুষ

বলে যায় ধ্বনি—আহবান,

“মানুষের আগে ধর্ম নয়,

মানবতার আগুনে জ্বলে সব আলোর নিশান।”

পাহাড় ডাক দেয় শক্তির মতো,

তাদের বুকে দাঁড়িয়ে থাকে শত সহস্র বছর,

নদী গেয়ে যায় চিরন্তন স্রোতের সুরে—

কখনো শান্ত, কখনো প্রলয় ভরা মহাস্বর।

যখন বন্যা নেমে আসে—

চোখের জলে ভেসে যায় ঘর,

শিশুরা হারায় নৌকার খোঁজে,

ধানের খেতে জমে শুধু শোকের ঘোর।

আবার কখনো খরা এসে,

পুড়িয়ে দেয় ধানের স্বপ্ন,

ফেটে যায় মাটির বুক,

শুকিয়ে যায় নদীর কণ্ঠ।

তবু এই অন্ধকার ভেদ করে

মানুষ দাঁড়ায় মানুষের পাশে,

ভাঙা ঘরে, ক্ষুধার রাতে

এক মুঠো ভাতও ভাগ হয় ভালোবাসায়।

প্রেম তখন শুধু দেহের নয়,

প্রেম তখন মানুষ বাঁচানোর হাত,

মানবতার গান হয়ে ওঠে

দুর্ভিক্ষের বুক ভেদ করা শক্তির বাতাস।

যতই আঁধার নামুক সমাজে,

যতই অন্যায় ছড়াক বিষ,

ঘরের আলো, প্রেমের গান,

পাহাড়-নদীর ডাক, আর মানবতা—

সবাই মিলে হয়ে ওঠে এক মহাকাব্য,

জীবনকে শেখায়—

“মানুষের জন্য মানুষই আশ্রয়,

মানবতার আগুনেই বাঁচে আগামী।”

কুড়িগ্রামে রাজারহাটে পাওনা টাকা চাওয়ায় স্বামী ও ৫ মাসের অন্তঃসত্ত্বা নারীর উপর ব্যাপক মারধর

মোঃ নাহিদ হাসান রাজারহাট কুড়িগ্রাম প্রতিনিধিঃ প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ২৫ সেপ্টেম্বর, ২০২৫, ৪:৩১ পিএম
কুড়িগ্রামে রাজারহাটে পাওনা টাকা চাওয়ায় স্বামী ও ৫ মাসের অন্তঃসত্ত্বা নারীর উপর ব্যাপক মারধর

কুড়িগ্রামে রাজারহাটের, রাজারহাট ইউনিয়নের,দেবী চরণ গ্রামে আজ সকাল ১০ঃ৩০ মিনিটে এ ঘটনা ঘটে। মোহাম্মদ আনিসুর রহমান জানান, আমরা পাওনা টাকা চাইতে গেলে আমি ও আমার স্ত্রী পাঁচ মাসের অন্তঃসত্ত্বা আফরোজা বেগমকে নির্মমভাবে মারধর করে লুৎফর রহমান ও তাঁর দুই ছেলে। আনিসুর রহমান বলেন, আমি ও আমার স্ত্রী কে রামদা দিয়ে হাত এবং মাথায় কুপিয়ে মারার চেষ্টা করে অভিযোগ এনে আনিসুর রহমান আরো বলেন, আমার মাথায় চোট লাগে এবং আমার স্ত্রী আমাকে বাঁচাতে গেলে তার আমার স্ত্রীর হাতে ব্যাপক মারধর করে, যদিও আমার স্ত্রী পাঁচ মাসের অন্তসত্ত্বা থাকায় পেটের মধ্যে পা দিয়ে লাথি মারার কারণে এখন হাসপাতালে অজ্ঞান অবস্থায় আছে। এলাকাবাসী সূত্রে জানা যায়, আনিসুর রহমানের কাছে থেকে ৫৫ হাজার টাকা কেড়ে নেয়। এবং পাওনা টাকা চাইতে গেলে, এই ঘটনাটির শিকার হয় আনিসুর রহমান ও তার পাঁচ মাসের অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রী। এ ঘটনায় এলাকাবাসীর লুৎফা রহমান ও তার দুই ছেলে উপর অনেক ক্ষোভ প্রকাশ করে তাদের বিচারের দাবি করে ও আইনের আওতায় এনে দ্রুত শাস্তি দাবি জানায় এলাকাবাসী।

কাহালু উপজেলা প্রেসক্লাবের নতুন কমিটি গঠন: রবি সভাপতি, সাঈদ সম্পাদক, দেলোয়ার সাংগঠনিক সম্পাদক

ডেস্ক নিউজ প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ২৫ সেপ্টেম্বর, ২০২৫, ৩:২১ পিএম
কাহালু উপজেলা প্রেসক্লাবের নতুন কমিটি গঠন: রবি সভাপতি, সাঈদ সম্পাদক, দেলোয়ার সাংগঠনিক সম্পাদক

বুধবার (২৪ সেপ্টেম্বর) দুপুরে বগুড়ার কাহালু রেল স্টেশনের সংলগ্ন কাহালু উপজেলা প্রেসক্লাবের অস্থায়ী কার্যালয়ে প্রেসক্লাবের নতুন কমিটি গঠন ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।

সভায় সভাপতিত্ব করেন কাহালু উপজেলা প্রেসক্লাবের সাবেক প্রতিষ্ঠাতা সাধারণ সম্পাদক ও ৭১ ভিশনের স্টাফ রিপোর্টার মোঃ মোরশেদুল ইসলাম রবি। আলোচনার পর সর্বসম্মতিক্রমে ৯ সদস্য বিশিষ্ট কমিটি গঠন করা হয়।

নবগঠিত কমিটির সভাপতি নির্বাচিত হন মোঃ মোরশেদুল ইসলাম রবি এবং সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন দৈনিক দেশ সেবার কাহালু উপজেলা প্রতিনিধি মোঃ আবু সাঈদ। সাংগঠনিক সম্পাদক হিসেবে নির্বাচিত হন দৈনিক প্রভাতী বাংলাদেশের স্টাফ রিপোর্টার মোঃ দেলোয়ার হোসেন।

এছাড়াও অন্যান্য সদস্যরা হলেন—

সহ-সভাপতি: মোঃ নজরুল ইসলাম (কাহালু উপজেলা প্রতিনিধি, দৈনিক আমার সোনার দেশ)

দপ্তর সম্পাদক: মোঃ রাসেল হোসেন (কাহালু উপজেলা প্রতিনিধি, দৈনিক প্রভাতী বাংলাদেশ)

কার্যকরী সদস্য: মোঃ আব্দুল মান্নান, মোঃ আলামিন হোসেন, সেলিম চৌধুরী।

সভা শেষে প্রেসক্লাবের উন্নয়ন ও সাংবাদিকদের পেশাগত মান উন্নয়নে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়।