শনিবার, ২ আগস্ট ২০২৫, ১৬ শ্রাবণ ১৪৩২
শনিবার, ২ আগস্ট ২০২৫, ১৬ শ্রাবণ ১৪৩২

টিকটককে ৬০০ মিলিয়ন ডলার জরিমানা

ইউ বি টিভি ডেস্ক প্রকাশিত: সোমবার, ৫ মে, ২০২৫, ১:৫১ পিএম | 77 বার পড়া হয়েছে
টিকটককে ৬০০ মিলিয়ন ডলার জরিমানা

ভিডিও শেয়ারিং প্লাটফর্ম টিকটককে মোটা অঙ্কের জরিমানা করা হয়েছে। ডেটা সুরক্ষার বিষয়ে নিশ্চয়তা দিতে না পারায় আয়ারল্যান্ড কর্তৃপক্ষ জনপ্রিয় অ্যাপটিকে ৫৩০ মিলিয়ন ইউরো (প্রায় ৬০০ মিলিয়ন ডলার) জরিমানা করেছে।

ইউরোপীয় ইউনিয়নের নাগরিকদের ব্যক্তিগত তথ্য চীনে স্থানান্তরের অভিযোগে জনপ্রিয় ভিডিও শেয়ারিং প্ল্যাটফর্ম টিকটকের বিরুদ্ধে শুক্রবারেএই জরিমানা করা হয়েছে।

অভিযোগ উঠেছে, চীনা কর্তৃপক্ষের হাত থেকে ওইসব তথ্যের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে ব্যর্থ হয়েছে টিকটক।

ডাবলিন থেকে এএফপি জানায়, আয়ারল্যান্ডের তথ্য সুরক্ষা কমিশনের (ডিপিসি) তদন্তে উঠে এসেছে, টিকটক আগে অস্বীকার করলেও পরে স্বীকার করেছে যে, ইউরোপীয় ব্যবহারকারীদের কিছু তথ্য চীনে হোস্ট করা হয়েছে। এর পরিপ্রেক্ষিতে ইউরোপীয় ইউনিয়নের অন্যতম বৃহত্তম এই জরিমানার সিদ্ধান্ত আসে।

২০২৩ সালে শিশুদের তথ্য প্রক্রিয়াকরণে ইইউ নিয়ম ভঙ্গের দায়ে টিকটককে ৩৪৫ মিলিয়ন ইউরো জরিমানা করেছিল ডিপিসি। ইউরোপে টিকটকের সদরদপ্তর আয়ারল্যান্ডে হওয়ায় এই দেশের নিয়ন্ত্রক সংস্থাই মেটা, গুগল, এক্সসহ একাধিক প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠানের প্রধান রেগুলেটরি কর্তৃপক্ষ হিসেবে কাজ করে।

ডিপিসির উপকমিশনার গ্রাহাম ডয়েল বলেন, ‘চীনে অবস্থানরত কর্মীরা ইউরোপীয় ব্যবহারকারীদের যেসব তথ্যে দূরবর্তীভাবে প্রবেশ করেছে, সেসব তথ্য ইইউ’র নিশ্চয়তাপ্রাপ্ত নিরাপত্তার সমতুল্য সুরক্ষা পাচ্ছে, তা প্রমাণ, যাচাই ও নিশ্চিত করতে টিকটক ব্যর্থ হয়েছে।’

তিনি বলেন, ‘টিকটক চীনা সন্ত্রাসবিরোধী ও গোয়েন্দাবিরোধী আইনসহ এমন কিছু আইন স্বীকার করেছে, যেগুলো ইইউ মানদণ্ড থেকে স্পষ্টভাবে বিচ্যুত এবং এসব আইনের মাধ্যমে চীনা কর্তৃপক্ষ ইউরোপীয় ব্যবহারকারীদের তথ্য চেয়ে বসতে পাওে, এ সম্ভাবনাকেও আমলে নেয়নি তারা।’

টিকটকের ইউরোপীয় প্রতিনিধি ক্রিস্টিন গ্রাহন বলেন, ‘চীনা কর্তৃপক্ষ ইউরোপীয় ব্যবহারকারীদের তথ্য চায়নি এবং আমরা কোনো তথ্য দেইওনি। আমরা এই সিদ্ধান্তের সঙ্গে একমত নই এবং আপিল করব।’

ডিপিসির মতে, সাধারণ তথ্য সুরক্ষা বিধিমালা (জিডিপিআর) অনুযায়ী ব্যবহারকারীর ব্যক্তিগত তথ্য চীনে স্থানান্তরের মাধ্যমে আইন লঙ্ঘন করেছে টিকটক।

তদন্ত প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, প্ল্যাটফর্মটি ২০২০ থেকে ২০২২ সাল পর্যন্ত ব্যবহারকারীদের জানায়নি যে, তাদের তথ্য চীনে পাঠানো হচ্ছে বা চীন থেকে এসব তথ্যে প্রবেশ সম্ভব, এই স্বচ্ছতার অভাবে ৪৫ মিলিয়ন ইউরো অতিরিক্ত জরিমানা করা হয়েছে।

ডিপিসির সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, টিকটককে আগামী ছয় মাসের মধ্যে তথ্য প্রক্রিয়াকরণ কার্যক্রম ইউরোপীয় আইন অনুসারে সংশোধন করতে হবে, নইলে চীনে তথ্য সরানো স্থগিত করা হবে।

এই জরিমানা যুক্তরাষ্ট্রেও টিকটকের ওপর চাপ আরও বাড়াবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। ২০২৪ সালে মার্কিন কংগ্রেস টিকটকের মূল প্রতিষ্ঠান বাইটড্যান্সকে দেশটির বাজারে ব্যবসা চালাতে চাইলে মালিকানা ছেড়ে দিতে আইন পাস করে। যদিও প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দু’দফায় সময় বাড়িয়ে আগামী ১৯ জুন পর্যন্ত প্ল্যাটফর্মটি বিক্রির সময়সীমা নির্ধারণ করেছেন।

এছাড়া, ভুল তথ্য, সহিংস বা অশ্লীল কনটেন্ট ছড়ানোর অভিযোগ এবং অস্বচ্ছ অ্যালগরিদম ব্যবহারের কারণেও একাধিক দেশে টিকটক নিষিদ্ধ হয়েছে। পাকিস্তান, নেপাল এবং ফ্রান্সের নিউ ক্যালেডোনিয়ায় বিভিন্ন সময় প্ল্যাটফর্মটি নিষিদ্ধ ছিল।

তবে টিকটক বলছে, তারা ইউরোপে ১২ বিলিয়ন ইউরো বিনিয়োগে ‘ক্লোভার প্রকল্প’ চালু করেছে এবং ইউরোপীয় ব্যবহারকারীদের তথ্য সাধারণত নরওয়ে, আয়ারল্যান্ড ও যুক্তরাষ্ট্রে সংরক্ষণ করে থাকে।

তবে ২০২১ সালে ডিপিসির তদন্ত শুরুর পর চলতি বছরের এপ্রিলেই টিকটক জানায় যে, কিছু ইউরোপীয় তথ্য চীনে সংরক্ষিত ছিল, যা পরে মুছে ফেলা হয়েছে- এটি প্রতিষ্ঠানটির পূর্ববর্তী দাবির পরিপন্থী।

দিনাজপুরে বাহাদুর বাজার কুলি শ্রমিক ইউনিয়নের নব-নির্বাচিত কার্য্যনির্বাহী সদস্যদের শপথ বাক্য পাঠ ও অভিষেক অনুষ্ঠিত

মো: মেহেদী হাসান ফুয়াদ দিনাজপুর জেলা প্রতিনিধি প্রকাশিত: শনিবার, ২ আগস্ট, ২০২৫, ৪:৫৫ পিএম
দিনাজপুরে বাহাদুর বাজার কুলি শ্রমিক ইউনিয়নের নব-নির্বাচিত কার্য্যনির্বাহী সদস্যদের শপথ বাক্য পাঠ ও অভিষেক অনুষ্ঠিত

২ আগষ্ট শনিবার বাহাদুর বাজার কুলি শ্রমিক ইউনিয়ন (রেজিঃ নং- রাজ-২২৬৭) এর নব নির্বাচিত কার্য্যকরী কমিটির সদস্যদের শপথ বাক্য পাঠ ও অভিষেক অনুষ্ঠিত হয়েছে।
নব- নির্বাচিত সভাপতি- মোঃ আব্দুস সাত্তার, সহ সভাপতি- মোঃ শরিফুল ইসলাম সেলি, সাধারণ সম্পাদক মোঃ আনিসুর রহমান, সহ সাধারণ সম্পাদক, আবুল কালাম (১), সাংগঠনিক সম্পাদক মোঃ এনামুল হক, অর্থ সম্পাদক- আবুস সালাম ও কার্র্য্যনির্বাহী পরিষোধের সদস্য মোঃ কমর আলী শেখ ও মোঃ বিশালকে ইউনিয়নের গঠনতন্ত্র অনুর্যায়ী শপথ বাক্য পাঠ করান জাতীয় শ্রমিক ফেডারেশান দিনাজপুর জেলা শাখার সভাপতি রবিউল আউয়াল খোকা। এসময় উপস্থিত ছিলেন ইউনিয়নের প্রধান উপদেষ্টা ও প্রধান নির্বাচন কমিশনার হবিবর রহমান। উল্লেখ্য, বাহাদুর বাজার কুলি শ্রমিক ইউনিয়ন (রেজিঃ নং- রাজ-২২৬৭) এর ত্রি-বার্ষিক নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছিল গত ২ জুলাই ‘২০২৫। নির্বাচনে উপরোক্ত ৮জন প্রার্থী বিজয়ী হন।

দেশের উন্নয়ন ও ন্যায় বিচারে ধানের শীষের প্রতি জনগণের আস্থা : ফজলে রাব্বি মন্ডল ফিরোজ

বগুড়া থেকে মোঃ হাফিজুর রহমান প্রকাশিত: শনিবার, ২ আগস্ট, ২০২৫, ৪:৫১ পিএম
দেশের উন্নয়ন ও ন্যায় বিচারে ধানের শীষের প্রতি জনগণের আস্থা : ফজলে রাব্বি মন্ডল ফিরোজ

গাবতলী উপজেলা বিএনপির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক, গাবতলী উপজেলা পরিষদের সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান জনাব ফজলে রাব্বি মন্ডল ফিরোজ জানিয়েছেন —
আমাদের দেশ চলে মানুষের ঘাম আর পরিশ্রমের করের টাকায়। প্রতিটি রাস্তা, স্কুল, হাসপাতাল, সরকারি সেবা ও অবকাঠামো জনগণের টাকায় গড়ে উঠেছে।
কিন্তু বিগত ফ্যাসিস্ট শাসন আর আজকের কর্তৃত্ববাদী মনোভাব দেশের মানুষের ন্যায্য অধিকারকে অবমূল্যায়ন করেছে — মানুষের ভোটাধিকার হরণ হয়েছে, মতপ্রকাশের স্বাধীনতা সীমিত হয়েছে, গণতন্ত্রকে পদদলিত করা হয়েছে। স্বজনপ্রীতি, লুটপাট আর দুর্নীতি সাধারণ মানুষের জীবনকে জিম্মি করে রেখেছে।
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) বিশ্বাস করে—গণতন্ত্র মানে শুধু ভোট নয়, মানুষের কথা শোনা, মত প্রকাশের স্বাধীনতা আর সবার জন্য ন্যায়বিচার নিশ্চিত করা।
আমাদের আপোষহীন নেত্রী, তিনবারের নির্বাচিত প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া দেশের গণতন্ত্র ও জনগণের অধিকার রক্ষায় আজও আপোষহীনভাবে সংগ্রাম করে যাচ্ছেন। বিএনপি জনগণের অধিকার, অর্থনৈতিক মুক্তি এবং দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষার লড়াইয়ে সবসময়ই জনগণের পাশে দাঁড়িয়েছে।
বিএনপি সরকারের সময় দেশের মানুষের ভাগ্য উন্নয়নের পথে ছিল, গণতন্ত্র ও মানুষের কথা বলার অধিকার সুরক্ষিত ছিল — যা আজ হরণ হয়েছে।
আগামী নির্বাচন দেশের গণতন্ত্র ও মানুষের অধিকার রক্ষার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আমরা জনগণকে আহ্বান জানাই—আপনাদের শক্তি ও অধিকারকে সঠিকভাবে কাজে লাগিয়ে দেশের উন্নয়ন ও ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার জন্য বিজয়ের প্রতীক ধানের শীষে ভোট দিন, আপনার আস্থা ও বিশ্বাস প্রকাশ করুন।
বিএনপি জনগণের কাছে দায়বদ্ধ। আমরা প্রতিশ্রুতিবদ্ধ সুশাসন, স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতার পক্ষে। দেশের প্রতিটি টাকার যথাযথ ব্যবহার নিশ্চিত করতে এবং জনগণের অধিকার প্রতিষ্ঠায় একযোগে কাজ করাই আমাদের অঙ্গীকার। অন্যায়-অবিচারের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ থাকাটাই গণতন্ত্রের প্রকৃত শক্তি।
আমরা বিশ্বাস করি—ধানের শীষে জনগণের এই আস্থা গণতন্ত্র, উন্নয়ন আর ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার হাতিয়ার হয়ে উঠবে।

মধ্যবয়স্ক নারীর ভালবাসা এক নীরব নদীর মতো

Masud Parves প্রকাশিত: শনিবার, ২ আগস্ট, ২০২৫, ৪:৪৯ পিএম
মধ্যবয়স্ক নারীর ভালবাসা এক নীরব নদীর মতো

মধ্যবয়সী নারীকে বাইরে থেকে দেখে কেউ বুঝতে পারে না, তার ভেতর কতটা জীবন বয়ে চলে। তার মুখে হয়তো একরাশ শান্তি, চোখে একটুখানি ক্লান্তি—কিন্তু এই চেহারার ভেতরে আছে এক গভীর নদী, যেটা ধীরে ধীরে বয়ে যায়। এই নদী যেন নীরব, তবে থেমে নেই। প্রতিদিনের অভিজ্ঞতা, ভালোবাসা, হারানো-বিলুপ্ত কিছু স্মৃতি—সব মিলে তার কামনা তৈরি হয় এক নতুন রূপে, এক অনন্য ভাষায়।
এই বয়সে সে আর কারো মন জেতার জন্য হাসে না। সে নিজেকে লুকিয়ে রাখে না, সাজিয়ে তোলে না কেবল কারো নজর কাড়ার জন্য। বরং সে নিজেকে ভালোবাসে গভীরভাবে। জানে—তার শরীর ঠিক যেমন, তেমনটাই সুন্দর। তার যৌনতা এখন আর দেহের খেলায় সীমাবদ্ধ নয়, বরং তা হয়ে উঠেছে বোঝাপড়ার, সম্মান আর সংবেদনের জায়গা।
তরুণ বয়সের কামনা হঠাৎ জ্বলে ওঠে, হঠাৎ নিভেও যায়। সেখানে থাকে আবেগের ঝড়, না বুঝে ফেলার এক উন্মাদনা। কিন্তু মধ্যবয়সী নারীর কামনা অনেক বেশি ধৈর্যের, অনেক বেশি আত্মবিশ্বাসের। সে জানে, কীভাবে তার শরীরের প্রতিটি প্রতিক্রিয়া বোঝে নিতে হয়। সে জানে, কখন আগলে রাখতে হয় নিজেকে, আর কখন খুলে দিতে হয় সমস্ত দরজা।
এই নারী কাউকে ছুঁতে চায়—কিন্তু ছোঁয়াটার আগে সে বোঝে নেয় সেই মানুষটার ভেতরটা। সে শুধু শরীর খোঁজে না—সে এমন একজন সঙ্গী খোঁজে, যার স্পর্শে থাকে শ্রদ্ধা, যার চোখে থাকে নিরাপত্তা। সে জানে কার পাশে ঘুমালে শান্তি নামে, আর কার পাশে থাকলে ভালোবাসা শুকিয়ে যায়।
তার কামনা আর শিশুর মতো নিষ্পাপ নয়। বরং তাতে এক ধরনের প্রাপ্তবয়স্ক মমতা থাকে, থাকে বোঝাপড়া। সে জানে কখন চাওয়া, কখন না বলা। সে জানে, ‘না’ বলাটাও নিজের প্রতি এক রকম ভালোবাসা। তার ভালোবাসা এখন আর পাগলামি নয়—তা গভীর, সযত্নে বাছাই করা, বোধসম্পন্ন।
সমাজ হয়তো ভাবে এই বয়সের নারী নিঃসাড়, নিঃস্পৃহ। কিন্তু তারা জানে না, তার ভেতরটায় প্রতিদিন ঢেউ খেলে যায়। তার চোখে জমে থাকা পুরনো গল্পের আলো ঝিলমিল করে, তার হাসিতে মিশে থাকে না বলা ভালোবাসার রেশ। এই নারী চাইলেই কারো জীবনে নীরবে ঢুকে যেতে পারে, আবার কাউকে বিদায়ও জানাতে পারে নিঃশব্দে—এক বিন্দু তিক্ততা ছাড়াই।
তার যৌনতা আজ আর কারো কাছ থেকে অনুমতি চায় না। সে নিজের শরীর, নিজের কামনা, নিজের মনের দায়িত্ব নিজেই নেয়। সে জানে—কে তার জলের গভীরে স্নান করার যোগ্য, আর কে কেবল পাথর ছুড়ে জল ঘোলা করতে চায়।
মধ্যবয়স মানে ক্ষয় নয়, সেটি এক নবজন্ম। একজন নারী এই বয়সে এসে হয়তো সবচেয়ে বেশি উজ্জ্বল হয়—যেন সন্ধ্যার আলোয় জ্বলে ওঠা দীপ, যা সারা দিনের ক্লান্তিকে শান্ত করে। তার কামনা আগুন নয়—তা আলো। তা জ্বলিয়ে দেয় না, তা গায়ে মেখে থাকে।
এক নদী, যে জানে কখন কার দিকে পথ খুলে দিতে হয়, আর কখন নিজেকে আগলে রাখতে হয়।
যে জানে, ভালোবাসা মানে কারো হাত ধরা নয়—বরং কারো হাতে নিজের হাত রাখার মতো আত্মবিশ্বাস অর্জন করা।

error: Content is protected !!