শনিবার, ২ আগস্ট ২০২৫, ১৬ শ্রাবণ ১৪৩২
শনিবার, ২ আগস্ট ২০২৫, ১৬ শ্রাবণ ১৪৩২

৭২ ঘণ্টার ধর্মঘটের হুমকি দিলেন পরিবহন মালিক সমিতি

রুবিনা শেখ প্রকাশিত: সোমবার, ২৮ জুলাই, ২০২৫, ১২:৫৭ পিএম | 55 বার পড়া হয়েছে
৭২ ঘণ্টার ধর্মঘটের হুমকি দিলেন পরিবহন মালিক সমিতি

পুরোনো বাণিজ্যিক মোটরযানের
ইকোনমিক লাইফ (অর্থনৈতিক
আয়ুষ্কাল) বৃদ্ধি, সড়ক পরিবহন আইন
সংশোধনসহ আট দফা দাবিতে সারা
দেশে ৭২ ঘণ্টার পরিবহন ধর্মঘট করার
ঘোষণা দিয়েছে বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন মালিক-শ্রমিক সমন্বয়
পরিষদ। পরিষদ বলেছে, আগামী ১১ আগস্টের মধ্যে দাবি বাস্তবায়নের
উদ্যোগ নেওয়া না হলে ১২ আগস্ট সকাল ৬টা থেকে ১৫ আগস্ট সকাল ৬টা পর্যন্ত সারা দেশে সব ধরনের
বাণিজ্যিক যানবাহন (বাস, ট্রাক, কাভার্ড ভ্যান, প্রাইম মুভার) ও হালকা
যানবাহন চলাচল বন্ধ থাকবে।
জাতীয় প্রেসক্লাবের
আবদুস সালাম হলে গতকাল রোববার
সকালে সংবাদ সম্মেলনে এই হুঁশিয়ারি দেয় সমন্বয় পরিষদ। সংবাদ সম্মেলনে
সংবাদ সম্মেলনে ঘোষণা
১১ আগস্টের মধ্যে দাবি
মানার উদ্যোগ না নিলে
পরদিন সকাল থেকে ধর্মঘট।
পুরোনো মোটরযানের
বিরুদ্ধে চলমান অভিযান
স্থগিত চান মালিক-শ্রমিকেরা।
আট দফা দাবি তুলে ধরা হয়।
দাবিগুলো হচ্ছে সড়ক পরিবহন আইন,
২০১৮-এর ৯৮ ও ১০৫ ধারা সংশোধনসহ
অতিরিক্ত কিছু ধারা পুনর্বিবেচনা
বাণিজ্যিক মোটরযানের ইকোনমিক
লাইফ ২০ ও ২৫ বছর থেকে বাড়িয়ে
৩০ বছর করা; এই সমস্যা নিরসন না
হওয়া পর্যন্ত বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের (বিআরটিএ) ২০ ও ২৫বছরের পুরোনো মোটরযানের বিরুদ্ধে
অভিযান স্থগিত রাখা; বাণিজ্যিক
যানবাহনের ওপর দ্বিগুণ অগ্রিম আয়কর প্রত্যাহার করে আগের হার
বহাল রাখা,রিকন্ডিশন্ড বাণিজ্যিক গাড়ি আমদানির মেয়াদ ৫ বছর থেকে
বাড়িয়ে ১২ বছর করা, দুর্ঘটনায় জব্দ
করা গাড়ি ৭২ ঘণ্টার মধ্যে মালিকের
জিম্মায় ফিরিয়ে দেওয়ার বিধান বাস্তবায়ন, মেয়াদোত্তীর্ণ যানবাহনের
জন্য স্ক্র্যাপ নীতিমালা প্ৰণয়ন,
মহাসড়কে অটোরিকশা, টেম্পো ও অনুমোদনহীন হালকা যান পৃথক লেনে
চালানোর ব্যবস্থা; ড্রাইভিং লাইসেন্স
দ্রুত ডেলিভারি
শ্রমিক ফেডারেশনের ১২ দফা বাস্তবায়ন ।
সংবাদ সম্মেলনে বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির মহাসচিব
মো. সাইফুল আলম বলেন, পুরোনো যানবাহন পরিবেশদূষণের জন্য দায়ী
নয়; বরং অপরিকল্পিত জ্বালানি ব্যবহার
ও যন্ত্রাংশের অনিয়মিত রক্ষণাবেক্ষণ
এর জন্য দায়ী। তাই যেসব গাড়ি ফিটনেস টেস্টে উত্তীর্ণ হবে না, সেগুলো চলাচলে অযোগ্য ঘোষণা
করতে হবে। পুরোনো যানবাহনের চলাচলে পুরোনো নিয়ম বহাল রেখে
মেট্রোপলিটন এলাকার বাইরে ফিটনেস সাপেক্ষে চলার অনুমতির
দাবি জানানো হয়।
এম এ বাতেন, মহাসচিব মো. সাইফুল আলম, বাংলাদেশ বাস-ট্রাক ওনার্স
অ্যাসোসিয়েশনের চেয়ারম্যান রমেশ
চন্দ্র ঘোষ, সহসাধারণ সম্পাদক এম
হুমায়ূন কবির, বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন শ্রমিক • ফেডারেশনের
সভাপতি আব্দুর রহিম বক্স দুদু, সাধারণ সম্পাদক হুমায়ূন কবির খান
প্ৰমুখ সারা দেশে মেয়াদোত্তীর্ণ
যানবাহনের বিরুদ্ধে ২০ জুলাই অভিযান শুরু করেছে বিআরটিএ। এই
অভিযানের মধ্যে গতকাল পরিবহন মালিক-শ্রমিক নেতারা ধর্মঘটের
হুঁশিয়ারি দিলেন।
বিআরটিএ সূত্র জানায়, ২০
বছরের পুরোনো বাস আছে ১৭ হাজার ৫০০টি ও মিনিবাস আছে ২১ হাজার
৬৬৯টি। এ ছাড়া ২৫ বছরের পুরোনো ট্রাক আছে ৩৮ হাজার ৮৬১টি, কাভার্ড
ভ্যান ৫৬১টি, ট্যাংকার ১ হাজার ৭১৮টি। মোট মেয়াদোত্তীর্ণ যানবাহন
আছে ৮০ হাজার ৩০৯টি।
পরিবহন মালিক-শ্রমিকেরা সড়ক পরিবহন আইনের ৯৮ এবং ১০৫ ধারা
সংশোধনের দাবি জানিয়েছেন। এই
দুটি অজামিনযোগ্য ধারা জামিনযোগ্য
করার প্রস্তাব দিয়েছেন তাঁরা। একই সঙ্গে দুর্ঘটনায় শাস্তি ৫ বছরের
কারাদণ্ড থেকে কমিয়ে ৩ বছর করার
এবং জরিমানা ৯০ শতাংশ পর্যন্ত কমানোর প্রস্তাব এর আগেও করা
হয়েছিল। গত ২২ জুন বিদ্যুৎ ভবনে এক সভায় সড়ক পরিবহন আইন
সংশোধন নিয়ে পরিবহনমালিকদের
সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন
মালিক সমিতির সভাপতি কফিল উদ্দিন আহমেদ, কার্যকরী সভাপতি এই দাবিগুলোর বিষয়ে আলোচনা হয়।

দিনাজপুরে বাহাদুর বাজার কুলি শ্রমিক ইউনিয়নের নব-নির্বাচিত কার্য্যনির্বাহী সদস্যদের শপথ বাক্য পাঠ ও অভিষেক অনুষ্ঠিত

মো: মেহেদী হাসান ফুয়াদ দিনাজপুর জেলা প্রতিনিধি প্রকাশিত: শনিবার, ২ আগস্ট, ২০২৫, ৪:৫৫ পিএম
দিনাজপুরে বাহাদুর বাজার কুলি শ্রমিক ইউনিয়নের নব-নির্বাচিত কার্য্যনির্বাহী সদস্যদের শপথ বাক্য পাঠ ও অভিষেক অনুষ্ঠিত

২ আগষ্ট শনিবার বাহাদুর বাজার কুলি শ্রমিক ইউনিয়ন (রেজিঃ নং- রাজ-২২৬৭) এর নব নির্বাচিত কার্য্যকরী কমিটির সদস্যদের শপথ বাক্য পাঠ ও অভিষেক অনুষ্ঠিত হয়েছে।
নব- নির্বাচিত সভাপতি- মোঃ আব্দুস সাত্তার, সহ সভাপতি- মোঃ শরিফুল ইসলাম সেলি, সাধারণ সম্পাদক মোঃ আনিসুর রহমান, সহ সাধারণ সম্পাদক, আবুল কালাম (১), সাংগঠনিক সম্পাদক মোঃ এনামুল হক, অর্থ সম্পাদক- আবুস সালাম ও কার্র্য্যনির্বাহী পরিষোধের সদস্য মোঃ কমর আলী শেখ ও মোঃ বিশালকে ইউনিয়নের গঠনতন্ত্র অনুর্যায়ী শপথ বাক্য পাঠ করান জাতীয় শ্রমিক ফেডারেশান দিনাজপুর জেলা শাখার সভাপতি রবিউল আউয়াল খোকা। এসময় উপস্থিত ছিলেন ইউনিয়নের প্রধান উপদেষ্টা ও প্রধান নির্বাচন কমিশনার হবিবর রহমান। উল্লেখ্য, বাহাদুর বাজার কুলি শ্রমিক ইউনিয়ন (রেজিঃ নং- রাজ-২২৬৭) এর ত্রি-বার্ষিক নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছিল গত ২ জুলাই ‘২০২৫। নির্বাচনে উপরোক্ত ৮জন প্রার্থী বিজয়ী হন।

দেশের উন্নয়ন ও ন্যায় বিচারে ধানের শীষের প্রতি জনগণের আস্থা : ফজলে রাব্বি মন্ডল ফিরোজ

বগুড়া থেকে মোঃ হাফিজুর রহমান প্রকাশিত: শনিবার, ২ আগস্ট, ২০২৫, ৪:৫১ পিএম
দেশের উন্নয়ন ও ন্যায় বিচারে ধানের শীষের প্রতি জনগণের আস্থা : ফজলে রাব্বি মন্ডল ফিরোজ

গাবতলী উপজেলা বিএনপির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক, গাবতলী উপজেলা পরিষদের সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান জনাব ফজলে রাব্বি মন্ডল ফিরোজ জানিয়েছেন —
আমাদের দেশ চলে মানুষের ঘাম আর পরিশ্রমের করের টাকায়। প্রতিটি রাস্তা, স্কুল, হাসপাতাল, সরকারি সেবা ও অবকাঠামো জনগণের টাকায় গড়ে উঠেছে।
কিন্তু বিগত ফ্যাসিস্ট শাসন আর আজকের কর্তৃত্ববাদী মনোভাব দেশের মানুষের ন্যায্য অধিকারকে অবমূল্যায়ন করেছে — মানুষের ভোটাধিকার হরণ হয়েছে, মতপ্রকাশের স্বাধীনতা সীমিত হয়েছে, গণতন্ত্রকে পদদলিত করা হয়েছে। স্বজনপ্রীতি, লুটপাট আর দুর্নীতি সাধারণ মানুষের জীবনকে জিম্মি করে রেখেছে।
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) বিশ্বাস করে—গণতন্ত্র মানে শুধু ভোট নয়, মানুষের কথা শোনা, মত প্রকাশের স্বাধীনতা আর সবার জন্য ন্যায়বিচার নিশ্চিত করা।
আমাদের আপোষহীন নেত্রী, তিনবারের নির্বাচিত প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া দেশের গণতন্ত্র ও জনগণের অধিকার রক্ষায় আজও আপোষহীনভাবে সংগ্রাম করে যাচ্ছেন। বিএনপি জনগণের অধিকার, অর্থনৈতিক মুক্তি এবং দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষার লড়াইয়ে সবসময়ই জনগণের পাশে দাঁড়িয়েছে।
বিএনপি সরকারের সময় দেশের মানুষের ভাগ্য উন্নয়নের পথে ছিল, গণতন্ত্র ও মানুষের কথা বলার অধিকার সুরক্ষিত ছিল — যা আজ হরণ হয়েছে।
আগামী নির্বাচন দেশের গণতন্ত্র ও মানুষের অধিকার রক্ষার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আমরা জনগণকে আহ্বান জানাই—আপনাদের শক্তি ও অধিকারকে সঠিকভাবে কাজে লাগিয়ে দেশের উন্নয়ন ও ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার জন্য বিজয়ের প্রতীক ধানের শীষে ভোট দিন, আপনার আস্থা ও বিশ্বাস প্রকাশ করুন।
বিএনপি জনগণের কাছে দায়বদ্ধ। আমরা প্রতিশ্রুতিবদ্ধ সুশাসন, স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতার পক্ষে। দেশের প্রতিটি টাকার যথাযথ ব্যবহার নিশ্চিত করতে এবং জনগণের অধিকার প্রতিষ্ঠায় একযোগে কাজ করাই আমাদের অঙ্গীকার। অন্যায়-অবিচারের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ থাকাটাই গণতন্ত্রের প্রকৃত শক্তি।
আমরা বিশ্বাস করি—ধানের শীষে জনগণের এই আস্থা গণতন্ত্র, উন্নয়ন আর ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার হাতিয়ার হয়ে উঠবে।

মধ্যবয়স্ক নারীর ভালবাসা এক নীরব নদীর মতো

Masud Parves প্রকাশিত: শনিবার, ২ আগস্ট, ২০২৫, ৪:৪৯ পিএম
মধ্যবয়স্ক নারীর ভালবাসা এক নীরব নদীর মতো

মধ্যবয়সী নারীকে বাইরে থেকে দেখে কেউ বুঝতে পারে না, তার ভেতর কতটা জীবন বয়ে চলে। তার মুখে হয়তো একরাশ শান্তি, চোখে একটুখানি ক্লান্তি—কিন্তু এই চেহারার ভেতরে আছে এক গভীর নদী, যেটা ধীরে ধীরে বয়ে যায়। এই নদী যেন নীরব, তবে থেমে নেই। প্রতিদিনের অভিজ্ঞতা, ভালোবাসা, হারানো-বিলুপ্ত কিছু স্মৃতি—সব মিলে তার কামনা তৈরি হয় এক নতুন রূপে, এক অনন্য ভাষায়।
এই বয়সে সে আর কারো মন জেতার জন্য হাসে না। সে নিজেকে লুকিয়ে রাখে না, সাজিয়ে তোলে না কেবল কারো নজর কাড়ার জন্য। বরং সে নিজেকে ভালোবাসে গভীরভাবে। জানে—তার শরীর ঠিক যেমন, তেমনটাই সুন্দর। তার যৌনতা এখন আর দেহের খেলায় সীমাবদ্ধ নয়, বরং তা হয়ে উঠেছে বোঝাপড়ার, সম্মান আর সংবেদনের জায়গা।
তরুণ বয়সের কামনা হঠাৎ জ্বলে ওঠে, হঠাৎ নিভেও যায়। সেখানে থাকে আবেগের ঝড়, না বুঝে ফেলার এক উন্মাদনা। কিন্তু মধ্যবয়সী নারীর কামনা অনেক বেশি ধৈর্যের, অনেক বেশি আত্মবিশ্বাসের। সে জানে, কীভাবে তার শরীরের প্রতিটি প্রতিক্রিয়া বোঝে নিতে হয়। সে জানে, কখন আগলে রাখতে হয় নিজেকে, আর কখন খুলে দিতে হয় সমস্ত দরজা।
এই নারী কাউকে ছুঁতে চায়—কিন্তু ছোঁয়াটার আগে সে বোঝে নেয় সেই মানুষটার ভেতরটা। সে শুধু শরীর খোঁজে না—সে এমন একজন সঙ্গী খোঁজে, যার স্পর্শে থাকে শ্রদ্ধা, যার চোখে থাকে নিরাপত্তা। সে জানে কার পাশে ঘুমালে শান্তি নামে, আর কার পাশে থাকলে ভালোবাসা শুকিয়ে যায়।
তার কামনা আর শিশুর মতো নিষ্পাপ নয়। বরং তাতে এক ধরনের প্রাপ্তবয়স্ক মমতা থাকে, থাকে বোঝাপড়া। সে জানে কখন চাওয়া, কখন না বলা। সে জানে, ‘না’ বলাটাও নিজের প্রতি এক রকম ভালোবাসা। তার ভালোবাসা এখন আর পাগলামি নয়—তা গভীর, সযত্নে বাছাই করা, বোধসম্পন্ন।
সমাজ হয়তো ভাবে এই বয়সের নারী নিঃসাড়, নিঃস্পৃহ। কিন্তু তারা জানে না, তার ভেতরটায় প্রতিদিন ঢেউ খেলে যায়। তার চোখে জমে থাকা পুরনো গল্পের আলো ঝিলমিল করে, তার হাসিতে মিশে থাকে না বলা ভালোবাসার রেশ। এই নারী চাইলেই কারো জীবনে নীরবে ঢুকে যেতে পারে, আবার কাউকে বিদায়ও জানাতে পারে নিঃশব্দে—এক বিন্দু তিক্ততা ছাড়াই।
তার যৌনতা আজ আর কারো কাছ থেকে অনুমতি চায় না। সে নিজের শরীর, নিজের কামনা, নিজের মনের দায়িত্ব নিজেই নেয়। সে জানে—কে তার জলের গভীরে স্নান করার যোগ্য, আর কে কেবল পাথর ছুড়ে জল ঘোলা করতে চায়।
মধ্যবয়স মানে ক্ষয় নয়, সেটি এক নবজন্ম। একজন নারী এই বয়সে এসে হয়তো সবচেয়ে বেশি উজ্জ্বল হয়—যেন সন্ধ্যার আলোয় জ্বলে ওঠা দীপ, যা সারা দিনের ক্লান্তিকে শান্ত করে। তার কামনা আগুন নয়—তা আলো। তা জ্বলিয়ে দেয় না, তা গায়ে মেখে থাকে।
এক নদী, যে জানে কখন কার দিকে পথ খুলে দিতে হয়, আর কখন নিজেকে আগলে রাখতে হয়।
যে জানে, ভালোবাসা মানে কারো হাত ধরা নয়—বরং কারো হাতে নিজের হাত রাখার মতো আত্মবিশ্বাস অর্জন করা।

error: Content is protected !!