রবিবার, ৩ আগস্ট ২০২৫, ১৭ শ্রাবণ ১৪৩২
রবিবার, ৩ আগস্ট ২০২৫, ১৭ শ্রাবণ ১৪৩২

ডলার কেন মোড়ল?

ইউ বি টিভি ডেস্ক প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ১৩ মে, ২০২৫, ৪:৫৫ পিএম | 83 বার পড়া হয়েছে
ডলার কেন মোড়ল?

প্রতিটি দেশের নিজস্ব মুদ্রা রয়েছে। যা দিয়ে দেশটির নাগরিকরা লেনদেন করে, পণ্য বা সেবা গ্রহন করেন। কিন্তু যখন দুটি দেশের, দুটি ব্যাক্তি বা প্রতিষ্ঠানের মধ্যে লেনদেন হয়, তখন সরাসরি আরেকটি পৃথক মুদ্রা বা সেই মুদ্রার তুলনায়, লেনদেন করতে হয়। আর এই তৃতীয় মুদ্রায় হিসেবে দুনিয়াজুড়ে সবচে ব্যবহৃত আর জনপ্রিয় ডলার। আর্থনীতিতে এই পুরো বিষয়কে বলা হয়, মুদ্রা বিনিময় হার।

১৯১০ দশকে স্বর্ণ মাননিয়ন্ত্রিত বিনিময় হার চালু। এ ধরনের মুদ্রাকে বলা হতো স্বর্ণমান মুদ্রা বা কমোডিটি–বেজড মানি। যার কাছে যত স্বর্ণের মজুদ, তার মুদ্রাও তত শক্তিশালী। কারণ তখন পর্যন্ত সোনার দার, বিশ্বব্যাপী সবচে স্থির সম্পদ হিসেবে বিবেচনা করা হতো। ঠিক হয়, এক আউন্স সোনার দাম হবে ৩৫ ডলার। সেই ডলার নোটে লেখা থাকত, এই নোট যার হাতে থাকবে, সে যখন চাইবে তাকে সমমূল্যের স্বর্ণ ব্যাংক দেবে।

তবে দুটি ইস্যুতে এ ব্যবস্থা দুর্বল হয়ে পড়ে। প্রথমটি, স্বর্ণের দামের পত। এদিকে প্রথম বিশ্বযুদ্ধের পর মুদ্রার চাহিদা বাড়লেও সোনার মজুত সে হারে বাড়েনি। এমন বাস্তবতায়, ২য় বিশ্বযুদ্ধ পরবর্তী অর্থনৈতিক সংকট কাটাতে পর্যাপ্ত স্বর্ণের মজুদ না থাকলেও, দেশগুলো ইচ্ছেমতো ডলার ছাপাতে শুরু করে। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর ইউরোপের অর্থনৈতিকর পাশাপাশি ধাক্কা আসে এশিয়ার অর্থনীতিতেও। এ সময় অবস্থা সামাল দিতে, ১৯৪৪ মাঠে নামে আইএমএফ। এখান থেকেই শুরু ডলারে একচ্ছত্র অধিকারী হবার গল্প।

২য় বিশ্বযুদ্ধের পর ইউরোপের পূর্ণ নির্মাণে এ সময় ‘মার্শাল প্ল্যান’ পরিকল্পনা নেওয়া হয়। ইউরোপিয়ান দেশগুলিকে ডলার সাহায্য দেওয়া হয়। ফলে দেশে দেশে রিজার্ভ কারেন্সি হিসেবে ডলারের ব্যবহার বাড়তে থাকে। আধিপত্যের সাথে মার্কিন সাবেক প্রেসিডেন্ট নিক্সনের নাম জড়িত। ১৯৭১ সালের ১৫ আগস্ট মার্কিন প্রেসিডেন্ট রিচার্ড নিক্সন মার্কিন ডলার সোনায় রূপান্তরের ক্ষমতা বাতিল করেন। এই পদক্ষেপকে বলা হয় ‘গোল্ডেন উইন্ডো’ বন্ধ করা। ইতিহাসে এই ঘটনাকে ‘নিক্সন শক’ বলে হয়। কেননা, তখন জ্বালানি তেলের মূল্যবৃদ্ধি ও উচ্চ মূল্যস্ফীতির পরিপ্রেক্ষিতে সব দেশই তখন বিপদে। তাই দেশ গুলোর কাছ রপ্তানির প্রতিযোগিতা ধরে রাখতে মুদ্রার অবমূল্যায়ন ছাড়া উপায় ছিলোনা।

মুলত একটি দেশ যদি অন্যকোন দেশ থেকে পণ্য-সেবা কিনতে যায়, তবে তার ডলার লাগবে। তার কাছে পর্যাপ্ত ডলার না থাকলে, তাকে আরো ডলার কিনতে হবে। অর্থনীতি প্রধানতম শর্ত চাহিদা। কোন কিছুর চাহিদা বাড়লে তার দাম্ও বাড়বে। তাই ডলারে দাম্ও দেশে দেশে বাড়তে শুরু করে। আর অভ্যন্তরীন মুদ্রা দাম হারাতে শুরু করে। এই প্রক্রিয়াই মুদ্রার অবমূল্যায়ন।

১৯৭১ স্বাধীন হবার পর বাংলাদেশে ডলারের বিনিময় হার ছিল ৭ দশমিক ২৭ টাকা। কিন্তু প্রতিনিয়ত আমদানির করবার প্রয়োজনের বিপরীতে বাংলাদেশের ডলারের প্রয়োজন বাড় থাকে। ডলার কিনতে চাই টাকা। টাকার যেহেতু বৈশ্বিক কোন চাহিদা নিই। তাই দিনদিন দাম হারাতে থাকে টাকা।

শুরুতে বাংলাদেশও তার রিজার্ভ হিসেবে ডলারের পাশাপাশি স্বর্ন রাখতো। তবে ২০০৮ এর বৈশ্বিক মন্দা আর ২০১৯ এর করোনার ধাক্কায় বাংলাদেশও স্বর্ণের উপর নির্ভরশীলতা কমিয়ে আনে। এ কারণে আপনি শুনবে বাংলাদেশের বৈদেশিক মুদ্রার যে মজুদ তার সিংহভাগ মার্কিন ব্যাংকগুলো ডলার কিনে মজুদ রাখা। আবার ভারত-চীনের সাথে লেনদেন বাড়ায় রুপি- চীনের মুদ্রা্ও কিনে রাখ হয়। কারণ তাদের মুদ্রা দেশে না থাকেল ডলারে লেনদেন করতে হবে। তাতে আরো খরচ বাড়বে।

টাকার মান বাড়াতে হলে উপায়: আমদানি খরচ কমিয়ে রপ্তানী বাড়ানো। সেই সাথে রেমিট্যান্স। এক কথায় ডলারে মজুদ বাড়ানো। যখন বাংলাদেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ৪৮ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়েছিলো তখন বাজারে প্রায় ৮৬ টাকায় ডলার কেনাবেচা হতো। তবে রিজার্ভ কমার সাথে সাথেই বাড়তে থাকে ডলারে দাম। মান হারায় টাকা।

দিনাজপুরে বাহাদুর বাজার কুলি শ্রমিক ইউনিয়নের নব-নির্বাচিত কার্য্যনির্বাহী সদস্যদের শপথ বাক্য পাঠ ও অভিষেক অনুষ্ঠিত

মো: মেহেদী হাসান ফুয়াদ দিনাজপুর জেলা প্রতিনিধি প্রকাশিত: শনিবার, ২ আগস্ট, ২০২৫, ৪:৫৫ পিএম
দিনাজপুরে বাহাদুর বাজার কুলি শ্রমিক ইউনিয়নের নব-নির্বাচিত কার্য্যনির্বাহী সদস্যদের শপথ বাক্য পাঠ ও অভিষেক অনুষ্ঠিত

২ আগষ্ট শনিবার বাহাদুর বাজার কুলি শ্রমিক ইউনিয়ন (রেজিঃ নং- রাজ-২২৬৭) এর নব নির্বাচিত কার্য্যকরী কমিটির সদস্যদের শপথ বাক্য পাঠ ও অভিষেক অনুষ্ঠিত হয়েছে।
নব- নির্বাচিত সভাপতি- মোঃ আব্দুস সাত্তার, সহ সভাপতি- মোঃ শরিফুল ইসলাম সেলি, সাধারণ সম্পাদক মোঃ আনিসুর রহমান, সহ সাধারণ সম্পাদক, আবুল কালাম (১), সাংগঠনিক সম্পাদক মোঃ এনামুল হক, অর্থ সম্পাদক- আবুস সালাম ও কার্র্য্যনির্বাহী পরিষোধের সদস্য মোঃ কমর আলী শেখ ও মোঃ বিশালকে ইউনিয়নের গঠনতন্ত্র অনুর্যায়ী শপথ বাক্য পাঠ করান জাতীয় শ্রমিক ফেডারেশান দিনাজপুর জেলা শাখার সভাপতি রবিউল আউয়াল খোকা। এসময় উপস্থিত ছিলেন ইউনিয়নের প্রধান উপদেষ্টা ও প্রধান নির্বাচন কমিশনার হবিবর রহমান। উল্লেখ্য, বাহাদুর বাজার কুলি শ্রমিক ইউনিয়ন (রেজিঃ নং- রাজ-২২৬৭) এর ত্রি-বার্ষিক নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছিল গত ২ জুলাই ‘২০২৫। নির্বাচনে উপরোক্ত ৮জন প্রার্থী বিজয়ী হন।

দেশের উন্নয়ন ও ন্যায় বিচারে ধানের শীষের প্রতি জনগণের আস্থা : ফজলে রাব্বি মন্ডল ফিরোজ

বগুড়া থেকে মোঃ হাফিজুর রহমান প্রকাশিত: শনিবার, ২ আগস্ট, ২০২৫, ৪:৫১ পিএম
দেশের উন্নয়ন ও ন্যায় বিচারে ধানের শীষের প্রতি জনগণের আস্থা : ফজলে রাব্বি মন্ডল ফিরোজ

গাবতলী উপজেলা বিএনপির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক, গাবতলী উপজেলা পরিষদের সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান জনাব ফজলে রাব্বি মন্ডল ফিরোজ জানিয়েছেন —
আমাদের দেশ চলে মানুষের ঘাম আর পরিশ্রমের করের টাকায়। প্রতিটি রাস্তা, স্কুল, হাসপাতাল, সরকারি সেবা ও অবকাঠামো জনগণের টাকায় গড়ে উঠেছে।
কিন্তু বিগত ফ্যাসিস্ট শাসন আর আজকের কর্তৃত্ববাদী মনোভাব দেশের মানুষের ন্যায্য অধিকারকে অবমূল্যায়ন করেছে — মানুষের ভোটাধিকার হরণ হয়েছে, মতপ্রকাশের স্বাধীনতা সীমিত হয়েছে, গণতন্ত্রকে পদদলিত করা হয়েছে। স্বজনপ্রীতি, লুটপাট আর দুর্নীতি সাধারণ মানুষের জীবনকে জিম্মি করে রেখেছে।
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) বিশ্বাস করে—গণতন্ত্র মানে শুধু ভোট নয়, মানুষের কথা শোনা, মত প্রকাশের স্বাধীনতা আর সবার জন্য ন্যায়বিচার নিশ্চিত করা।
আমাদের আপোষহীন নেত্রী, তিনবারের নির্বাচিত প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া দেশের গণতন্ত্র ও জনগণের অধিকার রক্ষায় আজও আপোষহীনভাবে সংগ্রাম করে যাচ্ছেন। বিএনপি জনগণের অধিকার, অর্থনৈতিক মুক্তি এবং দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষার লড়াইয়ে সবসময়ই জনগণের পাশে দাঁড়িয়েছে।
বিএনপি সরকারের সময় দেশের মানুষের ভাগ্য উন্নয়নের পথে ছিল, গণতন্ত্র ও মানুষের কথা বলার অধিকার সুরক্ষিত ছিল — যা আজ হরণ হয়েছে।
আগামী নির্বাচন দেশের গণতন্ত্র ও মানুষের অধিকার রক্ষার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আমরা জনগণকে আহ্বান জানাই—আপনাদের শক্তি ও অধিকারকে সঠিকভাবে কাজে লাগিয়ে দেশের উন্নয়ন ও ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার জন্য বিজয়ের প্রতীক ধানের শীষে ভোট দিন, আপনার আস্থা ও বিশ্বাস প্রকাশ করুন।
বিএনপি জনগণের কাছে দায়বদ্ধ। আমরা প্রতিশ্রুতিবদ্ধ সুশাসন, স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতার পক্ষে। দেশের প্রতিটি টাকার যথাযথ ব্যবহার নিশ্চিত করতে এবং জনগণের অধিকার প্রতিষ্ঠায় একযোগে কাজ করাই আমাদের অঙ্গীকার। অন্যায়-অবিচারের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ থাকাটাই গণতন্ত্রের প্রকৃত শক্তি।
আমরা বিশ্বাস করি—ধানের শীষে জনগণের এই আস্থা গণতন্ত্র, উন্নয়ন আর ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার হাতিয়ার হয়ে উঠবে।

মধ্যবয়স্ক নারীর ভালবাসা এক নীরব নদীর মতো

Masud Parves প্রকাশিত: শনিবার, ২ আগস্ট, ২০২৫, ৪:৪৯ পিএম
মধ্যবয়স্ক নারীর ভালবাসা এক নীরব নদীর মতো

মধ্যবয়সী নারীকে বাইরে থেকে দেখে কেউ বুঝতে পারে না, তার ভেতর কতটা জীবন বয়ে চলে। তার মুখে হয়তো একরাশ শান্তি, চোখে একটুখানি ক্লান্তি—কিন্তু এই চেহারার ভেতরে আছে এক গভীর নদী, যেটা ধীরে ধীরে বয়ে যায়। এই নদী যেন নীরব, তবে থেমে নেই। প্রতিদিনের অভিজ্ঞতা, ভালোবাসা, হারানো-বিলুপ্ত কিছু স্মৃতি—সব মিলে তার কামনা তৈরি হয় এক নতুন রূপে, এক অনন্য ভাষায়।
এই বয়সে সে আর কারো মন জেতার জন্য হাসে না। সে নিজেকে লুকিয়ে রাখে না, সাজিয়ে তোলে না কেবল কারো নজর কাড়ার জন্য। বরং সে নিজেকে ভালোবাসে গভীরভাবে। জানে—তার শরীর ঠিক যেমন, তেমনটাই সুন্দর। তার যৌনতা এখন আর দেহের খেলায় সীমাবদ্ধ নয়, বরং তা হয়ে উঠেছে বোঝাপড়ার, সম্মান আর সংবেদনের জায়গা।
তরুণ বয়সের কামনা হঠাৎ জ্বলে ওঠে, হঠাৎ নিভেও যায়। সেখানে থাকে আবেগের ঝড়, না বুঝে ফেলার এক উন্মাদনা। কিন্তু মধ্যবয়সী নারীর কামনা অনেক বেশি ধৈর্যের, অনেক বেশি আত্মবিশ্বাসের। সে জানে, কীভাবে তার শরীরের প্রতিটি প্রতিক্রিয়া বোঝে নিতে হয়। সে জানে, কখন আগলে রাখতে হয় নিজেকে, আর কখন খুলে দিতে হয় সমস্ত দরজা।
এই নারী কাউকে ছুঁতে চায়—কিন্তু ছোঁয়াটার আগে সে বোঝে নেয় সেই মানুষটার ভেতরটা। সে শুধু শরীর খোঁজে না—সে এমন একজন সঙ্গী খোঁজে, যার স্পর্শে থাকে শ্রদ্ধা, যার চোখে থাকে নিরাপত্তা। সে জানে কার পাশে ঘুমালে শান্তি নামে, আর কার পাশে থাকলে ভালোবাসা শুকিয়ে যায়।
তার কামনা আর শিশুর মতো নিষ্পাপ নয়। বরং তাতে এক ধরনের প্রাপ্তবয়স্ক মমতা থাকে, থাকে বোঝাপড়া। সে জানে কখন চাওয়া, কখন না বলা। সে জানে, ‘না’ বলাটাও নিজের প্রতি এক রকম ভালোবাসা। তার ভালোবাসা এখন আর পাগলামি নয়—তা গভীর, সযত্নে বাছাই করা, বোধসম্পন্ন।
সমাজ হয়তো ভাবে এই বয়সের নারী নিঃসাড়, নিঃস্পৃহ। কিন্তু তারা জানে না, তার ভেতরটায় প্রতিদিন ঢেউ খেলে যায়। তার চোখে জমে থাকা পুরনো গল্পের আলো ঝিলমিল করে, তার হাসিতে মিশে থাকে না বলা ভালোবাসার রেশ। এই নারী চাইলেই কারো জীবনে নীরবে ঢুকে যেতে পারে, আবার কাউকে বিদায়ও জানাতে পারে নিঃশব্দে—এক বিন্দু তিক্ততা ছাড়াই।
তার যৌনতা আজ আর কারো কাছ থেকে অনুমতি চায় না। সে নিজের শরীর, নিজের কামনা, নিজের মনের দায়িত্ব নিজেই নেয়। সে জানে—কে তার জলের গভীরে স্নান করার যোগ্য, আর কে কেবল পাথর ছুড়ে জল ঘোলা করতে চায়।
মধ্যবয়স মানে ক্ষয় নয়, সেটি এক নবজন্ম। একজন নারী এই বয়সে এসে হয়তো সবচেয়ে বেশি উজ্জ্বল হয়—যেন সন্ধ্যার আলোয় জ্বলে ওঠা দীপ, যা সারা দিনের ক্লান্তিকে শান্ত করে। তার কামনা আগুন নয়—তা আলো। তা জ্বলিয়ে দেয় না, তা গায়ে মেখে থাকে।
এক নদী, যে জানে কখন কার দিকে পথ খুলে দিতে হয়, আর কখন নিজেকে আগলে রাখতে হয়।
যে জানে, ভালোবাসা মানে কারো হাত ধরা নয়—বরং কারো হাতে নিজের হাত রাখার মতো আত্মবিশ্বাস অর্জন করা।

error: Content is protected !!